হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে 'কারাগার' ওয়েব সিরিজটির সিজন ২ এর দ্বিতীয় পর্ব রিভিউ দেব। এই পর্বের নাম হলো "দ্যা হোমকামিং"। গত পর্বে লাস্ট দেখেছিলাম যে, মাহা জেলার এর বাড়িতে গিয়েছিলো কোনো দরকারে। সেখান থেকে এই পর্বে দেখা যাক কি হয়।
✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠
❂মূল কাহিনী:❂
তো মাহা আলফ্রেড এর ওখান থেকে তার উইল এর ওইসব ঝামেলা শোনার পরের থেকে সোজা ওখান থেকে মোস্তাক সাহেবের বাড়িতে চলে যায়। আর ওখানে গিয়েছিলো মূলত ওই ডেভিড এর সাথে পুনরায় কথা বলার জন্য। এখন মাহা তো মোটামুটি আলফ্রেড এর ওখানে ডেভিড এর বিষয়ে কথা শুনে বুঝেছে যে এইগুলো তাদের একটা সাজানো প্ল্যান ছিল, কিন্তু সেটা মোস্তাক সাহেবকে আবার বলেননি। আর মোস্তাক সাহেব তো সেই পুরোনো কেচ্ছা নিয়ে পড়েই আছে যে সে এতো বছর ধরে বেঁচে আছে এইসব বিষয় নিয়ে। তবে মোস্তাক এইসব বিশ্বাস করেনি, বিধায় মাহা আবার সেটাকে ধরে বলে যে না ওনার কথার সাথে মিল আছে, কারণ মাহা যে প্রেগন্যান্ট সেটা একমাত্র ও জানতো, আর বাড়ির কেউ সেটা জানতো না। তাহলে উনি জানলো কিভাবে। আর ডেভিড যে কথা বলতে পারে সেটাও সে জানে, কিন্তু মোস্তাককে সেটা বলেনি।
পরে মাহা ওখান থেকে হসপিটালে যায় আর ওখানে তার মা তো অসুস্থ, ফলে তার মামা আর মামীর কাছে ওই উইলের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে যে, তার বাবার নাম আসলে কোনটা, কারণ সে জানে একটা আর উইলে সাইন করা আরেকটা নাম। এই কথা শোনার পরে তার মামা রাগারাগি করে সেখান থেকে বেরিয়ে যায়, কারণ তার মা কেন অন্য আরেকজনের নামে সম্পত্তি লিখে দিয়ে যাবে। এখন সেটা যাইহোক, পরেরদিন মোস্তাকের সাথে সেন্ট্রাল জেলে চলে যায় আর ডেভিডকে নিয়ে আসে, আসলে তারা ডেভিড এর সাথে এমন ব্যবহার করছে যেন সে কোনো কুখ্যাত সন্ত্রাসী, শিকল এইসব দিয়ে বেঁধে তারপর নিয়ে যাচ্ছে। এখন মাহার সাথে মোস্তাকও ভিতরে যায়, তবে তাদের সামনে সে ইশারায় কথা বলতে থাকে অর্থাৎ মাহা আলফ্রেড এর সাথে দেখা করেছে কিনা, তার বাবার খোঁজ পেয়েছে কিনা এইসব।
ও তো ইশারায় বলছে আর মাহাও তার মতো ভুলভাল মোস্তাক সাহেবকে বুঝিয়ে যাচ্ছে, কারণ সে তো আবার সাংকেতিক চিহ্ন বুঝতে পারে না। তবে তাকে অনেক আগে একটা চিঠি দিয়েছিলো যে, "বাবা যতক্ষণ আছে, ছেলে ততক্ষন আছে"। এর মানে এই চিঠিটা ডেভিড এর বাইরের থেকেই কেউ একজন দিয়েছিলো। তার ছেলে যে জেলে আছে, সেটা কিন্তু জানে, কিন্তু মোস্তাক সাহেব আর তার ওয়াইফ বলে বেড়ায় তার ছেলে বিদেশে থাকে। যাইহোক, এখন ডেভিড বুদ্ধি করে ওখানে ইশারায় বলে যে, তাকে মেরে বা ভয় দেখিয়ে কোনো লাভ নেই বরং আমার কথা শুনলে তোমারই লাভ অর্থাৎ এটা মোস্তাক সাহেবকে বলেছে। মাহাও তাকে বলে দেয় যে, ডেভিড তার সাথে একা কথা বলতে চায়। এখন কি বলে সেটা পরের বিষয়।
❂ব্যক্তিগত মতামত:❂
এই পর্বের কাহিনীতে মূলত ডেভিড আসলে কিভাবে প্ল্যান করে জেলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সেই বিষয়ে আর কি। এটা আগে দেখিয়েছে যে, ডেভিড কানাডা থেকে বড়ো হয়েছে আর সে একসময় বাংলাদেশ এসে একজন সিস্টারের কাছে তার মায়ের ব্যাপারে খোঁজ নেয়। কারণ তাকে এডপ্টেড হিসেবে একজন সেখান থেকে নিয়ে গিয়েছিলো আর এটা আলফ্রেড এর ব্যাপারেও একই বিষয়। কিন্তু সিস্টার কিছুই করতে পারেনি, কারণ কোনো রেকর্ড সেখানে ছিল না। এই ভাবে কোনোমতে ৫০ বছর কেটে যায় তার জীবনে কিন্তু তার মায়ের খোঁজ পায় না, না জানে নাম না জানে কোনো কিছু। তো এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আলফ্রেড আর দিয়ার সাথে প্ল্যান করে এই জেলে যাওয়ার। তবে এটা যে অনেক রিস্কি একটা ব্যাপার ছিল, সেটা তারাও তাকে বলেছিলো। কিন্তু তাও সে এই মিশনে নেমেছে। আর তার সহযোগিতার জন্য একজনকে রেখেছে অর্থাৎ পাগলাগারদ থেকে যাকে নিয়ে গিয়েছিলো জেলে। পরের পর্বে দেখা যাক কি হয়।
❂ব্যক্তিগত রেটিং:❂
৮.৫/১০
❂ট্রেইলার লিঙ্ক:❂
দাদা কারাগার ওয়েভ সিরিজটি আমি দেখেছি।দেখে খুবই ভালো লেগেছে। তবে আপনার রিভিউ পড়ে আরো বেশি ভালো লাগলো। রিভিউতে আপনি বিস্তারিত সুন্দরভাবে তুলেধরেছেন।ডেভিড আসলে প্ল্যান করে জেলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এটা আগে দেখিয়েছিলো ডেভিড কানাডা থেকে বড়ো হয়েছে, আর বাংলাদেশ এসে একজন সিস্টারের কাছে তার মায়ের ব্যাপারে খোঁজ নেয়। আর সিস্টার কিছুই করতে পারেনি।তার কারণ হলো কোন রেকর্ড সেখানে ছিল না। যার কারণে এই ভাবে কোনোমতে ৫০ বছর কেটে যায়।কিন্তু তারপরেও সে তার মায়ের খোঁজ পায় না।সেখানে রিস্কিও ছিল তাও সে নেমেছে এবং পাগলাগার থেকে তাকে নিয়ে যায়। দেখা যাক আগামী পর্বে কি হয়, সেই পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনার করা ওয়েব সিরিজ রিভিউ: কারাগার সিজন দুই এর পর্ব ২ এ বেশ কিছু বিষয় সম্বন্ধে জানতে পারলাম। মূলত এই পর্বটি হচ্ছে দ্যা হোমকামিং নামে পরিচিত। আপনার আজকের ভিডিওটি দেখে আমার এই পর্বটি দেখার আগ্রহ পেয়ে গেল। সবাই করে অবশ্যই আপনার করা ভেরি বিউটি দেখে নিব অবশ্যই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মোস্তাক সাহেব তার ছেলেকে জুয়াড়িদের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য জেলে রেখে দিয়েছে। আর ডেভিড কীভাবে মাহার প্রেগনেন্ট হওয়ার ব্যাপার টা জানলো এটা সত্যি সাসপেন্স। ঐদিকে মোস্তাকের অগোচরে মাহা আলফ্রেড এবং ডেভিডের মধ্যে একটা যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে কাজ করছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনি আজকে এত সুন্দর করে আমাদের মাঝে কারাগার ওয়েব সিরিজটার সিজন 2 এর দুই নাম্বার পর্বের রিভিউ শেয়ার করেছেন দেখে। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে এটার রিভিউ পোস্ট পড়তে। আর দেখছি দাদা এই পর্বের নাম ছিল "দ্যা হোমকামিং"। দাদা আমার কাছে কিন্তু এই ওয়েব সিরিজের প্রত্যেকটা পর্ব পড়তে খুব ভালো লাগতেছে। ডেভিড জেলে আসার প্ল্যান এর সম্পর্কে কিছুটা বিষয় জানতে পারলাম এই পর্বের মাধ্যমে। যেহেতু সেখানে কোন রেকর্ড ছিল না, তাই সিস্টার দেখছি তাকে কোনরকম সাহায্য করতে পারেনি। আর তার মায়ের সম্পর্কে সে তেমন কোন কিছুই জানে না, কিভাবে তাহলে খুঁজবে। আর এই জন্যই সে তাহলে জেলে যাওয়ার প্ল্যানটা করেছিল। জেলে যাওয়ার প্ল্যান সম্পর্কে তো কনফার্ম হলাম দাদা। পাগলা গারদ থেকে যাকে জেলে নিয়ে গিয়েছিল, তাকেই দেখছি সহযোগী হিসেবে রেখেছে। আপনি পুরো পর্বটার রিভিউ সুন্দর করে সবার মাঝে উপস্থাপন করেছেন দাদা। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা এই পর্বটার রিভিউ সবার মাঝে ভাগ করে নেওয়ার জন্য। এই ওয়েব সিরিজের পরবর্তী পর্বের রিভিউ পোস্ট পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম দাদা। আশা করছি খুব শীঘ্রই পরবর্তী পর্বটা আপনি শেয়ার করবেন আমাদের মাঝে। ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দারুণ একটি ওয়েব সিরিজ কারাগার,সিজন-২। চমৎকার রিভিউ করেছেন দ্যা হোমকামিং পর্বের দাদা।রহস্যময় বন্ধী হিসেবে ডেভিড অ্যাডামস রুপি চঞ্চল চৌধুরীর অভিনয় অনবদ্য। অনেকদিন মনে থাকবে সিরিটির কথা। সিরিজটি আমি দেখেছি। আপনার রিভিউ দেখে আবার দেখতে ইচ্ছে করছে। পরের পর্বের রিভিউয়ের অপেক্ষায় রইলাম দাদা। আপনার রিভিউ ভালো লেগেছে। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
'কারাগার' ওয়েব সিরিজের সিজন ২ এর দ্বিতীয় পর্ব রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো দাদা। এই ওয়েব সিরিজের কয়েকটি পর্ব আমিও দেখেছিলাম। এছাড়া চঞ্চল চৌধুরী খুবই জনপ্রিয় একজন অভিনয়শিল্পী। উনার প্রত্যেকটি অভিনয় একেবারে দুর্দান্ত হয়। আর কারাগার ওয়েব সিরিজটিতে তিনি দারুণ অভিনয় করেছেন। গত পর্বে আমরা দেখেছি মাহা জেলারের বাসায় যায়। আর অন্যদিকে মাহা মোস্তাক সাহেবকে ভুলভাল বোঝানোর চেষ্টা করছিল। কারণ তিনি তো সাংকেতিক চিহ্ন বোঝেনা। অন্যদিকে ডেভিল কিভাবে প্লান করে সেখানে এসেছিল সেই বিষয়ে এখানে উপস্থাপন করা হয়েছে। ডেভিল কানাডায় বড় হয়েছে। আর বাংলাদেশে এসে তার মাকে খোঁজার চেষ্টা করে। সিস্টারের সাহায্যে এই কাজটি করার চেষ্টা করে। কিন্তু তার চেষ্টা বৃথা হয়ে যায়। তাই তো জেলে যাওয়ার প্লান করে ফেলে। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি হয়। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা এই সিরিজের আগের পর্বগুলোর মতো এই পর্বের রিভিউ দারুণ লেগেছে। আপনি আসলেই দারুণভাবে মুভি এবং ওয়েব সিরিজের রিভিউ করে থাকেন। মাহা তো দেখছি বেশ চালাক। আলফ্রেড এর সাথে দেখা করে অনেক তথ্য জানতে পেরেছে মাহা,তবে মোস্তাককে তো তেমন কিছুই বলেনি। যতটুকু বলেছে, ততটুকু শুধুমাত্র আবারও যাতে ডেভিড অর্থাৎ চঞ্চল চৌধুরীর সাথে দেখা করতে পারে জেলে গিয়ে সেজন্য। আবার জেলের ভিতরেও মাহা ভুলভাল বুঝিয়ে দিয়েছে মোস্তাককে,কারণ মোস্তাক সাংকেতিক চিহ্ন তো বুঝেই না। ডেভিড তাহলে এডপ্টেড এবং সে কানাডায় বড় হয়েছে। তবে ডেভিড বেশ ঝুঁকি নিয়েই জেলে ঢুকেছে। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি হয়। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা। যাইহোক এতো চমৎকার একটি ওয়েব সিরিজের রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা কারাগার ওয়েব সিরিজটার পর্বগুলোর রিভিউ আমি যত পড়তেছি আমার কাছে ততই খুব ভালো লাগতেছে। এই ওয়েব সিরিজের সিজন ১ শেষ হয়ে গিয়েছে আর সিজন ২ এর দুইটা পর্ব শেষ হয়ে গেলো। দ্যা হোমকামিং এই পর্বের নাম ছিল। দাদা এই পর্বের মাধ্যমে জেলে আসার মূল কারণটা জানতে পারলাম। সে তো দেখছি আলফ্রেড আর দিয়ার সাথে প্ল্যান করেছিল জেলে যাওয়ার জন্য। নিজের মাকে যদিও অনেক খুঁজে খুঁজে করেছি কিন্তু পায়নি। নিজের মায়ের সম্পর্কে যদি কোন কিছু হলেও জানতো তাহলে হয়তো খুঁজে পেত। এমনিতে তো সে নিজের মায়ের সম্পর্কে কোন কিছুই জানেনা এমনকি সিস্টারও কিছু করতে পারেনি রেকর্ড না থাকার কারণে। ডেবিট এই জন্যই প্ল্যান করে জেলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে দেখছি। পাগলা গারদ থেকে জেলে নিয়ে যাওয়া লোকটাকে দেখছি সে সহযোগিতার জন্য রেখেছিল। দাদা আমি তো ভাবতেছি এটার পরবর্তী পর্বে কি হবে। আশা করছি তাড়াতাড়ি আপনি পরবর্তী পর্ব টা শেয়ার করবেন সবার মাঝে। সেই পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা এই ওয়েব সিরিজের অন্য পর্বগুলো আমার যদিও পড়া হয়নি। তবে আজকে এই ওয়েব সিরিজটার সিজন ২ এর দ্বিতীয় পর্ব পড়ার চেষ্টা করেছি। কারাগার ওয়েব সিরিজের এই পর্বটার রিভিউ পোস্ট পড়ে কিছুটা কাহিনী জেনেছি। যদিও আগে কি হয়েছিল এটা আমার জানা নেই। কিন্তু সময় পেলে সবগুলো পর্ব দেখার চেষ্টা করব, না হলে রিভিউ পড়ে নেওয়ার চেষ্টা করব। ডেভিড নিজের থেকেই প্ল্যান করে জেলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। যদিও অন্যরা তাকে বারণ করেছিল। কারণ এই বিষয়টার মধ্যে রিক্স রয়েছে। কিন্তু সে কিছুই না মেনে নিজের সিদ্ধান্ত মতই থেকেছে। সে জেলে গিয়েছে। সম্পূর্ণটাতে আলফ্রেড এবং দিয়ার সাহায্যও নিয়েছিল সে। সে নিজের মাকে অনেকদিন পর্যন্ত খোঁজাখুঁজি করেছিল। কিন্তু কোথাও সে নিজের মাকে পায়নি। ওই নার্সের কাছে যখন গিয়েছিল, তখন কোন রেকর্ড না থাকায় নার্স ও তাকে কোনো রকম ভাবে সাহায্য করতে পারেনি। তার সহযোগিতার জন্য ও দেখছি একজন রয়েছে। দাদা এবার থেকে সবগুলো পর্ব পড়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা ওয়েব সিরিজ দেখতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে আর আমার কাছে ওয়েব সিরিজের রিভিউ পোস্ট গুলো পড়তেও অনেক ভালো লাগে। কিন্তু এই ওয়েব সিরিজটার সবগুলো পর্ব না পড়ার কারণে খুব একটা বিষয় বুঝতে পারিনি। ব্যস্ততার কারণে এখন খুব একটা ওয়েব সিরিজ দেখা হয় না। কিন্তু যখনই সময় পাবো তখন আমি এই ওয়েব সিরিজটা দেখব ভাবছি। আপনি সিজন 2 এর দ্বিতীয় পর্ব শেয়ার করেছেন আর এই পর্বের নাম ছিল দ্যা হোমকামিং। ডেভিড কিভাবে এবং কেন জেলে যাওয়ার জন্য প্ল্যান করেছিল, আর কেন সে জেলে গিয়েছিল এটা বুঝলাম শুধু এই পর্বে। অনেকদিন ধরে সে তার নিজের মাকে খুঁজে ছিল। কিন্তু খুঁজে পায়নি। মায়ের সম্পর্কে কিছুই জানতো না যে, যার ফলে সে জানতে পারতো। রেকর্ড না থাকায় তো নার্স ও তাকে কিছু বলতে পারেনি। মাহা এবং ডেভিড একা কথা বললে কি হবে এবং তারা কি বলে, এটাই তো বুঝতে পারছি না এখন। কি বলবে এটা আশা করছি পরবর্তী পর্বে জানতে পারবো দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit