হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে 'দ্যা ইমপারফেক্টস' টিভি সিরিজটির নবম পর্ব রিভিউ দেব। এই পর্বের নাম হলো "অল মনস্টার্স এটাক"। আগের পর্বের লাস্ট দেখেছিলাম যে সারকোভ টিল্ডাকে নিয়ে অন্য একটি ল্যাবে পালিয়ে যায় আর আবি এবং রুইজ তাদের খুঁজতে থাকে। আজকের পর্বে দেখবো কি হয়।
ꕥকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:ꕥ
☬মূল কাহিনী:☬
আবি এবং রুইজ সারকোভ আর টিল্ডাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করে কিন্তু তাদের কোনো আতাপাত্তা পায় না। এরপর আবি নিজেই সিদ্ধান্ত নেয় যে সে নিজেও যখন একজন বায়ো সাইন্স এর স্টুডেন্ট আর এই ব্যাপারে কিছুটা জানে তাই সে নিজেই তাদের চিকিৎসার রাস্তা খুঁজে বের করতে চায়। তারা দুইজন তাদের সেই ল্যাবে ফিরে আসে কিন্তু কোনো কিছুই সেখানে পায় না অর্থাৎ সারকোভ সেখান থেকে সমস্ত জিনিসপত্র নিয়ে চলে গেছে। রুইজ এর তো ধারণা যে সে পারবে না , শুধু শুধু বেকার সময় নষ্ট, তার থেকে রিকির কথা অনুযায়ী সারকোভকে খুঁজে বের করার কাজে লেগে পড়াই ভালো। আবির মনে খুবই দৃঢ় বল থাকে যে না সে মেডিসিন তৈরি করতে পারবে তাই রুইজ এর কোথায় পাত্তা না দিয়ে সে নিজের মতো নিজে চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকে। রুইজ ওয়েন নামক একটা ছেলের সাথে সারকোভকে খুঁজতে থাকে এবং এমন সময় তারা একটি জায়গায় যায় আর ভাবে এটাই হয়তো সারকভের নতুন ল্যাব হবে। এরপর তারা দুইজন সেখানে যায় কিন্তু সেখানে তারা কিছু ক্রিমিনালকে দেখতে পায় আর তারা এমন সময় গিয়েছিলো যে সেখানে তারা অবৈধ ভাবে বন্দুক কেনাবেচা করছিলো। আর যেহেতু তাদের সাইড ইফেক্ট আছে তাই কোনো কিছুর প্রভাব তাদের উপর পড়বে না। কিন্তু ওয়েনকে গুলি করে দেয় এবং রুইজ নেকড়ের রূপ নিয়ে তাদের ভয় দেখিয়ে তাড়িয়ে দেয় মারার বদলে।
এদিকে রিকি আর ইসাবেল যখন একটি শরীরে পরিণত হয়েছে আর ফ্লাক্স এর ল্যাব থেকে পালিয়ে এসেছিলো তখন তারা ভেবেছিলো যে সে মারা গেছে। কিন্তু জিম স্পনসন নামক এজেন্ট সিসি ক্যামেরাতে দেখে ফেলে যে সে মারা যায়নি, তাই তাকে মারার জন্য আবার সবাই তার খোঁজে লেগে পড়ে। এদিকে আবিকে তার ভাই বাড়ির থেকে ফোন করে বলে তার মায়ের ক্যান্সার ধরা পড়েছে যা ঠিক হওয়ার নয়, কারণ অনেকটা দেরি হয়েছে, ফলে চান্স খুব কম। কিন্তু আবি স্টেম সেল প্রয়োগ করে ঠিক করতে পারবে বলে বলে। তবে এই কাজের জন্য তার হেল্প দরকার যেটা সে কারো কাছ থেকে পাচ্ছে না। একদিন হান্নার কাছে যায় এই বিষয়ে ল্যাবে তাকে একটু হেল্প করার জন্য, কিন্তু হান্না তাকে সরাসরি মানা করে দেয়। হান্নাকে তার মায়ের বিষয়ে সবকিছু বলে তাও সে রাজি হতে চায় না, কারণ তার ধারণা যে সে হেল্প করলে বিপদের সম্মুখীন হতে হয়, যেমন সে আগে যতবার হেল্প করেছে ততবার সমস্যার মধ্যে দিয়ে গেছে। হান্না মোটেও তার কথা না শুনতে চাইলে আবি ফেরোমোন ব্যবহার করতে বাধ্য হয়। ফেরোমোন ব্যবহার করলে হান্নার শরীরে উল্টো রিএকশন দেখা দেয় অর্থাৎ তার শরীরে দৈত্যের মতো শক্তি এসে যায় একপ্রকার আর আবির উপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে আর মারতে যায়। এরপর আবি আবার তাকে ঠিক করে দিয়ে চলে আসে।
আবি বাড়ি চলে আসলেও তার বাড়িতে আগে থেকেই রিকি উরফে ইসাবেল উপস্থিত থাকে। আর কিভাবে কি করা যায় সেটা নিয়ে কিছুটা আলোচনা করতে লাগে অর্থাৎ ডেমেজ মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ-কে আবার পুনরায় কিভাবে ঠিক করা যেতে পারে। এই বিষয়ে আবি মেডিসিন তৈরি করার উপায় খুঁজে পেয়েছিলো কিন্তু ইসাবেল ভুলবশত ধাক্কা দিয়ে সারকোভ এর ডিএনএ পুরোটাই নিচে ফেলে নষ্ট করে ফেলে। ফলে এখন আবার পুনরায় এই রিসার্চ শুরু করতে গেলে সারকোভ এর ডিএনএ ছাড়া সম্ভব না। এদিকে রুইজও সেখানে নেই যে তাকে বলবে, সে চলে গেছে তার ভাইয়ের বাড়ি পোর্টল্যান্ড আর সেখানে তার ভাতিজার জন্মদিন পালন করতে লাগে। সারকোভ আর টিল্ডা সেই ন্যানোবোট এর সাহায্যে বিভিন্ন রিসার্চ এর কাজবাজ শুরু করে দেয়। কিন্তু ফ্লাক্স এর এজেন্টরা তাদের চারিদিকে লোক লাগিয়ে দেয় খুঁজতে আর রিকি যেসব জায়গায় যেতে পারে সেইসব স্থানে সন্দেহের বশে ছবি দেখিয়ে খোঁজ নিতে লাগে। একজন এজেন্ট জোকার সেজে রুইজ এর কাছেও পৌঁছিয়ে যায় রিকিকে খুঁজে বের করার জন্য কিন্তু রুইজ বলতে চায় না। এরপর বাড়াবাড়ি করতে লাগলে তার হাত ছিড়ে ফেলে আর মেরে ফেলে নেকড়ের রূপ নিয়ে।
ওই এজেন্টকে মারার পরে রুইজ তাকে গাড়িতে করে নিয়ে চলে যায় কোনো একটা জঙ্গলের মধ্যে যেখানে তাকে পুঁতে দিতে পারে, তবে তার আগে আবিকে ফোন করে ডেকে নেয় সেখানে। এদিকে টিল্ডা ন্যানোবোট এর সাহায্যে একটি মৃত ইঁদুরের উপর টেস্ট করে, যেহেতু রুইজকে ফোন করে টিল্ডা সবকিছু জেনে নিয়েছে যে এই ন্যানোবোট কিভাবে মানুষের শরীরে প্রবেশ করার পরে তাকে কন্ট্রোল করে ফেলে। এই পদ্ধতি কাজে লাগানোর জন্য টিল্ডা ন্যানোবোট ইঁদুরের উপর ছেড়ে দেয় আর মৃত ইঁদুর একটা রোবট-এ পরিণত হয়ে যায় যা খুবই বিপদজনক, যখনতখন কিছু একটা করে ফেলতে পারে। আর টিল্ডার সাথে রুইজ এর কথা বলার সময় রুইজ ধারণা করে ফেলে যে সে কোথায় থাকতে পারে কারণ যে জায়গার থেকে একটা শব্দ শুনতে পাচ্ছিলো রুইজ সেইটা সে চেনে। আর এই জায়গাটা হলো ফ্রীমোল্ট নামক একটি জায়গা যেখানে ল্যাব খুলে সারকোভ রিসার্চ করতে থাকে। এদিকের কাজ সেরে আবি আর রুইজ রিকিকে নিয়ে সেখানে পৌঁছিয়ে যায় কিন্তু রিকি ইসাবেলে পরিণত হওয়ার পরে সে সারকভের সাথে একা কথা বলতে চায় তাই পিছন থেকে তাদের দুইজনের আঘাত করে অজ্ঞান করে ফেলে।
☬ব্যক্তিগত মতামত:☬
এই পর্বে দেখা গেলো যে শুধু আবি আর রুইজ টিল্ডা আর সারকভের বিশ্বাসঘাতকতার জন্য তাদের উপর আর নির্ভর না করে নিজে নিজে চিকিৎসার পথ খুঁজে বের করা অর্থাৎ কিভাবে তারা আবার মানুষে পরিণত হবে। আবি রিকির পরামর্শ আর সহযোগিতায় সেটি করেও ফেলেছিলো, কিন্তু ইসাবেলে পরিণত হওয়ার পরে ভুল করে তাকে ধাক্কা মারতে গিয়ে সারকভের ডিএনএ রাখা পাত্রটিতে ধাক্কা মারে আর সব ডিএনএ নষ্ট হয়ে যায়। এখন যেহেতু এটি সারকভের ডিএনএ ছাড়া হবে না, তাই সারকভের কাছ থেকে তার ডিএনএ আনতে হবে। আর এইসব বিষয়ে সারকোভ এতটাই এক্সপার্ট ছিল যে মেডিসিন তৈরি করায় তার বেশি সময় লাগতো না। সাইড ইফেক্টগুলো ঠিক করতে পারতো। তবে এখন সারকোভ এর সাথে টিল্ডা কাজ করতে না চাইলে তার দিকে বন্দুকের নিশানা করে তাই সে রেগে গিয়ে সেই ন্যানোবোটকেই নষ্ট করে দেয়। আর ভিতরে রিকি আসতেই টিল্ডাকে গুলি করে দেয়। এখন লাস্ট পর্বে এর সমস্ত ঘটনা বোঝা যাবে।
☬ব্যক্তিগত রেটিং:☬
৮.৯/১০
☬ট্রেইলার লিঙ্ক:☬
দ্যা ইমপারফেক্টস-অল মনস্টার্স এটাক এর নবম পর্ব পড়ে খুবি ভালো লেগেছে আমার।এই পর্বের মাধ্যমে আবি আর রুইজ টিল্ডা আর সারকভের বিশ্বাসঘাতকতার প্রকাশ পায়।তাদের বিশ্বাসঘাতক জন্য তাদের উপর আর নির্ভর করলো না সে নিজেই চিকিৎসার পথ খুঁজে বের করে।তাদের মাথায় ছিলো তারা আবার মানুষে কিভাবে পরিণত হবে। আবি রিকির পরামর্শ আর সহযোগিতায় প্রায় করেই ফেলেছিলো,তবে ইসাবেলে পরিণত হওয়ার পরে ভুল করে তাকে ধাক্কা মারতে গিয়ে সারকভের ডিএনএ পাত্রটিতে ধাক্কা লাগে,যার কারণে সব ডিএনএ নষ্ট হয়ে যায়।এই পর্ব পড়ে একটু খারাপই লেগেছে। তাদের পরিকল্পনা এভাবে নষ্ট হয়ে যায় দেখা যায় আগামী পর্বে কি ঘটে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই পর্বটা পড়ে অনেকটা খারাপ লেগেছে। তবে কিছু ক্লিয়ার ভাবে বুঝতে পারিনি। একদিকে দেখছি রিকি পালিয়ে চলে আসলো। আর ওরা বুঝতে পেরে ওকে খুঁজতে শুরু করেছে। আর খুঁজতে খুঁজতে একেবারে রুইজের কাছে চলে আসলো। রুইজ আবার নেকড়ে রূপ নিয়ে এজেন্টকে মেরে ফেলল।আবি এবং রুইজ প্রথমে নিজেরাই চেষ্টা করতে লেগেছিল কিন্তু পরবর্তীতে রুইস চলে গেল আবি নিজেই চেষ্টা করছিল। রিকি আর আমি দুইজনে মিলে যখন সমাধান বের করবে তখনই সারকোভের ডিএনএটা নষ্ট হয়ে গেল। সারকোভ এভাবে বিশ্বাসঘাতকতা করবে এটা আসলে বোঝা যায়নি। অন্যদিকে দেখছি টিল্ডাকে গুলি করে দেয়। এই বিষয়টা সত্যি ভীষণ খারাপ লাগলো। কিন্তু বিষয়টা পুরোপুরি ক্লিয়ার হলাম না। নিশ্চয়ই পরবর্তী পর্বে এই বিষয়গুলো ক্লিয়ার হবে। পরবর্তী পর্ব দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই পর্বটা পড়ে আরো অনেক কিছুই জানতে পারলাম। আসলে এই গল্পটা খুবই অদ্ভুত সবকিছু। এ পর্বে তো দেখছি আবি এবং রুইজ নিজেরাই চিকিৎসা খুঁজে বের করবে ভাবছিল। কিন্তু পরবর্তীতে রুইজ চলে যায়। আবার দেখছি রিকি পালিয়ে চলে আসলো। আর এজেন্টরা সবাই মিলে রিকিকে খুঁজতে শুরু করল। খুঁজতে খুঁজতে একেবারে রুইজের কাছে চলে আসলাম। অবশ্য রুইজ এজেন্ট কে মেরে ফেলল। তবে এটা খারাপ লাগলো যে ইসাবেলের সাথে লেগে ডিএনএটা নষ্ট হয়ে গেল। আর তাই জন্য ওরা চিকিৎসাটাও বের করতে পারল না। কিন্তু সবার শেষে দেখছি টিল্ডাকে গুলি করে দিল । টিল্ডাকি মারা যাবে? এই বিষয়টা নিশ্চয়ই পরের পর্বে জানতে পারবো। পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অল মনস্টার্স এটাক এই পর্বটাকে দেখছি আরো বেশি রহস্য বেরিয়ে আসলো। কিন্তু দেখছি এরা কিছুতেই চিকিৎসা পদ্ধতিটা বের করতে পারছে না। কিভাবে যে চিকিৎসার পদ্ধতি বের করবে এটাই বুঝতে পারছি না। অন্যদিকে রুইজ আবার এজেন্টকে মেরে ফেলল। আবার সারকোভের এই প্রতারণা টা সত্যি মেনে নেওয়া যায় না। সারকোভ কেন এরকম করলে এটাও বুঝতে পারছি না। কিন্তু শেষের বিষয়টা পড়ে সব থেকে বেশি খারাপ লাগলো।টিল্ডাকে গুলি করে দেয় ও কি সত্যি সত্যিই মারা যাবে। অবশ্য এই সবগুলো বিষয়ে পরবর্তী পর্বে ক্লিয়ার হতে পারব। আসলে যত পর্বগুলো পড়ছি যেন ভিন্ন ভিন্ন কিছু জানতে পারছি। আশাকরি পরের পর্ব আরো বেশি আকর্ষণীয় হবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
'দ্যা ইমপারফেক্টস' টিভি সিরিজটির নবম পর্ব "অল মনস্টার্স এটাক" রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো দাদা। গত পর্বে আমরা দেখেছিলাম সারকোভ টিল্ডাকে নিয়ে পালিয়ে যায়। আবি এবং রুইজ তাদেরকে খুঁজতে থাকে।সারকভের বিশ্বাসঘাতকতার জন্য তারা অনেক বিপদের মধ্যে পড়েছে। সারকভ সত্যি অনেক চালাক। আবি, রুইজ, টিল্ডা আবারো মানুষ রুপে ফিরতে চায়। তাই তারা সারপভের উপর ভরসা না করেই নিজেরা চেষ্টা করছে। রিকির পরামর্শ আর সহযোগিতায় তারা অনেকটাই সফল হয়েছে। তবে শেষে ভুলে সব কিছুই শেষ হয়ে গেল। ভুল করে সারকভের ডিএনএ রাখা পাত্রটিতে ধাক্কা মারে ফেলে দেওয়ার ফলে সবকিছুই নষ্ট হয়েছে। অন্যদিকে টিল্ডাকে গুলি করা হয়। দেখা যাক পরবর্তীতে কি হয়। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কি ভয়ংকর মুভি দেখাচ্ছেন দাদা। এই পর্বে দেখা গেলো যে শুধু আবি আর রুইজ টিল্ডা আর সারকভের বিশ্বাসঘাতকতার জন্য তাদের উপর আর নির্ভর না করে নিজে নিজে চিকিৎসার পথ খুঁজে বের করা অর্থাৎ কিভাবে তারা আবার মানুষে পরিণত হবে। আবি রিকির পরামর্শ আর সহযোগিতায় সেটি করেও ফেলেছিলো, কিন্তু ইসাবেলে পরিণত হওয়ার পরে ভুল করে তাকে ধাক্কা মারতে গিয়ে সারকভের ডিএনএ রাখা পাত্রটিতে ধাক্কা মারে আর সব ডিএনএ নষ্ট হয়ে যায়। এখন যেহেতু এটি সারকভের ডিএনএ ছাড়া হবে না, তাই সারকভের কাছ থেকে তার ডিএনএ আনতে হবে। আর এইসব বিষয়ে সারকোভ এতটাই এক্সপার্ট ছিল যে মেডিসিন তৈরি করায় তার বেশি সময় লাগতো না। সাইড ইফেক্টগুলো ঠিক করতে পারতো। তবে এখন সারকোভ এর সাথে টিল্ডা কাজ করতে না চাইলে তার দিকে বন্দুকের নিশানা করে তাই সে রেগে গিয়ে সেই ন্যানোবোটকেই নষ্ট করে দেয়। এখন তো সারকভের ভূমিকায় বেশি দেখতেছি। তারপরও পরের পর্বে কি হয় দেখা যাক । ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit