আলু ও টমেটোর সাথে কুইচ্চা মাছের রেসিপি ।। বাঙালি রেসিপি

in hive-129948 •  3 years ago 

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আমি আপনাদের সাথে একটা রেসিপি ভাগ করে নেবো। আজকে আমি কুইচ্চা মাছের রেসিপি তৈরি করেছি। কুইচ্চা মাছ এর স্বাদ নিয়ে কি আর বলবো, জাস্ট দারুন লাগে। আশা করি অনেকে এই সাপের মতো দেখতে কুইচ্চাটিকে খেয়েছেন। কুইচ্চা মাছ খেতে যেমন টেস্টি লাগে তেমনি আবার শরীরে রক্ত বৃদ্ধি করে থাকে। আর এইজন্য এই মাছটি আমি চোখের সামনে পেলে কিনতে ছাড়ি না। এই কুইচ্চা মাছটি ভালো করে ভেজে খেলে একদম মাংসের মতো লাগে, মনে হবে রান্না করা বন্ধ করে আগে খেয়ে ফেলি। আর কুইচ্চা মাছ আলুর সাথে যেকোনোভাবে ভীষণ মজাদার লাগে। আমি আজকে আলুর সাথে টমেটো দিয়ে করেছিলাম আর খেতেও অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। এখন এই মজার রেসিপিটির মূল পর্বের দিকে চলে যাবো।


❂প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:❂

উপকরণ
পরিমাণ
কুইচ্চা মাছ
১ টি
আলু
৫ টি
টমেটো
১ টি
পেঁয়াজ
১ টি
রসুন
১ টি
কাঁচা লঙ্কা
৮ টি
জিরা
পরিমাণমতো
তেজ পাতা
১ টি
শুকনো লঙ্কা
১ টি
ধনে গুঁড়ো
১ চামচ
কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো
১ চামচ
সরিষার তেল
পরিমাণমতো
লবন
২.৫ চামচ
হলুদ
৩ চামচ
জিরা গুঁড়ো
১ চামচ


কুইচ্চা মাছ, আলু, টমেটো, পেঁয়াজ, রসুন


কাঁচা লঙ্কা, জিরা, তেজ পাতা, শুকনো লঙ্কা, সরিষার তেল,লবন,হলুদ, জিরা গুঁড়ো


এখন রেসিপিটি যেভাবে সম্পন্ন করলাম----


✠প্রস্তুত প্রণালী:✠


➤কুইচ্চা মাছটিকে প্রথমে কেটে নিতে হবে এবং পরে জল দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এরপর আমি আলুগুলোর খোসা ছালিয়ে নিয়েছিলাম।

➤খোসা ছাড়ানো আলুগুলো কেটে পিচ পিচ করে নিয়েছিলাম। এরপর টমেটোটি কেটে নিয়েছিলাম।

➤পেঁয়াজ এবং রসুনের খোসা ছাড়িয়ে নেওয়ার পরে পেঁয়াজ কুচি করে নিয়েছিলাম। এরপর রসুনের কোয়াগুলো আলাদা করে পেঁয়াজ কুচির সাথে রেখেছিলাম। কাঁচা লঙ্কাগুলো কেটে নিয়েছিলাম।

➤কেটে রাখা কুইচ্চা মাছের পিচগুলোতে লবন এবং হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর মাছের গায়ে ভালো করে মাখিয়ে নিয়েছিলাম হাত দিয়ে।

➤কুইচ্চা মাছগুলো ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম। এরপর আলুগুলো লাল মতো করে ভেজে নিয়েছিলাম।

➤কড়াইতে হালকা তেল দিয়ে তাতে পেঁয়াজ, রসুন এবং তেজ পাতা দিয়ে দিয়েছিলাম। সবগুলো ভালো করে ভাজা মতো করে নিয়েছিলাম।

➤ভাজা হয়ে গেলে তাতে টমেটো দিয়ে একটু লবন, হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম। টমেটো সিদ্ধ হয়ে গলে গেলে তাতে পরিমাণমতো ধনে গুঁড়ো, কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো দেওয়ার পরে নেড়েচেড়ে মিশিয়ে অল্প জ্বাল দিয়ে নিয়েছিলাম।

➤জ্বাল দেওয়ার পরে তাতে ভাজা আলুর পিচগুলো এবং কাঁচা লঙ্কা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর ফাইনাল একবার লবন আর হলুদ স্বাদ মতো দিয়ে দিয়েছিলাম। সব মশলা নেড়েচেড়ে পরস্পরের সাথে মিশিয়ে নিয়েছিলাম।

➤মেশানো হয়ে গেলে তাতে পরিমাণমতো জল দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা কিছুক্ষন জ্বাল দিয়ে ফুটিয়ে নিয়েছিলাম।

➤ফুটানোর পরে তাতে ভাজা কুইচ্চা মাছের পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা পুরোপুরি হয়ে আশা পর্যন্ত দেরি করেছিলাম।

➤তরকারি পুরোপুরি রান্না হয়ে গেলে তাতে জিরা গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। খেতে ভীষণ মজাদার হয়েছিল এই কুইচ্চা মাছের তরকারিটা। আর এই মজাদার রেসিপিটা এখন পরিবেশন করে খাওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে।

রেসিপি বাই, @winkles

শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

প্রথমত আমিও একজন যে এই মাছকে সাপ বলি।
এই মাছগুলি দেখলেই গা শিরশির করে আমার খাওয়া তো দূরের কথা।তবে এই মাছ খেতে নাকি মাংসের থেকে কোনো অংশে কম নয়।দাদা আমি আপনার আগের কয়েকটি পোস্ট দেখেছি এই মাছের।তাতে কুঁচে মাছ লেখা দেখেছিলাম,আমিও এই নামেই জানি।তবে আজ আবার এই মাছের নামটি কুইচ্চা লিখেছেন এটি আমার কাছে রহস্যের মতো।আমার বাবার এই মাছ খাওয়ার প্রতি খুবই ঝোক আছে জ্যান্ত পেলেই কিনে নেয়।আর আমি খাই না বলে বকা খাই বাবার কাছে।জলের মধ্যে এই মাছের ভীষণ শক্তি।মাছের গা খুবই তেলতেলে হয় হাতের মধ্যে থাকতেই চায় না।আমি দেখেছি এই মাছ আবার কামড়ে দেয় হাতে।এই মাছ শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী ও গাঁয়ে রক্ত হয় আমার বাবা-মা ও বলেন।কিন্তু সত্যি বলতে আমি এই মাছ খাই না।খুবই টেস্টি খেতে ,যেই খায় সেই গুণকীর্তন করে এই মাছের।কাঁটা কম,কিন্তু দেখলেই আমার গা শিরশির করে।মাছটি রান্নার সময় সুন্দর একটি ঘ্রাণ পাওয়া যায়,আপনার রান্নাটি বেশ হয়েছে👌।ধন্যবাদ দাদা,শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

এই মাছের আসলে নানান নাম রয়েছে। এই নামগুলো ছাড়াও আরো নাম আছে।

দাদা, কুইচ্চা মাছ আমারও অনেক প্রিয় তবে এই মাছগুলো খুব একটা বাজারে পাওয়া যায় না। তবে কোনো পুকুর সেচার পর এই কুইচ্চা মাছের দেখা মেলে। আসলে অনেকেই এই মাছের স্বাদ সম্পর্কে জানে না। আমি প্রথম খেয়েছিলাম যখন তখনই এর ভক্ত হয়ে গেছি। তবে আম্মু শুধু পেঁয়াজ দিয়ে ভুনা করছিলো।
আপনি আলু টমেটো দিয়ে কুইচ্চা মাছ রান্না করেছেন। আপনার রেসিপি দেখে আরো বেশি লোভনীয় লাগছে। বিশেষ করে আপনি প্রথমে কুইচ্চার টুকরোগুলো ভেজে নিয়েছেন এটা বেশি ভালো লাগছে। আসলে কোনো কিছু ভেজে রান্না করলে স্বাদ অনেকাংশে বেড়ে যায়।
তবে ধান কাটার পর কিছু উপজাতি দেখা যায় কুইচ্চা মাছ শিকারে আসে। তারা কেমনে হালকা ভেজা মাটি থেকে কুইচ্চা মাছ খুঁজে পায় আমি বুঝিনা। বিশেষ করে গারো উপজাতিকে কুইচ্চা মাছ শিকারে আসে। এগিলো বাজারে চড়া দামে বিক্রি হয়।
দাদা অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। এটা ইউনিক একটি রেসিপি ছিলো। অনেকেই এই রেসিপি সম্পর্কে জানে না। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে রেসিপিটি রান্না করে খেয়ে পারলে অনেক শান্তি পেতাম।।🥰🥰🥰

ভাইয়া অনেক সুন্দর করে আলু টমেটো দিয়ে কুইচ্চা মাছের রেসিপি করেছেন। রেসিপির কালারটা অনেক সুন্দর এসেছে। দেখতে খুবই লোভনীয় মনে হচ্ছে। খেতে নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়েছে। তবে ভাইয়া এই মাছ আমার কখনো খাওয়া হয়নি। তবে শুনেছি এই মাছ খেতে নাকি অনেক সুস্বাদু আর এই মাছ খেলে শরীরের জন্য অনেক উপকার। আমাদের এদিকে কুইচ্চা মাছ তেমন একটা পাওয়া যায় না। মাছটা দেখতে সত্যিই সাপের মত। আপনি এতো সুন্দর করে মাছগুলো ভাজি করেছেন। দেখে ইচ্ছে করছে কয়েক পিজ নিয়ে খেয়ে ফেলি। আর আলু টমেটো দিয়ে রান্না করাতে তো আরো লোভনীয় হয়েছে। ভাইয়া আপনি সব সময় খুব সুন্দর সুন্দর রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেন আজকেরটা ও তার ব্যতিক্রম নয়। সত্যিই খুব অসাধারণ একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। আর প্রতিটি ধাপ এত সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন যা দেখে এমনিতেই সবার খেতে ইচ্ছে করবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর সুন্দর রেসিপি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।

কুইচ্চা মাছ খেতে যেমন টেস্টি লাগে তেমনি আবার শরীরে রক্ত বৃদ্ধি করে থাকে।

দাদা আপনার তৈরি করা রেসিপি মানেই হচ্ছে অসাধারণ কিছু। আপনি সবসময় ভিন্ন ধরনের রেসিপিগুলো তৈরি করেন এবং আমাদের মাঝে শেয়ার করেন যা আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। কুইচ্চা মাছ খেতে অনেক সুস্বাদু এটা অনেক শুনেছি। কিন্তু এখনও খাওয়া হয়নি। আর আপনি এত সুন্দর ভাবে এই রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে মনে হচ্ছে খেতে সুস্বাদু হয়েছে। আমাদের শরীরের রক্ত তৈরি হওয়ার জন্য এই মাছ খাওয়া খুবই উপকারী। আমাদের মানবদেহে রক্তের ঘাটতি হলে আমরা এই মাছ যদি খাই তাহলে অবশ্যই রক্তের ঘাটতি পূরণ হবে। আসলে আমরা আমাদের চোখের সামনে দেখা এমন কিছু মাছ রয়েছে যেগুলো খেতে অভ্যস্ত নই। কিন্তু এগুলোর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে যদি আমরা জানি এবং সুন্দর করে রন্ধন প্রক্রিয়া শিখি তাহলে এই মাছগুলো আমাদের প্রিয় হবে। এই মাছ খাওয়া আমাদের জন্য অনেক উপকারী। তবে দাদা আপনি এতো সুন্দর করে টমেটো ও আলু দিয়ে কুইচ্চা মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে মনে হচ্ছে এই মাছ খেতে অনেক সুস্বাদু। আসলে আমরা সঠিকভাবে রন্ধন প্রক্রিয়া জানিনা বলেই হয়তো এই মাছ খেতে চাই না। কিন্তু আজকে আপনার এই রেসিপি দেখে আমি অনেক সুন্দর ভাবে এই রেসিপি শিখে নিলাম দাদা। এখন থেকে আমি যখন বাজারে এই মাছ দেখতে পাবো তখন কিনে নিয়ে আসবো এবং আপনার শেখানো রন্ধন প্রক্রিয়া অনুযায়ী এই মজার রেসিপি তৈরি করবো। অনেক সুন্দর ভাবে আপনার এই রন্ধন প্রক্রিয়া আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সেই সাথে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। 💓💓💓💓💓

আলু টমেটো দিয়ে কুইচ্চা মাছের রেসিপি দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আসলে এই রেসিপিটা আমার কখনো খাওয়া হয়নি। তবে আপনার রেসিপির উপস্থাপন দেখে খুবই সুস্বাদু লাগছে,রেসিপি দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আসলে কিছুদিন আগে আমাদের আমি এ বড় ভাই নদীতে মাছ ধরা গিয়ে ছিলাম, আমাদের জালে একটি বড় কুইচ্চা মাছ ধরা পড়েছিল। সেটি অনেক বড় ছিল। আমরা বাড়িতে আনতে নিয়েছিলাম কিন্তু পথের মধ্যে এক ব্যক্তি বলল সে অনেক অসুস্থ। এই কুইচ্চা মাছ খেতে নাকি সে সুস্থ হবে। এটি শরীরের জন্য নাকি অনেক উপকারী। তাই সে বারবার বলছিল, তাই আমি তাকে কি মাছটি দিয়ে দিলাম। সে অনেক খুশি হলো।এই কুইচ্চা মাছে অনেক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে। আপনি খুবই মজাদার রেসিপি তৈরি করলেন। আপনার উপস্থাপনা আমার খুবই ভালো লেগেছে। পরবর্তীতে আমি তৈরি করার চেষ্টা করব। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, আমাদের মাঝে সুস্বাদু রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

আলু ও টমেটো দিয়ে কুইচ্চা মাছের রেসিপি দারুন হয়েছে দাদা। আপনি সবসময় মজার মজার রেসিপি তৈরি করেন দাদা। আলু ও টমেটো দিয়ে কুইচ্চা মাছের রেসিপি খুবই লোভনীয় হয়েছে দেখতে। আপনি একদম ঠিক কথাই বলেছেন দাদা এই মাছ খেলে শরীরে রক্ত বৃদ্ধি পায়। মানব দেহের রক্ত ঘাটতি পূরণ করতে এই মাছ খাওয়া প্রত্যেকেরই উচিত। আগেকার দিনের মানুষের বলতো এই মাছ খেলে শরীরের রক্ত বৃদ্ধি পায় ও শরীরের ব্যাথা ভালো হয়ে যায়। আসলে আগের মানুষ গুলো যে কথাগুলো বলত সেগুলো অনেক খাঁটি কথা ছিল। কিন্তু আমরা সেই কথাগুলো মানতে চাই না। আমাদের প্রত্যেকেরই সেই কথাগুলো মেনে চলা উচিত। তাহলে আমাদের অনেক উপকার হবে। কুইচ্চা মাছ আমি খাইনি। তবে আমার দাদুকে দেখেছি এই মাছ খেতে। আমাদের গ্রামের বাসার পুকুরে যখন এই মাছ পাওয়া যেত তখন এই মাছ বাসায় নিয়ে এসে আমার দাদু রান্না করে খেতেন। দাদু বলতেন এই মাছ খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। বিভিন্ন ঔষধি গুণ রয়েছে এর মাঝে। এছাড়াও আমি আমার দাদুর মুখে শুনেছি এই মাছ খেলে আমাদের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। আসলে আজকে আপনার এই মজার রেসিপি দেখে ও লোভনীয় রেসিপি দেখে আমার দাদুর কথা খুবই মনে পড়ছে। তিনি আজ আমাদের মাঝে নেই। তবে তার কথাগুলো আজকে বারবার মনে পড়ছে। আপনি এত সুন্দর ভাবে এই রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে অনেক ভালো লেগেছে আমার। আপনি সব সময় আপনার রেসিপি গুলো খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেন যা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে দাদা। তেমনি আজকে টমেটো ও আলু দিয়ে কুইচ্চা মাছের রেসিপি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য।

প্রিয় দাদা♥

আলু ও টমেটোর সাথে কুইচ্চা মাছের বাঙালি রেসিপি দেখে নতুনত্ব একটা রেসিপি দেখলাম মনে হল কুইচ্চা মাছ দেখলাম ঠিক সাপের মত। আগে ঠিক এভাবে কখনও কুইচ্চা মাছ আমি দেখি নাই সত্যি মাছটি দেখেই অনেক ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। ঠিক যেন সাপের মত।আরে মার্চ সম্পর্কে আমি তেমন কিছুই জানি না।
আপনার রেসিপি দেখে বেশ ভালো লাগলো রেসিপির প্রতিটি ধাপ আপনি খুবই চমৎকার ভাবে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন এবং রন্ধনপ্রণালী টি আমার কাছে অনেক সহজ মনে হয়েছে।তাছাড়া আপনি বরাবরের মতোই এই রেসিপিটি অনেক সুন্দর করে সাজিয়েছেন উপস্থাপনাটা অনেক সুন্দর ছিল যা দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি।অনেক ধৈর্য্য সহকারে যত্ন সহকারে আপনি এই রেসিপি গুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেন এত চমৎকার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য সত্যিই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা এবং অবিরাম ভালোবাসা।♥♥
নিয়মিত আপনার পোস্টগুলো পড়ে রীতিমতো আপনার পোস্টের ভক্ত হয়ে গেছি এখন ঘুরেফিরে আপনার পোস্ট খুঁজে আর দেখি অনেক কিছু নেওয়ার চেষ্টা করি সত্যিই আমার অনুপ্রেরণার আরেকটি নাম হচ্ছে প্রিয় দাদা আপনি আপনার পোস্ট থেকে আমি অনেক কিছু শিখতে পারি জানতে পারি বোঝার চেষ্টা করি এবং নিজেকে সমৃদ্ধ করার চেষ্টা করে এভাবেই পাশে থাকবেন,, অনুপ্রেরণা হয়ে এটাই আপনার কাছে আমার প্রত্যাশা।
পরিশেষে বলব সাবধানে থাকবেন নিরাপদে থাকবেন সব সময়।সেই সাথে আপনার উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করে আজকের মত এখানেই আমার জন্য দোয়া করবেন।♥♥

আমি অনেক ছোট বেলায় খেয়ছিলাম। এই মাছ খেতে অনেক সুস্বাদু। রোগের নাম সঠিক মনে নাই আমাদের দাদিরা বলতো এই মাছ খেলে সেই রোগ ভালো হয়ে যায়। দাদ আপনার প্রতিটা রেসিপির মধ্যেই একটা না একটা ইউনিক জিনিস থাকে এটা আমার অনেক ভালো লাগে। আপনার রেসিপির মধ্যে আরো একটা কাজ আমার অনেক ভালো লাগে সেটা হলো আপনি সবসময় সবজিগুলো সুন্দর ভাবে ভেজে নেন। আমি রান্নার সময় মনে করি সবজি ভেজে নেব কিন্তু সময়ের অভাবে আর হয়না। আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা।

কুইচ্চা মাছ কে আমাদের এই দিকে স্থানীয় ভাষায় কুচিয়া বলে ডাকে। তবে আগে আমি ছোটবেলায় এই মাছকে সাপ বলে জানতাম দেখতে অনেক ভয় লাগতো। পরে অবশ্য জেনেছি এবং সেও দেখেছি অনেক সুস্বাদু হয় এবং দারুণ পুষ্টিগুণ ও বটে। রান্নার রেসিপি টা সত্যিই অনেক সুন্দর ছিল দাদা।

কুইচ্চা মাছ দেখে আমার ভয় লাগে দাদা। কিন্তু আপনার যে কুইচ্চা মাছ পছন্দ এটা আমি জানতাম না। আপনারা আজকে কুইচ্চা মাছের রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আমাদের মাঝে এরকম একটি রেসিপি তুলে ধরার জন্য।

কুইচ্চা মাছ কখনো খাওয়া হয়নাই। তবে গ্রামে এই মাছ অনেক দেখেছি। শুনেছি এই মাছে নাকি অনেক রক্ত। আপনি খুব সুন্দর করে কুচে মাছের রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। প্রতিটি ধাপের বর্ণনা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন সুন্দর করে। আপনার রেসিপির কালার টা দেখে বোঝাই যাচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম কুইচ্চা মাছের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

দাদা, কুইচ্চা নামের কোন মাছ আছে এটা আমার জানা নেই। আর তাই এই মাছ কখনো খাওয়া হয়নি। তবে আপনার মাছটিকে দেখে মনে হচ্ছে আমাদের এই দিকে এই মাছটির নাম বাইম মাছ। তবে যে মাছই হোক না কেন রান্নার স্বাদ নিয়ে কথা। আর আপনার তৈরি আলু ও টমেটোর সাথে কুইচ্চা মাছের রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। এই সুস্বাদু মাছের রেসিপি টি আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

দাদাভাই এই মাছটি আমার আগে কখনোই খাওয়া হয়নি।নাম ও এই প্রথমবার শুনলাম। তবে মাছের পিস গুলো দেখে বেশ মজাদার মনে হচ্ছে। আর যে কোন মাছের সাথে আলু আর টমেটোর হলে তো তার স্বাদ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায়। অনেক সুন্দর করে প্রতিটি ধাপের ফটোগ্রাফি করেছেন দাদা ভাই। দেখে খুব লোভ হচ্ছে। মনে হচ্ছে এখনই গরম ভাতের সাথে আলু ও টমেটো দিয়ে কুইচ্চা মাছ এই রেসিপি মেখে মেখে খাই। মাছ চচ্চড়ি কালার টি অসাধারণ হয়েছে। একেবারে বলা যায় পারফেক্ট। যদিও আমি মাছ খুব একটা পছন্দ করি না। তবে এমন মাছের চচ্চড়ি দেখলে কে না পছন্দ করবে। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা ভাই এত মজাদার এবং ইউনিক একটি মাছের রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আমার পক্ষ থেকে আপনার জন্য অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইল। সবসময় ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। আর আমাদের সাথে এমনই মজাদার রেসিপি গুলো শেয়ার করে যাবেন❣️।

দাদা আমি কুইচ্চা মাছের ভুনা খেয়েছি। আমার অনেক ভালো লাগছিল। কিন্তু কখনো আলু ও টমেটো দিয়ে খাওয়া হয়নি। দাদা আপনি অনেক সুন্দর করে আলু টমেটো দিয়ে কুইচ্চা মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন। সত্যি অনেক সুন্দর হয়েছে৷। আমার তো দেখেই খেতে ইচ্ছা করতেছে। আপনার উপস্থাপনা টা অনেক সুন্দর হয়েছে দাদা। সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে ভাগ করে নেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

দাদা আপনি আজকে চমৎকার ভাবে আলু ও টমেটোর সাথে কুইচ্চা মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন দারুন হয়েছে। আমি একবার খেয়েছিলাম অনেক সুস্বাদু খেতে। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।

দাদা আপনার রেসিপি মানে অন্যরকম স্বাদের কিছু। কুইচ্চা মাছ যদিও আমি কখনো খাইনি কিন্তু মাছটি ভীষণ পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু হয়ে থাকে আমি জানি। আপনার রান্নার পদ্ধতি সবসময়ই আলাদা ❣️
বেশ চমৎকার লাগলো পুরো রেসিপিটি ♥️
শুভ কামনা সবসময়ই রয়েছে ❣️

কুইচ্চা মাছ,নতুন লাগলো।আমার মায়ের মুখে শুনেছিলাম।কুইচ্চা খাওয়ার কথা।কিন্তু কখনো খাওয়া হয়নি। কুইচ্চা মাছের ছবি দেখে কি ভয়ঙ্কর লাগছে। ভালো লাগলো, আপনার রেসিপি টা ভালো ছিলো।ধন্যবাদ আপনাকে

খুবই সুন্দর ভাবে আলু ও টমেটোর সাথে কুইচ্চা মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন দাদা। স্বপ্না তৈরি করার রেসিপি টা দেখে মনে হচ্ছে এটি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। কিন্তু আজ পর্যন্ত আমি এই মাছের রেসিপি খাইনি। রেসিপিটি তৈরীর প্রত্যেকটি ধাপ আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এমন সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

দাদা এই কুইচ্চা আমি কখনোই খাইনি, তবে আমাদের গ্রামের অনেক মানুষ এই কুইচ্চা খায়। আমি এর স্বাদ কেমন সেটা ও বলতে পারিনা। তবে রেসিপি দেখে বুঝা যাচ্ছে কেমন হতে পারে। ধন্যবাদ আপনাকে।

দাদা কুইচ্চা মাছ কখনও খাই নি। সুন্দর ভাবে সাজিয়েছেন পোষ্ট টি। আলু এবং টমেটো দুটোই মাছের সাথে দিলে সুস্বাদু হয় । কিন্তু আপনার মাছের ছবি দেখে আমি তো অবাক। কি বলবো। ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। আমি এর আগে কখনও এই মাছ দেখিনি।আর দেখলেও নাম হয়তো জানি না। তবে এটা হয়তো শিং মাছের মত হতে পারে । সব মিলিয়ে সুন্দর একটি রেসিপি । ধন্যবাদ।

আশাকরি দাদা ভালো আছেন? আপনার কুইচ্চা মাছ রান্না খুবই অসাধারণ হয়েছে। আপনি খুব সুন্দর করে ও দক্ষতা সহকারে কুইচ্চা মাছ রান্না করেছেন। আসলে আমি কখনো কুইচ্চা মাছ খায় নি। আপনার রান্নার পদ্ধতি দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।

আব্বু বাজারে যাওয়ার জন্যে বের হওয়ার আগে আমি মাঝেমধ্যে আপনার পোস্টে দেখা মাছের নাম গুলো বলি।কিছু চিনে আবার বেশিরভাগ ই চিনেনা।এই মাছ এর নাম ও বলেছিলাম একবার,চিনেনি।আপনার এতো স্বাদের রান্না দেখেই দিন কাটাতে হচ্ছে তাই।🤪

কুইচ্চা মাছ আমি আজও কখনো খাইনি তবে মানুষের মুখ থেকে শুনেছি এই মাছটি খেতে নাকি খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে। আপনি টমেটো এবং আলু দিয়ে এই কুইচ্চা মাছের রেসিপি টা আমাদের মাঝে অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন এবং সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে আপনার এই রেসিপিটা দেখে যে কেউ রেসিপিটা তৈরি করে খেতে পারবে। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা এমন সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।