হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
আজকে আমি আপনাদের সাথে একটা পুরানো বাংলা মুভি রিভিউ শেয়ার করে নেবো। এই বাংলা মুভিটির নাম হলো "বোধন"। এই মুভির গল্পটি একটা পারিবারিক এবং গ্রামীণ জীবনযাপনের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা, কাহিনীটি অনেক সুন্দর। এই মুভিটি আমি আজকেই প্রথম দেখছিলাম এবং আমার কাছে মুভির গল্পটি অনেক ভালো লাগলো। সেকালের মুভির কাহিনীর মধ্যে তেমন অ্যাকশন না থাকলেও কাহিনীগুলো চমকপ্রদ ছিল যা মন ছুঁয়ে যায়। যাইহোক এখন আমি মুভির গুরুত্বপূর্ণ বিষয়বস্তুর দিকে আলোকপাত করবো।
☫কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:☫
✔মূল কাহিনী:
মুভির শুরুতে দেখা যায় গ্রামের মহাজনের লোকজনেরা জোর করে গ্রামবাসীদের কাছ থেকে ধান আদায় করতে আসে এবং সবার বাড়ির থেকে জোর করে ধান নিয়ে যেতে লাগে কিন্তু তখন নিবারণ নামে লোকটি এসে বাধা দেয়, এই নিবারণ লোকটি ছিল মহাজনের ভাই। তাই সবাই তার কথা মতো গ্রামবাসীদের ধান ফিরিয়ে দিয়ে চলে যায়। এরপর মহাজনের কাছে যে ম্যানেজারি করতো সেই লোকটি যেয়ে সব বলে কিন্তু মহাজন হরলাল বাবু তেমন গুরুত্ব দেইনি, কারণ সে জানে তার ভাই সারা জায়গায় ছন্নছাড়ার মতো ঘুরে বেড়ায়। তাই মহাজন হরলাল বাবুর এতো সম্পত্তি কে দেখবে সেই চিন্তা করতে করতে ম্যানেজার বাবু তাকে বিয়ে করতে বলে এবং ম্যানেজার শেষপর্যন্ত তার নিজের মেয়ের সাথে বিয়ে দিয়ে দেয়। আসলে ম্যানেজার বাবু মহাজনের কাছের লোক ছিল, ফলে এটি সম্ভবপর হয়েছিল। যাইহোক এরপর নিবারণ অনেক রাত করে বাড়িতে ফেরে কিন্তু তার বৌদির সাথে দেখা করিনি, আবার ভোরে বাড়ির থেকে বেরিয়ে চলে যায়। তবে নিবারণ গ্রামবাসীদের প্রায় খোঁজখবর রাখতো। নিবারণ মূলত সারা জায়গায় যাত্রা দেখে দেখে বেড়ায় আর সব ধরণের মানুষের সাথে মিলেমিশে চলাফেরা করতে ভালোবাসতো। যাইহোক, এরপর নিবারণ পরে বাড়িতে ফেরে এবং তার বৌদির সাথে দেখা করে, ভালো-মন্দ কথাও বলে আর দুইজন একসাথে খাওয়াদাওয়াও করে। এদিকে লক্ষী নামক এক মেয়ে থাকতো তার মামা-মামীর সংসারে আর একটু উনিশ-বিষ হলেই মামী তাকে মারধর করতো, ফলে রান্না ঘরের থেকে একটি হাতা হারিয়ে গেছে বলে মেয়েটিকে মারধর করে ।
লক্ষী নামক মেয়েটিকে খানিক্ষন মারধর করার পরে আরো যা তা বলে গালিগালাজ করে। এরপর দেখা যায় মহাজন আর তার ম্যানেজার জোর করে গ্রামবাসীদের কাছ থেকে জমির দলিলে টিপ সই নিচ্ছে আর তার পরিবর্তে টাকা নিয়ে যাচ্ছে। গ্রামবাসীরা সমস্যায় পড়লে মহাজনের কাছ থেকে টাকা ধার নিয়ে যেত, তবে অনেকে সেই টাকা পরিশোধ না করে আবার টাকা চাইতে আসলে অপমান করে সবাইকে তাড়িয়ে দেয়। আর এখানে ম্যানেজার হিসাব নিকাশে একটু শয়তানি করছে মহাজনের চোখের আড়ালে। এরপর একজন বৃদ্ধ তার অসুস্থ স্ত্রীর জন্য ঔষধ কেনার টাকা ধার চাইতে আসে কিন্তু দেয় না এবং সেটি নিবারণ দেখে ফেলে। এরপর নিবারণ যাত্রা দেখতে যাবে বলে তার দাদা হরলাল এর কাছ থেকে ৫ টাকা চেয়ে নিয়ে যায়। মূলত এই মিথ্যা কথাটা বলে সেই টাকা দিয়ে বৃদ্ধ মানুষটির সহযোগিতা করে থাকে। এদিকে নিবারণের বৌদি লক্ষী মেয়েটির সাথে নিবারণের বিয়ে দেওয়ার কথা বলে কিন্তু তার বাবার মত ছিল না। এরপর সেই খবর মহাজন হরলাল বাবুর কানে গিয়ে দেয় আর খবর শুনেই রেগে আগুন হয়ে যায়। বাড়িতে এসে চিল্লাচিল্লি করতে লাগে, কারণ লক্ষী নামক মেয়েটি নিচু বংশের তাই সে মেনে নেবে না। লোকে নানান কথা বলবে এই জন্য এই সম্পর্ক মেনে নেবে না। আর নিবারণের বৌদিকেও তার গা ছুঁয়ে প্রতিজ্ঞা করিয়ে নেয় যেন সে নিবারণের ধারে কাছেও না যায় আর সে যেন আবার যাত্রা এইসব দেখে বেড়ায়। নিবারণ বাইরের থেকে এসে এসব দেখে মন খারাপ করে বাড়ির থেকে বেরিয়ে যায় আর বাড়িতে ফেরে না।
নিবারণের বৌদি লক্ষী মেয়েটিকে বাড়িতে ডেকে আনে এবং তার কাছে জানতে চায় যে নিবারণের কোনো খোঁজ সে জানে কিনা। কিন্তু তারপরও কোনো খোঁজ পায় না, এই করে অনেকদিন হয়ে যায়। নিবারণ ঐদিনের পর বাড়ি ছেড়ে যাত্রা পালার লোকজনদের সাথে সময় কাটাতো, ওদের সাথে তার একটা ভালো সম্পর্ক ছিল। এরপর গ্রামের একটা ছেলের পরীক্ষার টাকাটা নিবারণ দিয়ে দেওয়ার কথা বলেছিলো বলে নিবারণের মনে পড়ার সাথে সাথে সে পৌঁছিয়ে যায় সেখানে। কিন্তু তার আগেই সেই ছেলেটি মহাজন হরলাল এর কাছে টাকা চাইতে চলে যায় কিন্তু তার ১০০ টাকার বদলে ৬ মন ধান চেয়ে বসে। আর ছেলেটি তার প্রতিবাদ করে তাদের মুখের উপরে কথা শুনিয়ে চলে আসে। এরপর ছেলেটি বাড়িতে এসে রাগে, ক্ষোভে বই সব ফেলে দিয়ে পুড়িয়ে ফেলতে চায় কিন্তু তার বাবা তাকে আটকায়। এরপর নিবারণ এসে সবকিছু শোনার পরে তার দাদার কাছে যায় এবং টাকা চাইলে না দিলে সম্পত্তির ভাগ চেয়ে বসে কিন্তু তার দাদা দিতে চায় না। এরপর নিবারণ তার দাদাকেও বলে দেয় সম্পত্তি না দিলে সব ধংস করে দেবে। এরপর বাড়িতে গিয়ে তার বৌদির উপরে রাগারাগি করে আর চিল্লাচিল্লি করে কারণ সে মনে করেছে যে তার বৌদি ইচ্ছা করেই তাকে বাড়ির থেকে চলে যেতে বাধ্য করেছে। এরপর নিবারণ বাড়িতে কাজের বুড়িমার মুখে সব সত্যিটা জানতে পারে এবং তার বৌদির কাছে মাপ চাইতে যায় কিন্তু তার আগেই তার দাদা এসে পড়ে এবং তার গায় হাত তোলে আর বাড়ির থেকে বেরিয়ে যায়। এদিকে লক্ষী মেয়েটি মাটির হাড়ি ভেঙে ১০০ টাকা সেই গ্রামের ছেলেটিকে দিয়ে আসে আর নিবারণের সাথে সেখানে দেখা হয়ে যায়। এরপর সেখান থেকে গ্রাম ছেড়ে লক্ষী আর নিবারণ চলে যায় ভোলা নামক একজনের বাড়িতে। সেখানে তাদের দুইজনকে সবাই মিলে বিয়েও দিয়ে দেয়।
তাদের দুইজনের বিয়ের পর সংসার মোটামুটি চলতে থাকে এবং সে ভোলা বলে লোকটা মাঝেমধ্যে তাদের সহযোগিতাও করতো। এদিকে নিবারণ নিচু বংশের মেয়েকে নিয়ে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেছে বলে একভাবে বাড়িতে চিল্লাচিল্লি করে একটা তামাশা মতো অবস্থা সৃষ্টি করে। বাড়িতে সবাই তাদের ফিরিয়ে আনতে বলে কিন্তু তাও শোনে না। এরপর এদিকে নিবারণ চিন্তা করতে লাগে যে সে কিভাবে পরবর্তীতে সংসার চালাবো, কারণ অন্যের বাড়িতে থেকে তার পয়সায় চলতে তার একপ্রকার আর ভালো লাগছিলো না। এদিকে পুজোও চলে এসেছিলো আর নিবারণের বৌদি তাদের বাড়ির বুড়ি মা কে দিয়ে কাপড় আর সিঁদুর তাদের জন্য পাঠিয়ে দিয়েছিলো কিন্তু নিবারণ বাবু সেগুলো সব ফিরিয়ে দিয়েছিলো। এরপর নিবারণ একটা ইটভাটায় কর্মচারীদের দেখাশোনা এবং তাদের হাজিরা নেওয়ার কাজ পেয়েছিলো। এরপর আস্তে আস্তে কাজ করতে করতে তার একটা ভালো অবস্থান তৈরি হয়ে যায় এবং ভালোই তাদের চলতে থাকে। এর মধ্যে তাদের একটি ছেলে হয় এবং বেশ বড়োও হয়ে ওঠে। এরপর লক্ষীর মামা দেখা করতে আসে এবং এসে মহাজন হরলাল এর অবস্থার কথা বলে। নিবারণের বৌদি মা আর হতে পারিনি শেষ পর্যন্ত এবং মহাজনের একের পর এক সবকিছু হাতছাড়া হতে থাকে।
ভোলা নামক লোকটি একদিন নিবারণের বাড়িতে তাদের সবাইকে দেখতে আসে এবং তাদের ছেলের সাথে খেলা করতে লাগে। তবে তখন হঠাৎ করে তার অতীতের কিছু স্মৃতি মনে পড়ে যায় অর্থাৎ তারও ছেলে বা মেয়ে হওয়ার কথা ছিল কিন্তু মা এবং সন্তান দুজনই মারা যায়। ভোলা লোকটি তার সন্তানের জন্য যে লকেটটি বানিয়েছিলো সেটি নিবারণের ছেলেকে দিয়ে চলে যায়। এদিকে নিবারণের ইট ভাটায় কাজটা চলে যায় কারণ ইটভাটা হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যায়। এরপর তার ছেলেটিরও খুব জ্বর, হাতে টাকাও নেই চিকিৎসা করার। ভোলা লোকটি ডাক্তারের দেওয়া ঔষধের লিস্টটা নিয়ে নিবারণের দাদার কাছে যায় এবং তার বৌদি টাকা দিতে চাইলেও হরলাল অপমান করে তাড়িয়ে দেয়। এরপর গ্রামের কিছু লোকজন মহাজনের কাছে ধান, জমির দলিল রেখে টাকা নিয়ে যায় নিবারণের ছেলের চিকিৎসার জন্য । ছেলেটি গ্রামবাসীদের আশীর্বাদে শেষে সুস্থ হয়ে যায়। এরপর গ্রামের সেই ছেলেটি কলকাতা থেকে পড়াশুনা শেষ করে নিবারণের বাড়িতে আসে এবং সবার সাথে দেখা করে চলে যায়। তার নিজের বাড়িতে গিয়ে দেখে মহাজনের লোকজন ভুল হিসাবের খাতা নিয়ে গিয়ে টাকা আদায় করতে যায় কিন্তু সেই পরান নামক ছেলেটির সাথে তাদের হাতাহাতি হতে লাগে এবং সেই হিসাবের খাতাটা রান্না করার চুলায় গিয়ে পড়ে আর পুড়ে যায়। পুলিশ সেই অপরাধে তাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। নিবারণ তাকে ছাড়িয়ে আনতে থানায় যায় কিন্তু পুলিশ ছাড়তে চায় না অভিযোগকারীর সাক্ষর ছাড়া। এরজন্য নিবারণ তার দাদার কাছে যায় কিন্তু কোনোমতে তার দাদা থানায় যেতে রাজি হয় না। এরপর নিবারণ তার দাদার বিরুদ্ধে গ্রামের সব কৃষকদের একত্রিত করে মশাল নিয়ে লড়াই করতে আসে। তবে সেখানে লক্ষী এসে লড়াই বন্ধ করে দেয় এবং সবার সাথে মিলমিশ করিয়ে দেয় আর তার দাদার চোখের থেকে সেই ভুলটা ভেঙে দেয় যে কেউ ছোট নয় এখানে।
✔ব্যক্তিগত মতামত:
এই বোধন বাংলা মুভিটি এক কোথায় অসাধারণ ছিল। আমার কাছেতো গল্পটি দারুন লেগেছে। এই মুভিতে দুই ভাই এর চরিত্রকে ফুটিয়ে তুলেছে। এক ভাই মহাজন হয়ে গ্রামের সবার কাছ থেকে জোর করে সবকিছু আত্মসাত করতে থাকে এবং অন্য ভাই গ্রামবাসীদের সাথে সুখে, দুঃখে সবসময় মিলেমিশে থাকতো। এক কোথায় দুই ভাই দুই পৃথিবী বলতে গেলে। মহাজন তার অহংকার শেষপর্যন্ত ধরে রেখেছিলো, যার কারণে পরবর্তীতে তার কাজে সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছিলো। তবে সব কিছুর তো একটা শেষ আছে তাই তার অহংকারটাও অন্তিম ঘড়িতে শেষ হয়ে যায়।
✔ব্যক্তিগত রেটিং:
০৭/১০
✔মুভির লিঙ্ক:
|`দাদা আরেকটি বিষয় আমি মনে করি কেউ যদি এই মুভি থেকে একটু হলেও শিক্ষা নেয় তাহলে তার জীবনের লাইফ পরিবর্তন হয়ে যাবে। অনেক জ্ঞান মূলক কথা শুনে যদি সেগুলি কাজে না লাগে তাহলে অনেক জ্ঞান মূলক কথা শুনে লাভ নাই। অনেক জ্ঞান মূলক কথার মাঝে থেকে যদি দু'একটি কথা নিজের জীবনের সাথে মিলিয়ে নেওয়া যায় তাহলে সফলতা বয়ে আনবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে একটা মুভির রিভিউ শেয়ার করছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। অনেক পুরোনো একটি মুভি। আমি এই মুভিটি কখনো দেখিনি। বাস্তবতা সাথে মুভিটি সম্পূর্ণ মিল রয়েছে। দাদা আপনার মুভি রিভিউ পড়ে আমার খুব ভালো লাগছে। আমি সময় পাইলে অব্যশই মুভি টি দেখবো। আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলেই, আগের মুভি গুলোতে খুব একটা একশন না থাকলেও খুব ভালো লাগে।কারণ কাহিনী,গল্পের সাজানো গুলো সব গুলোই এতো রিয়েলিস্টিক।এই মুভিটি আমি অনেকবার দেখেছি।তবে আজ অনেকদিন পর কাহিনীটি আবার পড়লাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আমি কিছু বুঝি আর না বুঝি তবে একটা কথা খুব ভালো ভাবে বুঝতে পেরেছি যে আপনার মন মানুষিকতা অন্যরকম ,না হয় কেউ এখন এই ধরণের মুভি একটু কমই দেখে। তবে মুভি কাহিনীটা ভালো লাগছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বর্তমানের প্রেমের কাহিনির চেয়ে পুরোনো মুভিগুলো শতগুনে ভালো আমি মনে করি। মুভির কাহিনির মাধ্যমে আমাদের যদি শিক্ষনীয় বিষয় না থাকে তাহলে সেই মুভি দেখে কোনো লাভ নেই।
বোধন মুভিটা যদিও আমার দেখা হয় নাই তবুও রিভিউ পড়ে আমার অনেক ভালো লাগছে। আশা করি সময় করে দেখে নেবো। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মুভির রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বোধন,নামটি শুনতেই মনে অন্য অনুভূতি প্রকাশ করে। খুবই সুন্দর মুভি রিভিউ করেছেন দাদা।পূর্বের মুভিগুলি হৃদয়স্পর্শক ছিল, দেখার মতো।আমি এটি অবশ্যই দেখবো সময় করে।ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদম ঠিক বলেছেন দাদা। আগেকার মুভিগুলো তে এ্যকশন বা প্রেম কাহিনি না থাকলেও ওগুলো অনেক হৃদয় ছুয়ে যাওয়া মুভি ছিল। পরিবারের সাথে বসে আরাম করে দেখা যেত। আর বোধন নামটি শুনেই মনে হয়েছে এটি অনেক সুন্দর মুভি হবে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটা মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই মুভিটা আসলেই অনেক সুন্দর। অনেক আগে দেখা হয়েছিল আপনার রিভিউ দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit