মুভি রিভিউ: "দ্যা কেবিন"

in hive-129948 •  3 years ago 

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আমি আপনাদের সাথে একটা হরর মুভি রিভিউ শেয়ার করে নেবো। এই হরর মুভিটির নাম হলো "দ্যা কেবিন"। এই হরর মুভিটি একটু রহস্যময় এবং সাথে থ্রিলারও আছে। হরর মুভিগুলো একপ্রকার রহস্য আর থ্রিলার না হলে ভালো লাগে না। তারপর লেখক এই মুভিতে নিজে অভিনয় করেছে। রহস্যের মধ্যে এই মুভিটি দেখতে বেশ ভালোই লাগলো। আশা করি এই মুভি রিভিউটি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে


☫কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:☫

মুভির নাম
দ্যা কেবিন
পরিচালকের নাম
জোহান বোডেল ( Johan Bodell )
লেখকের নাম
ইরিক কাম্মেরলান্ড ( Erik Kammerland )
অভিনয়
ক্রিস্টোফার লি পাজে ( Christopher Lee Page ), ইরিক কাম্মেরলান্ড ( Erik Kammerland ), থোমাস হিডেনগ্রান ( Thomas Hedengran ) ইত্যাদি
মুক্তির তারিখ
৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ( ইউনাইটেড স্টেট )
মূল ভাষা
ইংলিশ
ভাষা ডাবিং
হিন্দি
সময়
১ ঘন্টা ২৪ মিনিট
কান্ট্রি অফ অরিজিন
ইউনাইটেড স্টেট, সুইডেন


✔মূল কাহিনী:


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

মুভির শুরুতে দেখা যায় একজন লোক তার রুমে বসে টিভিতে একটা হরর ফিল্ম দেখছে এবং দেখতে দেখতে সে বাইরে কিছু একটা শব্দ শুনতে পায়। এরপর সে বাইরে বেরিয়ে চারিদিকে দেখতে লাগে এবং ডাকতে লাগে যে বাইরে এখানে কেউ আছে কিনা। এরপর সে একটা লাঠি নিয়ে সামনের দিকে এগোতে থাকলে বিড়াল দেখতে পায়। ফলে সে আবার ঘরে চলে যায় কিন্তু তার পিছন পিছন একটা অদ্ভুত চেহারার লোক অস্ত্র নিয়ে আসতে থাকে। তারপর ওই লোকটি ঘরে গিয়ে যখন উপরের দিকে চলে যায় তখন এই অদ্ভুত চেহারার লোক চুপিসারে গিয়ে লোকটিকে মেরেই দেয়। এরপর দেখা যায় একটা ছেলে আর একটা মেয়ে গাড়িতে করে বিভিন্ন টাইপ এর কথা বলতে বলতে যায় এবং একটা দোকানের সামনে গিয়ে থামে। এরপর ছেলেটি দোকান থেকে ড্রিংক এর কিছু ক্যান কিনে আবার রওনা দেয়, মূলত তারা একটা কেবিনে যাওয়ার জন্য যাচ্ছিলো। আর রোডটি যেহেতু জঙ্গলের পাশ দিয়ে গেছে তাই তারা মাঝে রাস্তাটা হারিয়ে ফেলে। পরে ম্যাপ দেখে তারা কেবিনের কাছাকাছি পৌঁছে যায়। তবে কেবিনটি ছিল একটা ঝিল এর ওপারে। এখন সেখানে তারা একজন লোককে দেখতে পায় আর ওপারে যাওয়ার জন্য একটা বোট এর খোঁজ করে। তারপর তারা গাড়ি এপারে পার্ক করে বোটে করে যেতে লাগে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

তারা দুইজন বোটে করে যেতে যেতে পৌঁছিয়ে যায় এবং কেবিনের ভিতরে যাওয়ার পরে মেয়েটির একদমই পছন্দ হয় না কেবিনটি। কারণ কেবিনের ভিতরে সবকিছুই খুবই খারাপ অবস্থায় পড়ে ছিল আর কোনো কিছুই সেখানে পরিস্থিতি ঠিক ছিল না। এদিকে সেই কিলার যে লোকটিকে মেরে ফেলেছিলো সেই লোকটিকে কেটে পিচ পিচ করে ফেলে। আর এদিকে ছেলে মেয়ে দুটির মধ্যে ঝগড়া বাধে এই কেবিনের ব্যাপারটা নিয়ে এবং মেয়েটি সেখানে এক মুহূর্তও সেখানে থাকতে চায় না। তারপর তারা সেখান থেকে ব্যাগ নিয়ে আবার অন্য একটা হোটেলে যাওয়ার জন্য বেরিয়ে পড়ে কিন্তু যেখানে গাড়ি পার্ক করে রেখেছিলো সেখানে তারা গিয়ে খুঁজে পায় না। এরপর তারা দুইজন সেখান থেকে আবার বোটে গিয়ে বসে এবং তাদের জীবনের কিছু মুহূর্ত স্মরণ করে সময়টা পার করে দেয়। এরপর সন্ধ্যা হলে তারা পুনরায় সেই কেবিনের ভিতরে চলে যায়। এদিকে সেই কিলারটি লোকটাকে কেটে পিচ পিচ করে একটা প্যাকেটে ভরে বাড়ির পিছনে মাটি খুঁড়ে পুঁতে দেয়। এরপর তার নজর পড়ে এদের দুইজনের উপরে। রাত হতেই তাদের উপর হামলা করে দেয়। এক এক করে কেবিনের জানলাগুলো ভেঙে দেয়। এরপর তারা ভয় পেয়ে অন্য একটি জানলা দিয়ে দ্রুত বেরিয়ে জঙ্গলের ভিতর দিয়ে দৌড়ানো শুরু করে দেয় আর কিলারটিও তাদের পিছনে অস্ত্র নিয়ে দৌড়াতে থাকে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

জঙ্গলের ভিতরে তারা দুইজন একটা গাছের আবডালে লুকিয়ে পড়ে এবং কিলারটি তাদের কাছেও চলে আসে আর সেখানে বেশ কিছুক্ষন তাদের খোঁজাখুঁজি করতে লাগে। এরপর তাদের না পেয়ে কিলারটি সামনের দিকে এগিয়ে যায় এবং এরা দুইজন সেই ফাঁকে সেখান থেকে আস্তে আস্তে বেরিয়ে যেতে লাগে কিন্তু কিলারের চোখে পুনরায় পড়ে যায়। এরপর কিলারটি ছেলেটিকে ধরে ফেলে আর মারতে লাগে কিন্তু ছেলেটিও সাহসের সাথে তার সাথে মোকাবেলা করে তাকে ধাক্কা দিয়ে চলে যায় কেবিনের ভিতরে, মেয়েটি তার আগেই চলে গিয়েছিলো। এরপর তারা দুর্বিনের মাধ্যমে কিলারটির ঘরের উপর নজর রাখতে লাগে আর এদিকে ছেলেটি বোটে করে ঝিলের ওপারে যায় গাড়িটিকে খুঁজতে। এরপর ছেলেটি ঘরের ভিতরে ঢুকে পড়ে আর সবজায়গায় দেখতে থাকে কি কি আছে। কিলারটি যে লোকটাকে কেটেছিল সেই রুমে ঢুকে পড়ে আর রক্ত দেখেই বমি করে ফেলে। এরপর সিঁড়ি বেয়ে উপরের দিকে গেলে কিলার কে দেখতে পায় যে সে কাটা লাশটাকে ব্যাগে ভরে টেনে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। এরপর কিলারটি উপরের দিকে আসতে লাগে কিন্তু ছেলেটি উপরে গিয়ে আটকা পড়ে যায়। তবে সে উপরের জানালা খুলে দ্রুত বেরিয়ে আসে আর উপরের থেকে নিচে লাফ দিয়ে পড়ে। এরপর সে একটা গ্যারেজ মতো জায়গায় চলে যায় এবং সেখানে একটা বাইক দেখতে পায়। সে যখন বাইকটাকে নিতে যায় তখন কিলারটি পিছন দিক থেকে এসে পলিথিন দিয়ে মুখ জড়িয়ে ধরে অজ্ঞান করে ফেলে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

ছেলেটিকে অজ্ঞান করে ফেলার পরে তাকে একটা ঘরে বেঁধে রাখে আর মুখে টেপ মেরে দেয়। এরপর কিলারটি বোটে করে ঝিলের ওপারে মেয়েটির কাছে চলে যায় মারার জন্য। কিন্তু মেয়েটি দেখে ফেলে যে ও আসছে। এরপর মেয়েটি কেবিন থেকে বেরিয়ে অন্য স্থানে লুকিয়ে পড়ে। তারপর মেয়েটি সুযোগ বুঝে সেই বোটটির কাছে যেতে লাগে যেটা কিলার এনেছিল কিন্তু কিলার সেটা টের পেয়ে যায়। এরপর মেয়েটিকে মারার চেষ্টা করে কিন্তু মেয়েটি সাহসের সাথে তাকে মেরে বোট নিয়ে পালায় আর কিলারটি দৌড়িয়ে ঝিলের ওপারে আসার চেষ্টা করে। মেয়েটি অনেক আগেই ওপারে পৌঁছিয়ে যায় এবং সেখানে একটা ঘরের মধ্যে গিয়ে ছেলেটিকে বাঁচায়। এরপর বাইকের চাবি খোঁজার জন্য তারা দুইজন ঘরের মধ্যে চলে যায়। এরপর তারা দুইজন খোঁজাখোঁজির পরে বাইক এর চাবিটি পেয়ে যায় এবং এর মধ্যে কিলারটিও চলে আসে। তারা দুইজন রুমের বাইরে আসতেই পিছন দিক থেকে ছেলেটির উপর হামলা করে বসে। আর শেষমেশ ছেলেটিকে পিটিয়ে পিটিয়ে মেরেও ফেলে। আর মেয়েটি পালিয়ে একটা অন্ধকার মতো স্থানে গিয়ে লুকিয়ে পড়ে কিন্তু কিলারটি সেখানে গিয়েও খুঁজে নেয় । কিন্তু মেয়েটি যে রুমের ভিতরে চলে গেছিলো সেখানে চারিদিকে আটকানো ছিল আর বেরোতে পারছিলো না। এখানে মেইন দরজাটা একমাত্র কিলার জানতো। এরপর কিলারটি নিচের দিকে গিয়ে যখন দরজা খুললো তখন মেয়েটি মাটি কাটার জিনিস পেটের মধ্যে চালিয়ে দেয় আর কিলারটি মারা যায়। এরপর মেয়েটিও সেই ছেলেটি মানে তার বয়ফ্রেন্ড এর কাছে গিয়ে দেখে সেও মারা গিয়েছে। এরপর মেয়েটি বাইক নিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে চলে যায়।


✔ব্যক্তিগত মতামত:

এই মুভিটি পুরোটাই রহস্যময়। রহস্যময় একটা গল্প অবলম্বনে তৈরি মুভিটি। আর রহস্যময় গল্পের কাহিনী অবলম্বনে তৈরি মুভিগুলো দেখতে আরো বেশি ভালো লাগে। এই মুভিটি বোঝার কাছে সবকিছু। মুভিটি হরর হলেও হরর কাহিনী নেই বলতে গেলে, পুরোটাই থ্রিলার হিসেবে রয়েছে। আর এখানে পুরো থ্রিলার এর চরিত্রে লেখক নিজেই অভিনয় করেছে। আর রহস্যময় হওয়ায় দেখার সময় কাহিনীটি যত ভিতরের দিকে যাচ্ছে ততই যেন আকর্ষণটা বাড়ছে।


✔ব্যক্তিগত রেটিং:
০৭/১০


✔মুভির ট্রেইলার লিঙ্ক:


শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

হরর মুভি অনেক ছোট থেকে পছন্দ করি। আপনার পোস্টের প্রথম পিকচার দেখেই খুবই আকর্ষনীয় মনে হলো। আপনার রিভিউ পড়ে আমার কাছে ভালোই লাগলো মনে হচ্ছে মুভিটা দেখা দরকার।
আমি অনেক হরর মুভি দেখছি এর মধ্যে ইভিল ডেড সব চেয়ে বেশী ভালো লাগছে এই পর্যন্ত।

দাদা, আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

আমারও ছোটো বেলা থেকে পছন্দ। হ্যা এই মুভিটি দেখবেন, বুঝতে পারলে বেশ ভালো লাগবে আপনার কাছেও। ইভিল ডেড আমিও দেখেছি অনেক ভালো মুভি ওটা।

জ্বি, দাদা।
অবশ্যই দেখবো।

দাদা অনেক বিস্তারিতভাবে কাহিনী লিখেছেন আপনি। হরর মুভি আমার খুবই ভালো লাগে কিন্তু কাটাকাটি খুনোখুনি একদম পছন্দ নয়। কাহিনী পড়ে মনে হচ্ছে ছবিটি ভায়োলেন্সে ভরপুর। ছবি দেখার পূর্বে রিভিউ পরতে পারলে সিনেমা নির্বাচন করা সহজ হয়। আপনার রিভিউটি পড়ে মনে হচ্ছে ছবিটি আমার জন্য না দেখাই ভালো হবে। সুন্দর একটি রিভিউ উপস্থাপনের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আমার কিন্তু আবার এইসব কাটাকাটি, খুনোখুনি মুভিগুলো দেখতে ভালই লাগে। তবে যেগুলোই অতিরিক্ত সিন থাকে সেগুলো দেখলে ভয় লেগে যায় একটু। ঠিক বলেছেন ভায়োলেন্স পুরোটাই।

  • ভাই আপনি মুভিটা খুবই সুন্দর ভাবে রিভিউ করেছেন। আপনার রিভিউ পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে। এই মুভিটা আমার দেখা হয়নি। তবে আপনার আজকের এই রিভিউ দেখে আমার মুভিটা দেখতে খুব ইচ্ছা করছে। আসলে রহস্যময় মুভি গুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে। আমার এই রহস্যময় মুভি গুলো খুবই পছন্দের। আপনার রিভিউ দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। তাই আমি মুভিটি দেখে নেব, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

রহস্যময় মুভি দেখার মধ্যেও একটা আকর্ষণ কাজ করে। হ্যা সময় করে একসময় দেখে নেবেন, আর ভয় লাগলে দিনের বেলাতেই দেখিয়েন।

দাদা মুভির থাম্বনেইল দেখেই আমি বুঝে গেছি এই মুভিটি অনেক ভয়ঙ্কর হবে, তাই আমি মুভি রিভিউ পুরোটা পরলামনা। কারণ যদি আগে থেকে বুঝে যাই তাহলে মজা টাই পাবো না। হাতের কাজ শেষ করে মুভিটা দেখবো। অনেক ধন্যবাদ দাদা।

😁। মুভিতে ভায়োলেন্স আছে মেলা। হ্যা, দেখে নেবেন আশা করি বুঝতে পারলে ভাল লাগবে আপনার কাছেও কাহিনিটি। তবে আপনার যা ভয় তাতে বলবো দিনের বেলা দেখবেন।

দাদা,দ্যা কেবিন মুভিটি আমি দেখেছি খুবই সুন্দর একটি মুভি। হরহর হলেও মুভিটি ভিতর তেমন কোনো ভয়ানক কিছু ছিল না।তবে কিলার অভিনয় করা ব্যক্তিটির অভিনয় আমার সত্যিই অনেক ভালো লেগেছে।তবে হঠাৎ করে যখন ছেলেটিকে পলিথিনের ভেতর ঢুকিয়ে ফেলে তখন আমার প্রচন্ড রকমের ভয় লেগেছিল।এছাড়া পুরোটা ছবি অনেক সুন্দর ছিল। শেষ পর্যায়ে খুবই কষ্ট লেগেছিলো মুভির অভিনেতা নায়ক যে তাকে মেরে ফেলার দৃশ্য টা দেখে। দ্যা মুভির রিভিউ সত্যিই আপনি পুরোটা মুভি আপনার পোষ্টের মাধ্যমে সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরেছেন আমার খুবই ভালো লেগেছে। দাদা,আপনার প্রতিটা পোস্ট আমার খুবই ভালো লাগে। আজকেও তার ব্যতিক্রম হয়নি।তবে কয়েক দিন ধরে দাদা আপনার পোস্ট গুলো দেখতে এবং পড়তে মিস করেছি। আমি সত্যিই দুঃখিত আপনার পোষ্টগুলো আমি কখনো মিস করতে চাই না।আপনি এত সুন্দর সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেন।তাই আমি প্রতিদিন আপনার পোস্ট গুলো দেখি আর নতুন নতুন কিছু শিখি। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

আসলেই হরর হলেও হরর নেই, থ্রিলার এর মাধ্যমে কাহিনিটি ফুটিয়ে তুলেছে। ছেলেটিকে যখন পলিথিন দিয়ে মুখ আটকিয়েছিলো তখন ভায়োলেন্স সৃষ্টি হয় খুব, আমিও একটু হলেও ভয় পেয়েছিলাম।

আমিও পড়তে পড়তে তাই ভাবছিলাম যে এখানে হরর কই,বেশিরভাগ ই থ্রিলিং।তবে আমার কাছে খুব একটা ভয় লাগেনি কিন্তু হ্যা ভালো লেগেছে।আসলে দেখলেই আসল মজা বুঝা যায়।

হরর নেই, তবে কাটাকাটি আছে । সিনগুলো না দেখলে পড়ে পুরোটা কাহিনি বোঝা যায় না। এইসব কাহিনিগুল রহস্যজনক তাই বুঝতে পারলে তার কাছে অনেক ভাল লাগবে।

নাম দেখেই বুঝতে পারছি এটা হরর মুভি।খুবই ভয়ংকর ভাবে ফুটিয়ে তোলে হরর মুভিগুলি।আমার তো রক্ত দেখলেই কেমন লাগে,না হলে কোনো ভয় লাগে না।সুন্দরভাবে রিভিউ দিয়েছেন, তাই না দেখে পড়ে নিয়েছি।ধন্যবাদ দাদা।

হরর মুভিগুলো একটু ভায়োলেন্স টাইপ এর হয়। বেশি থ্রিলার কাহিনি থাকলে কাটাকাটি থাকবেই। এগুলো দেখার জন্য মন শক্ত দরকার ।