হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে রুদ্রবিনার অভিশাপ ওয়েব সিরিজটির দ্বিতীয় সিজনের সপ্তম পর্ব রিভিউ দেব। আজকের পর্বের নাম হলো "রাগ সঞ্জীবনী"। আগের পর্বে লাস্ট দেখা গিয়েছিলো সবাই রুদ্রপুরের শিব মন্দিরে গিয়ে রাগ সঞ্জীবনীর হদিশ করতে গিয়ে কিছু কোড তাদের সামনে এসেছিলো। আজকে সেখান থেকে কি হয় দেখা যাক।
✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠
☀মূল কাহিনী:☀
রাগ সঞ্জীবনীর হদিশ এর জন্য যে যে কোডগুলো দেখেছিলো এবং শ্রুতি ফোনে ধারণ করে নিয়েছিল। এরপর বিক্রম সেই কোডগুলোর প্রতিটা লাইন এর অর্থ বের করার চেষ্টা করে। এই কোডের মধ্যে একটা লাইনে যে লেখাটা ছিল যে "গুপ্ত এ বন্দিশ গাও যদি প্রাণ ঢেলে" এর মানে যেটা বের করেছিল যে শিব মন্দিরের সিলিঙে যে এই লেখাগুলো উঠেছিল সেই বন্দিশগুলো সম্ভবত তাদের গুরু আমানত খানের নিজের তৈরি করা একটি রচনার মতো ছিল। আর এই বন্দিশগুলো ঠিকঠাক তালে গাইতে পারলে শিবের গলার নীল অংশটা মুছে গিয়ে একটা চমৎকার তো ঘটবে সেই আশাটা সে মনে করেছিল। এদিকে শশীকান্ত বাবু রাগ সঞ্জীবনী কোথায় করে করে অস্থির করে তুলছে সবাইকে। এখন এই বন্দিশগুলো যে তালে গাইতে হবে সেটাও একটা বিশেষ রাগের মাধ্যমে গাইতে হবে। আর সেই রাগটা মালকোষ নামক একটি রাগ যেটা এই 'গুপ্ত এ বন্দিশ গাও যদি প্রাণ ঢেলে তান্ডব বশীকরনে' এই লেখাটার অর্থ খুঁজে শশীকান্ত বাবু বের করেছিল। আর এই রাগটা নাদ জানতো তাই তাকে গাইতে বলে রাগ সঞ্জীবনী উদ্ধার করে তাদের সবাইকে মেরে ফেলার কথা বলে। এরপর শশীকান্ত বাবুর নির্দেশে নাদ সেই রাগে গাইতে শুরু করে কিন্তু শেষপর্যন্ত কিছুই হলো না, কারণ নাদ গেয়েছো সব ঠিকই কিন্তু কোডের অর্থ অনুযায়ী সেই রাগে কোনো প্রাণ নেই, তাই বলেছে গাও যদি প্রাণ ঢেলে তবেই পাবে।
এরপরে বিক্রম গাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু শশীকান্ত লোকটা পাগলের মতো করতে লাগে বারবার, কারণ তার একটাই ইচ্ছা যে সে অমরত্ব লাভ করবে এই রাগ সঞ্জীবনীর মাধ্যমে। বিক্রম গভীর ভাবে প্রাণ ঢেলে বন্দিশগুলো গাইতে থাকে এবং শেষ পর্যায়ে আসলেই ঠিক সেই ম্যাজিকটা ঘটলো যেটা সে ঘটাতে চেয়েছিলো। অবশেষে শিবের মূর্তির গলা থেকে সেই নীল অংশটা মুছে যায় এবং মূর্তিটি ঘুরে পিছনদিকে যায় আর তার স্থানে একটা সুড়ঙ্গ মতো বের হয়। আর সেখানে একটা বাক্স রাখা দেখতে পায় বিক্রম। এরপর সেইটা তুলে নেয় এবং বাক্সটা খুলে একটা কাগজ পায় আর সেইটা খুলতেই সেখানে রাগ সঞ্জীবনী লেখা দেখতে পায়। তবে এখানে এটা যে আসলে রাগ সঞ্জীবনী কিনা সেটা এখনো বিক্রম সঠিকভাবে বলেনি, তার আগেই শশীকান্ত লোকটা ছেড়াছেড়ি শুরু করে দেয় সেইটা নেওয়ার জন্য। কিন্তু এখানে আবার নাদ এসে শশীকান্ত লোকটিকে বাধা দেয় কারণ বিক্রম নিজের দায়িত্বে কষ্ট করে পেয়েছে তাই এইটার উপর সম্পূর্ণ তার অধিকার।
বিক্রম সম্পূর্ণ পড়ার পরে তারপর বুঝতে পারে যে এইটাই রাগ সঞ্জীবনী ছিল। আর এইটা একমাত্র গুণী শিল্পীরায় চিনতে পারবে। আর এই রাগ সঞ্জীবনী নিয়ে একটা সমস্যা বেধে যায় রুদ্রপুরের মন্দিরে সবার মধ্যে। রুদ্রভৈরব এর সাথে নাদ এর মারামারি পর্যন্ত লেগে যায় কারণ এই রাগ সঞ্জীবনীর উপর তাদের মতো অসৎ মতলবকারীদের কোনোদিন অধিকার হতে পারে না। নাদ সেটাই সবার সামনে তুলে ধরলো যে তাদের সবাইকে কিভাবে সবকিছুর থেকে বঞ্চিত রেখেছে নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধি করার জন্য, না তাদের বাইরের জগৎ সম্পর্কে জানতে দিয়েছে না কিছু শিখতে দিয়েছে। কোনোকিছু সেইভাবে না শিখতে দেওয়ার একটাই কারণ রয়েছে যে তাদেরকে না এরা ছাপিয়ে চলে যায় কোনোদিন। আর শশীকান্ত লোকটা সবসময় আনন্দগড় ঘরানার কাছে সংগীত প্রতিযোগিতায় হেরে যেত তাই এই রাগ সঞ্জীবনীর অভিশাপের একটা ভয় দেখিয়ে আনন্দপুরের ভালো ভালো সংগীত শিল্পীদের মেরে ফেলার একটা ফন্দি এঁটেছিলো।
রুদ্রভৈরব আর শশীকান্ত লোকটা তাদের গার্ড দের নির্দেশ দেয় যাতে সবগুলোকে মেরে ওখানেই পুঁতে ফেলে, কিন্তু কেউ আসে না, কারণ তাদের আসল পরিচয় একপ্রকার তাদের সামনে চলে এসেছে তাই কেউ তাদের আজ্ঞা মানলো না। এরপর শশীকান্ত লোকটা বলে যে বিক্রমকে তোরা যদি ভগবানই মনে করিস তাহলে তাকে বল এই রাগ সঞ্জীবনী গেয়ে মরা দমন নদীতে প্রাণ সঞ্চার করতে পারে কিনা, তখন বুঝবো যে এর কত ক্ষমতা আছে। এরপর তার বাড়ির লোক সবাই অনুমতি দিলো এবং সেখান থেকে সবাই সেই মরা দমন নদীর কাছে চলে যায় যা বহু বছর ধরে জলশূন্য হয়ে একটা খান্ডার মতো হয়ে পড়ে রয়েছে। শুধু তারাই গেছে তাই নয়, রুদ্রপুরের সাধারণ বাসিন্দারাও সেখানে যায়। এরপর বিক্রম রাগ সঞ্জীবনী গাওয়া শুরু করে সাথে সবাইও তার সাথে সাথে গাইতে থাকে।
☀ব্যক্তিগত মতামত:☀
এই পর্বে এসে রাগ সঞ্জীবনীর উদ্ধার হলো শেষপর্যন্ত। আর তার সাথে সাথে যাদের এতদিন রুদ্রপুরের কিছু লোক নিজেদের স্বার্থে সাধারণ কিছু জনগণদের ব্যবহার করেছে, তাদের হাত দিয়ে অনেক অপরাধমূলক কাজকর্ম করিয়েছে। নাদের পরিবারকেও সেইভাবে ব্যবহার করেছে রুদ্রভৈরব আর শশীকান্ত লোকদের মতো কিছু খারাপ লোক তাদের কাজ উদ্ধার করার জন্য রুদ্রবিনার অভিশাপকে কাজে লাগিয়েছে। আর তারা আনন্দগড় ঘরানার লোকদের সাথে কোনো সংগীত প্রতিযোগিতায় পেরে উঠবে না বলে এটাও রুদ্রবিনার অভিশাপ বলে নাদেরও একটা ভ্রমের জ্বালে ফেলে এই কাজটা করেছে। যাইহোক, মরা দমন নদীতে এখন রাগ সঞ্জীবনী গেয়ে তার প্রাণ সঞ্চার করতে পারলো কিনা সেটা পরের পর্বে অর্থাৎ অন্তিম পর্বে দেখা যাবে কি হয়।
☀ব্যক্তিগত রেটিং:☀
৯.৮/১০
☀ট্রেইলার লিঙ্ক:☀
দাদা আজকের ওয়েব সিরিজের পর্বটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। এই রহস্যেঘেরা ওয়েব সিরিজের এই পর্বের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম।রুদ্রপুরের কিছু লোক তাদের স্বার্থে পূরণের জন্য সাধারণ জনগণদের ব্যবহার করেছে। তাদের দিয়ে নানা রকমের অপরাধমূলক কাজ করিয়েছে। তাছাড়া নাদের পরিবারকেও একি ভাবে ব্যবহার করেছে। এরকম খারাপ মানুষ আমাদের সমাজে অনেক রয়েছে যাতে স্বার্থের জন্য ভালো মানুষকে বাধ্য করে অন্যায় কাজ করাতে। অন্যদিকে মরা দমন নদীতে এখন রাগ সঞ্জীবনী তার প্রাণ সঞ্চার করতে পারলো কিনা সেটা দেখার অপেক্ষা রইলাম। আশা করছি পর্বে আরো কিছু রহস্য বেরিয়ে আসবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই ওয়েব সিরিজের প্রত্যেকটা পর্ব পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। বিশেষ করে আজকের পর্বটা কিন্তু অনেক বেশি আকর্ষণীয় ছিল। কারণ আজকে শেষ পর্যন্ত রাগ সন্দীবনে উদ্ধার করা গেল। যদিও বিক্রম অনেক কষ্টে রাগ সঞ্জীবনী উদ্ধার করল । কিন্তু শশীকান্ত লোকটি অনেক খারাপ একটি লোক। বিশেষ করে শশীকান্ত বাবু নিজের সংগীত প্রতিযোগিতায় হেরে যাওয়াতে আর কাউকে একজন সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে গড়ে তুলতে দেয় নি। বিশেষ করে নাদ শশীকান্ত বাবুকে রাগ সঞ্জীবনী ধরতে দিল না বেশ ভালোই করেছে। এখন তো দেখছি সবাই মিলে একসাথে গেল মরা দমন নদীতে প্রাণ সঞ্চার করতে পারে কিনা তা দেখার জন্য। এটাও দেখছি আরেকটা আকর্ষণীয়। পরের পর্বের নিশ্চয়ই এটাও করতে পারবে। শেষ পর্ব টা আরেকটু ভীষণ আকর্ষণীয় হবে মনে হচ্ছে। শেষ পর্ব দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
রাগ সঞ্জীবনীর এই পর্বটার জন্য অপেক্ষা করছিলাম। আসলে এর আগের পর্বগুলো পড়ে বুঝতে পেরেছিলাম যে এটাই বেশ আকর্ষণীয় পর্ব। কিভাবে রাগ সঞ্জীবনী উদ্ধার করল এটা জানার খুবই ইচ্ছে ছিল। এখন তো দেখছি বিক্রম রাগ সঞ্জীবনী উদ্ধার করল। কিন্তু শশীকান্ত লোকটি নাদকে দিয়ে জোর করেও কিছুই করতে পারলো না। এদিকে আবার বিক্রমের কাছ থেকে রাগ সঞ্জীবনী নেওয়ার জন্য পাগল হয়ে গেল। তবে নাদ একদম ভালো করেছে লোকটাকে আটকে রেখে। আসলে এই লোকটার কোন অধিকার নেই। নিজে সংগীত প্রতিযোগিতায় হেরে যাওয়ার রাগে কাউকে তিনি একজন সঙ্গীতশিল্পী হতে দেননি। ভালোই হয়েছে কেউ আর শশীকান্ত বাবুর কথা শুনেনি। কিন্তু এখন তো দেখছি রুদ্রপুরের সবাই একসাথে হয়ে গেল মরা দমন নদীর পাড়ে। এবার দেখছি বিক্রম রাগ সঞ্জীবনী গেয়ে মরা দমন নদীতে প্রাণ সঞ্চার করবে। এটা মনে হয় শেষ পর্বে সম্ভব হবে। শেষ পর্ব টা দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
শেষমেষ আজকের পর্বে আকর্ষণটা চলেই এলো। আসলে রাগ সঞ্জীবনী উদ্ধার কিভাবে করবে, কে করবে এ বিষয়টিই তো সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ছিল এই ওয়েব সিরিজের। অবশেষে বিক্রম উদ্ধার করতে পারল।
কোডের কথা অনুযায়ী যেহেতু নাদ রাগে প্রাণ ঢেলে গাইতে পারেনি সেই হিসেবে রাগ সঞ্জীবনী উদ্ধার করতে পারেনি। কিন্তু বিক্রম সেই রাগে প্রাণ ঢেলে গেয়েছে সেজন্যই সে রাগ সঞ্জীবনী উদ্ধার করতে পেরেছে। যেহেতু শশীকান্ত অমরত্ব লাভ করতে চেয়েছে সেই হিসেবে তার রাগ সঞ্জীবনী পাওয়ার তীব্র আগ্রহ ছিল, কিন্তু উদ্ধার করতে পারল বিক্রম। তাই সম্পূর্ণ অধিকার তার রয়েছে। যাই হোক অন্তিম পর্বে তাহলে সেই রাগ সঞ্জীবনী দিয়ে মরা দমন নদীতে প্রাণ ফেরাতে পারে কিনা সেটাই দেখা হবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভালোই করেছে শ্রুতি সঞ্জীবনীর হদিশ এর জন্য কোডগুলো ফোনে ধারণ করে নিয়েছিল।আর শশীকান্ত লোকটা দেখছি খুবই খারাপ। সবাইকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে নাদকে বাধ্য করল রাগে গাইতে । কিন্তু তাতে তো কোন লাভ হলো না। শেষ পর্যন্ত বিক্রম সঞ্জীবনী উদ্ধার করল। কিন্তু উদ্ধার করতেই তো শশীকান্ত লোকটা একেবারে নেওয়ার জন্য পাগল হয়ে গেল। ভালোই করেছে নাদ শশীকান্ত লোকটাকে আটকেছে। আর এর মাধ্যমে শশীকান্ত বাবুর আসল পরিচয় সবার সামনে চলে আসলো। এইজন্যই তো কেউ তার কথা শুনল না বেশ ভালই হয়েছে। তবে এবারে দেখছি মরা দমন নদীতে প্রাণ সঞ্চার করার কথা। নিশ্চয়ই শেষ পর্বে এটা সম্পূর্ণ করতে পারবে। এ পর্ব পড়ে অনেক কিছুই ক্লিয়ার হলাম। আসলে এই পুরো সিরিজটা আপনার থেকে ভীষণ ভালো লাগলো। বিশেষ করে এটা পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। শেষের পর্ব দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ওয়েব সিরিজের রিভিউ পড়তে আমার খুবই ভালো লাগে। কিন্তু এ ধরনের ওয়েব সিরিজ দেখার সময় পাইনা। আপনার এই ওয়েব সিরিজ রিভিউটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় ছিল।এখন দেখার বিষয় বিক্রম রাগ সঞ্জীবনী গেয়ে কিভাবে মরা দাফন নদীতে প্রাণ সঞ্চার করে। পরবর্তী পর্বের রিভিউটি পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দারুন।
অবশেষে রাগ সঞ্জীবনী উদ্ধার হয়েছে। বিক্রম এই অসাধ্য সাধন করতে পারবে সেটা আমার কাছেও মনে হয়েছে। যাক রুদ্রপুরের লোকজন এই খারাপ লোকগুলোকে চিনতে পেরেছে এটাই বড় বিষয়। এবার মরা নদীতে পানি আনার পালা, দেখা যাক সামনের পর্বে কি হয়। তবে বিক্রম পারবে বলে মনে হচ্ছে।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই রাগ সঞ্জীবনী যে বিশেষ কায়দায় রাখা হয়েছে এগুলো যে কারো একার পক্ষে বের করা খুবই মুশকিল। তারপরও বিক্রম কিছুটা হলেও বিষয়টি আন্দাজ করতে পেরেছে। নাদ যদিও গানটি গাইলো কিন্তু তার গানে কোনো প্রাণ ছিল না জন্য কোন কাজ হলো না। বিক্রম গান গেয়ে রাগ সঞ্জীবনী টিকই পেয়ে গেল। নাদ মনে হচ্ছে শেষে এসে ভালো হয়ে গিয়েছে। সে রাখ সঞ্জীবনী বিক্রমকে দিতে চাচ্ছে। কিন্তু রুদ্র ভৈরব তো তা কিছুতেই হতে দিবে না। নাদ বাকি লোকদের চোখ খুলে দিয়েছে জন্য তারা শশিকান্ত এবং রুদ্র ভৈরবের কথা শুনলে না। এখন দেখার বিষয় যে আসলেই এই রাগ সঞ্জীবনী দিয়ে মরা দমন নদী প্রাণ ফিরে পায় কিনা। আজকের পর্বটা বেশ টান টান উত্তেজনা পূর্ণ হয়েছে। আশা করি পরের পর্বে আরো ভালো হবে। ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা সব জলপনা কল্পনার অবসান হলো। সিজন ২- সপ্তম পর্বে এসে শেষপর্যন্ত রাগ সঞ্জীবনীর উদ্ধার হলো। এতদিন রুদ্রপুরের লোকেরা নিজেদের স্বার্থে সাধারণ কিছু জনগণদের ব্যবহার করে অপরাধমূলক কাজকর্ম করিয়েছে,সে বিষয়েও জানা গেল। সংগীত প্রতিযোগিতাটা হতে পারে সব কিছুর মূল কারন। এখন দেখা যাক রাগ সঞ্জীবনীর মাধ্যমে মরা দমন নদীতে প্রাণ সঞ্চার হয় কিনা। ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
"রাগ সঞ্জীবনী" নামক এবারের পর্বটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম দাদা। অবশেষে রাগ সঞ্জীবনী উদ্ধার হল। শ্রুতি বুদ্ধি করে সঞ্জীবনীর কোড গুলো ফোনে ধারণ করে নিয়েছিল বলে আরও বেশি ভালো হয়েছে।রুদ্রভৈরব আর শশীকান্ত নামক এই লোক দুটো সবাইকে আতঙ্কের মধ্যে ফেলে দিয়েছিল।শশীকান্ত যখন আনন্দগড় ঘরানার শিল্পীদের সাথে প্রতিযোগিতায় হেরে যেত তখন এই অভিশাপের ঘটনা রটায় এবং রুদ্রবিনার অভিশাপকে প্রচার করে। সবটাই এতদিন ধোঁয়াশার মধ্যে ছিল। তবে আজকের পর্বটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম দাদা। মরা দমন নদীতে সঞ্জীবনী গেয়ে তার প্রাণ সঞ্চার করতে পারল কিনা এটা হয়তো পরবর্তী পর্বে সামনে চলে আসব এবং আমরা জানতে পারবো। পরবর্তী পর্বের রিভিউ পড়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় রইলাম দাদা। দেখতে দেখতে অনেকগুলো পর্ব শেষ হয়ে গেল। হয়তো খুব তাড়াতাড়ি আমরা শেষ পর্ব পড়তে পারবো। ওয়েব সিরিজের এবারের পর্বটি পড়ে অনেক ধোঁয়াশা কেটে গেল। সেই সাথে অনেক তথ্য সামনে চলে আসলো। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit