টক সাইটিং মাছের মজাদার রেসিপি

in hive-129948 •  last year 
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে আমি একটা রেসিপি পোস্ট শেয়ার করে নেবো। এই রেসিপিটা মূলত করেছি দুই সপ্তাহ হয়ে গিয়েছে, কিন্তু এই পুজো পার্বনের মাঝে আর দেওয়ার কথা মনে ছিল না। এই রেসিপিটা করা ছিল টক সাইটিং মাছের। মূলত আমি সাইটিং মাছ খেতে খুবই পছন্দ করে থাকি, এই মাছগুলোর টেস্ট অসাধারণ লাগে আমার কাছে। তবে এই মাছগুলো আমার কাছে ভাজার থেকে তরকারিতে আবার একটু বেশি ভালো লাগে। অনেকদিন হয়ে গিয়েছে যদিও, মাঝে একটা পোস্টে সাইটিং মাছের রেসিপির কথা বলতে গিয়ে এই টক সাইটিং মাছের রেসিপি একদিন শেয়ার করবো বলেছিলাম, কিন্তু এই মাছটা কেনাই হচ্ছিলো না, আর এই মাছগুলো শীতকালের দিকে ভালো পাওয়া যায়। টক সাইটিং মাছগুলো সাধারণত নরমাল সাইটিং মাছের থেকে স্বাদে একটু ভিন্ন, কারণ এই মাছটা খাওয়ার সময় একটু টক টক লাগবে, তবে এই টক টক স্বাদটা স্বাদের মাত্রাকে একটু অন্যরকম জায়গায় নিয়ে যায়। এই মাছটা খেতেও দারুন লাগে তরকারিতে, এই এটি বেগুন দিয়ে করেছিলাম। বেগুন দিয়ে খেতেও অসাধারণ লেগেছিলো। যাইহোক, এখন এই টক সাইটিং মাছের রেসিপিটির উপকরণসহ প্রস্তুত প্রণালীর দিকে চলে যাবো।


☫প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:☫

❣উপকরণ
পরিমাণ❣
সাইটিং মাছ
৫০০ গ্রাম
আলু
৬ টি
বেগুন
১ টি
পেঁয়াজ
২ টি
কাঁচা লঙ্কা
৬ টি
গোটা জিরা
১ চামচ
সরিষার তেল
পরিমাণমতো
লবন
৫ চামচ
হলুদ
৪ চামচ
জিরা গুঁড়ো
১.৫ চামচ


আলু, বেগুন, পেঁয়াজ


কাঁচা লঙ্কা, সরিষার তেল, লবন, হলুদ, জিরা গুঁড়ো


❦এখন রেসিপিটা যেভাবে প্রস্তুত করলাম---


❂প্রস্তুত প্রণালী:❂


❖কাটিয়ে আনা টক সাইটিং মাছগুলো প্রথমে একবার ভালো করে ধুয়ে রেখেছিলাম। এরপর আলুগুলোর খোসা ভালোভাবে ছালিয়ে নিয়েছিলাম এবং কেটে ধুয়ে রেখেছিলাম।

❖বেগুনটিকে কেটে পিস করে নিয়ে ধুয়ে রেখেছিলাম। এরপর পেঁয়াজ দুটির খোসা ছালিয়ে নেওয়ার পরে কেটে রেখেছিলাম এবং সেই সাথে লঙ্কাগুলোও কেটে রেখেছিলাম।

❖টক সাইটিং মাছের পিসগুলোতে লবন আর হলুদ গুঁড়ো দিয়ে দিয়েছিলাম এবং ভালো করে প্রত্যেক পিসের গায়ে মিশিয়ে নিয়েছিলাম।

❖কড়াইতে তেল দিয়ে টক সাইটিং মাছের পিসগুলো ভাজার জন্য তেলে ছেড়ে দিয়েছিলাম এবং ভালো করে ভাজা হয়ে আসলে একটি পাত্রে তুলে নিয়েছিলাম।

❖মাছ ভাজার পরে কড়াইতে আরেকটু তেল দিয়ে আলুর পিসগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম এবং ভালো করে ভেজে তুলে নিয়েছিলাম।

❖আলুর পিস ভেজে নেওয়ার পরে কড়াইতে আবারো তেল দিয়ে বেগুনের পিসগুলো ছেড়ে দিয়েছিলাম এবং ভেজে নেওয়ার পরে তুলে রেখেছিলাম।

❖বেগুন ভাজা হয়ে গেলে কড়াইতে আরেকবার তেল দিয়ে গোটা জিরা দিয়ে দিয়েছিলাম। জিরা অল্প ভেজে নেওয়ার পরে তাতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর পেঁয়াজ ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম।

❖পেঁয়াজ ভাজা হয়ে গেলে তাতে একেবারে আলুর পিসগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম এবং পরে বেগুনের পিসগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম।

❖বেগুন দেওয়ার পরে তাতে কেটে রাখা লঙ্কাগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম এবং পরে স্বাদ মতো লবন আর হলুদ গুঁড়ো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর একসাথে সবকিছু ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়েছিলাম।

❖সব একসাথে মিক্স করে নেওয়ার পরে জল দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারি খানিক্ষন ফুটিয়ে নিয়েছিলাম।

❖আলু সেদ্ধ হয়ে গেলে কিছুটা তুলে নিয়ে ভালো করে গলিয়ে নিয়েছিলাম।

❖এরপর তরকারিতে ভেজে রাখা টক সাইটিং মাছের পিসগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম এবং পরে গলিয়ে রাখা আলুর অংশটা দিয়ে দিয়েছিলাম। তরকারির সাথে মিক্স করে নেওয়ার পরে তাতে অল্প জিরা গুঁড়ো দিয়ে আরো কিছুক্ষন জ্বাল দিয়ে নিয়েছিলাম।

❖তরকারির ঝোলটা ঘন হয়ে আসলে আর সাথে কমে আসলে তাতে জিরা গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা পরিবেশনের জন্য একটি পাত্রে কিছুটা তুলে নিয়েছিলাম।


রেসিপি বাই, @winkles

শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

মাছের আকার আকৃতি টা যদি সম্পূর্ণ দেখতে পারতাম ভাইজান তাহলে অনেক খুশি হতাম। নামটা যেহেতু প্রথম শুনলাম তাই খুব দেখার ইচ্ছে হলো। যাই হোক মাছের রেসিপিটা কিন্তু চমৎকারভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। খুব ভালো লেগেছে আপনার রেসিপি তৈরি করার ধাপগুলো। পাশাপাশি রান্নার কার্যক্রম।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

দাদা আপনি টক সাইটিং মাছের মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন, যা দেখে আমার অনেক বেশি লোভ লেগে গিয়েছে। এই মাছটা কিন্তু আমার অনেক বেশি ফেভারিট। আর আপনার মত আমি নিজেও ভাঁজার থেকে রান্না করা খেতে অনেক বেশি পছন্দ করি। এই মাছগুলো রান্না করলে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়। আপনি এই রেসিপিতে আলু, বেগুন ব্যবহার করেছেন, যা দেখে অনেক বেশি মজাদার হয়েছে মনে হচ্ছে। আসলে ফেভারিট মাছ যেভাবে এবং যে পদ্ধতিতে তৈরি রান্না করা হোক না কেন, খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। যেহেতু আপনাদের পূজো ছিল, সেজন্য অনেক কারণে ব্যস্ত ছিলেন। আর অন্যান্য পোস্ট শেয়ার করেছিলেন, যার কারণে এই পোস্টটা আর শেয়ার করা হয়ে ওঠেনি দেখে বোঝা যাচ্ছে। তবে সুন্দরভাবে উপস্থাপনা করে এই রেসিপিটা আমাদের মাঝে এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে দেখে অনেক ভালো লাগলো দাদা। আপনার পরবর্তী রেসিপি পোষ্টের অপেক্ষায় থাকলাম দাদা।

টক সাইটিং মাছটা সম্পর্কে আজকে জানতে পারলাম দাদা। মাছও যে টক হতে পারে খেতে জানা ছিল না। যেহেতু টক হবে তাই খেতে সাধারণ মাছের থেকেও একটু অন্যরকম লাগবে। আপনি দেখছি বেগুন দিয়ে মজাদার করে রান্না করেছিলেন।

দাদা আপনি এই রেসিপিটা রিভিউ সবার মাঝে ভাগ করে নিয়েছেন দেখে খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে। তাহলে দুই সপ্তাহ পর্যন্ত আমরা এরকম মজাদার একটা রেসিপি মিস করেছি দেখতে। তবে আজকে রেসিপিটা ভাগ করে নিয়েছেন দেখে সত্যি খুব ভালো লেগেছে। পুজো পার্বণের সময় মনে না থাকার কারণে এটি আমাদের মাঝে আর শেয়ার করা হয়ে ওঠেনি,ঞ আর আমরাও মিস করেছি। তবে এই ধরনের মাছগুলো যেভাবে রান্না করা হোক না কেন অনেক বেশি সুস্বাদু হয় কিন্তু। আমার তো আপনার টক সাইটিং মাছের মজাদার রেসিপিটা দেখে ইচ্ছে করছে একটু নিয়ে টেস্ট করি, কিরকম হয়েছে এটা দেখার জন্য। অবশ্য এই মাছটা আমার অনেক বেশি ভালো লাগে খেতে। এই মাছগুলো বাজারে বিক্রি করলে আমি আমার হাজব্যান্ড কে বলে থাকি কিনে আনার জন্য। এরপর ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিতে রান্না করি। আমার তো এখন এই মাছ খেতে অনেক বেশি ইচ্ছা করছে। এরকম মজাদার রেসিপি দেখিয়ে লোভ লাগিয়ে দিলেন আপনি। ধন্যবাদ দাদা রেসিপিটা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।

আহা লোভনীয় খাবার রেসিপি শেয়ার করেছেন দাদা।
দাদা টক সাইটিং মাছটা চিনতে পারলাম না। আপনার রেসিপি দেখে বহু রকম মাছের নাম শোনার সুযোগ পেলাম দাদা 🤗
আর বেগুন আর আলু দিয়ে খাবারটি তৈরি করাতে স্বাদ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে মনে হলো।
অনেক ধন্যবাদ দাদা চমৎকার রেসিপি পোষ্ট উপহার দেয়ার জন্য।

দোয়া রইলো পুরো পরিবারের জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

দাদা এই রকম মাছের নাম এই প্রথম শুনলাম ও দেখলাম টক সাইটিং মাছ। যাইহোক আপনার রেসিপিটি কিন্তু খুবই দুর্দান্ত হয়েছে। তবে মাছটা দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হবে। যাই হোক দাদা আপনি বলেছেন এই মাছটা খেতে অসাধারণ হালকা একটু টক টক লাগে আর রেসিপিটি দেখেও বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আর বেগুন তো আমার খুবই পছন্দের একটি সবজি বেগুন যেভাবেই রান্না করা হোক না কেন আমার কাছে খেতে খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আর নতুন একটি মাছের সাথে পরিচয় করে দেওয়ার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।

দাদা আপনি মজার মজার রেসিপি শেয়ার করেন।বিশেষ করে বিশেষ বিশেষ মাছের নাম জানা যায় আপনার রেসিপি পোষ্ট থেকে।আপনার রেসিপি পোস্টে এসেই কিন্তু আমি মাছের নাম শুনে মাছটিকে দেখতে আসি আগে।কিন্তু আজকের মাছটিকে আমি চিনতে পারলাম না।যাই হোক এই মাছটি টক টক লাগে খেতে বললেন।এই মাছ কখনও খাওয়া তো ভালো দেখিও নি।হয়তো কলকাতাতেই পাওয়া যায় এই মাছ।আপনি মাছটি দারুন মজা করে রান্না করলেন বেগুন, আলু দিয়ে।দেখতে ভীষণ লোভনীয় হয়েছে। খেতেও খুব মজার হয়েছিল আশাকরি।যেকোনো মাছে বেগুন খুব ভালো লাগে আসলে।ধন্যবাদ দাদা ধৈর্য ধরে রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।

দাদা আপনি তো প্রায় সময় আমাদের মাঝে নতুন নতুন রেসিপি শেয়ার করে থাকেন। আজকে দেখলাম আনকমন একটি মাছের রেসিপি শেয়ার করলেন। আর সেটা হলো টক সাইটিং মাছের মজাদার রেসিপি। আমি প্রথমে ভেবেছিলাম টক সাইটিং মাছ কখনো তো দেখি নাই,আপনার ব্লগের মাধ্যমে দেখতে পারবো। কিন্তুু বিস্তারিত পড়তে গিয়ে দেখি আপনি টক সাইটিং মাছটিকে বাজার থেকে কিনে আনার সময় কেটে নিয়ে এসেছেন। পরে অবশ্য গুগল মামাকে জিঙ্গেস করেছিলুম। সে আমার সামনে যে উপস্থাপন করলো সেটাকে আমাদের দেশে সুরমা মাছ বলা হয়। যাকে আপনাদের দিকে টক সাইটিং মাছ বলে। যায়হোক নাম দুইটি তবে মাছ একটি। সুরমা মাছ আমি খেয়েছি কয়েকবার। নামটার জন্য এলোমেলো হয়ে গেছিলো। সাধারনত সব সামুদ্রিক মাছই সুস্বাদু হয় আর ভিটামিনও থাকে বেশি। সে হিসাবে টক সাইটিং মাছের স্বাদ অতুলনীয়। আপনি ঠিক বলেছেন এই মাছটা ভাজা ভাজা করে খাওয়ার থেকে তরকারি রান্না করে খেলেই বেশি স্বাদ পাওয়া যায়। পেয়াঁজ দিয়ে ভুনা করলেও দারুন লাগে। দেখলে। জিহ্বে জল চলে আসবে। আরেকটি বিষয় দেখলাম এই মাছটির সাথে আপনি আলু আর বেগুন দিয়ে রান্না করেছেন। বেগুনের সাথে যে কোন মাছই হেব্বি জমে। আর সামুদ্রিক মাছ হলো তো ফ্রিহিট বলে ছক্কা মারার মত,হে হে হে। তরকারির কালার দেখে যা বুঝলাম হেব্বি মজা করে খেয়েছেন। ধন্যবাদ দাদা।

আপনার পোস্টের মাধ্যমে বেশির ভাগ সময় নতুন রেসিপি এবং নতুন মাছ সম্পর্কে জানতে পারি। টক সাইটিং মাছের নাম এর আগে কখনো শুনিনি। টক মাছ তরকারির সাথে খেতে নিশ্চয়ই খুব ভালো লাগে। বেগুন দিয়ে রান্না করেছেন। বেগুন সবজি তো আমার বেশ পছন্দ। খেতে নিশ্চয়ই খুব সুস্বাদু হয়েছে। দেখতেও লোভনীয় লাগছে। সিদ্ধ আলু গলিয়ে দেওয়ার কারণে ঝোলটা খেতেও খুব ভালো লেগেছে নিশ্চয়ই। ধন্যবাদ আপনাকে।

টক সাইটিং মাছ কখনো খাওয়া হয়নি দাদা। আপনি প্রায়ই ইউনিক রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করে থাকেন দাদা। আপনার রেসিপি গুলো সবসময়ই দারুণ লাগে আমার কাছে। আজকের রেসিপিটা দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে। খেতেও মনে হচ্ছে খুব সুস্বাদু লেগেছে। বেগুন এবং আলুর সাথে টক টক মাছ ভাবতেই ভালো লাগছে। যাইহোক এতো লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

Posted using SteemPro Mobile

মাছের ফ্লেভার যে টক টক হয় এটা আজকে প্রথম শুনলাম দাদা। টক সাইটিং মাছের কথা এর আগে কখনো শুনিনি। সত্যি দাদা একেবারে ভিন্ন ধরনের একটি মাছের রেসিপি শেয়ার করেছেন। টক সাইটিং মাছের নাম আজকেই প্রথম জানতে পারলাম। তবে নামটা শুনে আর রেসিপি দেখে এই মাছ খাওয়ার প্রতি অনেক আগ্রহ তৈরি হয়েছে দাদা। আপনি পুজোর আগে এই দারুন রেসিপি করে রেখেছিলেন এবং আজকে শেয়ার করলেন দেখে সত্যিই ভালো লেগেছে। আর পুজো কিংবা উৎসবের সময় আমাদের ব্যস্ততা অনেক বেড়ে যায়। ব্যস্ততার মাঝে হয়তো অনেক কিছুই পোস্ট করা বাকি থেকে যায়। তবে দাদা এই মাছের কথা এর আগেও আপনি বলেছিলেন জেনে ভালো লাগলো। কিন্তু কেন জানি আমার মনে পড়ছে না। তবে এই টক সাইটিং মাছ আজকে প্রথম দেখলাম। আর খুবই ভালো লেগেছে। এছাড়া আলু এবং বেগুন দিয়ে যেকোন মাছ রান্না করলে খেতে অনেক ভালো লাগে। আলু বেগুনের সাথে মাছ রান্না করলে বেশ ভালো জমে যায়। আর যদি হালকা টক ফ্লেভার হয় তাহলে তো কথাই নেই। দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।

হয়তো এই মাছের অন্য নাম আছে দাদা কিন্তু টক সাইটিং মাছের প্রথম নাম শুনেছি। কিছু কিছু মাছ আছে আসলেই ভাজার চেয়ে সবজি দিয়ে খেতে খুবই ভাল লাগে। যেহেতু আপনি সবজি দিয়ে রান্না করলেন দেখে বেশ ভাল লাগলো। আমার কাছে আপনার শেয়ার করা টক সাইটিং মাছের রেসিপি দেখে বেশ ভাল লাগলো। বেশ কিছুদিন পর আপনি রেসিপি শেয়ার করলেন। অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।