হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে রুদ্রবিনার অভিশাপ ওয়েব সিরিজটির দ্বিতীয় সিজনের ষষ্ঠ পর্ব রিভিউ দেব। আজকের পর্বের নাম হলো "jogphawl"। আগের পর্বের লাস্ট দেখেছিলাম যে নাদ বিক্রম আর অর্জুনকে মাথায় আঘাত করে অজ্ঞান করার পরে কিডন্যাপ করে নিয়ে চলে যায়। আজকে দেখবো তারপর কি হয়।
✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠
☫মূল কাহিনী:☫
ওইদিন শ্রুতি আর বিক্রমকে মাথায় আঘাত করে যখন অজ্ঞান করে ফেলেছিলো তখন তাদের দুইজনকে গাড়িতে করে একটি গুপ্ত জায়গায় নিয়ে যায় এবং সেখানে একটা বহু পুরানো বাড়িতে একটা রুমে বন্ধ করে রাখে যেখানে আগে থেকেই দিতিপ্রিয়াকে কিডন্যাপ করে নিয়ে রেখেছিলো। আর দিতিপ্রিয়াকে কিডন্যাপ করলেও তার বাবা নলিতকে ছেড়ে দিয়েছিলো। নলীত পরে বাড়িতে গিয়ে সবকিছু জানিয়েছিল। এরপর শ্রুতি আর বিক্রমের জ্ঞান ফিরে আসলে দিতিপ্রিয়াকে দেখতে পায় আর একটা ঘরে বন্দি থাকে আর তখন নাদ তাদের সামনে আসে। এমনিতেই তার উপর সবারই রাগ আছে অসম্ভব, কারণ সে তাদের পরিবারের অনেকজনকে হত্যা করেছে। আর নাদ তাদের বলে যে তোমাদের এখানে ধরে নিয়ে এসেছি বাঁচানোর জন্য, কিন্তু একবার বিশ্বাস যদি উঠে যায় কারো উপর থেকে তাহলে হাজারবার বুঝালেও কেউ বিশ্বাস করবে না। তাই সে বারবার বলার পরেও তারা বিশ্বাস করতে চায়নি। যাইহোক এরপর তাদের মধ্যে আবার একটা প্রতিযোগিতার বিষয় ওঠে যে কে রাগ সঞ্জীবনীর হদিশ আনতে পারে দেখা যাক তাহলে, তাই তাদের সবাইকে নিয়ে রুদ্রপুরের সেই শিব মন্দিরে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে। সেখানে পরোক্ষনে তাদের বাড়ির সবাই মন্দিরে সেখানে চলে আসে সময় মতো। আর তাদের ৭ জনের সুরের মাধ্যমে এইবার রাগ সঞ্জীবনীর হদিশ শুরু হবে।
সেখানে সবাই হেমন্ত লোকটাকে দেখে আরো রেগে যায় কারণ ওই বাড়ির কোনো সদস্য তাকে সহ্য করতে পারে না। তারপরেও কিছু করার নেই, কারণ সেই ৭ জনের সুরের মধ্যে হেমন্তও একজন আছে তাকেও না গাইতে দিলে হবে না। এরপর সেখানে বিক্রমের মাকেও নিয়ে আসে এবং হেমন্ত বিক্রমের সামনে তার মাকে খুব আজেবাজে কথা বলে অপমান করে সবার সামনে যেটা সবাইকে সহ্য করতে হচ্ছে কারণ সবাকে সেখানকার সিকিউরিটি দিয়ে আটকে রাখা। আর এখানে আরো একটা গুরুত্বপূর্ণ রহস্য উন্মোচন হয়েছে, সেটা হলো এতদিন ধরে জানা গেছে এই সবকিছুর পিছনে নাটের গুরু হচ্ছে বর্তমানের রুদ্রভৈরব। কিন্তু আসলে এ কিছু না, এর পিছনের রাঘব বোয়াল হলো শশীকান্ত ভরদ্বাজ। এই শশীকান্ত লোকটা কিন্তু আবার বাস্তবে শশীকান্ত না। এই লোকটা সেই কেদার মিশ্রের সময়ের রুদ্রভৈরব। আর এই লোকটা এক সময় খুনখারাপিতে জড়িয়ে পড়ার ফলে তার নামে থানায় কেস ফাইল হয়ে যায়। এরপর পুলিশের হাত থেকে বাঁচার জন্য রুদ্রপুর ছেড়ে গান্ধারনগরে শশীকান্ত নামে চলতে থাকে আর একটা ইনস্টিটিউট খুলে সবার চোখে ধুলো দিয়ে এইভাবে সে লুকিয়ে লুকিয়ে তার কাজগুলো চালিয়ে যেতে লাগে।
শশীকান্ত নামে এই পুরানো রুদ্রভৈরব তার সারা জীবনে একটাই লক্ষ্য নিয়ে ছিল যে কবে কিভাবে এই রাগ সঞ্জীবনী উদ্ধার করতে পারবে। তার একটাই লোভ ছিল যে সে রাগ সঞ্জীবনীর মাধ্যমে নিজেকে অমর করে তুলবে। এই সংসারে সে অমর হয়ে থাকতে চায় তাই সে রাগ সঞ্জীবনীর পিছনে ছুটতে থাকে। আর এখন সেই তাদের পেয়ে গেছে যাদের মাধ্যমে সে তার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে। মন্দিরে যে ভৈরবী জলাশয় আছে এবং সেখানে প্রত্যেকটা চাকতি খাপে খাপ মিলিয়ে বসিয়ে দিয়েছে। এখন ওই সাতটি স্বরলিপি এর সুর তারা বাজিয়ে আগেই পরীক্ষা করে দেখেছে কিন্তু কিছুই হয়নি, অর্থাৎ এই চাক্তিগুলোতে যে যে সাতটি ইনস্ট্রুমেন্ট এর চিহ্ন দেওয়া আছে সেই ইনস্ট্রুমেন্টগুলো বাজাতে হবে। তবে রুদ্রবিনা যেকোনো একজনকে বাজাতে হবে নাহলে সম্ভব হবে না। তবে রুদ্রবিনা সবার পক্ষে বাজানো সম্ভব না, আর তখনকার সময়ে সেভাবে কাউকে সেখান হতো না, একমাত্র গুরুরা তাদের যোগ্য শিষ্যদের শেখাতো। বিক্রমের মা তখনকার সময়ে তার গুরুর সেরা শিষ্য ছিল এবং তাকে যোগ্য মনে করে রুদ্রবিনা বাজানো শিখিয়েছিলো। কিন্তু এখানে তার মা বাজাতে চাইলে আপত্তি ওঠে, কারণ তারা এখনো সেই পুরানো দিনে আটকে আছে, যে কোনো মেয়ে রুদ্রবিনা স্পর্শ করতে পারবে না।
যাইহোক, এরপরে কোনো উপায় না দেখে তারা রাজি হয় এবং প্রত্যেকে যার যার স্থান নিয়ে যার যার মতো ইনস্ট্রুমেন্ট নিয়ে নেয়। আর বিক্রম শ্রুতিকে ভিডিও রেকর্ড করতে বলে, কারণ কিছু না কিছু একটা চমৎকার আজকে এখানে ঘটবে। আর ঘটেছেও তাই, ভৈরবী জলাশয়ের উপরে রাখা চাকতিগুলো যখন সব এক সাথে ঘোরা শুরু করলো তখন একটা রশনি মেলে উপরের দিকে উঠলো। এরপরে প্রথমে একজন যে ইনস্ট্রুমেন্ট বাজালো তাতে উপরে লেখা উঠলো 'গুপ্ত এ বন্দিশ', দ্বিতীয় ইনস্ট্রুমেন্ট বাজানোর পরে 'গাও যদি' লেখা উঠলো। তৃতীয় ইনস্ট্রুমেন্ট বাজানোর পরে লেখা উঠলো 'প্রাণ ঢেলে', চতুর্থ ইনস্ট্রুমেন্ট বাজানোর সাথে সাথে লেখা উঠলো 'তান্ডব বশীকরণী', পঞ্চম ইনস্ট্রুমেন্ট বাজানোর সাথে সাথে ' দাদরার সঙ্গতে' লেখা ওঠে, এরপর ষষ্ঠ ইনস্ট্রুমেন্ট বাজানোর সাথে সাথে লেখা ওঠে ' হলাহল মুছে গিয়ে', এবং সপ্তম অর্থাৎ রুদ্রবিনা বাজানোর সাথে সাথে লেখা ওঠে ' পাবে রাগ সঞ্জীবনী'। এই সবকয়টা লেখা আসার পরেই সেই চমৎকারী রশনি বন্ধ হয়ে যায় আর সবাই রাগ সঞ্জীবনী কোথায় কোথায় করে চিল্লিয়ে ওঠে বিশেষ করে যার দরকার বেশি আর কি।
☫ব্যক্তিগত মতামত:☫
আজকের এই পর্বটিতে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় সামনে এসেছে। আর শশীকান্ত এর বিষয়েও অনেক কিছু গোপন রহস্য জানা গেছে যা এতদিন সবার কাছ থেকে লুকিয়ে চলছিল। যখন রাগ সঞ্জীবনী পাওয়ার দুয়ারে এসেছে তখন সবার রাজ্ আস্তে আস্তে খুলছে। এখানে সাতটি ইনস্ট্রুমেন্ট বাজানোর পরে যে সাতটি লেখা উঠলো তাতে রাগ সঞ্জীবনীর হদিশ তো পাওয়া যাবে। কিন্তু এই লেখাগুলোর মধ্যে তার একটা হিন্টস দেওয়া আছে। আর এর অর্থ না বুঝতে পারলে রাগ সঞ্জীবনী পাওয়া যাবে না, এটা আর কেউ না বুঝলেও বিক্রম বুঝতে পারে যে এখানে যে কথাগুলো লেখা আছে তার মধ্যেই লুকিয়ে আছে এই রাগ সঞ্জীবনী আর এইটা বুঝতে হবে। এর অর্থগুলো বুঝলেই তবে সম্ভব হবে।
☫ব্যক্তিগত রেটিং:☫
৯.৭/১০
☫ট্রেইলার লিঙ্ক:☫
রুদ্রবীনার অভিশাপ এই ওয়েব সিরিজ এর পর্বটি ছিলো খুবি রহস্যময়।কিডন্যাপের রহস্যময় কথা হলো নাদ বলছিল ওদেরকে বাঁচানোর জন্যই কিডন্যাপ করেছে। কিন্তু তার ওপর থেকে বিশ্বাস উঠে গিয়েছিলো এই পর্বে শশীকান্ত এর বিষয়েও অনেক কিছু গোপন রহস্য জানা গেলো।আর এই বিষয় গুলো এতদিন সবার কাছ থেকে লুকিয়ে চলছিল।তারপর সাতটি ইনস্ট্রুমেন্ট বাজানোর পরে যে সাতটি লেখা উঠলো তাতে রাগ সঞ্জীবনীর হদিশ তো পাওয়া যাবে এটা ধারনা করা হয়েছিলো।আর এই লেখার মধ্যে তার একটা হিন্টস দেওয়া আছে। তাই এর অর্থ জানা খুবি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।অর্থ না বুঝতে পারলে রাগ সঞ্জীবনী পাওয়া যাবে না।এই বিষয়টি কেউ না বুঝলেও বিক্রম বুঝতে পারে। রহস্যময় এই গল্পটি আরো রহস্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। আশা করি সামনের পর্বে আরো কিছু জানতে পারবো। সেই অপেক্ষা রইলাম দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এ পর্বে দেখছি বিক্রম এবং শ্রুতিকে ও নাদ কিডনাপ করলো। যদিও আগে থেকেই দিতিপ্রিয়া এবং তার বাবাকে কিডন্যাপ করেছিল। কিন্তু দিতিপ্রিয়ার বাবাকে তো ছেড়ে দিল। এদিকে আবার নাদ বলছিল ওদেরকে বাঁচানোর জন্যই কিডন্যাপ করেছে। কিন্তু আসলেই একজনের থেকে বিশ্বাস উঠে গেলে, সত্যি বললেও পরে আর বিশ্বাস হয়না। কিন্তু সব কিছুর পেছনে ভেবেছিলাম রুদ্রভৈরব রয়েছে। কিন্তু এখন তো দেখছি শশীকান্ত ভরদ্বাজ সবকিছুর মূলে। কিন্তু যখন চাকতিগুলো সব এক সাথে ঘোরা শুরু করলো তখন একটা রশনি মেলে উপরের দিকে উঠলো বিষয়টা অন্যরকম লাগলো। তারপর একটা করে ইন্সট্রুমেন্ট বাজানোর পর একটা করে শব্দ উঠতে লাগলো। কিন্তু সবগুলো লেখা ওঠার পরেও তো রাগ সঞ্জীবনী পাওয়া গেল না। অবশ্য বিক্রম দেখছি বুঝতে পেরেছে এখানে একটা সূত্র লুকিয়ে আছে। আজকের পর্ব টা পরেও ভীষণ ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এবারের ওয়েব সিরিজের পর্বটা পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। গত পর্বে তো দেখলাম দিতিপ্রিয়াকে কিডন্যাপ করল নাদ। কিন্তু এখন আবার শ্রুতি এবং বিক্রমকেও কিডন্যাপ করল। যদিও বাঁচানোর জন্য বলছিল কিন্তু কেউ তো নাদের কথা বিশ্বাস করলো না। তবে রাগ সঞ্জীবনী উদ্ধারের জন্য সবাই দেখছি রুদ্রপুরের সেই শিব মন্দিরে গেল। কিন্তু বিক্রমের মাকে সবার সামনে অপমান করল এই বিষয়টা ভীষণ খারাপ লেগেছে। এদিকে দেখছি সবকিছুর পেছনে শশীকান্ত ভরদ্বাজ। আবার বিক্রমের মাকে রুদ্রবীণা বাজাতেও দিল না।এখানে সাতটি ইনস্ট্রুমেন্ট বাজানোর পরে যে সাতটি লেখা উঠলো তাতেই দেখছি কোন হিন্টস দেওয়া আছে। এবার দেখছি এখান থেকেই খুঁজে বের করতে হবে। মনে হচ্ছে বিক্রম খুঁজে বের করতে পারবে। এ পর্বটা পড়ে ভীষণ ভালো লেগেছে। খুব সুন্দর হয়েছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ওয়েব সিরিজের এবারের পর্বটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো দাদা। নতুন কিছু জানতে পারলাম। গত পর্বে আমরা দেখেছিলাম বিক্রম এবং অর্জুনকে মাথায় আঘাত করে অজ্ঞান করার পরে কিডন্যাপ করা হয়েছিল। তাদেরকে একটি ঘরে বন্দি করা হয়েছে। সেখানে শ্রুতিকেউ বন্দী করে রাখা হয়েছে। এর পেছনে অনেক বড় ষড়যন্ত্র আছে। প্রথমে সবাই ভেবেছিল হয়তো রুদ্রভৈরব সবকিছুর পেছনে আছে। কিন্তু এখানে আরও বেশি রহস্য দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। সাতটি ইনস্ট্রুমেন্ট বাজানোর মাধ্যমে রহস্যের জোট খোলার চেষ্টা করা হচ্ছিল। সাতটি ইনস্ট্রুমেন্ট বাজানোর পরও রাগ সঞ্জীবনী উদ্ধার করা গেল না। তবে বিক্রম অনেক দক্ষতার সাথে অনেক কিছুই আন্দাজ করতে পেরেছে। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি হয়। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আজকের পর্বের নাম হলো "jogphawl"এটা শুনে ভীষণ ভালো লাগলো। কিন্তু এ পর্বে দেখছি নাদ সবাইকে কিডন্যাপ করে নিয়ে আসলো। কিন্তু দিতিপ্রিয়ার বাবাকে তো ছেড়ে দিল। এদিকে সবাইকে বাঁচানোর জন্য কিডন্যাপ করল বলছে নাদ। কিন্তু কেউ ওর কথা বিশ্বাসই করল না। রাগ সঞ্জীবনী খোঁজার জন্য সবাই দেখছি রুদ্রপুরের সেই শিব মন্দিরে গিয়েছে। সেখানে আবার বিক্রমের মাকেও নিয়ে এসেছে দেখছি। কিন্তু সবকিছুর পেছনে দেখছি শশীকান্ত ভরদ্বাজ। এটাতো চিন্তাও করিনি। তবে একটা বিষয় দেখছি সবগুলো ইন্সট্রুমেন্ট বাজানোর সাথে সাথে একটা একটা করে শব্দ উঠে আসছিল। কিন্তু তারপরেও তো রাগ সঞ্জীবনী উদ্ধার করা গেল না। কিন্তু বিক্রম অবশ্যই কিছুটা আন্দাজ করতে পেরেছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আজকের পর্বটি বেশ ভালো হয়েছে মনে হচ্ছে। কারণ রাগ সঞ্জীবনী পাওয়ার একদম কাছে পৌঁছে গিয়েছে। তাছাড়া নাদ দিতিপ্রিয়া, শ্রুতি ও বিক্রমকে নিয়ে ওই মন্দিরে পৌঁছে গিয়েছে। যদিও নাড এদেরকে বাঁচানোর কথা বলেছে আসলেই কি এদেরকে বাঁচানোর তার কোন ইচ্ছা আছে কিনা বোঝা যাচ্ছে না এখনও। তাছাড়া সকলে মিলে সুর বাজানোর সঙ্গে সঙ্গে চাকরি গুলো ঘোরা শুরু করেছে। সবগুলো চাতকি ঘোরার সঙ্গে সঙ্গে একটি করে সংকেত দিয়েছে। এই সংকেত গুলো মিলিয়ে হয়তো রাগসঞ্জীবনী পাওয়া যাবে। যদিও বিক্রম বিষয়টি বুঝতে পেরেছে এখন দেখা যাক যে এই রাগ সঞ্জীবনী কে উদ্ধার করতে পারে। তাছাড়া আজকের পর্বের শশীকান্তের বিষয়ে অনেক কিছু জানা গেল। শশীকান্ত কি শেষমেশ অমর হতে পারবে কিনা তাই দেখার অপেক্ষা। বেশ ভালো লাগলো আজকের পর্বটি দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই পর্বে এসে বোঝা যাচ্ছে রাগ সন্জিবনীর খুব কাছাকাছি চলে এসেছে সবাই। তবে এখনে অনেক রাজ খুলতে শুরু করেছে, যেমন রুদ্র ভৈরবের পেছনেও আরো লোক রয়েছে বোঝা গেলো। বাদ্যযন্ত্র বাজানোর পর যে লেখাগুলো ফুটে উঠেছে আশাকরি বিক্রম এর কুল কিনারা ঠিক করে উঠবে। দেখা যাক সামনে কি হয়।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা রাগ সঞ্জীবনী পাওয়ার জন্য কত ধৈর্য ধরতে হচ্ছে। সঞ্জীবনী পাওয়ার দুয়ারে এসেছে বিক্রমের কাজ লাগলো। কারন বিক্রম ছাড়া আবার কেউ রাগ সঞ্জীবনীর অর্থ গুলো কেউ বুঝবে না। এই পর্বে শশীকান্তের বিষয়েও অনেক কিছু গোপন রহস্য জানা গেছে যা এতদিন সবার কাছ থেকে লুকিয়ে চলছিল। দেখা যাক পরের পর্বে কি অপেক্ষা করছে । ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বিক্রম আর শ্রুতি বেঁচে আছে নাকি মরে গেছে এটা নিয়ে একটা জানার ইচ্ছা ছিল গত পর্বে।গল্পের কাহিনী পড়ে বুঝলাম এখানে একেকজন নকল ভূমিকা পালন করছেন।চাকতিগুলি মিলে গেছে জেনে ভালো লাগলো।তাছাড়া বিক্রমের মা পুরোনো দিনের হলেও কাউকে না পেয়ে তাকেই বাজাতে দেওয়া হলো।এক এক জনের সত্যিটা সামনে চলে আসছে এবং লেখাগুলোর অর্থ না বুঝলে রাগ সঞ্জীবনী পাওয়া মুশকিল এটা বোঝা গেল।এই পর্বটি বেশ উত্তেজনাময় ছিল,সুন্দর রিভিউ করেছেন। ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
রহস্যময় কাহিনী পড়ছি আর ভাবছি এত সুন্দর করে লিখেছেন যে সবার পক্ষেই পড়ে বোঝা সম্ভব। পড়তে পড়তে মনে হচ্ছে যেন চোখের সামনে সেই প্লটটা দেখতে পাচ্ছি। নাদ দিতিপ্রিয়া ও তার বাবাকে আগে থেকেই কিডন্যাপ করে রেখেছিল তারপর বাবাকে ছেড়ে দিয়েছে কিন্তু দিতিপ্রিয়াকে ছাড়েনি। পরবর্তীতে শ্রুতি আর বিক্রমকেও কিডন্যাপ করে সেখানে নিয়ে গিয়েছে। আবার এটাও বলেছে যে তাদেরকে বাঁচানোর জন্যই কিডন্যাপ করেছে। রাগ সঞ্জীবনী পাওয়ার দুয়ারে এসে ইন্সট্রুমেন্ট বাজানোর পর বিভিন্ন রকম লেখা উঠলো এবং এগুলোর মধ্যে রাগ সঞ্জীবনীর হিন্টস লুকিয়ে রয়েছে এটাই বুঝা যাচ্ছে। এই লেখাগুলোর মধ্যে থেকে রাগ সঞ্জীবনী খুঁজে পাওয়া যাবে। সর্বপরি আজকের গল্পটা পড়ে খুব ভালো লাগলো দাদা। আপনার উপস্থাপনা পড়েই তো মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit