মুভি রিভিউ: পসেইডন রেক্স ( Poseidon Rex )

in hive-129948 •  3 years ago 

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে একটা মুভি রিভিউ শেয়ার করে নেবো। এই মুভিটির নাম হলো "পসেইডন রেক্স"। এই মুভিটি আমি আজ প্রথম দেখলাম আর আপনাদের সাথে অনুভূতিগুলো শেয়ার করলাম। এই মুভিটিতে এডভেঞ্চার এবং কমেডি আছে। আর মুভির কাহিনীতে একটু কমেডি না থাকলে আবার বেশ জমে না। তবে এই মুভিটির কাহিনী প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আমার কাছে বেশ ভালোই লেগেছে। আশা করি এই মুভির কাহিনীটি পড়ে আপনাদের কাছেও ভালো লাগবে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে


☬কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:☬

মুভির নাম
পসেইডন রেক্স
পরিচালকের নাম
মার্ক এল লেস্টার ( Mark L. Lester )
লেখকের নাম
রাফায়েল জর্ডান ( Rafael Jordan )
অভিনয়
ব্রায়ান ক্রাউস ( Brian Krause ), অ্যান ম্যাকড্যানিয়েলস ( Anne McDaniels ), স্টিভেন হেলমক্যাম্প ( Steven Helmkamp ), ক্যান্ডিস নুনেস ( Candice Nunes ) ইত্যাদি
মুক্তির তারিখ
১৮ এপ্রিল ২০১৪ ( ইউনাইটেড স্টেটস )
সময়
১ ঘন্টা ১৯ মিনিট
মূল ভাষা
ইংলিশ
ভাষা ডাবিং
হিন্দি
কান্ট্রি অফ অরিজিন
ইউনাইটেড স্টেটস


✔মূল কাহিনী:


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

মুভির শুরুতে দেখা যায় ৪ জন লোক বোট নিয়ে সমুদ্রের মাঝ বরাবর চলে যায় আর সেখানে মূলত তারা সমুদ্রের নিচে সোনা খোঁজার উদ্দেশ্যে গিয়েছিলো। এরপর তাদের মধ্যে ৩ জন অক্সিজেন নিয়ে সমুদ্রের গভীরে চলে যায় আর সেখানে তারা ছোট খাটো কিছু বোমা ফিট করে আসে। জলের মধ্যে কিছু দূরে গিয়ে তারা রিমোর্ট এর সাহায্যে বড়ো একটা ধামাকা করে আর সেখান থেকে বিশাল বড়ো হিংস্র একটা প্রাণী বেরিয়ে আসে আর তাদের সবাইকে গিলে খেয়ে ফেলে। এরপর যে লোকটা বোটের উপরে ছিল সে তো দেখে একপ্রকার ভয়ে চিল্লাচিল্লি আর গুলি করা শুরু করে কিন্তু গুলিতে সেই প্রাণীটির কোনো ক্ষতি হয় না। লোকটি বোট জোরে চালালেও প্রাণীটির সাথে পেরে উঠিনি, তাকে ধরে ফেলে এবং তার বিশাল বড়ো মুখের মধ্যে লোকটিকে নিয়ে ফেলে। এরপর কিছু কাপল ভ্যাকেশন এ সমুদ্রের তীরবর্তী জায়গায় ঘুরতে যায় আর সেখানে বোটে করে ঘুরে বেড়ানোর জন্য একজন লোক ঠিক করে আর লোকটিও বেশ কমেডি আছে। এই লোকটির সাথে একটা কাপল বোটে করে সমুদ্রের ব্লু হোল নামক একটা স্থানে যায় আর সেখানে তারা ইনজয় করার জন্য সাঁতার কাটতে থাকে কিন্তু সেই ৩ জনের মধ্যে একজন বেহুশ অবস্থায় জলে ভাসতে দেখে অর্থাৎ সেই প্রাণীটির আক্রমণ থেকে একজন বেঁচে যায় কোনোমতে। এরপর তারা সেই লোকটিকে তুলে নিয়ে এসে সুস্থ করে তোলে। এই লোকটিকে আবার কিছু গুন্ডা খুঁজে বেড়াচ্ছিল কারণ এই লোকটির কাছে তারা টাকা পেতো। যাইহোক এরপর সেই লোকটি সুস্থ হওয়ার পর বাকি ৪ জনের সাথে বলে যে ওই ব্লু হোল এর নিচে সোনা আছে আর ওইটা পেলে আমরা সবার মাঝে ভাগাভাগি করে নেবো।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

সেই গুন্ডা লোকগুলো লোকটিকে খোঁজার জন্য কিছু লোককে পাঠিয়ে দেয় আর তারা সমুদ্রের তীরবর্তী স্থানগুলোতে খুঁজতে লাগে। এর মধ্যে তারা সোনার খোঁজে ব্লু হোল যাওয়ার জন্য রেডি হয় আর যাওয়ার সময় তারা একটা বোট দেখতে পায় যেটাতে সেই দুটি গুন্ডা ছিল বন্দুক হাতে আর তারা সিদ্ধান্ত নেয় লোকটিকে দেখা মাত্রই গুলি করে দিতে। এরপর সেই অদ্ভুত বিশালাকার প্রাণীটি সমুদ্রের নিচে থেকে বেরিয়ে আসে আর তাদের দুইজনের উপরে হামলা করে আর তাদের টুকরো টুকরো করে ফেলে। সমুদ্রের রক্ষা বাহিনী বোটে করে বাকি সেই লোকগুলোর কাছে যায় আর তারা ব্লু হোল এর কাছে কি করছে জানতে চায় তখন তারা কিছুটা সত্যি বলে চালিয়ে দেয়। আর সেই রক্ষা বাহিনীগুলো তাদের সাথে ব্লু হোল এর সঠিক স্থানে গিয়ে পৌঁছায় আর তারা ৩ জন জলের নিচে চলে যায়। এদের মধ্যে একটা মেয়ে আবার ল্যাবে রিসার্চ করে থাকে। ৩০০-৪০০ ফিট জলের নিচে যাওয়ার পরে তারা ডায়নোসর প্রাণীর মতো পায়ের নিশানা দেখতে পায় যা বিশাল বড়ো আর সেই সাথে সেখানে বড়ো বড়ো ডিম্ দেখতে পায় যা ডায়নোসর ডিমের মতো। এরপর মেয়েটি একটা ডিম সাথে করে নিয়ে উপরে আসে এবং সেটি নিয়ে ল্যাবে যায়। ল্যাবে গিয়ে স্ক্যানার দিয়ে স্ক্যান করে দেখে এর মধ্যে ডায়নোসর এর বাচ্চা আছে। এই ডায়নোসর একটু ভিন্ন প্রজাতির আর এইগুলো সমুদ্রের গভীরে থাকতে ভালোবাসে। যাইহোক এরপর তারা ডিম্ ফাটিয়ে বাচ্চাটিকে বের করে কিন্তু তাদের হাত ফসকে বেরিয়ে যায় আর তাদের উপর একপ্রকার আক্রমণ করতে চায়, কিন্তু তারা আবার তাকে ধরে ফ্রিজের মধ্যে ঢুকিয়ে দেয় । এরপর অনেকগুলো লোকজন বড়ো একটা বোটে করে সমুদ্রের মাঝখানে যায় পার্টি করতে আর সেখানে সেই ভয়ানক ডায়নোসর জাতীয় প্রাণীটি তাদের সবাইকে মেরে ফেলে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

ল্যাবে যে দুইজন ডিম টাকে নিয়ে রিসার্চ করছিলো তাদের উপর সেই গুন্ডাগুলো এসে উৎপাত শুরু করে দেয় আর তাদের কাছে সোনা চায়। সোনা পাইনি বললেও তারা বিশ্বাস করতে চায় না। পরে লোকটি একটা প্ল্যান করে বলে যে ফ্রিজের মধ্যে রাখা আছে আর ফ্রিজের মধ্যে আছে সেই ডায়নোসর এর বাচ্চা যেটা বেশ বড়ো। ফ্রিজ খুলতেই তাদের উপরে এসে হামলা করে দেয় আর সেই ফাঁকে তারা সেখান থেকে পালিয়ে যায়। এরপর তারা রক্ষা বাহিনীদের সাথে নিয়ে সমুদ্রে চলে যায় সেই ডায়ানসোর প্রাণীটির খোঁজে আর তারা ভাবে যে যতগুলো ডিম আছে সবগুলো নষ্ট করে দিতে হবে। প্রায় সেখানে তারা দুই ডজন এর মতো ডিম খুঁজে পায়। এরপর তারা ভাবতে ভাবতে সেই প্রাণীটি তাদের বোটের নিচে চলে আসে আর উপরে আসতেই তারা গুলির বর্ষা করে তার উপর, ফলে প্রাণীটি কিছুক্ষনের জন্য আবার জলের নিচে চলে যায়। প্রাণীটি পুনরায় আবার উপরে উঠে আসে আর তাদের পাশের একটা বোটের উপর হামলা করে টুকরো টুকরো করে ফেলে আর সাথে কয়েকজনকে মেরেও ফেলে। এরপর তারা ভয়ে জলের থেকে উপরে চলে আসে কিন্তু প্রাণীটি রেগে গিয়ে তাদের উপর হামলা করার জন্য ডাঙায় চলে আসে আর মানুষ ধরে ধরে খেতে লাগে। রিসার্চ এর সেই মেয়েটা আর তার সাথে দুইজন লোক সেখান থেকে দূরে যাওয়ার জন্য রাস্তা খোঁজে। তখন তারা একটা গাড়ি দেখতে পায় এবং গাড়িতে করে তারা চলে আসে। এরপর জ্যাক নামক লোকটির জানাশোনা একটা জায়গায় গিয়ে বন্ধুক আর গুলি জোগাড় করে। এরপর তারা আবার গাড়ি করে সেখান থেকে বেরিয়ে আসে কিন্তু ডায়নোসর তাদের পিছনে দৌড়িয়ে চলে আসে কিন্তু তারা প্রাণীটির উপরে লাগাতার গুলি চালাতে থাকে কিন্তু কোনো কিছুতে কিছু হয় না প্রাণীটির। এরপর প্রাণীটির সাথে দৌড়িয়ে না পেরে তারা কিছু দূরে আসার পরে গাড়ি থেকে নেমে জঙ্গল মতো রাস্তা ধরে দৌড়াতে থাকে। এরপর তারা ঝোপ মতো একটা আড়ালে গিয়ে লুকিয়ে পড়ে আর প্রাণীটি চলে গেলে সেখান থেকে বেরিয়ে তারা একটা নিরাপদ স্থানে চলে যায়।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

তারা ৩ জন যে জায়গায় আশ্রয় নিয়েছিল সেখানে মূলত পুরানো আমেরিকান আর্মির ক্যাম্প ছিল। আর সেখানে গিয়ে তারা আর্মিদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে আর তাদের কাছে বার্তা পাঠিয়ে দেয়। তারা এদের কাছে বার্তা পাঠিয়ে বলে দেয় যে ২০ মিনিটের মধ্যে জায়গা খালি করতে কারণ তারা মিসাইল দিয়ে প্রাণীটির উপর হামলা করতে চায়। জ্যাক সেখানে একটা এরোপ্লেন পায় আর সেটিতে করে আকাশ পথে চলে যায় আর বাকি দুইজনকে বোটে করে জল পথে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু প্রাণীটি দেখে ফেলে আর জলের মধ্যে দিয়ে তাদের পিছন দিক থেকে তাড়া করে। এদিকে আর্মির টিম আকাশ পথে যুদ্ধ বিমান নিয়ে চলে আসে। বাকি আর্মিরা স্যাটেলাইট এর মাধ্যমে প্রাণীটিকে ট্রাক করে তাদের দিক নির্দেশনা দিতে লাগে আর সেই মতে তারা মিসাইল চালিয়ে দেয় প্রাণীটির উপরে। প্রাণীটি ক্ষতবিক্ষত হয়ে পড়ে গেলেও আবার উঠে দাঁড়ায় কিন্তু মেয়েটি একদম সোজা মাথায় মিসাইল মেরে দেয় আর গলা ধর থেকে আলাদা হয়ে যায়। অবশেষে তারা প্রাণীটিকে মেরে ফেলতে সক্ষম হয়।


✔ব্যক্তিগত মতামত:

এই মুভিটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত বোজা গেলো যে পুরো কাহিনিটা একটা বিশাল বড়ো ডায়ানসোর নামক প্রাণীটিকে নিয়ে। আর এই প্রাণীটির নামই হলো পসেইডন রেক্স। ডায়নোসর হলো পৃথিবীর সবথেকে বিপদজনক আর বড়ো প্রাণী যা যেকোন কিছু ধংস করে ফেলতে পারে। আর এই প্রজাতিরই একটা ডায়নোসর যেটা জলে ছিল আর তারা সবাই একে সমুদ্রের রাজা বলে সম্বোধন করে থাকে। আসলে এই প্রাণীটির ক্ষেপে যাওয়ার একটা কারণ ছিল সেটা হলো কয়েকজন সমুদ্রের নিচে খাজানা খুঁজতে গিয়ে বোমা লাগিয়ে প্রাণীটির ঘর উড়িয়ে দেয় আর সেখান থেকেই তাদের উপর আক্রমণ শুরু করে আর সবাইকে মেরে ফেলতে চায়। নিচে অসংখ্য ডিম পেড়ে রাখে আর তাতে বাচ্চাও থাকে ফলে আরো বেশি বিপদের সম্ভাবনা তাদের ছিল। কিন্তু অবশেষে তারা আমেরিকান আর্মির সহায়তায় প্রাণীটিকে কাবু করে ফেলতে পারে আর সবাইকে এই বিপদ থেকে মুক্তি দিয়ে থাকে।


✔ব্যক্তিগত রেটিং:
০৭/১০


✔মুভির ট্রেইলার লিঙ্ক:


শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  
ইংলিশ মুভি গুলো তাদের অসাধারণ গ্রাফিক্স এর কাজের জন্য সারা পৃথিবীতে বিখ্যাত। এই মুভিতে দেখানো ডাইনাসোর যে ভাবে অভিনয় করেছে ধরার কোনো উপ্যায় নাই এটা আর্টিফিশিয়াল ডাইনাসোর। তবে সত্যি বলতে আমার ইংলিশ মুভির মধ্যে মারবেলের মুভিগুলো বেশি ভালো লাগে। তাদের গ্রাফিক্স এর কোনো জুড়ি নেই৷
দাদা,আপনার রিভিউ পড়ে পুরো মুভি সম্পর্কে ভালো একটা ধারণা পেলাম। আসলে আপনি খুবই সুন্দর ভাবে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত বর্ণনা করেছেন। আপনার মুভি রিভিউ সত্যি অনেক ভালো হয়। তবে যেহেতু মুভি ইউটিউবে পাওয়া যাবে না। হয়তো দেখতে কিছুদিন সময় লাগবে তবে দেখবো।
দাদা, অনেক ধন্যবাদ আপনার অনেক ব্যস্ততার মাঝেও অনেক সুন্দর একটি একশন মুভি আমাদের সাথে শেয়ারের জন্য। ভালোবাস রইলো আপনার জন্য। ❣️❤️❣️

সত্যি বরতে দাদা♥ আমি যেহেতু মুভি কম দেখি সেহেতু ইংলিশ মুভি তো আমার সেরকম দেখাই হয়নি কখনো।তবে আপনার মুভি রিভিউ: পসেইডন রেক্স দেখে যেটা অনুমান বা অনুভব করলাম যে ইংলিশ ছবিগুলো অনেক মারপিটের এবং অনেক বেশি ব্যয়বহুল ও তথ্যবহুল হয়ে থাকে।যেমন মুভি শুরুর দিকের যে গল্পটি তিনজন লোক বোর্ডের মধ্যে ছিল এবং তাদের মধ্য থেকে একজনকে যে প্রাণীর আক্রমণ করেছিল।সেটি আমার কাছে অনেক বেশি ভয়ঙ্কর মনে হয়েছে।গুলি করলেও সেই প্রাণীটির তেমন কোনো কিছুই হয়নি।এবং পরবর্তীতে যে কাপড়গুলো সেখানে ঘুরতে গিয়েছিল তাদের সহযোগিতায়।তারা আবার সুস্থ হয়ে ওঠে এবং সোনার তথ্য মানুষকে দেয়।এবং সেই স্বপ্নগুলো যদি তারা উদ্ধার করতে পারে তাহলে তারা ভাগাভাগি করে নেবে এরকম একটি প্লানিং করে।সত্যিই দাদা যা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে আপনি এতো সুন্দর করে নিখুঁতভাবে,, মুভি রিভিউ করেন যা আসলেই অনেক পারদর্শিতার কাজ।আপনি যত সুন্দর করে রেসিপি করেন যত সুন্দর করে ছবি অংকন করেন তথ্য সুন্দর করে আবার মুভি রিভিউ করে যা সত্যিই আমার কাছে অতুলনীয় এবং অসাধারণ মনে হয়।আপনার মাধ্যমে এরকম একটি ইংলিশ মুভি রিভিউ দেখে সত্যিই আমি অনেক বেশি অনুপ্রাণিত এবং উজ্জীবিত হলাম কারন আপনার রিভিউর মাধ্যমে আমার মুভি দেখা হয়ে যায়।এবং মুভির যে নির্যাসটুকু তা গ্রহণ করতে পারি।মুভি যে আকর্ষণীয় বিষয় গুলো এবং শিক্ষনীয় বিষয় গুলো সেগুলো আপনি খুবই চমৎকার ভাবে তুলে ধরেন।জয় সত্যিই অনেক চমৎকার ভূমিকা রাখে।এত সুন্দর এত চমৎকার একটি মুভি রিভিউ দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা এবং শুভকামনা জানাচ্ছি সেই সাথে ভালোবাসা অবিরাম সবসময় ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই কামনায় করি।প্রিয় দাদা♥ ♥

ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর একটি মুভি রিভিউ দিয়েছেন। আসলে ভাইয়া আপনি ঠিক বলেছেন মুভি গুলোর মধ্যে কমেডি না থাকলে অতটা জমে উঠে না। আর এরকম ইংলিশ মুভি গুলো দেখতে আমার খুব ভালো লাগে। আমি এই ধরনের ইংলিশ মুভি গুলো অনেক দেখেছি কিন্তু এই মুভিটা আমার দেখা হয়নি। আপনার মুভি রিভিউটা পড়ে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনি মুভি রিভিউটা এত সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন যে মনে হচ্ছে আমি সত্যিকারের মুভিটা দেখছি। সত্যি ভাইয়া আপনি অনেক গুনবান একজন মানুষ। ভাইয়া আপনাকে আমি যত দেখছি তত অবাক হচ্ছি। আসলে ভাইয়া আপনি যে কি পারেন না সেটাই ভাবছি। এত সুন্দর করে মুভি রিভিউ টা লিখেছেন মনে হচ্ছে যে আমি একটা বই পড়ছি। আমি অবশ্যই এই মুভিটা দেখবো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি মুভি রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।

  ·  3 years ago (edited)

হলিউডের মুভিগুলো বেশ এনজয় করা যায়, কারণ মুভিগুলো অন্য লেভেলের হয়।আমিও যখনই দেখি তখন হিন্দি ভাষায় দেখি মুভিগুলো।এই মুভিটা দেখা হয় নি।তবে আরেকটা মুভি আছে জলের মধ্যে হাঙর মাছ সম্ভবত ,সবাইকে ধরে খেয়ে ফেলে ওটি দেখেছি।কী ভয়ানক হয় এইসব মুভিগুলো।মুভিটা পড়ে যতটুকু বুঝলাম আসলে ডায়নোসরের কোনো দোষ ছিল না কারণ মানুষেরা প্রথম তার ডিমসহ বাচ্চার উপর বোমা হামলা করে।যদি এটি না করতো কখনোই ডায়নোসর জলের গভীর থেকে উঠে আসতো না, তাছাড়া মানুষগুলো ও নির্মমভাবে মারা যেতনা।মানুষের সোনা লোভী মনোভাব ও রিসার্চ করার কারনই এই বিপদের উৎপত্তি।কোনো ভয়াবহ প্রাণী কখনোই বিনা কারণে আক্রমন করে না যতক্ষণ না সে কোনো আঘাতের শিকার হয়।কারণ এর আগেও তো সমুদ্রে অনেক মানুষ ঘোরাফেরা করত কিন্তু এই ঘটনা ঘটতো না।অবশ্য এটিই মুভির আসল টুইস্ট।শেষমেশ প্রাণীটিকে জীবন দিতে হলো,আসলে হলিউডের মুভিগুলো খুবই সুন্দরভাবে একদম সত্যিকারের মতো ফুটিয়ে তোলে সবকিছু।তাদের মুভির পিকচার অনেক অনেক গুন উন্নত ও অভিনয় দক্ষতা ও।যেখানে কোনো ভনিতা থাকে না আমাদের বাংলা কিংবা হিন্দি মুভির মতো।সুন্দর রিভিউ দিয়েছেন দাদা,সময় পেলে অবশ্যই চেষ্টা করবো মুভিটা দেখার।অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

মুভির কাহিনীতে একটু কমেডি না থাকলে আবার বেশ জমে না।

দাদা আপনার মুভি রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনি একদম ঠিক কথাই বলেছেন মুভির কাহিনীতে যদি কমেডি না থাকে তাহলে মুভি জমে ওঠে না। আর আপনি এত সুন্দর একটি মুভি রিভিউ করেছেন যে মুভিটি একদিকে যেমন কমেডিতে ভরপুর অন্যদিকে হচ্ছে এডভেঞ্চারে ভরা। কমেডি মুভি গুলো দেখতে আমার ভালোই লাগে। তবে এই মুভি এর আগে আমি দেখিনি। আপনার এই লেখনী থেকে জানতে পারলাম এই মুভিটি মূলত ইংলিশ মুভি। আর পরে হিন্দিতে ডাব্লিং করা হয়েছে। আসলে ইংলিশ মুভি গুলো সব সময় এডভেঞ্চারে পরিপূর্ণ থাকে। আমি মাঝে মাঝেই ইংলিশ মুভি গুলো দেখি। এগুলো যতটানা কাহিনীনির্ভর তার চেয়ে বেশি এডভেঞ্চার ও কমেডিতে পরিপূর্ণ। বাংলা মুভি বা হিন্দি মুভি গুলো যেমন কোন একটি কাহিনীর উপর নির্ভর করে বা কোন একটি চরিত্রের উপর নির্ভর করে গড়ে ওঠে তেমনি এই ইংলিশ মুভি গুলো একটু ভিন্ন ধরনের। তাই এই মুভিগুলো দেখার প্রতি আকর্ষণ বেশি থাকে। কারণ এই মুভিগুলো শেষ পর্যন্ত না দেখলে কোন কিছুই আন্দাজ করা যায় না যে শেষের দিকে কি হতে চলেছে। সব সময় উত্তেজনা কাজ করে শেষ পর্যন্ত দেখার জন্য তেমনি আপনিও অনেক সুন্দর একটি মুভি শেয়ার করেছেন। যা একেবারে কমেডি ও এডভেঞ্চারে পরিপূর্ণ। ভয়ঙ্কর দানব বা ডাইনোসরের কথা আমরা শুনেছি। তবে বর্তমান সময়ে ডাইনোসর খুব একটা দেখতে পাওয়া যায় না। কারণ বর্তমানে এখন দানবাকৃতির প্রাণীগুলো নেই বললেই চলে। এই মুভিতে যে ডাইনোসরের কথা বলা হয়েছে সেটি সত্যি অনেক ভয়ঙ্কর। আমি যখন আপনার এই মুভি রিভিউ পড়ছিলাম তখন খুবই মনোযোগ দিয়ে পড়েছি দাদা। কারণ প্রতিটি লাইনের মাঝে আমি এডভেঞ্চার খুঁজে পেয়েছি। মনে হচ্ছিল যেন চোখের সামনে সবকিছু ঘটছে। আর আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে আপনি আজকে ভিন্নধরনের একটি মুভি নিয়ে রিভিউ পোস্ট করেছেন। ডাইনোসরের বসবাসের স্থান ধ্বংস করার ফলে এই ডাইনোসর ক্ষিপ্ত হয়েছে এবং প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য ছুটে এসেছে। ডাইনোসরের হাত থেকে রক্ষা পেতে ছোটাছুটি করেছে। সমুদ্রের নিচের সেই সোনার সন্ধানে যারা গেছিল তারা ডাইনোসরের আক্রমণে অনেকটা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে পড়েছিল। অনেক প্লান পরিকল্পনার পর এই ভয়ঙ্কর ডাইনোসরকে ট্র্যাক করা গেছে এবং আর্মির টিম ভয়ঙ্কর প্রার্থীকে ট্র্যাক করে মিসাইল হামলা করে এই প্রাণীটিকে হত্যা করতে সক্ষম হয়েছে। জেনে ভালো লেগেছে। সবকিছু মিলিয়ে আপনি মুভি রিভিউ করার জন্য অনেক সুন্দর একটি মুভি নির্বাচন করে নিয়েছিলেন দাদা। আসলে এরকম এডভেঞ্চার মুভি দেখতে যেমন ভালো লাগে তেমনি এই মুভি রিভিউ গুলো পড়তেও ভালো লাগে। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে দাদা। আশা করছি এই ধরনের মুভি রিভিউ আপনি আবারো শেয়ার করবেন এবং আমাদের কে সুন্দর ভাবে পড়ার সুযোগ করে দিবেন। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।

এই মুভিটিতে এডভেঞ্চার এবং কমেডি আছে। আর মুভির কাহিনীতে একটু কমেডি না থাকলে আবার বেশ জমে না।

অ্যাডভেঞ্চার মুভি দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে দাদা। আজকে আপনি যে মুভি রিভিউটি শেয়ার করেছেন সেই মুভিটি পুরোপুরিভাবে অ্যাডভেঞ্চারে ভরা। একটি ভয়ানক ডাইনোসর জাতীয় প্রাণীকে কেন্দ্র করে এই মুভিটি তৈরি করা হয়েছে।"পসেইডন রেক্স" প্রাণীটির নাম অনুসারে এই মুভির নামকরণ করা হয়েছে। আসলে এই ভয়ানক ডাইনোসর জাতীয় এই প্রাণীটি সবার জন্য অনেক বিপদজনক ছিল। কিছু লোক সোনার খনির সন্ধানে যখন সমুদ্রের তলদেশে পৌঁছানোর চেষ্টা করেছিল তখন ডাইনোসরের আক্রমণে তারা অনেকটা বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল। আসলে যখন এই ডাইনোসর সেই মানুষগুলোকে তাড়া করেছিল তখন তারা নিজের জীবনের ঝুঁকির মধ্যে পড়ে গিয়েছিল। যখন কয়জন মানুষ সোনা খোঁজার উদ্দেশ্যে এই প্রাণীর বাসা ধ্বংস করে দিয়েছিল তখন সেই ভয়ঙ্কর প্রাণীটি অনেক বেশি ক্ষিপ্ত হয়ে গিয়েছিল এবং তাদেরকে তারা করেছিল। আসলে এই প্রাণীগুলো এতটাই ভয়ানক যে নিমিষেই যেকোনো কিছু ধ্বংস করে দিতে পারে। তাদের এতটাই শক্তি যে তাদের শক্তির কাছে কয়েকজন মানুষ কিছুই নয়। এছাড়াও এই প্রাণীগুলোকে ধ্বংস করা খুবই সহজ ছিল না। অনেক শক্তিশালী মিসাইল এই প্রাণীকে ধ্বংস করতে পারত। এই ভয়ানক প্রাণী মানুষের ক্ষতি করার জন্য তাদের পিছু নিয়েছিল। ডাইনোসর জাতীয় এই প্রাণীগুলো অনেক বেশি শক্তিশালী। পৃথিবীর মানুষগুলো তাকে দেখলেই ভয়ে দৌড়ে পালাতে চায়। দৌড়ে পালানোর কারণ হলো এখানে জীবন হারানোর ভয় রয়েছে। আসলে এই প্রাণীটি এতটা ভয়ঙ্কর যে সকলে মিলে হাজার চেষ্টা করার পরও বারবার ব্যর্থ হচ্ছিল এই প্রাণীটিকে মেরে ফেলার জন্য। এই মুভিটি যখন আমি পড়ছিলাম তখন বারবার মনের মাঝে আগ্রহ কাজ করছিল এরপর কি হবে। অবশেষে যখন শেষের অংশে চলে আসলাম তখন বুঝতে পারলাম অবশেষে এই ভয়ঙ্কর প্রাণীকে মেরে ফেলা সম্ভব হয়েছে। তবে যাই হোক দাদা আপনি এত সুন্দর ভাবে এই মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। আসলে এই মুভিটি এর আগে কখনো দেখা হয়নি। তবে আজকে যখন আমি আপনার মুভি রিভিউ পড়ছিলাম তখন বারবার চোখের সামনে এই দৃশ্যগুলো ভেসে উঠছিল। আমার মনে হচ্ছিল যেন আমি সেই মুভিটি দেখছি। আর আপনি আপনার দক্ষতায় এত সুন্দর ভাবে মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। অসাধারণভাবে মুভি রিভিউ শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।💖💖💖💖💖💖

জাস্ট অস্থির একটা মুভি। বিশেষ করে এই মুভির এনিমেশনস আর vfx এর কাজগুলো দারুন লাগে আমার কাছে। এবং আপনি খুব সুন্দর ভাবে আজকে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন ভালো লাগলো আবার নতুন করে রিভিউ টি পড়ে।

আপনার মুভি রিভিউ দারুন ছিল দাদা। আমার সব থেকে ভালো লাগে আপনি যখন পুরো কাহিনি খুটিয়ে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেন। মুভি রিভিউ সম্পর্কে ভালো ধারণা না থাকলে কখনোই এতো সুন্দর ভাবে রিভিউ দেওয়া সম্ভব না।ডাইনোসর এক সময় পুরো পৃথিবী দাপিয়ে বেড়িয়েছিল। আজ থেকে প্রায় ২৩০ মিলিয়ন বছর পূর্বে ডাইনোসরের বসবাস ছিল বলে বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন।
যাইহোক এই মূভিতে সমুদ্রের রাজা বলা হইতো এই ডাইনোসর কে।কিন্তু তার বাড়িঘর ভেঙে দেওয়ার ফলে সে হিংস্র হয়ে ওঠে এবং সব কিছু তসনস করে দেয়।এই সুন্দর একটি রিভিউ দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

দাদা এই মুভিটি আমি অনেক আগে একবার দেখেছিলাম তবে আপনার আজকের মুভি রিভিউ মাধ্যমে পুরো মুভি টি সম্পর্কে আবার অবগত হলাম। খুবই রোমাঞ্চকর ও এডভান্সার জাতীয় মুভি ছিল। এই ধরনের মুভি আমার কাছে খুবই ভালো লাগে আমি অনেকগুলো মুভি দেখিছি যেগুলো এরকম রোমাঞ্চকর বা অ্যাডভেঞ্চার জাতীয়। খুবই চমৎকার একটি মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

লোকটি বোট জোরে চালালেও প্রাণীটির সাথে পেরে উঠিনি, তাকে ধরে ফেলে এবং তার বিশাল বড়ো মুখের মধ্যে লোকটিকে নিয়ে ফেলে।

দাদা পসেইডন রেক্স মুভির আপনি খুবই সুন্দরভাবে রিভিউ করেছেন। এই মুভিটি আমার দেখা হয়নি, তবে আপনার রিভিউ দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। তাই মুভিটি দেখার খুব ইচ্ছা জাগল, কারণ এই মুভিটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এখান থেকে আমরা অনেক কিছু শিক্ষা লাভ করতে পারব। মুভিতে কমেডি রয়েছে তাই আমার কমেডি দেখতে খুবই ভালো লাগে, আসলে মুভিতে কমেডি না থাকলে হয় না। একটু হাসাহাসি দরকার আছে। তাই আমি ভালোভাবে আপনার রিভিউ পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে, তাই আজকে আমি মুভিটি দেখার সিদ্ধান্ত করলাম। আসলে সমুদ্রের পাড়ে 8 জন বন্ধু মিলে তারা সোনা খোঁজার উদ্দেশ্যে তিনজন বন্ধু সমুদ্রের নিচে বোমা বিস্ফোরণ করে।যার কারণে সেখানে একটি হিংস্র প্রাণী ছিলো। বিশাল বড় প্রাণীর ঘর ধ্বংস হয়ে যায় আর সে তার ঘর ধ্বংস হয়ে যাওয়ার কারণে প্রতিশোধের তিন জনকে গিলে ফেলে এবং শেষ পর্যন্ত বাকি উপরে যে একজন ছিল তাকেও মেরে ফেলে। আসলে এই বিশাল বড় প্রাণীটি ছিল ডাইনোসর। তার ঘর ধ্বংস করা হয়েছিল এবং সেখানে অনেকগুলো ডিম ছিল।এই ডিম গুলো থেকে বাচ্চা হয়ে আরো ভয়াবহ রূপ ধারণ করত। তারা ধ্বংস করার কারণে অনেক উপকার করেছেন। তবে মুভিটির আসল রহস্য আমি আপনার রিভিউ পড়ে জানতে পেরে আমার খুবই ভালো লেগেছে, তাই আমি এই মুভি আজকে দেখবো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা, এত সুন্দর একটি মুভি আমাদের মাঝে রিভিউ করার জন্য।

আপনার রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগলো আমার খুবই পছন্দ হয়েছে এই মুভিটি, রোমাঞ্চকর একটি ঘটনা রয়েছে এর মাঝে। আমি এই মুভিটি অবশ্যই আজকেই দেখব। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত চমৎকার একটি মুভি আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য।

দাদাভাই আমি এত মনোযোগ দিয়ে পুরো কাহিনীটা পড়ছিলাম কি আর বলবো।মনে হচ্ছিল যে ও জায়গায় আমি চলে গিয়েছি। অসাধারণ ছিল পুরো সিনেমার কাহিনীটা। আমার মনে হয় যখন ওরা সমুদ্রে ডাইনোসরের ডিম নিয়ে রিসার্চ করা শুরু করে তখন থেকেই সিনেমা অনেক বেশি আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। আমি আজকেই এই সিনেমাটি দেখব ঠিক করেছি। অসাধারণ হয়েছে সবকিছু মিলিয়ে। সবচেয়ে বড় কথা দাদাভাই আপনি সিনেমাটি দেখে অনেক সুন্দর করে বর্ণনা করে লিখতে পেরেছেন। অনেকেই আছে অনেক আনন্দ সরকারি সিনেমা দেখে তবে এত সুন্দর করে অন্যের কাছে বলতে পারেনা বা লিখতে পারেনা। কিন্তু আপনার মধ্যে অন্যের কাছে একটা জিনিস সুন্দর ভাবে প্রকাশ করার অনেক বড় একটা গুণ রয়েছে। হলিউডের ডাইনোসর নিয়ে আমার অনেক মুভি দেখা হয়েছে। তবে এই মুভিটা বাদ পড়ে গিয়েছে। আজ এটিও দেখে ফেলব। আমার এই ধরনের ভয়ানক এবং বড় প্রাণী নিয়ে করা মভি গুলো খুব ভালো লাগে। ধন্যবাদ দাদা ভাই এত সুন্দর একটি মুভি রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। সত্যিই আমি আজকে মুভি রিভিউ পোস্ট টি পড়ে খুব বেশি আনন্দ পেয়েছি। মনে হচ্ছিল একটি বই পড়ছি। পরবর্তীতে এমন আরো সুন্দর মুভি রিভিউ পোষ্টের অপেক্ষায় রইলাম। সবসময় ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন দাদাভাই এই কামনাই করি ❤️।

দাদা আমি এই মভিটি দেখিনি তবে রিভিউ পড়ে যা বুঝতে পারলাম অনেক ভয়ংকর একটা মুভি। যদি কখনো সময় পায় তবে অবশ্যই দেখে নেব। ধন্যবাদ দাদা।

আমি একজন মুভি লাভার । মুভি দেখতে আমি অনেক ভালবাসি বিশেষ করে হলিউড মুভি গুলো আমার সবচেয়ে পছন্দের। পসেইডন রেক্স মুভিটা আমি আগে কখনো দেখিনি তবে আপনার রিভিউ পোস্ট পড়ে দেখার আগ্রহ যেন আরো বেড়ে গেল। আমি যদি সময় পাই অবশ্য এই মুভিটা একবার দেখব ধন্যবাদ আপনাকে এমন সুন্দর একটি রিভিউ পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।