হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে 'দ্যা ইমপারফেক্টস' টিভি সিরিজটির অষ্টম পর্ব রিভিউ দেব। এই পর্বের নাম হলো "The Devil you Know ". গত পর্বের লাস্ট দেখেছিলাম যে ডাক্তার nate ল্যাং নামে একজনকে টিল্ডা মেরে ফেলেছিলো। আর আজকের এই পর্বে কি ঘটে সেটা দেখবো।
ꕥকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:ꕥ
☬মূল কাহিনী:☬
এখানে শুরুতে দেখা যায় ডাক্তার রিকিকে যে ল্যাবে ধরে নিয়ে গেছিলো কিছু এজেন্টরা, সেখানে সে কিছু বিষয়ের উপরে রিসার্চ করতে লাগে, কিন্তু সেই এজেন্টরা তার কাছে ডাক্তার nate ল্যাং এর লাশ নিয়ে আসে। আর তাকেও স্টেম সেল এর মাধ্যমে ঠিক করতে চায়। তবে তাকে ঠিক হওয়ার চিকিৎসা দেওয়াটা উচিত বলে মনে হয়নি রিকির কাছে। যাইহোক, রিকি তাদের কথা মতো স্টেম সেল তাকে দেবে না বলে তাকে অন্য একটা কামরায় বন্দি করে রাখে আর তারা নিজেরাই সেই সেল প্রয়োগ করতে চায়। এদিকে সারকোভ এদের জন্য বিভিন্ন সাইড ইফেক্ট এর চিকিৎসা তো খুঁজে পেয়েছিলো কিন্তু তার বাইরেও আরো কিছু জিনিসপত্রের প্রয়োজন হবে আর তার জন্য আবিকে বলে যেন তারা বাকি দুইজনকে সাথে করে নিয়ে গিয়ে একজন সায়েন্টিস্ট এর ল্যাব থেকে ন্যানোবোটস নামক একধরণের বট চুরি করে আনে। কিন্তু তারা রাজি হয় না, বিশেষ করে আবি আর রুইজ, টিল্ডা সবসময় একটা আক্রমণাত্মক ভাব নিয়ে থাকে যে যদি না দেয় তাহলে জোর করে নিয়ে আসবো। তারা তিনজন সেই উদ্দেশ্যে বের হয় আর সায়েন্টিস্ট এর ল্যাবে পৌঁছিয়ে যায়। কিন্তু আবি তাদের কাছ থেকে সত্যি কথা বলে ন্যানোবটস নেবে তাই আবি বাইরে লাগানো ক্যামেরার মাধ্যমে সব বলে দেয়, তবে তাদের উপর নজর রাখছিলো ড্রোন এর মাধ্যমে আর এটা টিল্ডা বুঝে ফেলে আর চিৎকার করে সেই ড্রোন নষ্ট করে ফেলে।
ড্রোন নষ্ট করে ফেলার পরে দরোজার লক খুলতে গেলে একধরণের কোড ব্যবহার করা লাগবে, কিন্তু সেটার আর প্রয়োজন হয়নি, রুইজ নেকড়ের রূপ ধারণ করে দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে যায়। এরপর সেই সায়েন্টিস্ট এর কাছে ন্যানোবটস চায় কিন্তু না দিতে চাইলে সায়েন্টিস্ট একধরণের ইলেকট্রনিক ম্যাগনেটিক সিস্টেম অন করে দেয় যার ফলে কিছুক্ষনের মধ্যে এই ন্যানোবটস নষ্ট হয়ে যাবে। আর তখন কোনো উপায় না পেয়ে আবি তার ফেরোমোন প্রয়োগ করে তার উপর আর সেইটা বন্ধ করার একধরনের কোড যেটা লাগবে সেটা বলে দেয় আর আবি সাথে সাথে সেই কোডটি বসিয়ে দিলে বন্ধ হয়ে যায়। এরপর রুইজ গিয়ে সেই ন্যানোবটস নিয়ে নেয় কিন্তু তার পিছনে আবার একধরণের রোবোটিক লেসার শুট লাগানো ছিল যেটা কিছুটা অটোমেটিক চলে অর্থাৎ কেউ কিছু চুরি করতে আসলে এই লেসার শুট রোবট তার উপর আঘাত হানবে। যাইহোক সেই রোবট রুইজ এর উপর লেসার শুট করতে যাচ্ছিলো আর তখন টিল্ডা চিৎকার করে সেটি নষ্ট করে দেয় কিন্তু সেটি অলরেডি শুট করে দিয়েছিলো তাই সেই রোবট এর মাথাটা অন্যদিকে ঘুরে যাওয়ায় সেটি ওই সায়েন্টিস্ট এর মাথায় আঘাত হানে। আর এদিকে তারা বেরিয়ে আসে ল্যাব থেকে কিন্তু তারা এই ন্যানোবট এই মুহূর্তে নিয়ে গিয়ে সারকোভ এর হাতে দিতে রাজি হয় না, কারণ এটি সে হাতে পেলে অন্যান্যদেরও তাদের মতো মনস্টার বানিয়ে দিতে পারে।
তারা তিনজন একটা রিসোর্ট এ ওঠে এবং তারা আগে ভাবনাচিন্তা করে একটা প্লানিং করে তারপর সারকোভ এর কাছে যাবে বলে ভেবে রাখে। এদিকে সেই মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ রিকির উপরে প্রয়োগ করলে সে ইসাবেল নারীতে পরিণত হয় । তবে রিকির হাত খোলা ছিল আর সে যখন ইসাবেলে পরিণত হয় তখন তার শরীরে শক্তি দ্বিগুন হয়ে যায় আর সে অন্য সেই এজেন্টসকে অজ্ঞান করে সেখান থেকে পালানোর পথ খুঁজতে লাগে। এদিকে টিল্ডা সারকোভকে ফোন করে ডেকে নিয়ে আসে আর তাদের দুইজনকে রেখে সেখান থেকে সারকোভের সাথে চলে যায়। তবে ন্যানোবটস রুইজ আর আবির কাছেও একটা ছিল। তারা দুইজন চলে গেলে তাদের খোঁজার জন্য আবি আর রুইজও গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়ে। তবে সারকোভ আর টিল্ডা যেদিকে গেছে আবি গাড়িটা ঠিক সেইদিকেই চালাচ্ছিল কিন্তু হঠাৎ মাঝ পথ থেকে গাড়ি পিছনের দিকে চলে আসে আর এটি অটোমেটিক হচ্ছে কারণ আবি স্টিয়ারিং এ হাত দিয়ে রাখিনি কিন্তু গাড়ি চলছে আর বন্ধও হচ্ছে না। আর এর একটাই কারণ ছিল তাদের কাছে যে ন্যানোবটস ছিল সেটার মাধ্যমে এটা হচ্ছিলো। এদিকে রিকি বেরোনোর পথ খুঁজতে লাগে কিন্তু ল্যাবের ভিতরে এতগুলো পথ যে সে বেরোতে বেরোতে তাকে ধরে ফেলে।
আবি আর রুইজকে সেই ন্যানোবট তাদের গাড়িকে কন্ট্রোল করে আবারো সেই সায়েন্টিস্ট এর বাড়িতে নিয়ে গিয়ে থামায়। অর্থাৎ ন্যানোবট এক্টিভেট হয়ে গেলে তাকে দিয়ে যেকোনো কিছু করাতে বাধ্য করতে পারে। ন্যানোবট তাদের গাড়ির থেকে বেরিয়ে সোজা সেই সায়েন্টিস্ট এর শরীরে প্রবেশ করে যায় আর সে নিজেও একটা রোবটে পরিণত হয়ে যায়। এরপর সেই সায়েন্টিস্ট বাকি ন্যানোবটগুলোকেও এক্টিভেট করে দেয় আর আবিকে কোড টা বলে দিয়ে অফ করতে বলে, কিন্তু রুইজ ততক্ষনে ন্যানোবট এর কবলে পড়ে যায়। তবে আবি কোডটা বসিয়ে দেয় ডিএক্টিভেট করার জন্য কিন্তু তারপরেও সেই সময়টা অতিবাহিত হওয়ার আগে তার শরীরেও ন্যানোবট প্রবেশ করে তাকেও রোবট বানিয়ে দেয় কিন্তু কিছুক্ষনের মধ্যে সময়টা শেষ হয়ে গেলে তারা এই ন্যানোবট এর হাত থেকে রেহাই পায়। এদিকে সারকোভ টিল্ডাকে নিয়ে তার অন্য আরেকটি ল্যাবে চলে যায়।
☬ব্যক্তিগত মতামত:☬
ফ্লাক্স নামক এক এজেন্ট রিকির উপরে যে ডিএনএ এর প্রয়োগ করেছিল তাতে তার শরীরে দুটো মানুষের চলাফেরা, কথাবার্তা একইসাথে এক্টিভেট হয়ে যায় অর্থাৎ সে তার নিজের ইচ্ছা মতো যখন তখন তার পূর্ব চেহারেতে পরিণত হচ্ছে আবার ঝট করে ইসাবেলে পরিণত হচ্ছে। আবার সেই সাথে দুইজন দুইজনের চিন্তাধারা অনুযায়ী কথা বলতেও পারছে যেমনটা মনে মনে কথা বলা হয় সেইরকমটা। এখন রিকিকে ধরে ফেললেও পরে সে আবার সেখান থেকে দুইজনের চিন্তাধারার মাধ্যমে পালায় কিন্তু বেরোনোর কোনো রাস্তা পাচ্ছিলো না, এর কারণ ফ্লাক্স তার ল্যাব যেখানে স্থাপিত করেছিল সেটি একটি সমুদ্রের উপর স্থাপন করা ছিল, ফলে রিকি বাধ্য হয়ে সেখান থেকে দরোজার কাঁচ ভেঙে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে পালিয়ে আসে। আর এখন তার এই অবস্থা অটোমেটিক হয়ে গেছে শরীরে তাই সারকোভ এটাকে পুনরায় ঠিক করতে পারবে, কিন্তু সেই সারকোভ আবার পাল্টি মেরে চলে যায় টিল্ডাকে নিয়ে। তবে এখানে সম্ভবত ফ্লাক্স এজেন্ট দের সাথে সারকোভের মিলিত কোনো প্ল্যান থাকতেও পারে। পরবর্তী পর্বে সেটা দেখা যাবে কি হয়।
☬ব্যক্তিগত রেটিং:☬
৮.৭/১০
☬ট্রেইলার লিঙ্ক:☬
দ্যা ইমপারফেক্টস টিভি সিরিজটির অষ্টম পর্ব পড়ে অনেক ভালো লাগলো, আর অষ্টম পর্বের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম।গত পর্বের মাধ্যমে জানতে পেরেছিলাম আগামী পর্বে তাদের পরীক্ষামূলকভাবে টেস্ট করা হবে, আজকের এই পর্বটি পড়ে সেই বিষয়টা মোটামুটি জানতে পারলাম।ফ্লাক্স নামক ব্যক্তির ওপরে ডিএনএ এর প্রয়োগ করেছিল। যার মধ্যেমে শরীরে দুটো মানুষের চলাফেরা, কথাবার্তা এক্টিভেট হয়ে যায়। মানে সে তার নিজের ইচ্ছা মতো যখন তখন তার পূর্ব চেহারেতে পরিণত হচ্ছে। আবার সেই সাথে দুইজন দুইজনের চিন্তাধারা অনুযায়ী কথা বলতেও পারছে।আমরা যেমন মনে মনে কথা বলি এই ধরনের।এই পর্বটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। সত্যি অনেক রহস্যময় ছিল এবং আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দেখাযাক সেই পর্বে কোন রহস্যটি বেরিয়ে আসে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই পর্বে রিকির অভিনয় বেশি ছিল। ফ্লাক্স নামক এক এজেন্ট যে রিকির উপরে যে ডিএনএ এর প্রয়োগ করেছিল তাতে তার শরীরে দুটো মানুষের চলাফেরা, কথাবার্তা একইসাথে এক্টিভেট হয়ে যায় অর্থাৎ সে তার নিজের ইচ্ছা মতো যখন তখন তার পূর্ব চেহারেতে পরিণত হচ্ছে আবার ঝট করে ইসাবেলে পরিণত হচ্ছে। আবার সেই সাথে দুইজন দুইজনের চিন্তাধারা অনুযায়ী কথা বলতেও পারছে যেমনটা মনে মনে কথা বলা হয় সেইরকমটা। এখন রিকিকে ধরে ফেললেও পরে সে আবার সেখান থেকে দুইজনের চিন্তাধারার মাধ্যমে পালায় কিন্তু বেরোনোর কোনো রাস্তা পাচ্ছিলো না, এর কারণ ফ্লাক্স তার ল্যাব যেখানে স্থাপিত করেছিল সেটি একটি সমুদ্রের উপর স্থাপন করা ছিল, ফলে রিকি বাধ্য হয়ে সেখান থেকে দরোজার কাঁচ ভেঙে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে পালিয়ে আসে। পরের পর্বে হয়তো ভয়ংকর কিছু অপেক্ষা করছে। দেখা যাক কি দেখা যায় ।ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই পর্বটা দেখছি অনেক বেশি আকর্ষণীয় লেগেছে। বিশেষ করে এজেন্টরা যারা রিকিকের নিয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে একজন এজেন্ট রিকির উপরে ডিএনএ প্রয়োগ করেছিল। আর এই জন্য দেখছি তার শরীরে দুটো মানুষের মত হতে থাকলো, নিজের চেহারার মত হচ্ছে আবার দেখছি যখন তখন চাইলে ইসাবেলে পরিণত হচ্ছে। আসলে বিষয়টা কি রকম অদ্ভুত লাগছে একটা মানুষ দুইটা রুপ। আবার চাইলে যখন তখন যে কোন রূপে আসতে পারছে। অবশ্য রিকি এই সুবিধাটাকে কাজে লাগিয়ে পালানোর চেষ্টা করছিল। তবে দেখছি ল্যাব টা একেবারে সমুদ্রের মাঝখানে। কথাটা শুনে আমার একদম দেখতে ইচ্ছে করতেছে। উপায় না পেয়ে পানি দিয়ে পালিয়েছে ভালোই করল। তবে ফ্লাক্স এজেন্ট দের সাথে সারকোভের হাত থাকতে পারে এটা শুনে অবাক হলাম। যাইহোক পরবর্তীতে কি হয় সেটা দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দ্যা ইমপারফেক্টস' টিভি সিরিজটির অষ্টম পর্ব রিভিউ পরে ভীষণ ভালো লাগলো। বিশেষ করে এ পর্বে দেখছি আরো কিছু রহস্য বেরিয়ে এসেছে। যে এজেন্টরা ডক্টর রিকিকে নিয়ে গিয়েছিল। তারা দেখছি রিকির উপরে ডিএনএ প্রয়োগ করেছে। আমার কাছে আবার এই বিষয়টা অনেক অদ্ভুত লাগলো। আর এই জন্য রিকি দুইটা মানুষের মত হয়ে যাচ্ছিল। বিশেষ করে যখন যে রূপ নিতে চাইছিল ঐ রূপ নিতে পারছে। সত্যি এই বিষয়টা আমার কাছে ভীষণ অদ্ভুত লেগেছে। অবশ্য রিকি পালানোর জন্য এই বিষয়টাকে কাজে লাগিয়েছে। সমুদ্রের মাঝখানে ল্যাব তৈরি করার ব্যাপারটা অন্যরকম লেগেছে। যার জন্য রিকি বাধ্য হয়েছে পানিতে ঝাঁপ দিতে। অন্যদিকে দেখছি সার্কোভ এজেন্টের সাথে মিলিত থাকতে পারে। কিন্তু বিষয়টা এখনো পুরোপুরি ক্লিয়ার হচ্ছে না। নিশ্চয়ই পরবর্তী পর্বে এ বিষয়টা ক্লিয়ার হতে পারব।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই সিরিজের অষ্টম পর্ব পড়ে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। এটা যত বেশি পড়ছি চোখের সামনে যেন কাহিনী গুলো ভাসছে। মনে হচ্ছে দেখা হয়ে গেছে। ফ্লেক্স এজেন্ট ডক্টর রিকিকে নিয়ে দেখছি ডিএনএ প্রয়োগ করেছে। আর এর জন্য যে কি দুইটা আলাদা আলাদা রূপ পরিণত হচ্ছিল। মানে একজন মানুষের মধ্যে দুইটা রূপ। বিষয়টা ভাবতেই কিরকম লাগতেছে। যদি সত্যি সত্যি এরকম হতো তাহলে কি হতো। চাইলে ইসাবেলে পরিণত হতে পারছে। আবার নিজের রূপে ও চলে আসতে পারছে। এইসব করতে করতে পালানোর রাস্তা পেয়ে গেল। উপায় না পেয়ে সমুদ্রের পালিয়ে আসলো এটাই ভালো হয়েছে।ন্যানোবট এর বিষয়টাও অদ্ভুত লেগেছে। তাছাড়া শেষে দেখছি সার্কোভের এজেন্টের সাথে মিলিত হওয়ার ব্যাপারটা অদ্ভুত লেগেছে। আশা করি পরবর্তী পর্বে এই বিষয়টা ক্লিয়ার হব।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
''দ্যা ইমপারফেক্টস'' টিভি সিরিজের অষ্টম পর্বের রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো। এই টিভি সিরিজের"The Devil you Know" নামক অষ্টম পর্বটির মাধ্যমে আরো নতুন কিছু জানতে পারলাম। রিকিকে ল্যাবে নিয়ে যাওয়া হয় এবং তার ওপর ডিএনএ প্রয়োগ করা হয়। এর ফলে সে অনেকটা বদলে যায়। নিজের ভেতর দুজনকে অনুভব করে। কথাবার্তা, চালচলন সবকিছুতেই দুজন ব্যক্তির অস্তিত্ব অনুভব করে। আসলে সে বুঝতে পারছিল যে ইচ্ছে করলে সে আবারো ব্যাক হয়ে আসতে পারে। কিন্তু যখন সে অন্য কারো চরিত্রে ঢুকে যায় তখন নতুন একজনের অস্তিত্ব তার মাঝে লক্ষ্য করে। একজন মানুষের ভেতর দুজন মানুষের চিন্তাধারা এবং দুজন ভিন্ন মানুষের মত চলাফেরা করা সত্যিই খুবই রহস্যের ব্যাপার। এজেন্টদের হাত থেকে রিকি পালানোর চেষ্টা করেছে। আসলে সমুদ্রের মাঝে এই ল্যাবটি হওয়ায় বেশ সমস্যা হয়েছে। দেখা যাক শেষে কি হয়। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit