মুভি রিভিউ: দ্যা জায়ান্ট স্পাইডার ইনভেশন ( The Giant Spider Invasion )

in hive-129948 •  3 years ago 

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে একটা মুভি রিভিউ শেয়ার করে নেবো। আজকে আমি " দ্যা জায়ান্ট স্পাইডার ইনভেশন" নামক একটি মুভির কাহিনী শেয়ার করবো। এটি একটি দৈত্য আকারের মাকড়শা যা অনেক ভয়ঙ্কর ভাবে মানুষের উপর হামলা করে থাকে আর মানুষের মেরে ফেলতেও পারে সাথে সাথে। তাদের মুখের যে বিষাক্ত একধরণের তরল পদার্থ থাকে তা দিয়ে যেকোনো প্রাণীকে মেরে ফেলতে পারে। আর এই মুভিটির কাহিনীতে বিজ্ঞান ভিত্তিক বিষয়টিও আছে । মুভির কাহিনীটি ভালোই , আমি আগে এই মুভিটি দেখেছি ভাবলাম আজকে আবার একটু আপনাদের সাথে শেয়ার করে নেই। আশা করি মুভির কাহিনীটি পড়ে আপনাদের কাছেও ভালো লাগবে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে


☬কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:☬

মুভির নাম
দ্যা জায়ান্ট স্পাইডার ইনভেশন
পরিচালকের নাম
বিল রেবেন
লেখকের নাম
রবার্ট ইস্টন
সিনেমাটোগ্রাফি
জ্যাক উইলবি
অভিনয়
স্টিভ ব্রোডি, রবার্ট ইস্টন, বারবারা হেল, অ্যালান হেল জুনিয়র, লেসলি প্যারিশ, বিল উইলিয়ামস ইত্যাদি
মুক্তির তারিখ
২৪ অক্টোবর ১৯৭৫( ইউনাইটেড স্টেট )
সময়
১ ঘন্টা ১৯ মিনিট
কান্ট্রি অফ অরিজিন
ইউনাইটেড স্টেট
ভাষা
ইংলিশ
বাজেট
$৩০০,০০০
বক্স অফিস
$১৫ মিলিয়ন


❦মূল কাহিনী:❦


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

মুভির শুরুতে দেখা যায় যে একজন প্রফেসর স্টুডেন্টদের ক্লাস নিচ্ছে। আর সেই মুহূর্তে দেখা যায় পৃথিবীতে তীব্র গতিতে লাইটিং মতো কিছু একটা আছড়ে পড়তে যাচ্ছে। এরপর একজন লোক গাড়িতে করে একটা মেয়ের বাড়িতে যায় এবং সেখানে বেশ কয়েকজন নেশাগ্রস্থ অবস্থায় আছে, আর সেখান থেকে লোকটি তার পরিচিত একটা মেয়েকে সাথে করে নিয়ে অন্য একজনের বাড়িতে যায়। লোকটি গাড়ি থামাতেই সেই অদ্ভুত জিনিসটি বাড়ির পিছনে এসে পড়ে আর সাথে সাথে মনে হলো যেন আগুনের গোলার মতো। আর ওই মুহূর্তে খুব জোরে হাওয়া ওঠে যেন সবকিছু হাওয়ায় উড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে এইরকমটা, তখন সবাই বুঝতে পারছে না যে আসলে কি হলো বিষয়টা। এরপর সবাই রোডের উপর থেকে একটা নিরাপদ স্থানে চলে যায়। এরপর সায়েন্স ল্যাবে একজন শিক্ষিকা পুনরায় তাদের ক্লাস নেয় এবং স্টুডেন্টসদের প্রাক্টিক্যালি সব বিষয় দেখাতে লাগে। এরপর দেখা যায় যে স্থানে ওই অদ্ভুত ঘটনাটি ঘটেছিলো তার আশেপাশে মাকড়শার জালে ভর্তি হয়ে গেছে আর ওই জায়গাটা কিছু জঙ্গল মতো।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

সায়েন্স ল্যাবে শিক্ষিকা স্টুডেন্টসদের পড়ানোর পরে সেখান থেকে বেরিয়ে তার একজন কলিগের সাথে তাদের ব্যক্তিগত ল্যাবে যায় আর সেখানে তারা কিছু রেডিয়েশনের উপর পরীক্ষানিরীক্ষা করতে লাগে। এরপর একজন লোক আর একজন মহিলা বন্দুক হাতে করে সেই জঙ্গলের দিকে যায় আর সেখানে গিয়ে দেখে একটা বড়ো প্রাণীর মাথা কেটে পড়ে আছে আর বাকি বডির হাড়গুলো অন্য সাইডে পড়ে আছে। আর এইসব দেখে তারা একটু ভয় পেয়ে যায়, তবে তারা সেখান থেকে পালিয়ে না গিয়ে বরং সাহস নিয়ে আরো সামনের দিকে এগিয়ে যায় আর আরো মৃত অর্থাৎ প্রাণীদের হাড়গোড় দেখতে পায়। এরপর তারা সেখানে অনেক বড়ো বড়ো কিছু ডিম দেখতে পায় যেগুলো তারা সেখান থেকে তুলে নেয় আর বাড়িতে এনে ফাটাতে চায় কিন্তু এতো শক্ত ছিল যে কোনোকিছু করে ভাঙতে পারছিলো না। এরপর মহিলাটি একটা হাতুড়ি এনে দেয় আর লোকটি সেই হাতুড়ি দিয়ে কয়েক বাড়ি দিতেই ভেঙে নিচে পড়ে আর একটি থেকে মাকড়শা বের হয় কিন্তু তাদের নজরে সেটি পড়েনি, মাকড়শাটি ঘরের মধ্যেই থেকে যায় । তবে তারা সেই ডিমগুলোর ভিতর থেকে কিছু একটা পায় যেটা দেখে অনেক খুশিও হয়। এরপর দেখা যায় একটা বারে পুলিশ এর সাথে সেই দুই সায়েন্টিস্ট দেখা করে আর কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে লাগে। যাইহোক এরপর সেই লোকটি আবার জঙ্গলের দিকে যায় আর সেই ডিম সংগ্রহ করার জন্য খুঁজে বেড়ায় কিন্তু সে ওখানে একজন মানুষের বডি দেখতে পায় যা পুরো খারাপ অবস্থা শরীরের। লোকটি মারাও যায়। এরপর ওই লোকটি কিছু ডিম তুলতে লাগে আর এদিকে ডিম থেকে মাকড়শাগুলো আস্তে আস্তে বেরিয়ে আসতে লাগে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

মাকড়শা লোকটির পায়ে পা বেয়ে উপরের দিকে উঠতে লাগলে লোকটি মাকড়শাটিকে নিচে ফেলে দিয়ে মেরে ফেলে কিন্তু মরার পর সেখান থেকে একটা ধোয়া মতো বের হয় যা বিষাক্ত। এরপর লোকটি বাড়ি চলে আসে তবে ডিম নিয়ে অন্য আরেকটি বাড়িতে যায়। এদিকে প্রথমবার যে ডিমগুলো এনেছিল সেখান থেকে অনেকগুলো মাকড়শা বের হয় কিন্তু তারা নজর আন্দাজ করে পাত্তা দেয়না। এরপর রাতে মহিলাটি যখন শুয়ে পড়ে তখন ঘরে রাখা অন্য ডিম থেকে মাকড়শা বের হয় আর তার বেডে গিয়ে ওঠে। এরপর মহিলাটির ঘুম আসছে না বলে উঠে গিয়ে সোকেচ খোলে আর বড়ো একটা মাকড়শা বের হয় সেখান থেকে, মাকড়শা ছোট থেকে দ্রুত বড়ো হয়ে যায় যা দেখতে দৈত্যের মতো লাগে। এরপর সে দরজা দিয়ে বেরোবে কিন্তু দরজায় মাকড়শার জাল টানানো ছিল। এরপর অন্য সাইড দিয়ে যখন বের হয় তখন অন্য রুমে গিয়েও দেখে বড়ো একটা মাকড়শা উপরে আছে আর মহিলাটির উপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে আর মেরেও ফেলে। এরপর ওই লোকটি অন্য যে বাড়িতে ছিল সেখান থেকে সকালের দিকে বেরিয়ে একটি দোকানে যায় ডায়মন্ড কিনা পরীক্ষা করতে কারণ সেই ডিমের মধ্যে থেকে যে জিনিসগুলো পেয়েছিলো সেগুলো কি জিনিস সে নিজেও বুঝতে পারছিলো না, একটা আন্দাজের উপর ছিল। যাইহোক লোকটি ডায়মন্ড এর কথা শুনে সেই লোভে আবার চলে গেছে সেই জঙ্গলের প্রান্তে আর এইবার সেখানে গিয়ে নিজে দৈত্য আকারের মাকড়শার কাছে শিকার হয়ে যায়। মূলত লোকটি যেখানে মাটি খুঁড়ছিলো সেখানেই ওই বড়ো মাকড়শা আস্তে আস্তে বেরিয়ে তার পিছু নেয় আর লোকটি একটি স্থানে বসলে সেখানে পিছন দিক থেকে তাকে ধরে ফেলে আর তার পুরো শরীর মুখের ভিতর নিয়ে গিলে ফেলে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

যে লোকটিকে মুখের ভিতরে নিয়ে খেয়ে ফেলেছিলো সেই লোকটির এক মেয়ে বন্ধুর বাড়িতেও অনেকগুলো ডিম রেখে এসেছিলো আর মেয়েটির ঘরে ওইসময় একজন লোক যায় অর্থাৎ যে লোকের কাছে গিয়ে ডায়মন্ড দেখিয়েছিলো। এরপর সেখান থেকে লোকটি বেরিয়ে গাড়ি করে যাওয়ার সময় সেই বড়ো মাকড়শা গাড়ির উপরে উঠে তার বড়ো বড়ো পা দিয়ে আঘাত করে করে রক্তাক্ত করে ফেলে তবে লোকটিকে মারতে পারিনি গাড়ি রানিং অবস্থায়। কিন্তু লোকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটা গোডাউন মতো জায়গায় চালিয়ে দেয় আর সেখানে কিছু বৈদ্যুতিক জিনিস ছিল যা সাথে সাথে আগুন লেগে যায়। লোকটি সেখানে দ্রত কাঁচের জানালা ভেঙে বেরিয়ে যায়। এরপর সেই মেয়েটির ঘরেও সবগুলো ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয় আর ঘরের মধ্যে ভরে যায়। মেয়েটি দেখে ভয়ে লাফালাফি শুরু করে দেয় আর দৌড়াতে গিয়ে মাকড়শার জালে আটকে যায়। বড়ো সেই দৈত্য আকারের মাকড়শাটি ওই ঘরের ছাদে উঠে হামলা করে দেয় আর ঘরটি ভেঙেও ফেলে। একজন লোক সেখানে গিয়ে মেয়েটিকে বের করে হাসপাতালে নিয়ে যায় আর তার আগেই মাকড়শা সেখান থেকে চলে গেছিলো। তবে সেখানে আবার সেই দুই সায়েন্টিস্ট জঙ্গলের মধ্যে চলে যায় আর ওই মাকড়শার মুখোমুখি হয়ে পড়ে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

মাকড়শা তখন ওই দুইজনের পিছু শুরু করে আর এই দুইজন ভয়ে হোঁচট খেতে খেতে গাড়ির কাছে অব্দি যেয়ে পৌঁছায় আর সেখান থেকে দ্রুত গাড়ি টেনে বেরিয়ে যায় আর পুলিশের কাছে চলে যায়। পুলিশের ওই লোকটির কাছেও ডিম ছিল আর সায়েন্টিস্ট দুইজন সব বলার পরে ডিম দুটি দিয়ে দেয় আর পরীক্ষানিরীক্ষা করতে বলে ল্যাবে নিয়ে গিয়ে। এরপর এক জায়গায় মেলা মতো বসে আর সেখানে প্রচুর লোকজন জড়ো হয়েছে। এদিকে মাকড়শা জঙ্গল থেকে বেরিয়ে এসে সবার উপরে হামলা করে আর রোডের উপরে এসে সবার উপর হামলা শুরু করে আর মেরে ফেলতে লাগে। এদিকে সায়েন্টিস্ট দুইজনের আবার সাহস আছে বটে, অতো বড়ো মাকড়শা দেখার পরেও আবার সেই জঙ্গলে চলে যায় দুইজন। এরপর সেখানে তারা সাবধানে সামনের দিকে যেতে যেতে একটা মৃত দেহ দেখতে পায়। এরপর রাস্তায় দেখা যায় বেশ অনেকজন লোক বন্দুক হাতে নিয়ে জড়ো হয়েছে আর তারা ভাবছে যে এই মাকড়শাকে সবাই মিলে মেরে ফেলবো আর সেখানে পুলিশ এসে মানা করে কিন্তু কেউ কোনো কথা শোনে না। এরপর সবাই মাকড়শার ধারে কাছে গিয়ে গুলি চালাতে যায় কিন্তু বেশ কয়েকজনকে মেরে ফেলে আর আহতও করে ফেলে। এরপর সেই সায়েন্টিস দুইজন ডিমের মাধ্যমে কিছু একটা গ্যাসীয় পদার্থ আবিষ্কার করে নিয়ে জঙ্গলের দিকে চলে যায় আর মাকড়শা জঙ্গলের ভিতরে যখন টহল মারতে লাগে তখন তারা দুইজন লুকিয়ে সেই গ্যাস তার উপরেই প্রয়োগ করে আর মাকড়শার শরীরের সবকিছু গলে গলে পড়ে যেতে লাগে আর মারা যায়।


❦ব্যক্তিগত মতামত:❦

এই মুভির কাহিনীটি প্রথম দিকে একটু বোরিং মতো লাগবে কারণ প্রথম দিকে তেমন মজা নেই, তবে প্রথম ২০ মিনিট পরের থেকে মজা লাগবে। এই মাকড়শা এসেছিলো ওই একপ্রকার বলতে গেলে ভিন গ্রহ থেকে যেটা আমি কাহিনীর মধ্যে উল্লেখ করলাম যে পৃথিবীতে কিছু একটা আছড়ে পরে আর এটাই ছিল সেই বিষয়টা। মাকড়শা জঙ্গলের সাইটে সমস্ত প্রাণীদের উপর হামলা করে তাদের খেয়ে ফেলে আর যে ওখানে যায় তাকে এক কোথায় মেরে ফেলে। আর প্রথম একটা লোক জঙ্গলের সাইটে গিয়ে কিছু না বুঝতে পেরে খানিকটা ডিম তুলে আনে আর সেই ডিমগুলো ফাটিয়ে অনেকগুলো ডায়মন্ড পায়। তবে প্রথমে তারা বুঝতে পারিনি কিন্তু না বুঝেও আনন্দ পায় না কিছু তো একটা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস পেয়েছি। তবে ওর থেকে যে মাকড়শাগুলো বেরোচ্ছে সেই বিষয়ে খেয়াল নেই। আর ওই লোকটির একপ্রকার নেশা বা লোভ লেগে যায় না এর থেকে তো অনেক মূল্যবান জিনিস পাচ্ছি তখন ঘন ঘন সেখানে যেতে লাগে। অবশেষে একদিন বেশি পাওয়ার আশায় মাকড়শার কবলে পড়লো। সায়েন্টিস্ট দুইজন জানার পরে বিষয়টা নিয়ে গবেষণা করে আর তার মারার অস্ত্র তৈরি করে ফেলে।


❦ব্যক্তিগত রেটিং:❦
০৬/১০


❦মুভির ট্রেইলার লিঙ্ক:❦


শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  
ইংলিশ মুভি যে কেন এতো জনপ্রিয় তা এই মুভি দেখলেই কিছুটা বুঝা যায়। আপনি ১৯৭৫ সালের ছবি রিভিউ করেছেন। আমরা যঝন সাধারন টিভি দেখেই অবাক হতাম। যদিও আমি তখন জন্মগ্রহণই করি নাই। কিন্তু এতো পুরানো মুভিতে এতো সুন্দর গ্রাফিক্স এর কাজ সত্যি অসাধারণ ছিলো। আসলে এখনো গ্রাফিক্স এর দিক থেকে ইংলিশ মুভিগুলো এগিয়ে থাকে।
দাদা, আপনি দ্যা জায়ান্ট স্পাইডার ইনভেশন মুভিটি খুব সুন্দর ভাবে রিভিউ করেছেন। তবে আমাদের এটা মেনে নিতে হবে ইংলিশ মুভির আসল কাহিনী শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত একটু নিরমিষ লাগে। তবে কাহিনী শুরুর সাথে সাথে উত্তেজনা বেড়ে যায়। মেয়েটি যখন টেবিল খুলে বিশাক মাকড়সা দেখে অনেক ভয় পেয়ে যায়। আমি ট্রেইলার টাও দেখেছি। আগের মুভির বন্দুকগুলো কেমন জানি ফানি লাগে। যাইহোক কাহিনীর শেষের দিকটা বেশি ভালো লেগেছে।
দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ অসাধারণ একটি মুভি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। যদিও আপনি রেটিং কমিয়েই দিয়েছেন। যাইহোক, সর্বোপরি পুরনো মুভি হিসেবে ভালোই ছিলো। দাদা আপনার জন্য শুভকামনা রউলো। ❣️❣️

স্পাইডারের এই মুভিটা আমি দেখেছি দাদা।বিশাল বড়ো আকৃতির ভয়াবহ মাকড়শা ।আর এর মুখের লালা খুবই বিষাক্ত হয়।বেশি লোভের বশবর্তী হয়ে তারা নিজেদের বিপদ ডেকে এনেছিল।কিন্তু আদতে ওগুলো ডায়মন্ড ছিল না, গ্যাসীয় পদার্থ ছিল।হলিউডের মুভিগুলো খুবই শিক্ষণীয় হয় দাদা,আর আপনি কম কথায় সুন্দর করে সেটি রিভিউ দিয়েছেন।যদিও আমার দেখা ছিল তবুও আবার একদমে পড়ে ফেললাম ।মাকড়শাটির মুখের লালা ছিল প্রধান ফাঁদ মানুষকে মেরে ফেলার।
আসলে ইংলিশ মুভিগুলো অধিকাংশই জীব-জন্তুর সমন্বয়ে তৈরি করে।যেটি দেখার প্রতি আলাদা আকর্ষণ কাজ করে সকলের মনে।কখনো হাঙর, কখনো ড্রাগন, কখনো মাকড়সা ,কখনো সাপ আবার কখনো বা নানা জীবজন্তুর সমন্বয়ে মুভিগুলি তৈরি করে অনেক টাকা খরচ করে।যেগুলো দেখতে ভালোই লাগে।আর মুভিগুলো আমাদের ভারতবর্ষের মতো দীর্ঘ হয় না।ধন্যবাদ দাদা,সুন্দর করে মুভি রিভিউ দেওয়ার জন্য।ভালো থাকবেন।

ভাইয়া দেখছি সব সময় ভয়ানক মুভি গুলো বেশি দেখেন। তবে আপনার আজকের মুভি রিভিউ টা পরে আমার কাছে খুব ইন্টারেস্টিং লেগেছে। কোথায় আছে লোভে পাপ পাপে মৃত্যু' লোকটি লোভ করেছিল বলেই সে ভয়ানক মাকড়সাটির কবলে পড়েছে। মাকড়সারটি আসলেই খুব ভয়ানক আপনার রিভিউটি পরে বুঝতে পারলাম। সময় করে অবশ্যই আমি এই মুভিটি দেখব। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি মুভি রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

মুভি রিভিউ: দ্যা জায়ান্ট স্পাইডার ইনভেশন। দেখে প্রথমে খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম।বিষাক্ত মাকড়সার ভিডিওটি।আসলেই ইংলিশ মভি এর আগে আমার কখনোই এভাবে দেখা হয়নি।কারন আমি ছোটবেলা থেকেই মুভি কম দেখতাম।তবে আপনি অনেক পুরনো একটি ছবি 1 975 সালের রিভিউ করেছেন যা দেখে আমি হতবাক হয়ে গেলাম।তখনকার ইংলিশ ছবিগুলো ছিল এত আপডেট।
আপনার পোস্টটি পড়ে বুঝলাম মুভির প্রথম দিকে একটু বোরিং টাইপের ছিল।কিন্তু যখনই মুভির মন রিভিউ শুরু হয়েছে তখন থেকেই মজাটা বেড়ে চলেছে।এই ভয়ংকর মাকড়সা টি এসেছে তিন গ্রহ থেকে।সত্যিই ডিম ফেটে যখন মাকড়সাটি বেরিয়ে আসতে ছির তখন আমি নিজে ও অনেক ভয় পেয়েছি। অবশেষে দুইজন জার্নাল বিষয়টা নিয়ে গবেষণা করে মাকরশা মারার অস্ত্র তৈরি করে ফেলে।♥♥
এত চমৎকার একটি মুভি রিভিউ দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি প্রিয় দাদা। ভালো থাকুন। সবসময়।♥♥

সেই সায়েন্টিস দুইজন ডিমের মাধ্যমে কিছু একটা গ্যাসীয় পদার্থ আবিষ্কার করে নিয়ে জঙ্গলের দিকে চলে যায় আর মাকড়শা জঙ্গলের ভিতরে যখন টহল মারতে লাগে তখন তারা দুইজন লুকিয়ে সেই গ্যাস তার উপরেই প্রয়োগ করে আর মাকড়শার শরীরের সবকিছু গলে গলে পড়ে যেতে লাগে আর মারা যায়।

"দ্যা জায়ান্ট স্পাইডার ইনভেশন" মুভি রিভিউ আমার কাছে ভালো লেগেছে দাদা। একটি ভিন্ন ধরনের মুভি রিভিউ পড়লাম দাদা। ভয়ঙ্কর মাকড়শাকে কেন্দ্র করে এই মুভি তৈরি করা হয়েছে। মাকড়সাটি খুবই ভয়ঙ্কর। এই মুভির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই ভয়ংকর মাকড়সা অনেকের খতি করে ফেলেছে। শেষে জানতে পারলাম এই মাকড়সা ভিন গ্রহ থেকে এসেছে। তাই এর আচরণ ভিন্ন ছিল। কিছু মানুষের লোভের কারণেই এই ভয়ঙ্কর মাকড়সার সৃষ্টি হয়েছে। অবশেষে দুইজন সায়েন্টিস মিলে এই ভয়ঙ্কর মাকড়সা মেরে ফেলতে সক্ষম হয়েছে এবং অনেক মানুষকে রক্ষা করতে পেরেছে এটা জেনে ভালো লাগলো অনেক। সুন্দর ভাবে এই মুভি রিভিউ শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো দাদা।💖💖

হলিউড মানেই আকর্ষণ আাকর্ষণ আর আকর্ষণ।১৯৭৫ সালের একটা মুভি তাদের মিডিয়া যে ইফোর্ট টা দিয়েছে সেটা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। ছবিতে ভি এফ এক্স,গ্রাফিক্স,এডিটিং লেভেল সবকিছু ছিলো সেই যুগের একদম উপযুক্ত ব্যবহার।
গুগলে এই মুভি নিয়ে আমি মোটামুটি ভালোই রিসার্চ করলাম।তাতে এর IMDB ৩.২...মানুষ এত গ্রহণযোগ্য একটা মুভি কিভাবে এত কম রেটিং দেয় বুঝলাম না।আপনি রেটিং ৬ দিয়েছেন।আর আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে ৭ দিতে ইচ্ছে করছে।
এরকম সায়েন্স ফিকশন রিলেটেড মুভিগুলো দেখে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারি।বর্তমানে বিজ্ঞানের যথাপোযুক্ত ব্যবহার হচ্ছে কিনা তার একটা রেশ মুভির মাধ্যমে জানা যায়।আপনাকে শুধু ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবো না।কারণ আপনি বরাবরই কিছু না কিছু চমক দিয়েই থাকেন আপনার পোস্টগুলোর মাধ্যমে। এভাবেই আমাদের সুন্দর সুন্দর উপহার দিতে থাকবেন দাদা।ভালোবাসি আপনাকে❤️

ছোট বেলা থেকেই আমি এটি ভয় পাই। দেখলেই গা শির শির করে ওঠে। আমি আরো বেশ কিছু মুভি দেখেছি মাকড়শা উপরে তৈরী করা। সেগুলো ভাল ছিল। এই মুভির ট্রেইলর দেখেতে গেলাম। দেখি মেয়েটি যখন ড্রয়ার খোলে ড্রয়ারের মধ্যে থেকে একটা মাকড়শা বের হতে চায় সে সেটিকে ওখনেই আটকে রাখার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়। আর আমার গা শির শির করে উঠলো। বাপ রে বাপ আমি খুবি ভয় পাই। তবে মুভি দেখি মজাও পাই আবার কেমন জানি একটা শিহরণ দিয়ে যায় শরীরে। রেটিং টা ঠিকই দিয়েছেন । ধন্যবাদ দাদা। ‍শুভেচ্ছা রইল।

দাদা আমি মুভিটি আগে দেখেছি। অনেক ভয়ঙ্কর তাই অনেক বেশি ইনজয় করেছি। আর এমনিতেই এই ধরনের মুভি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে মুভি রিভিউ টি উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ দাদা।

  ·  3 years ago (edited)

সর্বকালের সেরা মুভি সিরিজ স্পাইডারম‍্যান। তাই এই স্পাইডার নিয়ে নির্মিত যেকোনো মুভি কিন্তু মানুষের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দুতে থাকে। যদিও দ্যা জায়ান্ট স্পাইডার ইনভেশন মুভিটা আমার দেখা হয় নি।

যখন বললেন আকাশ থেকে দ্রুত গতিতে কী যে পৃথিবীতে আছড়ে পড়ছে তখন আমি ভিনগ্রহের প্রাণী এইরকমটা ভেবেছিলাম। কিন্তু পরে দেখি সেটা একপ্রকার মাকড়োসা। তবে মাকড়োসার শেষ পরিণতি টা বেশ ছিল দাদা। অনেক সুন্দর রিভিউ দিয়েছেন দাদা।।

দ্যা জায়ান্ট স্পাইডার ইনভেশন মুভিটি মনে হচ্ছে খুব ইন্টারেস্টিং মুভিটি। ঠিক বলেছেন দাদা যদিও প্রথমে কিছু বুঝতেছিলাম না বা মজার কোন বিষয় পাচ্ছিলাম না কিন্তু পড়তে পড়তে মজা পেতে লাগলাম। ছবিটিতে খুব ইন্টারেস্টিং কাহিনী আছে। দৈত্য আকৃতির মাকড়শা টি এভাবে সব প্রাণীকে মেরে ফেলল!! ওদের লালায় বিষাক্ত পদার্থ আছে যা দিয়ে তারা খুব সহজেই প্রাণী ,মানুষমেরে ফেলতে পারে । শেষ পর্যন্ত ওই লোক দুটিও মাকড়সার কবলে পড়ল। মুভিটিতে বিজ্ঞানভিত্তিক কাহিনী ছিল বলে ভালো লেগেছে। আপনার মুভি রিভিউ পড়ে মনে হচ্ছে মুভিটি অবশ্যই দেখতে হবে। কারণ এখানে ইন্তেরেস্টিং অনেক বিষয় আছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা এমন সুন্দর সুন্দর মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল। আশা করি পরবর্তীতে এমন আরো সুন্দর একটি মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করবেন।

আপনার মুভি রিভিউ পোস্ট টি পড়লাম।আপনার লেখাটি পড়ে বেশ ইন্টারেস্টিং লেগেছে।

এরপর মহিলাটির ঘুম আসছে না বলে উঠে গিয়ে সোকেচ খোলে আর বড়ো একটা মাকড়শা বের হয় সেখান থেকে, মাকড়শা ছোট থেকে দ্রুত বড়ো হয়ে যায় যা দেখতে দৈত্যের মতো লাগে। এরপর সে দরজা দিয়ে বেরোবে কিন্তু দরজায় মাকড়শার জাল টানানো ছিল।

একটি মাকড়শাকে ঘিরে মুভিটি রচিত হয়।মাকড়শাটি এখানে খুব অদ্ভুত চরিত্র বহন করে। মাকড়শাটি ভিন গ্রহ থেকে আঁচড়ে পড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। মাকড়সাটি জঙ্গল থেকে বের হয়ে যখন সবাইকে মেরে ফেলতে লাগে তখন খুব ভয় লাগে ব্যাপারটা।ডিমগুলোর ভেতর যে ডায়মন্ড পায় তার লোভে একজন লোক আরো ডিম আনতে গিয়ে মাকড়সার কবলে পড়ে। দারুণ ছিল মুভিটি।

ধন্যবাদ আপনাকে দাদা সুন্দর একটি রিভিউ শেয়ার করার জন্য ও আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

তাদের মুখের যে বিষাক্ত একধরণের তরল পদার্থ থাকে তা দিয়ে যেকোনো প্রাণীকে মেরে ফেলতে পারে। আর এই মুভিটির কাহিনীতে বিজ্ঞান ভিত্তিক বিষয়টিও আছে।

দ্যা জায়ান্ট স্পাইডার ইনভেশন মুভিটি আপনি খুবই সুন্দর ভাবে রিভিউ করেছেন দাদা। সত্যিই রিভিউ পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। বিশেষ করে এই মুভিটির রিভিউ পড়ে আমার এই এ অংশটি বেশি ভাল লেগেছে,মাকড়সাটি একটি লোকের পা বেয়ে উপরে উঠেতে লাগলো কিন্তু লোকটি মাকড়সাটিকে হাত দিয়ে মেরে ফেলে কিন্তু মেরে ফেলার পরে সেখান থেকে ধোয়া বের হয়। আর লোকটি তখনও বাড়ী চলে যায় এবং বাড়ি যাওয়ার পথে ডিম নিয়ে যায়। এই ডিম থেকে অনেকগুলো মাকড়সা বের হয়, কিন্তু সেটা পাত্তা দেয় না। রাতের বেলা যখন থেকে মাকড়সা গুলো বেরিয়ে আসতে লাগল সত্যি তখন খুবই ভয়ঙ্কর আমার মনে হলো। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে মু্ভি রিভিউ করেছেন। আসলে এই মাকড়সা দানবের বিষাক্ত থেকে সকল প্রাণী এবং মানুষকে মেরে ফেলতে পারে। যাইহোক এই মুভিটি আমার খুবই ভালো লাগলো। মুভিটি দেখার খুব ইচ্ছা জাগল। আপনার রিভিউ পড়েই আমি মুভি দেখা শুরু করবো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা মুভিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

বাহ বেশ পুরনো এক মুভি রিভিউ দিলেন তো দাদা। আমি শুধু ভাবি এতো আগেও তাদের প্রযুক্তি কি ছিলো। এক কথায় অসাধারন । প্রথমে ভেবেছিলাম যে বেশি আগের ছবি নয়। পরে ট্রেইলার দেখে শিউর হলাম এটি অনেক আগের ছবি।

এই মুভি সর্বকালের সেরা মুভি। বিশেষ করে ইংলিশ মুভিগুলোতে প্রচুর পরিমাণে টাকা খরচ করে তাই এত সুন্দর হয়। আমার জন্মের আগের ছবি বলতে গেলে প্রায় আমার বাবা তখন একদম ছোট ছিল যখন এই মুভি রিলিজ করা হয়। কিন্তু বর্তমানে যে সকল মুভি গুলি করে এই মুভি আগের হলেও একদম ফেলে দেওয়ার মতো নয়। যেকোনো জিনিস উপস্থাপনার ওপর মানুষের চাহিদার ডিপেন্ড করে। যেমনটা আমরা টেইলর এর মাধ্যমে দেখে থাকি।টেইলর যদি সুন্দর হয় তাহলে কিন্তু মুভি দেখার প্রতি মানুষের আকর্ষণ অনেক বেশি থাকবে। ঠিক তেমনি ভাবে আপনার উপস্থাপনা এত সুন্দর ছিল যারা এই মুভিটি দেখেনি তারাও দেখার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করবে

আমি খেয়াল করেছি ভাই আপনি এমন ভয়ঙ্কর মুভি গুলো সব সময় বেশি দেখেন। আগের মুভিটিও আমার কাছে অনেক ভয়ঙ্করভাবে লেগেছে কাহিনীটি। সেটি ছিল একটি দানবের।আর আজকে একটি মাকড়সা দৈত্য আকারের ভয়ঙ্কর কাহিনী।

আমার কাছেও অনেক মুভি বা নাটজের কাহিনি প্রথমে বরিং লাগে কিন্তু পরে ভালোই লাগে। আর এ মুভি থেকে বুজাযায় লোকটি বেশি লোভ করেছে তাই মাকড়সার কবলে পড়েছে। বেশ ইন্টারেস্টিং লেগেছে। আমর এই মুভিটি দেখার আগ্রহ বেড়ে গেছে এই কাহিনীটি পড়ে। সময় বের করে আমি মুভিটি দেখে নিবো।

আপনার পরবর্তী মুভির অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া।🙂🙂

অনেক আগের একটি মুভি রিভিউ দিয়েছেন দাদা। মুভিটি আমি অনেক আগে দেখেছিলাম। তবে এটি যে এত আগের মুভি তা জানতাম না। সে সময়ও তাদের প্রযুক্তি কতটা উন্নত ছিল সেটাই ভাবছি। তবে এখন মুভি তেমন একটা দেখা হয়না। এই মুভিটি যেমন ইন্টারেস্টিং তেমনই খুব ভয়ঙ্কর। আমি ছোটবেলায় দেখেছিলাম তাই খুব ভয় পেয়েছিলাম তখন🤭🤭। মুভিটির মূল কাহিনী মূলত ভিনগ্রহ থেকে আসা স্পাইডার কে নিয়ে। মুভির শেষ দিকটা অনেক ভাল ছিল। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর ভাবে রিভিউ দেওয়ার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

দাদা বেশ সুন্দর একটা মুভির রিভিউ করছেন।আসলে আমি ইংরেজি মুভি কম দেখি ।তবে আপনার মুভির রিভিউ দেখে আমার খুব দেখতে ইচ্ছে করছে আপনার এই দ্যা জায়ান্ট স্পাইডার ইনভেশন মুভিটিকে।মাকড়শা ডিম থেকে জন্মানে ছোটে মাকড়শা কেমন করে তাড়াতাড়ি বড় হয়ে আস্থ একটা মানুষকে খেয়ে ফেলেছে।এই বিষয় টা আমার অনেক ভয়ংকর লেগেছে।দাদা মুভিটি শুরু থেকে শেষ পযন্ত অনেক দারুণ ভাবে রিভিউ করছেন।অনেক ধন্যবাদ।

দাদা হলিউড মুভি গুলোর সবচেয়ে বড় যে দিকটি আমার ভালো লাগে তা হচ্ছে কাহিনীর বৈচিত্র্যতা। তারা হরেক রকম কাহিনী কেন্দ্র করে দারুন দারুন সব সিনেমা তৈরি করে। আপনার রিভিউটি পড়ে জানতে পারলাম মাকড়সাটি আসলে ভিনগ্রহ থেকেই এসেছিল। পরবর্তীতে বিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত অস্ত্রের মাধ্যমে মাকড়সাটি ধ্বংস করা হয়। মানুষের লোভ যে তাদের জন্য কত বড় বিপদ ডেকে আনে এই মুভিটি থেকেই তা কিছুটা আঁচ করা যায়। সাইন্স ফিকশন মুভি গুলো দেখতে বেশ ভালো লাগে। মানুষের কল্পনার দৌড় কতদূর হতে পারে সাইন্স ফিকশন মুভি গুলো দেখলেই তা বোঝা যায়। আর আপনার রিভিউ গুলো বেশ সহজ সাবলীল। তাই বুঝতে কোনো অসুবিধা হয় না। আশা করি পরবর্তীতে আরো সুন্দর সুন্দর মুভি রিভিউ পাব আপনার কাছ থেকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।❤️❤️

কথায় আছে লোভে পাপ পাপে মৃত্যু। যে লোকটি ডিমের ভিতর ডায়মন পেয়েছে এই লোভে বারবার মাকড়শাটি ডিম আনতে যায় একটা সময় বেশি লোভের কারণে এই মাকড়শার হাতে মারা পড়ে। এটাতে বোঝা যায় লোভ করা ভালো নয়, আর লোভ করলে মৃত্যু অবধারিত। দাদা আপনি পুরো মুভিটি এত চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন যখন মুভিটি পুরোটা পড়ছিলাম মনে হচ্ছে যেন আমি মুভি দেখছি এবং আমার পুরো মুভিটি মোটামুটি একটা আইডিয়া হয়ে গেল, যে এখানে কি হতে চলল। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এত চমৎকার ভাবে একটি মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।