আমতলী কাঁকড়া নদীর রাবার ড্রামে কিছু সময় অতিক্রম।

আসসালামু আলাইকুম, আপনারা সকলে কেমন আছেন? আশা করি সকলে ভালোই আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি।

আজ ০১ লা মার্চ রোজ বৃহস্পতিবার আমি আমার খালার বাড়িতে বেড়াতে যাই। খালার বাড়িতে এসে কিছু সময় অতিক্রম করার পর যখন বিরক্ত লাগা শুরু করল তখন একটা সিদ্ধান্ত নিলাম আমি আমতলী কাঁকড়া নদীর রাবার ড্রাম ভ্রমন করতে যাব। সেখানকার ভালো লাগা মূহুর্ত গুলো সবার সাথে শেয়ার করব।

অতঃপর আমি আমতলী কাঁকড়া নদীর রাবার ড্রাম দেখার উদ্দেশ্য করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়ালাম। আমার খালার বাড়ি থেকে কাঁকড়া নদীর দূরত্ব ৪ কিলোমিটার। আমি একটি অটোভ্যানে করে ২০ মিনিটের রাস্তা পাড়ি দিয়ে সেখানে এসে উপস্থিত হলাম। সেখানে এসে দেখি অনেক লোকের সমাগম ঘটেছে। সবাই নদীর নিরবতা উপভোগ করার জন্য এসে। দেখে আমার ও ভালো লাগলো।

আমি রাস্তা থেকে নদীর ধারে যেখানে পর্যটকদের বসার স্থান করে দিয়েছে সেখানে এসে রাবার ড্রামের বর্তমান অবস্থা দেখলাম ও সেখানকার দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী করার চেষ্টা করলাম। এখন সব নদীর পানি কমে গেছে। এই নদীর পানি কমে গেছে যার কারনে অনেকে নদীতে নেমে গোসল করতেছে। আবার কেউ মাছ ধরা নিয়ে ব্যস্ত।

নদীর পানি কম হওয়ার কারনে ও রাবার ড্রামের উপর দিয়ে পানি প্রভাহিত হচ্ছে। এই দৃশ্যটা দেখতে অনেক ভালো লাগতেছে৷ তবে নদীর পানি যখন কিনারা পর্যন্ত উঠে তখন এই রাবার ড্রাম ফুলিয়ে পানি আটকানোর চেষ্টা করা হয়। তাই বর্ষার সময় আসলে নদীর নিরবতা ভালো করে উপভোগ করা যায়।

আমি এই কাঁকড়া নদীর রাবার ড্রামে এসে অনেক কিছু উপভোগ করেছি। আর একটা হলো এখানে খাবারের জন্য দোকান পাট ও রয়েছে। সব মিলিয়ে সুন্দর একটি দিন অতিবাহিত হয়ে

ধন্যবাদ,
@rakib570