||বাঁশ ঝাড় এবং বাঁশের প্রয়োজনীয়তা||

in hive-131369 •  2 years ago  (edited)

Hello friends
আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন



বাঁশ ঝাড় এবং বাঁশের প্রয়োজনীয়তা



Polish_20230321_111120406~2.jpg

Logo_Maker_com.ist.logomaker_Tue_Mar_21_11_15_43_GMT_06_00_2023_1679375743529~3.jpg



IMG_20221216_101831_475-01.jpeg

আমাদের দেশে বাঁশের ব্যবহার এবং চাহিদা দুটোই রয়েছে। বাঁশ দিয়ে বিভিন্ন রকম জিনিস তৈরি করা যায়। গ্রামের বাড়িতে গৃহস্থলীর কাজে ব্যবহৃত বেশিরভাগ জিনিসই বাঁশের তৈরি। বাড়িঘর তৈরি করতে বাঁশের প্রয়োজন। বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের প্যান্ডেল বা গেট সাজানো, এগুলোতে বাঁশের ব্যবহার করা হয়। অস্থায়ী অবকাঠামো তৈরিতে বাঁশ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

IMG_20221216_101942_079-01.jpeg

IMG_20230102_134911_766-01.jpeg

বর্তমানে ধীরে ধীরে বাঁশ ঝাড়ের সংখ্যা আমাদের দেশে অনেক কমে যাচ্ছে। আগে যখন গ্রামের বাড়িতে যেতাম তখন দেখতাম প্রতিটি বাড়িতে বাঁশঝাড় রয়েছে। কিন্তু বর্তমানে আর সেরকম চোখে পড়ে না। যে জায়গায় বাঁশঝাড় ছিল, সেই জায়গার বাঁশ কেটে ফসল চাষ শুরু করেছে,তা না হলে বাড়িতে ঘর তৈরি করতেছে। এভাবে চলতে থাকলে হয়তো এক সময় আমাদের দেশে বাঁশের সংকট দেখা দিবে। এখানে মাটির রাস্তার পাশে বাঁশঝাড় দেখতে পাচ্ছেন। গরমের দিনে বাঁশঝাড়ের নিচ দিয়ে যাওয়ার সময় অনেক ভালো লাগে মনে হয়,এসির ভিতরে আছি।

IMG_20230201_124026_219-01.jpeg

এই পাহাড়ি এলাকায় বেশ কিছু রাস্তা রয়েছে।মাঝেমাঝে অনেক বাঁশঝাড় রয়েছে। সে রাস্তা থেকে উপরের আকাশ দেখা যায় না বাঁশঝাড়ের জন্য। গরমের সময় সেখানে অনেক দাঁড়িয়ে থাকলে অনেক ভালো লাগে জায়গাটা অনেক ঠান্ডা থাকে । আমি মাঝে মাঝে যখন সেই রাস্তা দিয়ে যাই কিছু সময়ের জন্য হলেও দাঁড়াই। আমাদের দেশে বিভিন্ন জাতের বাঁশ পাওয়া যায়। এখানে বাঁশের তৈরি যে জিনিসটি দেখতে পাচ্ছেন এটিকে ডোল বলা হয়। এর ভিতরে গ্রামের বাড়িতে আগে ধান রাখতেন। বর্তমানের ব্যবহার অনেক কমে গিয়েছে।

IMG_20221216_101859_083-01.jpeg

IMG_20221216_101836_732-01.jpeg

বাঁশের তৈরি হস্তশিল্পের সাথে জড়িত পেশার মানুষজন অন্য পেশায় চলে যেতে বাধ্য হচ্ছে। কারণ এখন আগের মতো পর্যাপ্ত বাঁশ পাওয়া যায় না। এই পেশার সাথে জড়িত কিছু মানুষের সাথে আমার কথা বলার সুযোগ হয়েছে। তারা জানালেন বর্তমানে বাঁশের দাম অনেক বেশি,তাছাড়া আগের মতন বাঁশ এখন পাওয়া যায় না। বাঁশের তৈরি জিনিসপত্র তৈরিতে যে খরচ হয়,সে পরিমাণ তারা বিক্রি করতে পারেনা। সে জন্য অনেক সময় তাদের লোকসানে পড়তে হয়। তাই বাধ্য হয়ে তারা এই পেশা ছেড়ে দিচ্ছেন।

IMG_20221216_101850_650-01.jpeg

IMG_20221216_101852_576-01.jpeg

তাই আমাদের সকলেরই উচিত বাঁশঝাড় ধ্বংস না করে বিকল্প ব্যবস্থা করা। কারণ এই পেশার সাথে যারা জড়িত তারা হয়তো টিকে থাকবে। কিন্তু বাঁশ না থাকলে তারাও টিকে থাকতে পারবে না। পরিবেশের ভারসাম্য বজায় থাকবে। গ্রাম অঞ্চলে বাঁশের ব্যবহার এবং প্রয়োজনীয়তা বলে শেষ করা যাবে না।

Logo_Maker_com.ist.logomaker_Tue_Mar_21_11_15_43_GMT_06_00_2023_1679375743529~3.jpg




লোকেশন:টাঙ্গাইল
ফটোগ্রাফার : @selimreza1
camera: Tecno pro8




আমার পরিচয়

আমি মো: সেলিম রেজা। আমি বাংলাদেশ রেলওয়েতে চাকরি করি।ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক ভালো লাগে। আমি লেখালেখি, বিভিন্ন জায়গা ভ্রমণ করতে বেশি পছন্দ করি।

ধন‍্যবাদ সবাইকে

You can also vote for @bangla.witness witnesses

3zpz8WQe4SNGWd7TzozjPgq3rggennavDx3XPY35pEAVnpvDGTmz6yM4BdeUwpQ8vMxtR3sQse9kG46R2Lk4NBaGfzPmL5tiA85DdFd7TDvbMGaNMAY2RBgSWfNp5kM1Qjr3515gWKvjxzADBcu4.png

Vote for @bangla.witness

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

বাঁশ আমাদের বাড়িঘর নির্মাণ থেকে শুরু করে বিভিন্ন গৃহস্থালি কাজে ব্যবহার করি আমরা৷ বাঁশ দিয়ে অনেক জিনিসপত্র তৈরি করে যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত হয়। অনেক সুন্দর একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট উপস্থাপন করেছেন ভাই।

ধন্যবাদ বড়ভাই

বাঁশ ঝাড়, আমাদের অনেক উপকারী, বাঁশর তৈরি পন্য সামগ্রিই আমাদের নিত্য দিনের প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র। গৃহস্থালির অনেক কাজে এই বাঁশের তৈরি আসবাবপত্র ব্যবহার করা হয়। বাঁশ আমাদের ঘর বাড়ি নির্মাণ এর কাজে লাগে। তবে বাঁশ শিল্পের তৈমন একটা চাহিদা না থাকায় এ পেশায় মানুষ তার পেশা পরিবর্তন করছে। বাঁশের তৈরি পন্য সামগ্রি টিকিয়ে রাখতে হলে, আমাদের বাঁশ শিল্পের বাঁশ ঝাড় টিকেয়ে রাখতে হবে। আপনি অনেক সুন্দর উপস্থাপন করছেন ভাই। অনেক সুন্দর লিখছেন ভাই। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করেছেন

বাঁশজাড় নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।গ্রামের মানুষরা বিভিন্নভাবে বাঁশের ব্যবহার করে থাকে। অনেকে বাড়ি তৈরি করার জন্য ব্যবহার করে আবার অনেকে খচা,কুলা,বাড়ুন বানানোর জন্য ব্যবহার করে থাকে। সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে সেয়ার করেছেন সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন।ধন্যবাদ ভাই।

ধন্যবাদ ভাই

গরমের দিনে বাঁশঝাড়ের নিচ দিয়ে যাওয়ার সময় অনেক ভালো লাগে মনে হয়,এসির ভিতরে আছি।

প্রথমে আপনার এই কথার উপর কিছু বলতে চাই।আমার মনে আছে যখন করোনা টাইম চলতেছিল ২০২০ এর দিকে তখন খুব গরম ছিল। আর গ্রামের প্রায় অনেক মানুষই তখন বাজারে না গিয়ে বাড়িতে ছিল।আমরা আমাদের পাশের এক দোকানে আড্ডা দিচ্ছিলাম তখন বেশ গরম পড়েছিল।সে সময় আমরা সবাই মিলে চলে যাই বাস ঝাড়ের দিকে কারণ সেখানে বেশ ঠান্ডা হওয়া বইতে ছিল। বেশ ভালই লাগতেছিল তখন মনে হয় যেন এসির মত।বাঁশ দিয়ে বিভিন্ন প্রকার জিনিস তৈরি করা হয় নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক জিনিস এই বাঁশের তৈরি। গ্রামীণ সমাজে বাশ খুব উপকারী একটি উপাদান।আসলে বাঁশ দিয়ে অনেক প্রকার ঐতিহ্যবাহী জিনিস তৈরি করা হয়। গ্রামীন সমাজে প্রায় প্রত্যেকটি বাড়িতে বাঁশের ব্যবহার দেখা যায়। বাশ একটি উপকারী উপাদান আমাদের সমাজে। তবে বর্তমানে আসলেই অনেক বাশের দাম।সব জিনিসের যেহেতু দাম বেড়ে গেছে তাই বাশের দাম একটু বেশি।বাঁশ দিয়ে গ্রামের মানুষ বিভিন্ন প্রকার জিনিস তৈরি করে যেমন কোদাল, খাচা, বেড়া আবার অনেকে ঘরের চাল তৈরি করে এই বাঁশ দিয়ে।এছাড়াও দেখা যায় শহরের অনেক বড় বড় দালানকোঠা বিল্ডিং নির্মাণের ক্ষেত্রে এই বাঁশের ব্যবহার খুব গুরুত্বপূর্ণ ,কারণ এসব বাঁশ দিয়ে বিল্ডিং গুলোর সবগুলো খাড়া করা হয়। লেখাগুলো পড়লাম ভাই অনেক ভালো লাগলো খুব সুন্দর লিখেছেন আপনি।ধন্যবাদ আপনাকে একটি উপস্থাপন করার জন্য।

অনেক ধন্যবাদ ভাই অসাধারণ মন্তব্যের জন্য

Loading...

দৈনন্দিন জীবনে বাঁশ আমাদের সবথেকে বেশি কাজে লাগে। ঘরবাড়ি তৈরিতে বাঁশের কোনো জুড়ি নাই।গ্রামাঞ্চলে বাসাবাড়িতে ব্যবহূত বেশিরভাগ জিনিসেই বাঁশ দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে। আপনি বাঁশ নিয়ে অনেক সুন্দর উপস্থাপন করেছেন এবং সুন্দর লিখেছেন ভাইয়া এত সুন্দর উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ ভাই

আমি মনে করি মানুষের যদিও অনেক কিছুই প্রয়োজন হয়। সেই ক্ষেত্রে বাঁস ব্যবহার ও একটি অতি প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আমরা গ্রাম বাংলার হাটবাজারে এবং গ্রাম বাংলার বাড়ি ঘরে দেখতে পাই অনেক বাঁশ দিয়ে অনেক কিছু তৈরি করা হয়েছে। যেমন মাটির ঘরে সাদ দেওয়া হয়েছে বাঁশ দিয়ে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এতো সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

ধন্যবাদ ভাই

বাঁশ আমাদের নানাভাবে কাজে লাগে। বিশেষ করে বাড়িঘর নির্মাণ কাজে বাঁশ বিরাট ভুমিকা পালন করে। বাঁশকে বলা হয় গরিবের কাঠ। বাঁশ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রায় সব কাজে ব্যবহার করা হয়। বাঁশ দিয়ে তৈরি করা হয় নানা পন্য সামগ্রিই যা আমাদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের কাজে লাগে। বাঁশ দিয়ে তৈরি করা হয় খচারী, কুলা,ডালা, খচিলা, ঝুরি ইত্যাদি পন্য সামগ্রিই । বাঁশের গুরুত্ব অপরিসীম। বাঁশের ব্যবহার দিন দিন কমে গেছে। বাঁশ কদর আমরা জানি না। বর্তমনাে বাঁশের দাম বেড়ে গেছে কারন বাঁশঝাড় কমে যাওয়ার কারনেই। বাঁশ নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন ভাই ।

অনেক ধন্যবাদ আপু অসাধারণ মন্তব্যের জন্য

অতীতের বাঁশের ব্যবহার অনেক বেশি ছিল। অতীতের বেশিভাগ বাড়ি ঘরেই ছিল বাঁশের তৈরি।এখন আর বাঁশের তৈরি বাড়ি ঘর দেখা যায় না। এখন চারিদিকে শুধু দালানকোটা দেখা যায়। তবে গ্রাম অঞ্চলে এখনো বাসের ব্যবহার রয়েছে।গ্রামের মানুষরা এখনো বাস ব্যবহার করে ঘরের ছাদ দেয়ার কাজে। এছাড়াও গ্রামের মানুষরা বিভিন্নভাবে বাঁশের ব্যবহার করে থাকে।এছাড়াও তারা বাঁশের তৈরি বিভিন্ন জিনিস ব্যবহার করে থাকে।যেমন:বাঁশের তৈরি ডালা, কুলা, চাইলোন, খোঁচা,ঝাড়ু ইত্যাদি যা গ্রামের মানুষেরা প্রতিদিন ব্যবহার করে থাকে।বাসের খোঁচা দিয়ে গ্রামের মানুষরা মুরগি বা হাসির বাচ্চা ঢেকে রাখে। এছাড়াও তারা বাসের তৈরি নোরা, ধামা, সুচা ব্যবহার করে থাকে। তবে শুধু গ্রামের মানুষরাই বাস ব্যবহার করেনা আদি বাসীরাও বিভিন্ন কাজে বাঁশ ব্যবহার করে এবং তাদের অনেকের ঘরবাড়ি এখনো বাসের তৈরি। এগুলো ছাড়াও বড় বড় দালান কোঠা তৈরীর কাজে এখনো বাস ব্যবহার করা হয়ে থাকে।তবে বাসের এত প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও বাঁশের আরা নষ্ট করে ফেলা হচ্ছে।এই বাঁশের ওপর নির্ভর করে গ্রাম বাংলার অনেক মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে।তাই এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখা আমাদের সকলের দায়িত্ব। ধন্যবাদ আপনাকে একটি সচেতনতা মূলক পোস্ট করার জন্য।

অনেক ধন্যবাদ ভাই অসাধারণ মন্তব্যের জন্য

বাঁশ একটি অতি প্রয়োজনীয় উপকরন।আসলে বাঁশ একটি ঘাস জতীয় উদ্ভিদ কারন এর গিট রয়েছে আর যার গিট রয়েছে সেটি ঘাস।যাই হোক বাঁশ আমরা আমাদের বিভিন্ন রকমের কাজে ব্যবহার করি।ধন্যবাদ আপনাকে বাঁশ নিয়ে এত সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য।

ধন্যবাদ ভাই

বাঁশ আমাদের নিত্য-প্রয়োজনীয় সঙ্গী। এই বাঁশের মাধ্যমে আমাদের দেশের ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্প এখনো টিকে আছে। বাঁশ আমাদের জ্বালানি হিসেবেও কাজে লাগে। তাছাড়া বাগানকে রক্ষা করার কাছে এই বাঁশ অপরিসীম। বাঁশ নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া।

ধন্যবাদ আপু

বাশঁ ঝাড় নিয়ে অসাধারণ লেখছেন ভাই, বাঁশ ঝাড় হলো আমাদের এক গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস এই বাঁশ ঝাড় দিয়ে আমরা অনেক ধরনের কাজ করি।আপনি অনেক সুন্দর লেখছেন ভাই, বাঁশ ঝাড় এখন আগের মতো দেখা যায় না আগে আমি দেখতাম বাঁশ ঝাড় অনেক,আপনার এই পোস্ট পরে আমি অনেক কিছু জানতে পারলাম, আমাদের গ্রামের পাশে একটা ছোট বাঁশ ঝাড় ছিল আমি কিন্তু প্রায় ঐ বাঁশ ঝাড়ের তোল দিয়ে বাজারে যায় কারন এখন কিন্তু গরমের মৌসুম আসতেছে তাই আমরা বেশির ভাগ সর্ট কাট রাস্তা দিয়ে বাজারে যায়। তো একদিন দেখলাম ঐ জায়গায় যে বাঁশ ঝাড় এখন আর নাই, ঐ জায়গায় এখন মানুষ জমি চাষ করে আবার কেউ বাড়ি পর্যন্ত তৈরি করছে।তখন ভাবলাম বাঁশের এখন মূল্য নাই, আর আগের মানুষের বাড়ি কিন্তু বাঁশ দিয়ে ছিল তবে এখন আগের মতো কারো বাসা নাই।
বাঁশ ঝাড়, আমাদের অনেক উপকারী, বাঁশর তৈরি পন্য সামগ্রিই আমাদের নিত্য দিনের প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র। গৃহস্থালির অনেক কাজে এই বাঁশের তৈরি আসবাবপত্র ব্যবহার করা হয়। বাঁশ আমাদের ঘর বাড়ি নির্মাণ এর কাজে লাগে। তবে বাঁশ শিল্পের তৈমন একটা চাহিদা না থাকায় এ পেশায় মানুষ তার পেশা পরিবর্তন করছে। বাঁশের তৈরি পন্য সামগ্রি টিকিয়ে রাখতে হলে, আমাদের বাঁশ শিল্পের বাঁশ ঝাড় টিকেয়ে রাখতে হবে। আমরা বাঁশ দি নিত্য প্রয়োজনীয় কাজে ব্যবহার করি।বাঁশ দিয়ে আমরা বাড়ির সাদ নির্মান করার সময় বাঁশ দিয়ে আটকে রাখি,বাঁশ দিয়ে আমরা কোনো অনুষ্ঠানের গেট তৈরি করি।আপনি বাঁশ ঝাড় নিয়ে অসাধারণ লেখছেন ভাই, আপনার ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে, ছবি গুলো অসাধারণ দেখাচ্ছে। তবে এখন কিন্তু বাঁশের অনেক মূল্য এখন বাঁশের দাম অনেক বেশি। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

অনেক ধন্যবাদ ভাই

আমাদের অত্যান্ত প্রয়োজনীয় জিনিস হলো বাঁশ। গ্রাম অঞ্চল গুলোতে প্রায় প্রতিটি গ্রামেই বাঁশ ঝার রয়েছে। বাঁশ দিয়েই তৈরি হয়েছে বাঁশের তৈরি কুটির শিল্প। এই বাঁশ দিয়ে গ্রামের মানুষ ঘড় বানায়।ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

ধন্যবাদ ভাই

গ্রামের মানুষরা এখনো বাশঁ ব্যবহার করে ঘরের ছাদ দেয়ার কাজে। এছাড়াও গ্রামের মানুষরা বিভিন্নভাবে বাঁশের ব্যবহার করে থাকে।এছাড়াও তারা বাঁশের তৈরি বিভিন্ন জিনিস ব্যবহার করে থাকে।যেমন:বাঁশের তৈরি ডালা, কুলা, চাইলোন, খোঁচা,মাছ ধরার জন্য দাড়কি, ঝাড়ু ইত্যাদি যা গ্রামের মানুষেরা প্রতিদিন ব্যবহার করে থাকে।বাঁশ ঝাড়, আমাদের অনেক উপকারী, বাঁশর তৈরি পন্য সামগ্রিই আমাদের নিত্য দিনের প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র। আমাদের একটা বাশেঁ ঝাড় আছে।আগে অনেক বাঁশ ছিলো। এখন আর আগের মতো নাই। আপনি খুব সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাই । ধন্যবাদ ভাই,

অনেক ধন্যবাদ ভাই

বাঁশের তৈরি পন্য সামগ্রী গুলোই আমাদের নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় বস্তু। বাঁশ অনেক উপকারী। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বাঁশের গুরুত্ব অপরিসীম। এমন সচেতন মূলক পোস্ট করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাই ❤️

ধন্যবাদ ভাই

বাঁশ ঝাড় আমাদের জীবনের বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আমাদের গ্রাম অঞ্চলের ঘর-বাড়ির, দোকান-খামার, ঘরে চালা ইত্যাদি সব কাজেতেই রয়েছে বাঁশের ব্যবহার। এখনো আমরা বাসের ঝুড়ি বাঁশের ঝাড় বসার জন্য টং ইত্যাদি কাজে বাসের ব্যবহার রয়েছে। কিন্তু দিনদিন কালের বিবর্তনের কারণে বাসের এই কারু কাজে এবং ঘরবাড়ি সব বিলুপ্ত প্রায় হয়ে যাচ্ছে এখন সবাই ঘরের বাশের চালার বদলে লোহার অ্যাঙ্গেল কিংবা রড দিয়ে উপরে ছাউনি দিচ্ছে। এখন বাসের সুন্দর সুন্দর ঝুড়ি বেতের কারুকাজ ইত্যাদি বিলুপ্ত প্রায় হয়ে যাচ্ছে কারণ এগুলো মানুষ এখন অবজ্ঞা করে চলে। মানুষ এখন দেশি-বিদেশি সুন্দর ঝুড়ি হাতের আকার কাজ ঢালা ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকে। তাই এগুলো আমাদেরকে টিকে রাখতে হলে আমাদেরকে সংগ্রহ করতে হবে। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।