বৃহস্পতিবার
তারিখ - ১১ মে ২০২৩
আসসালামু আলাইকুম
প্রিয় স্টিমবাসী। সবাই কেমন আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমি ও আল্লাহর রহমতে সুস্থ আছি। আজকে আমি স্টিম ফর ট্র্যাডিশন কমিউনিটি তে যশোর শহরের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত কপোতাক্ষ নদ খনন নিয়ে আমি আলোচনা করতে যাচ্ছি। তো চলুন শুরু করা যাক।
যশোর জেলায় অবস্থিত সকলের পরিচিত একটি নদী কপোতাক্ষ নদ। এই নদীর তীরে মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি। এক কথায় বলা চলে আমাদের শহরের ঐতিহ্য এই কপোতাক্ষ নদী। আর এই নদীতে বড় বড় মাছ পাওয়া যায়। এই নদী কে ঘিরে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের আবাস স্থল। আমাদের এই কপোতাক্ষ নদীর শাখা বিভিন্ন জায়গায় চলে এসেছে। তারমধ্যে একটি শাখা আমার নানু বাড়ির পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে। কিছু দিন আগে আমি ঈদে যখন নানু বাড়িতে বেড়াতে যায় তখন দেখলাম এই কপোতাক্ষ নদী মৃত প্রায়। আর এখন দেখে ভালোই লাগল যে স্থানীয় সরকার এর মাধ্যমে পুনরায় কপোতাক্ষ নদী খনন কাজ করা হচ্ছে।
এই খনন কাজ শেষ হলে নদী তার আগের রূপ ফিরে পাবে। তখন এই নদীটি দেখতে আরো সুন্দর লাগবে। আর এই নদীর দুই পাশে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের বড় বড় গাছ পালা। নদীর এক পাশে রয়েছে ফসল এর ক্ষেত। বিভিন্ন ধরনের ফসল উৎপাদন করা হয়। যেমন : ধান, পাট, সরিষা, মুসুরি ইত্যাদি। আর নদীর দুই পাশে দুইটি গ্রাম অবস্থিত। আর আপনারা আমার তোলা ছবিগুলো দেখলে বুঝতে পারবেন কত দ্রুত কাজের আগ্রগতি হচ্ছে।
ছবিগুলো দেখলেই বোঝা যাচ্ছে যে কপোতাক্ষ নদীর যে শাখা এখান দিয়ে গেছে সেটার প্রস্থ কম হলেও দৈর্ঘ অনেক বেশি। আর নদীর দুই পাশে সবুজ গাছপালা দিয়ে ঘেরা যে কারণে দূর থেকে দেখলে বোঝা যায় সবুজে ঘেরা নদী।
নদী খনন এর পাশাপাশি নদীর তলদেশ থেকে বালু উঠানো হচ্ছে। আর এই সব কিছু করার ফলে বদীর গভীরতা বৃদ্ধি পাবে। আর নদীর গভীরতা কম থাকার কারণে অল্প বৃষ্টি হওয়ার ফলে নদীর আশেপাশের এলাকায় বন্যা দেখা দেয়। আর তার ফলে জনজীবনে দুর্ভোগ নেমে আসে। তাই সরকার এর মহৎ একটি উদ্যোগ এর ফলে অবশেষে এই নদীর খনন কাজ শুরু হয়েছে।
তার উপরে নদীতে অনেকটা কচুরিপানা ছিলো সেগুলো আস্তে আস্তে পরিষ্কার করা হয়েছে এবং দেখলাম এক দল পাতি হাঁস নদীর বুকে ছুটে চলছে দেখে ভালোই লাগল। কেননা নদীতে কচুরিপানা থাকলে হাঁস চলাচল করতে পারে না। আর এই নদীতে অনেক বড় বড় আকারে মাছ পাওয়া যায়। জেলেরা মাঝে মধ্যে বড় বড় মাছ পাই এবং স্থানীয় লোকের কাছে তারা বিক্রি করে দেয়।
ডিভাইস | Samsung A52. |
---|---|
লোকেশন | যশোর, বাংলাদেশ। |
ক্যামেরা | জি- ক্যাম |
আপনার পোস্ট পড়ে ভাল লাগল ভাই আমরা ছোটবেলায় বইয়ে পড়তাম কপোতাক্ষ নদ সম্পর্কে।মাইকেল মধুসূদন দত্তের আবাসস্থল হলো এই কপোতাক্ষ নদীর তীরে। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ধন্যবাদ ভাই। 💞
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন ভাই, যশোর শহরের কপোতাক্ষ নদ কিন্তু অনেক সুন্দর। খনন এর শেষে তার যৌবন ফিরে পাবে চলাচল করবে নৌকা। আপনি অনেক সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন ভাই ।ফটোগ্রাফিগুলো অসাধারণ করেছেন। অনেক ধন্যবাদ ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ বস।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন ভাই কপোতাক্ষ নদ আসলে একটি পুরুষ নদী। কপোতাক্ষ নদীর তীরে সাগরদাঁড়ি গ্রাম অবস্থিত সেখানে জন্মগ্রহণ করেছিলেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত। সেই কথা মনে পড়ে গেল ভাই আপনার কপোতাক্ষ কননের দৃশ্য দেখে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কপোতাক্ষ নদ কবিতা পড়েছি অনেক এবং টিভিতে দেখেছি,সরাসরি দেখার সৌভাগ্য হয়নি। দেখে খুব ভালো লাগলো মৃত প্রায় নদীটিকে খনন করে আবার জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করা হচ্ছে।ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে ভাই।শুভকামনা রইল আপনার জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কপোতাক্ষ নদীটি অবস্থিত যশোর জেলায়।এই নদীর তীরে কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি। এই নদীটিতে অনেক বড় বড় মাছ আছে।কপোতাক্ষ নদটি খনন কাজ চলছে।আপনার পোস্ট পড়ে ভাল লাগল ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
যশোর জেলার নাম শুনলে সবার আগে যেটি মাথায় আছে সেটি হল মাইকেল মধুসূদন দত্ত এবং তার লেখা কবিতা কপোতাক্ষণ নদ। আপনি খুব সুন্দর কিছ কপোতাক্ষ নদ খননের ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। নদীর গতিপথ এবং গভীরতা বজায় রাখার জন্য মাঝে মাঝে এভাবে সরকারি উদ্যোগে নদী খনন করা হয়। ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ওয়াও অসাধারণ ফটোগ্রাফি ভাইয়া প্রত্যেকটি ফটোই দেখতে অসাধারণ লাগতাছে এবং প্রত্যেকটি স্টেপে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে বর্ণনা দিয়েছেন। এরকম সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল,,
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
যশোরে অবস্থিত এই কপতাক্ষ নদ শুধুমাত্র বইয়ে পড়েছি মাইকেল মধুসূদন দত্তের কবিতায়।কপোতাক্ষ নদ সম্পর্কে দারুন লিখেছেন আপনি ভাই।খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি হয়েছে ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সুন্দর উপস্থাপন করেছেন৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit