দিন দিন গ্যাস বেলুনের চাহিদা বাড়তেছেsteemCreated with Sketch.

in hive-131369 •  last year 

আচ্ছালামু আলাইকুম, আমি @toufiq777

আশা করি সবাই ভালো আছেন৷ আমিও আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি।

দিন দিন গ্যাস বেলুনের চাহিদা বাড়তেছে

নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে ফুলানো বেলুনের চাহিদা দিন দিন বাড়তেছে৷ এই বেলুন গুলো ফুলানোর জন্য বড় সিলিন্ডার পাওয়া যায়৷ সিলিন্ডারের গ্যাস দিয়ে এই বেলুন গুলো ফুলানো হয়৷ এই বেলুন গুলো এক বার হাত থেকে ফসকে গেলে সাথে সাথে আকাশে উড়ে যায়৷ এই বেলুন গুলো সব সময় উপরে দিকে ভেসে থাকে৷ তাই বেলুনের মাথায় দড়ি বেঁধে দেওয়া হয়৷ আগে এই বেলুন গুলো সচারাচর দেখা যেত না৷ বিগত আট দশ বছর ধরে এর চাহিদা বেড়েছে৷ ছোট বাচ্চারা মেলায় গেলে এই বেলুন কিনে আনেন৷ এছাড়া বাজারে গেলে মাঝে মাঝে এই বেলুন বিক্রেতা দেখতে পাওয়া যায়৷ পার পিস বেলুনের দাম পঞ্চাশ টাকা। এখন এই বেলুন গুলো বিভিন্ন পশুপাখি, উড়োজাহাজ এর আকৃতিতে বানানো হয়। যেন ছোট বাচ্চারা আকৃষ্ট হয় বেলুন দেখে। এই বেলুন গুলো ছয় সাত দিন ভালো থাকার পর আস্তে আস্তে নষ্ট হয়ে যায়৷ মানে গ্যাস কমে যায়৷ অনেক সময় বাচ্চারা ফাটিয়ে ফেলে।

IMG-20230712-WA0065.jpg

কিছুদিন আগে আফতাব গঞ্জ মেলায় গিয়েছিলাম৷ সেখানে গিয়ে বেশ কয়েকজন গ্যাস বেলুন বিক্রেতাকে দেখতে পেয়েছিলাম৷ মেলার প্রধান কেন্দ্র বিন্দু হলো বাচ্চারা৷। মেলায় বাচ্চারা বেশি ঘুরতে যায়৷ আর বাচ্চাদের আকর্ষণ বৃদ্ধির জন্য নানান ধরনের খেলনা মেলায় দেখতে পাওয়া যায়। প্রায় প্রত্যেকটি বাচ্চাই দেখা যায় এই গ্যাস বেলুন কিনে আনেন মেলা থেকে৷ অনেক সময় বাবা-মা কিংবা ভাই-বোনেরা তাদের ছোট ভাই-বোনদের জন্য মেলা থেকে এই গ্যাস বেলুন সংগ্রহ করে নিয়ে যান।

IMG-20230712-WA0073.jpg

আমাদের সৈয়দপুর শহরের পাঁচমাথা মোড় সংলগ্ন এলাকায় বিকেল কিংবা সন্ধ্যার পর মাঝে মাঝে গ্যাস বেলুন বিক্রেতা দেখতে পাওয়া যায়৷ একেকটি গ্যাস বেলুনের দাম পঞ্চাশ টাকা করে নেয়৷ মানুষের চাহিদা প্রচুর থাকায় বিক্রেতারা দাম অনেক নেয়৷ আমি আমার খালাতো ভাই এর জন্য কয়েকবার কিনে আনছিলাম।

image.png


Vote for @bangla.witness

ধন্যবাদ
@toufiq777

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

গ্যাস বেলুন উড়ন্ত অবস্থায় থাকে বলে, এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ছোট ছোট বাচ্চারা গ্যাস বেলুন দিয়ে খেলা করতে বেশি পছন্দ করে। সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন ভাই। মাঝে মাঝে আমিও পাঁচমাথা মোড়ে গ্যাস বেলুন বিক্রি করতে দেখেছি। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

ধন্যবাদ

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

Thank you

image.png

Thank you

জ্বী ভাইয়া দিন দিন এই গ্যাসের বেলুনগুলো ছোট বাচ্চাদের মনে জায়গা করে নিয়েছে। আমাদের সময় মুখ দিয়ে ফুলানো রংবেরঙের বেলুন গুলো পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে সুন্দর ভাবে ডিজাইন দেওয়া হতো। আর এখন কালের বিবর্তনে কোম্পানি থেকে অটোমেটিকলি বিভিন্ন ডিজাইনের বেলুন বানানো হচ্ছে। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

ধন্যবাদ

আমাদের ছোটবেলায় এমন বেলুন পাওয়ায় যেত না। কিন্তু এখন সবকিছুই ডিজিটাল হয়ে গিয়েছে। বেলুনগুলো বিভিন্ন আকৃতির হয়ে থাকে। যেমন হল কোনটি উড়োজাহাজ,কোনোটি মুরগি, মাছ,ঘোড়া ইত্যাদি। আমাদের সময়ে রাবারের বেলুন ছিল। যেগুলো পেঁচিয়ে বিভিন্ন রকম আকৃতি দেওয়া হতো। মেলা বা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এই বেলুনগুলো পাওয়া যায়। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

ধন্যবাদ

গ্যাসের বেলুন বিক্রেতাদের দেখা মিলে বিশেষ করে মেলাগুলোতে। গ্রামের ও শহরের মেলায় তারা বেলুন বিক্রি করে থাকে। এই বেলুন গুলোতে গ্যাস দেওয়ার ফলে এগুলো আকাশে উড়ে বেড়াতে পারে।

ধন্যবাদ

নাইট্রোজেন গ্যাসের এসব বড় বড় বেলুনগুলো বর্তমানে অনেক চাহিদা। বিশেষ করে ছোট বাচ্চারা এই বেলুনগুলো নিতে অনেক পছন্দ করে।গ্রামীণ মেলাগুলোতে সব থেকে বেশি এসব বেলুন পাওয়া যায়। দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।

ধন্যবাদ

মেলার প্রধান কেন্দ্র বিন্দু হলো বাচ্চারা৷। মেলায় বাচ্চারা বেশি ঘুরতে যায়৷ আর বাচ্চাদের আকর্ষণ বৃদ্ধির জন্য নানান ধরনের খেলনা মেলায় দেখতে পাওয়া যায়।

আপনি ঠিক বলছেন ভাই।বর্তমান প্রতিটা মেলা মুল আকর্ষন হলো বাচ্চারা।মেলায় গেলে বাচ্চাদের সব ধরনের খেলনা দেখতে পাওয়া যায়।বেলুন বর্তমান গ্যাস দিয়ে ফুলানো হয় এগুলো ৪-৫ দিন পর আপনে বাতাস বের হয়ে যায়।আপনি সুন্দর লেখছেন ভাই আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

হ্যা

এই বেলুনের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে।মেলা ছাড়াও বিভিন্ন মার্কেটের সামনে এখন এই বেলুন বিক্রি করতে দেখা যায়। এটি অনেক লাভজনক একটি ব্যবসা।চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছে, শুভকামনা রইল

ধন্যবাদ

জি ভাইয়া আপনি ঠিক বলেছেন দিন দিনে বেলুনগুলোর চাহিদস বৃদ্ধি পাচ্ছে।এই বেলুনের দোকানগুলো সাধারণত মেলাতেই বেশি দেখা যায়।এ বেলুনগুলো মাছ পুরো জাহাজ মুরগি ইত্যাদি বিভিন্ন আকৃতির হয়ে থাকে।ধন্যবাদ দিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

ধন্যবাদ

২০১২ সালের পর থেকে মেলাগুলোতে এই বেলুনগুলো দেখা যায়। আমিও অবশ্য কোনোদিন এগুলো উড়াইনি তবে আমার ভাতিজা এটা নিয়ে খেলা করেছে। গ্যাসের বেলুন নিয়ে চমৎকার একটি পোস্ট করেছেন।

ধন্যবাদ

আপনি ঠিকই বলেছেন, দিন দিন এই গ্যাস বেলুনের চাহিদা অনেক বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে শিশুরা এই গ্যাস বেলুন দেখলে তারা না কিনে আর বাসায় ফিরে না। যদিও এই বেলুন স্বাস্থ্যকর নয় তবুও।ধন্যবাদ আপনাকে।

ধন্যবাদ

মেলায় নাইট্রোজেন গ্যাস ভর্তি বেলুন গুলোর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে কারণ এই বেলুনগুলো নিয়ে ছেলেমেয়েরা খেলতে অনেক ভালোবাসে।নাইট্রোজেন গ্যাস ভরানোর কারণে বেলুন আকাশের দিকে উঠতে থাকে কারণ নাইট্রোজেন অক্সিজেনের থেকে বেশি হালকা হয়। মেলায় কিন্তু তুলনা মূলক দাম কম ছিলো ভাই।

ধন্যবাদ

Nice photography. Small children love to play.