আমার সকাল শুরু হয় ফজরের নামাজ আদায় করে৷ সকালে ঘুম থেকে উঠেই 4 রাকাত নামাজ আদায় করি৷ ফজরের নামাজ আদায় করলে রিযিক বৃদ্ধি পায়৷ ফজরের নামাজের পর আল্লাহ তাআলা রিযিক বন্টন করেন। এছাড়া সকালের রোদ মিষ্টি হয়৷ এই রোদ শরীর হাড় শক্ত করে। ডাক্তাররা ছোট বাচ্চাদের এই রোদ রাখতে বলে৷ সকালে ঘুম থেকে উঠে চা খাই। অবসর জীবনে বাড়িতে বসে থাকলে শরীর খারাপ হয়ে যায় তাড়াতাড়ি। তাই সব সময় কাজের মাঝে থাকতে হয়।
আমি সারাদিনই কোন না কোন কাজে ব্যস্ত থাকি৷ বই পড়ি, খবর শুনি বা বাড়ির কাজ করি৷ বউকে সাহায্য করি৷ গল্প করি৷ আমার ছেলে মেয়ে এর পড়ালেখার খোঁজ খবর নেই৷ আমার মেয়ে পড়ালেখার অনেক ভালো৷ ছেলে পড়তে চায় না৷ সারাদিন রাত গেমস খেলে৷ এখন কার বাচ্চারা অনলাইনে ঢুবে থাকে। তাদেরকে কিছু বলার উপায় নেই। যে যার ইচ্ছে মত চলে।
দুপুরে গোসল করি৷ এর পর যোহরের নামাজ আদায় করি৷ এর পর সবাইকে নিয়ে দুপুরে খাই৷ তার পর কিছুক্ষণ শুয়ে বিশ্রাম নেই৷
বিকালে আছরের নামাজ আদায় করি৷ এর পর টিভি দেখি৷ এভাবেই সময় পার হয়ে যায় আমার।
সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজ আদায় করি৷ এর পর টিভিতে সংবাদ দেখি৷ রাতে এশার নামাজ আদায় করি। রাতে সবার সাথে রাতের খাবার খাই।
এই ছিলো আমার সারাদিনের রুটিন।