Source
হ্যালো স্টিমিটের সকল সম্মানিত সদস্যগণ। আশা করি ভালোই আছো।আজকে আমি তোমাদের সাথে একটা মুভি সম্পর্কে শেয়ার করবো
২০০৭ সালে মুক্তি পাওয়া এই হরর মুভির রেটিং ৭.২।এই সিনেমা তৈরি করতে খরচ হয়েছিল ১৫ কোটি ৯ লক্ষ USD. এবং এই মুভির সব বক্স অফিস থেকে প্রাপ্ত আয় হলো ৫৮ কোটি ৫৩+ USD.ছবিটি মুলত একটা ভাইরাসকে কেন্দ্র করে নির্মিত।মুভিটিতে দেখানো হয় ভাইরাস ছডিয়ে পরার কারনে পৃথিবীর ৯০% মানুষ মারা গেছে।আর বাকি ১০%জীবিত আছে।তবে তার মধ্যে থেকে ৯%মানুষ ভাইরাসের কারনে এক ধরনের রাক্ষসে পরিণত হয়েছে।
তো চলুন শুরু করা যাক
সিনেমার শুরুতে দেখানো হয় টিভিতে একটা ডাক্তারের ইন্টারভিউ নেয়া হচ্ছে।তিনি মুলত দাবি করেছেন যে,তিনি ক্যান্সারের ঔষধ আবিষ্কার করেছেন।এবং তিনি ১০ হাজার রোগীর উপর তা প্রয়োগ করেছেন।এখন তাদের মধ্য থেকে সবাই সুস্থ আছেন।
৩ বছর পর
আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরকে দেখানো হয়।যা মূলত একদম খালি বা শূন্য ছিল।শহরে কেউ ছিল না।শহর অনেকটা জংগলের মতো দেখা যাচ্ছিল কেউ না থাকার ফলে।এরপর দেখা যায় ফাকা শহরের মধ্য দিয়ে একটা গাড়ি আসছে।গাড়ির ভিতরে একটা কুকুর আর একজন লোক বসা।উনারা মূলত শিকার করতে বের হয়েছেন।গাড়ির মধ্যে বসা লোকটির নাম নেভিল আর কুকুরের নাম ছিল সেম।একটু পর তারা একটা জংগলী হরিণের দল দেখতে পায়।এবার নেভিল নিজের কাছে থাকা বন্দুক দিয়ে একটা হরিণকে মারার চেষ্টা করছিল।কিন্তু জংগের মধ্যে তা পালিয়ে যায়।এরপর তারা বাধ্য হয়ে গাড়ি থেকে নেমে হরিণের দলের পিছনে পিছনে যায়।কারন তাদের জন্য আজকে রাতের খাবার দরকার।যখন নেভিল একটা হরিণকে মারতে যাচ্ছিল তখন একটা সিংহ তার পুরো পরিবার নিয়ে হরিনকে আক্রমণ করে এবং মেরে ফেলে।আসলে পুরো শহরে লোকবসতি না থাকার কারনে জংগলে পরিণত হয়েছে।এরপর নেভিল তাও সেটা নেয়ার চেষ্টা করছিল কিন্তু তখনই নেভিলের হাত ঘড়িতে একটা এলার্ম বেজে উঠে।যেটা শুনে নেভিলের খেয়াল হয় যে,একটু পর সূর্য অস্ত যাবে। আর রাত হবে।তাই নেভিল সেমকে নিয়ে তাড়াতাড়ি করে গাড়িতে উঠে তাদের বাসায় চলে আসে।এবং বাসার সব দরজা জানাল বন্ধ করে দিয়ে আলাদা একটা রোমে গিয়ে সেখানে বাথরুমে সুয়ে থাকে নেভিলকে নিয়ে।সাথে বন্দুক রেখে দেয়।নেভিলকে খুব ভীত দেখাচ্ছিল।
কারন একটু রাত হওয়ার সাথে সাথেই ওই প্রাণিরা বের হয়।যারা মূলত রাক্ষস হয়ে গেছে।আর একটু পরেই ওদের বাড়ির চারপাশ থেকে হিংস জন্তুর আওয়াজ আসতে শুরু করেছিল।
এবার এখান থেকে আবারো ৩ বছর পিছনে যাওয়া হয়
৩ বছর আগে
ওইযে যে সব ক্যান্সার রোগীকে ঔষধ দেয়া হয়েছিল। তাদের প্রত্যেকের শরীরে একধরনের নতুন ভাইরাস সংক্রমিত হয়েছিল।যে ভাইরাসটা বাতাসের সাহায্য খুব তাড়াতাড়ি পুরো পৃথিবীতে ছড়িয়ে পরেছিল।যে সমস্ত মানুষ ওই ভাইরাসের সংক্রমণে আসছে তারা মারা যাচ্ছে আর বাকি কিছু মানুষ রাক্ষস বা এক ধরনের জন্তুতে পরিণত হচ্ছে।
আর এইসব রাক্ষস সব সময় অন্ধকারে লুকিয়ে থাকতো।আর রাত হলেই বাইরে বেরিয়ে আসতো শিকারের খোজে।এই রাক্ষসের মাঝে সৃতি শক্তি ছিল না।
Source
এবার নেভিল নিজের স্ত্রী আর মেয়েকে নিয়ে এয়ারপোর্টে যায় সেখান থেকে সে তার স্ত্রী আর মেয়েকে একটা হেলিকপ্টারে তুলে দেয়।কারন ভাইরাসের এই শহর অনেকটা শেষ হয়ে গিয়েছিল।তাই তাদেরকে বাইরে বের করতে চেয়েছিল।নেভিল ছিল আর্মির একজন বড়মাপের কর্তা।নেভিল তার মেয়ে আর স্ত্রীকে হেলিকপ্টারে তুলে দিয়ে কুকুরটাকে নিজের সংগে রেখে দেয়।কারন নেভিলের একটা বন্ধু দরকার ছিল।এরপর যেই মাত্র নেভিলদের হেলিকপ্টার উড়তে শুরু করে তখনই পাশের একটা হেলিকপ্টারে কিছু ডার্ক শিকারস আক্রমণ করে এবং ২ টি হেলিকপ্টার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয় এবং নেভিলের পরিবার মারা যায়।আবার এখান থেকে পুরো ঘটনা আবার বর্তমানে চলে আসে।
বর্তমান
পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠার পর নিজের বেসমেন্টে ঢুকে। নেভিল সেখানে নিজের একটা ল্যাব বানিয়েছিল।যা মূলত অনেকগুলো ভাইরাসে আক্রান্ত ইদুর ধরে রেখেছিল।যেখানে থেকে একটা ইদুর অনেকটা সুস্থ হয়েছিল।তখন নেভিল ভাবে সে নিজে ওই ভাইরাসের ঔষধ তৈরি করেছে।
এরপর নেভিল একটা দোকানে যায়, যেখানে অনেকগুলো মূর্তি রাখা ছিল।নেভিল সেখানে তাদের সাথে একা একা কথা বলতো।কারন নেভিল একা থাকতে থাকতে ভারসাম্য হীন হয়ে পরেছিল।এরপর ওদের সাথে কথা বলা শেষ করে সেম বের হয় সেখান থেকে। প্রত্যেকদিন নেভিল একটা ব্রিজের নিচে বসে থাকতো দুপুর অব্ধি।কারন সে একটা করে ব্রডকাস্ট মেসেজ পাঠাতো এই শহরের উদ্দেশ্যে করে।কারন যদি কেউ এই শহরে জীবিত থাকতো তবে যেন সে সেখানে এসে দেখা করে।আর সে তাদেরকে সমস্ত খরচ নিজে বহন করবে।তখন সেম হঠাৎ দূর থেকে একটা হরিণ দেখতে পেয়ে সেখান থেকে হরিণের পিছু ছুটতে শুরু করে।আর সেম তাকে থামানোর জন্য সংগে সংগে দৌড়াতে শুরু করে।
এবার হরিণের পিছু ছুটতে ছুটতে স্যাম আর হরিণ একটা অন্ধকার রোমের ভিতরে ঢোকে পরে।কিন্তু নেভিল ওই বিল্ডিং এর ভিতরে না গিয়ে বাইরেই দাড়িয়ে থাকে এবং অপেক্ষা করতে থাকে।কারন ডার্ক শিকারসরা এরকম।অন্ধকার রোমেই থাকতে পছন্দ করে।কিন্তু স্যাম অনেক্ষন যাবৎ রোমের মধ্যে থাকার ফলে নেভিল বাধ্যহয়ে তাকে খুজতে আর বাচানোর জন্য ওই রোমের মধ্যে প্রবেশ করে। আর অনেক্ষন খোজার পর স্যামকে দেখা যায়।স্যাম অনেক ভয় পেয়ে একটা টেবিলের নিচে ঢুকে বসে ছিল।আর স্যামের কাছে যাওয়ার পর নেভিল দেখতে পায় একটা ডার্ক শিকারস ওর দিকেই তেড়ে আসছে।এরপর নেভিল হাতে থাকা বন্ধুক দিয়ে ডার্ক শিকারসকে মেরে ফেলে।এরপর ওই গুলির আওয়াজ শুনে অনেক ডার্ক শিকারস ওদের পিছনে ধাওয়া করতে থাকে।কিন্তু নেভিল আর স্যাম কোনো রকমে ওই রোম থেকে বাইরে বেরিয়ে আসে আর ওদের সংগে সংগে কয়েকটা ডার্ক শিকারস রোদের মধ্যে বাইরে বেরিয়ে আসে।কিন্তু দেখা যায় রোদের সংস্পর্শ পেয়ে ওদের চামডা পুড়ে যেতে শুরু করে কারন ওদের চামড়া ছিল অনেক পাতলা।তাই ওরা অন্ধকারেই থাকতো আর শুধু রাতে বের হতো।এরপর যেহেতু নেভিল জানতে পারে যে,এই রোমে অনেক ডার্ক শিকারস আছে তাই নেভিল দড়ির সাহায্যে একটা ফাদ বানায় এবং একটা ডার্ক শিকারসকে ধরে ফেলে।তখন ওই ডার্ক শিকারসকে বাচানোর জন্য আরেকটা ডার্ক শিকারস অনেকটা রোদের মধ্যে বাইরে বেরিয়ে আসে।কিন্তু ততক্ষণে নেভিল আর স্যাম ওই ডার্ক শিকারসকে নিয়ে ল্যাবে চলে যায়।
এরপর নেভিল ওর শরীরে সেই ঔষধটা প্রয়োগ করে যার সাহায্যে সকালে একটা ইদুর সুস্থ হয়েছিল।কিন্তু ঔষধটা প্রথমের দিকে কাজ করলেও কিছুক্ষন পর কাজ করা বন্ধ করে দেয়।তখন নেভিল অনেক হতাশ হয়ে যায়।
একটা ডার্ক শিকারস ধরতে।কারন তাদেরকে দিয়ে সে একটা এক্সপেরিমেন্ট করে দেখবে তাদেরকে ভালো করতে পারে কিনা।
পরদিন নেভিল আবার শিকার করতে বের হয় এবং তার আগে ঐ ব্রডকাস্ট একটা মেসেজ প্রেরন করে।এরপর গাড়ি করে শিকারের জন্য রওনা হয়। নেভিল দেখতে পায় দোকানের মধ্যে মানুষের মতো দেখতে যে পুতুলের সংগে নেভিল কথা বলতো সেই পুতুলটা বাইরে বের করা।নেভিল অবাক হয়ে যায়।আর গাড়ি থেকে নেমে পরে। পুতুলের কাছে যাওয়ার চেষ্টা করে।কারন সে খুব ভয় পেয়েছিল আর অবাক হয়েছিল।কারন পুতুল একা বাইরা আসা সম্ভব না।আর মানুষ ছাড়া কে বের করবে। ডার্ক শিকারস তো এমন কাজ করবে না।এরপর নেভিল পাগলের মত চারপাশে গুলি চালাতে থাকে।এরপর নেভিল পুতুলের কাছে চলে আসে এবং দেখতে পায় দেখানে দড়ি দিয়ে ফাদ বানানো ছিল কিন্তু তা বুঝতে অনেক দেরি হয়ে যায়।নেভিল ফাদে আটকা পরে যায়।আর এটা সেই একই ফাদ ছিল যেটা দিয়ে নেভিল আগের দিন ওই ডার্ক শিকারসকে ধরেছিল।এরপর নেভিল পায়ে দড়ি আটকে হাওয়াতে ঝুলতে থাকে।সেই সাথে সে মাথায় প্রভন্ড আঘাত পায়।আর জ্ঞান হারায়।এরপর হাত ঘড়ির এলার্মের শব্দ শুনে নেভিলের জ্ঞান ফিরে আসে। তখন তার কাছে রাখা চাকু দিয়ে ফাদটা কেটে ফেলে।কিন্তু যখন মাটিতে পরে যায় তখন নেভিলের সাথে রাখা চাকু ওর পায়ের উরুতে ঢোকে যায়।এরপর সে অনেক চিৎকার করে কারন সে নড়তে পারতেছিল না।এরপর নেভিল খেয়াল করে দূরে অন্ধকারের মধ্যে একটা ডার্ক শিকারস দাড়িয়ে আছে। এটা সেই ডার্ক শিকারস ছিল যেটা আগের দিন ধরা পরে যাওয়া ডার্ক শিকারসকে বাচাতে রোদের মধ্যে এসেছিল।এখন ওই কুকুরগুলোকে ও নেভিলের উপর ছেড়ে দেয়।তখন নেভিল তাড়াতাড়ি করে নিজের গাড়ি থেকে একটা বন্দুক বের করে ডার্ক শিকারস গুলোকে মারতে থাকে।কিন্তু এইসব কিছুর মধ্যে একটা কুকুর স্যামকে কামডে দেয়।তখন নেভিল স্যামকে নিয়ে তাড়াতাড়ি করে তার ল্যাবে চলে যায় গাড়িতে করে।
কিন্তু অনেক চেষ্টার পরেও নেভিল বুঝতে পারে স্যামকে বাচানো আর কোনোভাবেই সম্ভব না।কারন স্যাম ওই ভাইরাসে আক্রান্ত। তাই নেভিল স্যামকে মেরে ফেলে।কিন্তু নেভিলেরো অনেক কষ্ট হচ্ছিল কাজটা করতে।কারনে এই শহরে তার একমাত্র বন্ধু ছিল স্যাম।
এরপর নেভিল পরের দিন স্যামকে কবর দেয়ারপর মনে মনে ভাবে সে আজকে রাতে বাড়ি ফিরবে না।সে ডার্ক শিকারসদের মেরে তার বন্ধু স্যামের মৃত্যুর বদলা নিবে।আর সে ঠিক তাই করে।রাত হওয়ার সাথে সাথে নেভিল নিজের গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পরে।এবং সেখানে অনেকগুলো ডার্ক শিকারসকে হত্যা করে।কিন্তু একটা পর্যায়ে এসে নেভিলের গাড়ি পুরোপুরি উল্টে যায়।আর কিছুক্ষন পর ওইখানে ঐ ডার্ক শিকারস এসে পরে যে আগের দিন নেভিলের উপর কুকুর ছেড়ে দিছিল।আর সে নেভিলকে মারার জন্য প্রস্তুত হয়।ঠিক সেই মুহুর্তে পিছন দিকে থেকে একটা গাড়ি অনেক আলো জ্বালিয়ে নেভিলের দিকে এগিয়ে আসে।আর তখন ঐ ডার্ক শিকারস পালিয়ে যায়।এরপর নেভিল তাদেরকে নিজের ঠিকানা বলার পর অজ্ঞান হয়ে যায়।এবার জ্ঞান ফিরার পর নেভিল নিজেকে নিজের বিছানায় খোজে পায়।এরপর তারা একে অন্যের সাথে পরিচিত হয়।মহিলার নাম ছিল এনা আর তার ছেলের নাম ছিল ইথান।তারা নেভিলের মেসেজের খোজে সেখানে অপেক্ষা করছিল সারাদিন।এরপর রাস্তায় নেভিলের সাথেই দেখা হয়।এরপর নেভিল তাদেরকে সব ঘটনা বলে।
এরপর এনা বলে তারা ওয়ারমর যাবে। কারন সেখানে অনেক সুস্থ লোক বেচে আছে।কিন্তু নেভিল তা বিশ্বাস করে না।এনা বলে জায়গাটা অনেক ঠান্ডা আর পাহাড়ের ওপাশে উপরের দিকে আছে।এর এই ভাইরাস ঠান্ডা একদমই সহ্য করতে পারে না।কিন্তু নেভিল তার কথা বিশ্বাস করে না।
এরপর নেভিলের খেয়াল হয় ওই ভাইরাস টা ঠান্ডায় কাজ করতে পারে না।তাই ল্যাবের মধ্যে থাকা ওই ডার্ক শিকারসকে চারদিকের বরফ দিয়ে ঢেকে দেয়।
পরদিন নেভিল যখন ল্যাবে যায় তখন বাইরে থেকে বেশ কিছু আওয়াজ শুনতে পায় ।নেভিল বাইরে তাকিয়ে দেখতে পায় সব ডার্ক শিকারসরা তাদের বাড়ির দিকে আসতেছে। নেভিল তখন নিজের বাড়ির চারপাশে রাখা বোম গুলো বাষ্ট করে আগুন ধরিয়ে দেয়। কিন্তু তাতেও তারা থামে না।কারন অনেক ডার্ক শিকারস ছিল সেখানে।
এরপর নেভিল লক্ষ্য করে যে ল্যাবের মধ্যে যে ডার্ক শিকারসকে নিয়ে ওরা পরিক্ষা করছিল সেটা অনেকটা সুস্থ হয়েছে।ততক্ষনে ডার্ক শিকারসরা নেভিলের ল্যাবের কাচের মোটা দরজার কাছে এসে পৌঁছেছিল।আর দরজা ভাংগার চেষ্টা করতেছিল।এরপর নেভিল ওই ল্যাবে থাকা ডার্ক শিকারস এর শরির থেকে বেশ কিছুটা রক্ত বের করে নেয় এবং গোপন সিডি দিয়ে এনা আর তার ছেলেকে ওই পাহাডের ওখানে চলে যেতে বলে। সেই সাথে ভেক্সিনটার কথাও বলে। এবং এরপর নেভিল একটা বোম বের করে ডার্ক শিকারসদের কাছে এগিয়ে যায় সেই সাথে একটা বিস্ফোরণ ঘটে এবং সব ডার্ক শিকারসরা মারা যায় সেই সাথে নেভিল নিজেও।
এবার পরেরদিন সকালে এনা ইথানকে নিয়ে ওই পাহাড়ের কাছে চলে যায় আর সেখানে গিয়ে দেখে সত্যি সত্যি অনেক লোক বসবাস করতেছে।এবার ভেতরে ঢোকার পর এনা ওদের কাছে রক্তের সিসি টা দিয়ে দেয়।যেটতে এই রোগের ঔষধ রাখা ছিল।এখন নেভিলের জন্য পুরো মানব জাতী আবার তার সুস্থতা নিশ্চিত করতে পারে। আর এই ভাইরাস থেকে মুক্তি পায়
পোস্টটি আরো সুন্দর করার জন্য Markdown Apply করতে হবে।
Markdown এর জন্য আপনি এই পোস্টটি দেখতে পারেন click here
Watermark আছে এমন ছবি ব্যবহার না করাই উত্তম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
@sajjadsohan
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে আপনার গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ শেয়ার করার জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit