আসসালামুয়ালাইকুম
কেমন আছেন সবাই?আশা করছি মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ কৃপায় আপনারা সবাই সুস্থ ও ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি
আজকের দিনটি
গতকালকে আমার এক ফ্রেন্ডের সাথে দেখা করার কথা ছিলো।কিন্তু সে তার পরিবারকে সময় দিতে গিয়ে আর হয়ে উঠেনি।তাই রাতে সে আমায় জানালো যে আমরা ইনশাআল্লাহ আগামী কালকে দেখা করবো।আজ সকালের ঘুম ভেঙ্গেছে তার ফোন কলেই।অভি আমাকে বললো আমি বের হয়েছি তুই ফ্রেশ হয়ে রেডি হয়ে নে জলদি।আমরা মিট করবো।সে বেসিক্যালি এক্সাম দেয়ার জন্যই ঢাকায় এসেছে।এই সুবাদে আমাদের মিট করার প্ল্যান আরকি।যাইহোক আমি উঠে ফ্রেশ হয়ে রেডি হয়ে নেই। দেন অভিকে কল দেই।সে আমাকে বলে বাসস্ট্যান্ড এ যেতে।
আমি বাসা থেকে বের হয়ে রিক্সা নিয়ে রওনা দেই।গিয়ে দেখি সে আমার জন্য ওয়েট করছে।দেন আমরা কুশল বিনিময় করে ঠিক করি পাশেই রায়েরবাজার বধ্যভূমি থেকে ঘুড়ে আসার।দেন আমরা একটি রিক্সা নিয়ে রওনা দেই।কিছুক্ষণ পরেই আমরা পৌঁছে যাই।দেন ভেতরে প্রবেস করি অনেক সুন্দর ছিমছাম নিরিবিলি একটি পরিবেশ।আমাদের মতো অনেকেই এখানে ঘুড়তে এসেছে।একচুৃয়ালি রায়েরবাজার বধভূমি নিয়ে নতুন করে বলার কিছুই নেই তবুও কিছু না বলার লোভ সামলাতে পারছি না।তাই কিঞ্চিত শেয়ার করি।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একেবারে শেষের দিকে পাকিস্তান সেনাবাহিনী যখন বুঝতে পারে যে পরাজয় নিশ্চিত তখন দেশকে মেধাশূণ্য করার জন্য তাদের সহযোগীদের সহায়তায় দেশের শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিজীবীদের নির্মম ভাবে হত্যা করে। শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শনস্বরূপ রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ তৈরি করা হয়। যে স্থানটিতে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছিল সেখানেই এই স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়। নিহত বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে ছিলেন শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, সাংবাদিক, লেখক, চলচ্চিত্র পরিচালক ও অন্যান্য পেশাজীবী। তাঁদের মধ্যে ছিলেন অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী (সাহিত্যিক, নাট্যকার), অধ্যাপক মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী (সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব), অধ্যাপক আনোয়ার পাশা (সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব), ড. মোহাম্মদ ফজলে রাব্বী (হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ), ডা. আলীম চৌধুরী (চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ), শহীদুল্লা কায়সার (সাংবাদিক, সাহিত্যিক), নিজামউদ্দিন আহমেদ (রিপোর্টার), সেলিনা পারভীন (সাংবাদিক), আলতাফ মাহমুদ (গীতিকার ও সুরকার), অধ্যাপক ড. হাবিবুর রহমান প্রমুখ।
এনিওয়ে, আমরা পুরোটা ঘুড়ে ঘুড়ে দেখি এবং কিছু ছবি ক্যাপচার করি।দেন আমরা বের হয়ে হেটে হেটে বাসস্ট্যান্ড এ পৌঁছি।দেন কিছু হাল্কা খাবার খেয়ে যে যার মতো বিদায় নিয়ে বাসায় রওনা দেই।বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে নিজের কাজে মনোযোগ দেই।এই ছিলো আমার আজকের দিন।
এটি একটি ঐতিহ্যবাহী জায়গা। জায়াগাটি খুব সুন্দর। কখনো যাই নি। আশা করি পরবর্তীতে ঢাকা গেলে ঘুরে আসবো। সেই ঘুরছেন তোরা। নাইস ডায়েরি
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধব্যবাদ ব্রোহ।
তোরা তো ঢাকায় আসলে সংসদ থেকি ঘুড়ি যান তাও মুই জানোনা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER:
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসাধারন একটি দিন কেটেছে আপনার। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরেছেন ডায়েরিটির মাধ্যমে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
স্মৃতিসৌধে কখনো যাওয়া হয় নি বা দেখার সৌভাগ্য হয়নি।কিন্তু আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে স্মৃতিসৌধ দেখে খুব ভালো লাগলো।স্মৃতিসৌধর ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।বুদ্ধিজীবীদের স্মরণার্থে এই স্মৃতিসৌধ।যেখানে শায়িত আছেন সূর্যসন্তানেরা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
busy day as a trip with someone, it's a beautiful tourist spot lots of amazing views. beautiful diary😻
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই বধ্যভূমিটিতে আমি কয়েকবার ঘুরতে গিয়েছিলাম। জায়গাটা অনেক সুন্দর আমার অনেকগুলো ছবিও তোলা আছে এখানে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ ভাই।
আমারো ভালো লেগেছে।নিরিবিলি পরিবেশ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit