বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
আসসালামু আলাইকুম
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আমি আপনাদের মাঝে প্রতিদিনের ডায়েরি শেয়ার করার চেষ্টা করি, আজও আমার ডায়েরি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। তো শুরু করা যাক আমার আজকের দিনলিপির বর্ণণা।
আজ রোজ বৃহস্পতিবার। সকালে ঘুম ভাঙ্গল একটা দুঃখের সংবাদ শুনে। সকালে আম্মু বললো যে আমাদের বাড়ির পাশে চাচতো মামা মারা গেছে রাত ১২.০০ টার দিকে। আমি ভোর ৬.৩০ এর দিকে ঘুম থেকে উঠে আমি জানতে পারলাম। আমি উঠে তাড়াতাড়ি করে ব্রাশ করে মুখ ধুয়ে নিলাম।অতপর আমি গেলাম ঐ মামাটার বাড়িতে। সকাল ৯.০০ টার জানাযার নামাজ পড়ে দাফন করা হলো। অতপর দোয়া শেষ করে বাড়িতে চলে আসলাম।
বাড়িতে এসে মনটা খুব খারাব লাগলো। সকালের নাস্তাটা করে একটু ভাতিজার সাথে দুষ্টামি করলাম যাতে মনটা একটু ভালো হয়।
কিছুটা সময় পর আম্মুকে কাজে সাহায্য করার জন্য চলে গেলাম। আম্মুকে চাল থেকে গুড়ি কুটার জন্য ঢেকি পারিয়ে দিলাম। এই গুড়ি থেকে পিঠা তৈরি করা হবে তাই। কাজ শেষ করে একটু রেস্ট করে নিলাম। কিছুটা সময় পর যোহরের আজান পরে গেলো। আমি গোছুল করে নিলাম অতপর নামাজ আদায় করলাম। দুপুরের খাবার খেয়ে নিলাম তারপর আমি একটু শোয়ে রেস্ট নিয়ে নিলাম।
কিছুটা সময় শোয়ে থাকার পর আছরের আজান পড়ে গেলো আমি শোয়া থেকে উঠলাম।
আছরের নামাজ আদায় করলাম। অতপর আমি আমার ভাতিজাকে নিয়ে একটু রাস্তায় আসলাম। রাস্তা দিয়ে হাটা হাটি করলাম। একটু মামা বাড়িতে গেলাম ওখানে কিছুটা সময় থাকার পর আবার রাস্তায় আসলাম। একটু ঘুরাঘুরি পর সন্ধা হয়ে আসলো।
অতপর আমি আমার ভাতিজাকে নিয়ে বাড়ি চলে আসলাম। কিছুটা সময় পরে মাগরিবের আজান পড়ে গেলো।
মাগরিবের নামাজ আদায় করতে মসজিদে চলে গেলাম। আজকে আর আরবি পড়তে ইচ্ছা করলো না তাই পড়লাম না। তাই নামাজ পরে বের হতেই এক বন্ধু ফোন দিলো। অতপর ঐ বন্ধুর বাইক নিয়ে একটু ঘুরাঘুরি করলাম। বাজারে যেয়ে আমারা ফুচকা খেলাম। অতপর বাড়িতে চলে গেলাম বাড়ি গিয়ে ডায়েরি লেখা শুরু করলাম।
সবমিলিয়ে সকালটা খারাপ গেলে ও সন্ধাটা ভালই কাটলো।
এই ছিলো আমার আজকের দিনলিপি। আগামি দিনগুলোতেও এভাবেই লিখতে চেষ্টা করবো ইংশা-আল্লাহ। আশা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো থাকবেন।
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্লাহি রাজিউন। আপনার চাচাকে জান্নাত নসিব করুক আমিন
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমিন
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ফুলের ছবিটা অনেক সুন্দর হইছে। আর আপনার চাচাকে আল্লাহ বেহেশত নসিব করুন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
You have been upvoted by @toufiq777, a Country Representative of Bangladesh. We are voting with the Steemit Community Curator @steemcurator07 account to support the quality contents on steemit.
Follow @steemitblog for all the latest update and
Keep creating qualityful contents on Steemit!
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ @toufiq777,@steemcurator07 কে আমাকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit