হ্যালো!!
আমার বন্ধুগন!
আমি @mdrokonuzzaman # বাংলাদেশ থেকে।
আমি আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভাল আছি। আজ আমি স্টিম বাংলাদেশ আয়োজিত sports রিভিউ প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছি। আজকে আমি বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ফুটবল খেলা নিয়ে নিয়ে বিস্তারিত তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আজকে আমি এটি বেছে নিয়েছি কারণ এটি সর্বাধিক জনপ্রিয় খেলা।
। আশা করি আমার পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগবে।তো চলুন শুরু করা যাক....
ফুটবল সাধারণত বর্তমান বিশ্বে খুবই জনপ্রিয় একটি খেলা। এই খেলাটি একইভাবে বাংলাদেশেও তুমুল জনপ্রিয় । ফুটবল খেলার জন্ম চীনে কিন্তু আধুনিক বা মডার্ন ফুটবলের জন্ম হয়েছে ইংল্যান্ডে।কিন্তু ফুটবলের স্বর্গ বলা হয় ব্রাজিলকে। চীন কখনো বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলার সৌভাগ্য অর্জন করতে পারেনি।ফুটবল আজ বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় খেলা। কারও মতে চীন ইতালি থেকে ফুটবল খেলতে শুরু করে এবং পরে পুরো বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। অনেক ইউরোপীয় এবং আমেরিকান দেশে ফুটবল একটি জাতীয় খেলা। এই দেশের ব্যাপ্তি এবং জনপ্রিয়তা আমাদের দেশের সর্বত্র দেখা যায়।
ফুটবল আজ বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় খেলা। কারও মতে চীন ইতালি থেকে ফুটবল খেলতে শুরু করে এবং পরে পুরো বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। এর জনপ্রিয়তার কারণে, এটি একটি আন্তর্জাতিক খেলা হিসাবে স্বীকৃত এবং প্রতি চার বছর অন্তর বিশ্বকাপ আন্তর্জাতিক স্তরে অনুষ্ঠিত হয়। অনেক ইউরোপীয় এবং আমেরিকান দেশে ফুটবল একটি জাতীয় খেলা। এই দেশের ব্যাপ্তি এবং জনপ্রিয়তা আমাদের দেশের সর্বত্র দেখা যায়।
বর্তমান খেলার নিয়মাবলীতে (LOTG) সতেরোটি পৃথক আইন রয়েছে, প্রতিটি আইন বিভিন্ন নিয়ম এবং নির্দেশাবলী নিয়ে গঠিত হয়
ফুটবলে দুই দল খেলতে মাঠের মাঝখানে একে অপরের মুখোমুখি। রেফারির হুইসেল বাজানোর সাথে সাথে খেলা শুরু হয় এবং প্রতিটি খেলোয়াড় নিজের অবস্থানে চলে যায়। সাধারণত ১১ জন খেলোয়াড়ের মধ্যে পাঁচ জনই সামনে দাঁড়ান, তাদেরকে ফরোয়ার্ড বলা হয়, তাদের পিছনে ৩ জন, মিডফিল্ডার বা হাফ ব্যাক, তাদের পিছনে দুজন, প্রতিরক্ষা বা পুরো ব্যাক, এবং গোলের সামনে একজন গোলরক্ষক, যিনি তার সমস্ত শক্তি দিয়ে বলকে গোল থেকে রক্ষা করেন। । একটি ফুটবল ম্যাচ মোট 90 মিনিট স্থায়ী হয়, এর মধ্যে 10 মিনিটের বিরতি দিয়ে।প্রতিটি গেমের কিছু নিয়ম থাকে, সেখানে ফুটবলের কয়েকটি নিয়ম রয়েছে। এই সমস্ত নিয়মাবলী ফুটবল পরিচালনা কমিটি ফিফা দ্বারা তৈরি। যেমন, প্রথমে বলটি মাঠের মাঝখানে রাখতে হবে। রেফারি হুইসেল বাজানোর সাথে সাথে গেমটি শুরু করবে। যদি এই নিয়ম অনুসরণ না করা হয়, হ্যান্ডবল খেলে এবং বলটি নির্দ্বিধায় বিরোধী দলের দিকে লাথি দেয়। কাউকে অবৈধভাবে লাথি মারতে বা ধাক্কা দেওয়ার জন্য রেফারি লাল বা হলুদ কার্ড দিয়ে খেলোয়াড়কে শাস্তি দেয়। যদি সে একটি লাল কার্ড পায়, তবে সেই খেলোয়াড় আর খেলতে পারবেন না। এছাড়াও সহজে খেলোয়াড়দের সনাক্ত করতে প্রতিটি খেলোয়াড়কে তাদের ইউনিফর্মে একটি জার্সি নম্বর দেওয়া হয়।গোলরক্ষক ব্যতীত আর কেউই নিজের হাতে বল ধরতে বা আঘাত করতে পারে না।
বিদেশী খেলা হলেও ফুটবল ভারতীয় উপমহাদেশের একটি জনপ্রিয় খেলা। বিশেষত বাংলার সাথে ফুটবলের এক অনন্য সম্পর্ক জড়িয়ে আছে। ফুটবল বিশ্বকাপ আসার সাথে সাথেই সারা দেশে ফুটবল উন্মাদনা শুরু হয়েছিল। বাঙালিরা তাদের পছন্দের দলের পতাকা উত্তোলন করে বা সমর্থিত দলের জার্সি পরে দলের প্রতি তাদের ভালবাসা প্রকাশ করে। ইংরেজদের মাধ্যমে ফুটবল ভারতে চলে আসে এবং ১৮৮২ সালে প্রথম "কলকাতা ফুটবল ক্লাব" প্রতিষ্ঠিত হয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে ও ফুটবলের প্রচলন শুরু হয়। বর্তমানে বাংলাদেশে ফুটবল ফেডারেশন এবং ভারতে অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশন ফুটবলের খেলা নিয়ন্ত্রণ করে। ভারত এবং একাধিকবার অলিম্পিক এবং এশিয়ান কাপ সহ অনেক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে। বাংলাদেশ ও এশিয়া কাপ সহ অনেক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে।সাম্প্রতিক সময়ে, ভারতে ফুটবলকে আরও জনপ্রিয় করতে "ইন্ডিয়ান সুপার লিগ" নামে একটি প্রিমিয়াম ঘরোয়া প্রতিযোগিতা 2013 সালে চালু হয়েছিল।আর বাংলাদেশে চালু আছে বাংলাদেশ সুপার লিগ। এই লিগগুলোতে ভালো করার মাধ্যমে আমাদের দেশের অনেক ছোট ছোট গ্রাম থানা শহর থেকে অনেক স্থানীয় প্লেয়াররা ন্যাশনাল টিমে আসার সুযোগ লাভ করে।
রবার্ট লেয়ান্ডোভস্কি - এফসি বায়ার্ন মিউনিখ / পোল্যান্ড
লিওনেল মেসি - এফসি বার্সেলোনা / আর্জেন্টিনা
কেভিন ডি ব্রুইন - ম্যানচেস্টার সিটি / বেলজিয়াম
ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো - জুভেন্টাস / পর্তুগিজ
এরলিং ব্রুট হ্যাল্যান্ড - বোরুশিয়া / নরওয়ে
কাইলিয়ান এমবাপ্পে - প্যারিস সেন্ট জার্মেই / ফ্রান্স
ভার্জিল ভ্যান ডিজক - লিভারপুল এফসি / নেদারল্যান্ডস
সাদিও মনে - লিভারপুল এফসি / সেনেগাল
নেইমার - প্যারিস সেন্ট-জার্মেইন / ব্রাজিল
মোহাম্মদ সালাহ - লিভারপুল এফসি / মিশর
ফুটবলের ইতিহাস দীর্ঘ হলেও, ১৯৩০ সালে সর্ব প্রথম বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ফিফার অধীনে প্রতি 4 বছর পর বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ ২০১৮ সালে 21 তম বিশ্বকাপটি রাশিয়ায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই বিশ্বকাপে ক্রোয়েশিয়াকে ৪-২ গোলে হারিয়ে ফ্রান্স চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। কিন্তু সবচেয়ে বেশিবার বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ব্রাজিল । বিশ্বকাপ ফুটবলের সেরা খেলোয়াড়কে গোল্ডেন বল এবং সর্বোচ্চ গোলদাতাকে গোল্ডেন বুট আর সবচেয়ে ভাল গোল কিপারকে দেওয়া হয় গোল্ডেনগ্লাভস। এখন পর্যন্ত বিশ্বকাপ পাওয়ার দলসমূহঃ-
ব্রাজিল (৫ বার), জার্মানি (৪ বার), ইতালি (৪ বার), আর্জেন্টিনা (২ বার), উরুগুয়ের (২ বার) পর এবার ফ্রান্সও দুবার বিশ্বকাপ জয়ের কীর্তি গড়ে তুলল। ১৯৯৮ সালে প্রথম শিরোপার পর জিতল আরও একটি বিশ্বকাপ ট্রফি। ফিফার সমীক্ষা দেখলে দেখা যায় যে গত ২০ বছরে সবচেয়ে বেশিবার বিশ্বকাপ ফাইনালে ওঠা দলও ফ্রান্স (তিনবার)। ফুটবল বিশ্বকাপের 22 তম আসর 2022 সালে কাতারে অনুষ্ঠিত হবে।
ফুটবল বিশ্বে জীবন্ত কিংবদন্তি একজন প্লেয়ার হোসেন ব্রাজিলের কালো মানিক প্লে তাকে বলা হয় ফুটবলের সম্রাট। তাছাড়াও ফুটবলের আরেকজন কিংবদন্তি খেলোয়াড়ের নাম হচ্ছে ডিয়েগো ম্যারাডোনা। তিনি হচ্ছে একজন আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার তাকে বলা হয় ফুটবলের রাজা।এছাড়াও আর্জেন্টাইন আরেকজন তারকা ফুটবলার আছে তিনি হচ্ছেন লিওনেল মেসি। লিওনেল মেসিকে বলা হয় ফুটবলের জাদুকর। এছাড়াও রোনালদো, নেইমার, এম্বাপে ফুটবলের অন্যতম তারকা। বার্সেলোনা, রিয়াল মাদ্রিদ, বায়ার্ন মিউনিখ, ডর্টমুন্ড, চেলসি, ম্যানচেস্টার সিটি বিশ্বের কয়েকটি সেরা ফুটবল ক্লাব। কোপা আমেরিকা, কনফেডারেশনস কাপ, এশিয়া কাপ, ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ইত্যাদির মাধ্যমে ফুটবল বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে।
Valo post korcen
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit