আজকে সকালে উঠেই রনিতের কাছে যাওয়ার কথা ছিল, ও আজকে সকালেই পার্বতীপুর থেকে ঢাকা এসেছে। আমার আবার আজকে সকালে ইউনিভার্সিটি ফি দেওয়ার শেষ দিন ছিল। আমি টাকা জমা দিতে পারবো না সময় মত এই বিষয়ে একটা দরখাস্ত করে ইউনিভার্সিটি যে হবে প্রধান শিক্ষকের কাছে অনুমতি নিতে। এই সবের ঝামেলা তো আছেই আমি আবার সকালে ঘুম থেকে দেরিতে উঠেছি। ১০ টা বেজে যায় আমার বাসা থেকে বের হতে, তাই আর রনিতের কাছে না গিয়ে সোজা সুজি বাস স্ট্যান্ডে গেলাম। গিয়ে কিছুক্ষনের মধ্যে সাভার পরিবহন এ উঠে পড়লাম। সদর ঘাট যেতে হবে জগন্নাথ ইউনিভার্সিটি। বাসে উঠে রনিতের কল পেলাম, সে বললো বাসা থেকে মাংস আর পুডিং নিয়ে এসেছে আমি বললাম যে আমার ইউনিভার্সিটি যাওয়াটা অনেক জরুরি কারণ আমাদের ডিপার্টমেন্ট প্রধান ১২ টার পর এইসব টিউশন ফি সমস্যা জনিত কথা বাত্রা নিয়ে সময় দিতে চাননা। রাস্তায় জ্যাম ছিল অনেক আমার ইউনিভার্সিটি যেতে প্রায় ১ ঘণ্টা সময় লাগলো। ১১:১৭ মিনিটে আমি ইউনিভার্সিটি লিফটের সামনে দাড়িয়ে ছিলাম। লিফটের সামনে লম্বা লাইন তবুও ডিপার্টমেন্ট এর বড় ভাই দেখে লাইনের বাইরে দাঁড়িয়ে রইলাম, আমি এমনটা করি না কিন্তু আজকে উপায় নেই ১২ টা পাড় হয়ে গেলে স্যার আর দেখা করবেন না। তাই লাইন ভেঙে লিফটে উঠে পড়ি। ঠিক ১১.২৭ এ আমি sir এর সাথে দেখা করার সুযোগ পাই। স্যার আমাকে টিউশন ফি ছাড়া পরীক্ষা দেওয়ার অনুমতি দিয়ে দেন। যাক সব ভালোই হয়েছে। আমার অনেক ক্ষুদা পেয়ে ছিল তাই সামনের একটা বিরিয়ানির দোকান থেকে খাসির বিরিয়ানি খেয়ে নি। আমি এই শেষ করে দ্রুত আবার বাসে উঠে পড়ি আসার জন্যে। আমি সোজাসুজি রনিতের হোস্টেলে চলে যাই। রনিত এর মাঝে যে কোচিং গেছে সেটা আমাকে বলেনি। আমি তার হোস্টেল থেকে ঘুরে আসলাম দেখা হলো না তার সাথে।
আমি আমার মেসে আসলাম হেঁটে হেঁটে। বাসায় এসে স্নান করে দুপুরের খবর খেয়ে নিলাম। খাবার শেষ করে কিছুক্ষন শুয়ে থাকলাম। ঘুমিয়ে পড়লে ছিলাম কিছু ক্ষণে র জন্যে। তারপর ঘুম থেকে উঠে একটু পড়তে বসলাম। 1 ঘন্টা পরে আবার বিছানায় শুয়ে গেলাম। শুয়ে ইনস্টাগ্রাম আর ফেসবুক চালাচ্ছিলাম। কিছুক্ষণ পরেই রনিত কল দিল। সে নাকি আমার মেসের নিচে দাঁড়িয়ে আছে। সে হতে করে মাংসের নিয়ে এসেছে, আমাকে মাংস আর পুডিং দিয়ে সে নীলক্ষেত চলে গেলো বই কেনার জন্যে। আমি উপরে এসে মাংস গরম করে, একবাটি মাংস মাসুদ ভাই আর একবাটি মাংস রেজওয়ানের রুমে দিয়ে আসলাম। পুডিং টা সবাই মিলে একসাথে খেলাম।
রাতে আমি এখন স্টিমিতে পোস্ট লেখছি। একটু পরে খেতে বসবো।
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER:
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Nice diary.keep it up.ur all food item lookz much delicious.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
টিউশন ফির প্রবলেম দূর হওয়ার কথা শুনে ভালো লাগল। আপনি আজকে অনেক সুস্বাদু খাবার খেয়েছেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
১০০ টাকায় খাসির তেহারি। ভালোই ছিল। হাঁ টিউশন ফিয়ের ঝামেলা আপাতত মিটেছে ১ মাস এর মধ্যে টাকা দিতে বলেছে স্যার
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit