আচ্ছালামুয়ালাইকুম
আমার নাম মানতাসা। আমি বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় বাস করি।
Me
আমি প্রতিদিন সকাল ৭টায় উঠি আর ফজরের নামাজ পড়ে সকালের নাস্তা খেয়ে বাহিরে একটু ঘুরাঘুরি করে আসি।
তারপর আমার ছোট ভাই আরাফ এর সাথে খেলি। মানে ওর খেলার সাথী হই আর কি।
তারপর আমার মোবাইলটা নিয়ে বসি। কিন্তু বসলেও আমি টিভিটাই দেখি। কেননা সারাদিনে কোনো কাজ থাকে না। তাই টিভি, ফোন আর ভাইকে নিয়েই ব্যাস্ত থাকি। করার মতো কিছুই নাই তার উপর আবার ইদানিং যা রোদ হচ্ছে বাহিরে তো তাকানোই যায় না। তাই আর আগের মতো আড্ডা মারাও হয় না।
আমি পড়াশুনা করতে ভালোবাসি না। তবে লিখতে অনেক পছন্দ করি। জানি না কেন যে, আমার এতো ভালোলাগে লাগে লিখতে আল্লাহ ভালো জানেন।
আমার অনেক গল্পের বই আছে। আমি ঐগুলো স্কুল থেকে পেয়েছিলাম। আমাদের স্কুলে একটা কার্যক্রম আছে সেখানে ভর্তি হয়ে, বিভিন্ন টাইপের গল্পের বই পড়তে হয়। আবার সেই বইয়ের উপর ভিত্তি করে পরীক্ষা দিতে হয়। আমি অবশ্যই সেরা পাঠক হয়েছিলাম। সে বার আমি ৩ টা গল্পের বই পেয়েছিলাম। তারপর অভিনন্দন পুরষ্কার ও পেয়েছি এই নিয়ে আমার কাছে এখন অনেক বই। আমি অবসর সময় ঐ বইগুলোই পড়ি। এখন তো লকডাউন চলছে তাই তেমন কোনো পড়াশোনার কোনো চাহিদা নেই শুধু আমার কেন কারোই কোনো চাহিদা নেয়।
আমি সারাদিনে ঐ সব করেই দিন কাটাই। জানালা দিয়ে বাহিরে দিকে তাকালেই মনে হয়ে যায়। আবার যে কবে স্কুলে যাব আবার কবে বন্ধুবান্ধবীদের সাথে আড্ডা দিতে পারব। আগের কাটানো দিনগুলোর কথা খুব মনে পড়ে যায়। কবে সারা বিশ্ব থেকে এই করোনাভাইরাসের মহামারি যাবে আল্লাহ তাআলা জানেন।
লকডাউনে বাহিরে যেমন যাওয়া যায় না তেমন সারাদিন শুধু ফোন আর টিভিটা নিয়েই কাটাতে হয়।
এখন আমি নামাজ পড়ি। আগে তো সময় পেতাম না এখন তো পুরা ফাঁকা সময় তাই আল্লাহর ও পথে চলার চেষ্টা করি। তবে আমার মা আমার পাশে থাকে না বলে অনেক মিস করি।
সব সময় মনে পড়ে তবুও মনে খুব কষ্ট লাগে। লাগলেও করার কিছু নাই।
কি আর, এভাবেই আমার দিন যে কখন চলে যায় বুঝতেও পারি না।
Live in #Bangladesh
আল্লাহ্ হাফেজ।
You creating beautiful blog.keep it up sister
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Thank you
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমি চরম ফাঁকি বাজ ছাত্র। বই থেকে ১০০ হাত দূরে থাকি। তবে লেখালেখি।করতে পছন্দ করি। আপনি কোন ক্লাসে পড়েন ?
আপনার আম্মু কোথায় থাকে?
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এবার SSC দিয়েছি। আমার আম্মু বাড়িতে থাকে৷ আমি আমার নানী বাড়িতে থাকি৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ও আচ্ছা। তোমাদের কলেজের এডমিশনের জন্য এপ্লাই শুরু হয়েছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ব্লগটি পড়েছে বুঝলাম আপনার বই পড়ার প্রতি আগ্রহ অনেক বেশি, যেটা অনেকেরই থাকে না। যাইহোক আপনি এই ব্লগটি লিখেছেন সেজন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ । আরেকটি বিষয় আমরা টেলিভিশন এবং বিভিন্ন নিউজের মাধ্যমে জানতে পেরেছি যে লালমনিরহাট এলাকাটি বন্যায় খুবই খারাপ অবস্থায় রয়েছে। আশা করি আপনি এই বন্যাকবলিত এলাকার বাইরে রয়েছেন এবং নিজের এবং নিজের পরিবারকে রক্ষা করছেন ।
Thanks For beeing a part of steen
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যা আমাদের এখানে বন্যার পানি উঠে না৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
লেখা লেখি করলে হাতের লেখা ভালো হয়৷ আমি লেখালেখিও করি না আবার পড়িও না, তাই আমার সবি খারাপ হয়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যা
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
You have written very well. You are expressing your feelings in your writing.
But write that step by step how the day spent, what you did all day. Like writing a diary.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
You have been upvoted by @toufiq777 A Country Representative from BANGLADESH we are voting with the Steemit Community Curator @steemcurator07 account to support the newcomers coming into steemit.
Follow @steemitblog for the latest update on Steem Community and other writing challenges and contest such as The diary game
Also join LUCKY 10S
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit