হ্যালো বন্ধুরা।।
আমি আশা করছি আপনারা সবাই সুস্থ ,সুন্দর আর নিরাপদ রয়েছেন।
আমাদের দেশে করোনা শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ৫ লাখের বেশী মানুষ ব্রডব্যান্ড লাইনের দিকে ঝুকেছে। তুলনামূলক ভালো সেবা ও সাশ্রয়ের কারনেই এটি এখন মানুষের কাছে খুব তাড়াতাড়ি চলে জাচ্ছে। ব্রডব্যান্ডের লাইন যখন একটি বাসায় সংযোগ দেয়া হয় সেখানে সুধু একজন ব্যাবহারকারী থাকেন না। নুন্যতম চারজন ব্যাবহারকারী থাকেন। সেদিক থেকে হিসাব করলে গত ১ বছরে এক্টিভ ইউজার প্রায় ২০ লাখের কাছে চলে গেছে। কিন্তু মোবাইল ডাটায় সচরাচর একটি সিমের ডাটা একজন ব্যাবহারকারী ব্যাবহার করে থাকেন।
একটি সংস্থার হিসেব মতে, দেশে এখন মোবাইল ডাটা ব্যাবহারকারী সংখ্যা ১০ কোটির বেশি সেদিক থেকে ব্রডব্যান্ড ব্যাবহারকারীর সংখ্যা ৮৭ লাখের বেশী। এই সংখাই বলে দিচ্ছে এটি কত তাড়াতাড়ি আমাদের দেশের মানুষের ঘরে ঘরে চলে জাচ্ছে। ব্রডব্যান্ডে আমাদের দেশে প্রায় সাড়ে ৯’শ হতে ১ হাজার জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ ব্যবহার হচ্ছে। অন্যদিকে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর নেটওয়ার্কে সব মিলে ৯’শ জিবিপিএসের মতো ব্যবহার হয়।
করোনাকালীন সময়ে শহর অঞ্চল থেকে মফস্বল শহর বা গ্রামে ব্রডব্যান্ড সংযোগের হার অনেক বেশী কারন শহরে একটি মেসে একটি রাউটারের বীপরীতে সাধারণত ৫/৬ জন ব্যবহারকারী থাকতেন। কিন্তু লকডাউনের পর তারা যখন গ্রামে চলে গেলেন সবাইকে তার নিজ নিজ চাহিদা অনুজায়ী সংযোগ নিতে হয়েছে। এই কারনে শহর থেকে গ্রামীন পর্যায়ে ব্যবহারকারী বেড়েছে।
করোনাকালীন সময়ে শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ক্লাস, এসাইনমেন্ট এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের অনলাইন শিক্ষায় ব্রডব্যান্ড একটি সাশ্রয়ী ব্যাবস্থা। এছাড়াও ব্যাঙ্ক বীমা সহ বিভিন্ন সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে ব্রডব্যান্ড খুবই ভালো একটি চাহিদার জায়গা করে নিয়েছে। েটি এখন আমাদের জীবনের সাথে খুব সুন্দর ভাবেই মিশে জাচ্ছে।করোনার ২য় ঢেঊ যদি বড় হয় তবে এর ব্যবহারকারী আরো অনেক বাড়বে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
Nice to read your post .
keep posting and stay with our community .
Thank you .
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit