আজকের দিনটা সত্যিই আমার জন্য অনেক বিশেষ। কারণ আমি অনেকদিন পর স্কুলে গিয়েছিলাম। পরিচিত মুখের সাথে আবার দেখা হবে। নিজের প্রিয় বন্ধুদের সাথে দেখা হবে। অনেক এক্সাইক্টমেন্ট এ ছিলাম।
সকাল ৮ টাই মা আমাকে ঘুম থেকে ডেকে দেই। আমি ঘুম থেকে উঠে স্নান করে ফেলি। রেডি হয়ে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে যাই। কারণ আজকে আমাদেরকে স্কুল টেস্টিমোনিয়াল আর ট্রান্সক্রিপ্ট দিবে। সেই সুবাদে পুরনো বন্ধুদের সাথে দেখাও হবে। খুব ভালো লাগছিল। তারপর স্কুল এ গেলাম। প্রথমে স্কুলে যাওয়ার পর তেমন মেয়ে ছিলো না। কিন্তু আস্তে আস্তে সবাইকে দেখি।আমাদের প্রিয় বন্ধুদের সাথে অনেকদিন পর দেখা হই। আমরা অনেকেই ইমোশনাল হয়ে যাই।
অনেকের সাথে দেখা হই। মনটা খুব ভালো হয় যাই।অনেক ছবি তুলি আমরা। আমরা সিরিয়াল গ্রিলার নামে একটা রেস্টুরেন্ট এ খেতে যাই। আসলে আমরা আগের দিন ঠিক করেছিলাম কোনো রেস্টুরেন্ট এ গিয়ে গেট টুগেদার করবো। যথারীতি আমার বন্ধুদের গ্রুপ ও গেলাম। অনেকেই ছিলাম। অনেক ছবি তুললাম।
খাবারটা ছিলো এক কথাই অসাধারণ। খাবার অর্ডার করেছিলাম মাশরুম বার্গার আর গ্রিলড চিকেন বার্গার। তারপর কিছু ড্রিঙ্কস ও অর্ডার করলাম।
তারপর আমরা ১২:৩০ করে ঐখান থেকে বেরিয়ে যাই। তারপর আমি আর আমার এক ফ্রেন্ড মিলে জামালখান যাই। আমার একজন প্রিয় মানুষের সাথে দেখা করার কথা। তো আমরা ওইখানে যাই। ওর সাথে দেখা করি। তারপর আমরা আরেকটা রেস্টুরেন্ট এ যাই। কারণ আমার বন্ধু তাকে ট্রিট দিবে। তো সেখানে আমরা শর্মা আর কোল্ড ড্রিঙ্কস অর্ডার করি। খাবারটা বেশ মজার ছিল।
মোটামুটি খানাদানার উপরেই আমরা দিনটা কাটে। তারপর আমরা জামালখান মোড়ে চলে যাই। ওইখানে কিছুক্ষণ বসি। প্রাই ২:৩০ পর্যন্ত ওইখানে বসে ছিলাম। হ্যা এর মধ্যে আমি আমার মার জন্য ফোন অর্ডার করেছিলাম যে সেটাও আজকেই পেয়ে গিয়েছিলাম। তারপর ২:৩০ নাগাদ আমরা ঐখান থেকে চলে আসি। আমি প্রিয় মানুষের সাথে হেঁটে হেঁটে বাসায় চলে আসি।
তারপর বাসায় এসে ফ্রেশ হই। মোবাইলের বক্স টা খুলো। প্রথমে ব্যাটারি লাগাতে সমস্যা হচ্ছিলো। দারাজ থেকে অর্ডার করেছিলাম। তারপর মা কে আমি দেখাই। মা খুশি হই। যাই হোক এরপর আমার বন্ধুদের আমি ছবি সব পাঠাই। আমরা সবাই অনেক মজা করেছিলাম আজকে। এরপর জানি না কখন আমরা আবার সবাই একসাথে হবো। কেও জানি না। কিন্তু স্কুল জীবনের স্মৃতি গুলো মিস করি। যাই হোক তারপর আমি বাসায় এসে অনেক টায়ার্ড থাকি।
এরপর সফায় বসে কিছুক্ষণ গেম খেলি। তারপর টিভি দেখি। আমার খুব ঘুম আসছিলো। কারণ ৯-২:৩০ পর্যন্ত বাইরে ছিলাম। টায়ার্ড হাওয়াটা স্বাভাবিক। তারপর কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে যাই। ৭ টা করে ঘুম থেকে উঠি।
আমি মোবাইলের ব্যাটারি লাগাতে গিয়ে আঙ্গুলে ব্যাথা পাই।যাই হোক তারপর খাবার দাবার খাই। নাস্তা করলাম। তারপর টিভি দেখতে বসে যাই। কিছুক্ষণ বন্ধুদের সাথে কথা বলি ভিডিও কল এ।
এইসব করতে করতে ১১ টা বেজে যায়।। তারপর আমি ভাত খাই। রাতের খাবারে ভাতের সাথে ছিলো ডালের বড়ি। খাবার টেস্টি ছিলো। আমি সবসময়ের মতো রাতে টিভি দেখি। কিন্তু বেশি ঘুম আসার কারণে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যাই ।
Thank you for taking part in the diary game.
#STEEM ON
#bangladesh
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Thank you
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Coronavirus is the reason why we can't meet friends like before. Even so, all the educational institutions are closed. We can't communicate with them just through social media and phone.The joy of meeting an old friend is different.
By the way, school friends are real friends.Today was a really good day for you because you got to meet your school friends.
Grilled chicken Burger also my very favorite. And with it soft drinks are definitely.
You had a wonderful day. carry on
#onepercent
#bangladesh
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Not everything was sure. Still, we met after thinking about everything. And we still had to meet at school
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
You have been upvoted by @toufiq777 A Country Representative from BANGLADESH we are voting with the Steemit Community Curator @steemcurator07 account to support the newcomers coming into steemit.
Follow @steemitblog for the latest update on Steem Community and other writing challenges and contest such as The diary game
Also join LUCKY 10S
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
I miss the times of student life a lot The time that has passed once cannot be found again. Friends of student life cannot be forgotten. But in this age of Facebook, it is possible to keep in touch with friends. I like Facebook for this. #onepercent #bangladesh
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit