সারারাত রিমঝিম বৃষ্টি সকালে ও বৃষ্টি তারপরও ঘুম থেকে উঠে ওজু করে ফজরের নামাজ আাদায় করে নিলাম। ফজরের নামাজ আাদায় করে গোয়াল ঘরে ঢুকে প্রথমে আবর্জনা গুলো পরিষ্কার করে দিয়ে। খড় কেটে গরু গুলো কে খাবার দাবার দিয়ে গোয়াল ঘর থেকে বেরিয়ে ফ্রেশ হয়ে নিলাম। তারপর বাড়িতে হালকা নাস্তা করার পর টিভিতে একটু খবর দেখে কিছু সময় পরে বাজারে গেলাম বাজারে গিয়ে দোকান খুলে বসলাম।
দোকানে বসে থাকতে থাকতে প্রায় ১০.০০ টা বেজে গেলো। বাড়িতে ফিরে আসার পর সকালের খাওয়া করে নিলাম। খাওয়া শেষে একটু পরে আবার গোয়ালে ঢুকে গরুগুলোকে খাবার দাবার দিয়ে গোয়াল পরিষ্কার করে দিয়ে গোয়াল ঘর থেকে বেরিয়ে এসে আমিও পরিষ্কার হয়ে নিলাম। তারপর ঘরে ঢুকে বিছানায় শুয়ে শুয়ে মোবাইল ঘাটাঘাটি করতে করতেই হঠাৎ বাবার মোবাইল আসলো বললো দোকানে আসো আমি খাওয়া করতে যাবো বাড়িতে।
তো আর দেরি না করে সোজা দোকানে চলে গেলাম। আমি দোকানে গেলে বাবা বাড়ি গেলো আমি দোকানে বসলাম। এখানে বলে রাখা ভালো আমাদের বাজারে প্রতিদিন বাজার হয় তবে সপ্তাহে দুইদিন হাট হয়। সে প্রত্যেক শনিবার ও বুধবার তবে বুধবার হাট বড় হয় এবং বুধবার হাটে গরুর হাট হয়।তাই বুধবার হাটে সারাদিন দোকানে থাকতে হয়।এই হাটের নাম ফাসিলাডাংগা পশুহাট এই হাটে সারাদেশ থেকে গরু কেনার জন্য মানুষ আসে। এজন্য এই হাট বিখ্যাত ফাসিলাডাংগা পশুহাট নামে সারাদেশে খ্যাতি অর্জন করেছে। তো তার পরে বাবার খাওয়া দাওয়া শেষে আবার দোকানে আসলে আমি বাড়ি রওয়ানা দিলাম। বাড়িতে ফিরে এসে গরু গোয়াল ভালো করে পানি
দিয়ে ধৌত করে দিলাম। তার পরে গোয়াল ঘর থেকে বেরিয়ে আমি নিজই বৃষ্টিতে ভিজে গোসল করে নিলাম। গোসল শেষ করে ওজু করে জোহরের নামাজ আাদায় করে নিলাম। নামাজ শেষে দুপুরের খাওয়া শেষ করে। রুমে গিয়ে বিছানায় শুয়ে থাকলাম নির্ঘুম অবস্থায়। তারপর কখন যে ঘুমিয়ে গেলাম নিজেও জানি না। ঘুম থেকে উঠে আসরের আজান হলো ওজু করে আসরের নামাজ আাদায় করে নিলাম। আসরের নামাজ শেষে গোয়ালে গিয়ে গরু গুলো কে বিকেলের খাবার খেতে দিলাম তার পরে একটু খড় দিয়ে গোয়াল ঘর থেকে বেরিয়ে এসে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হলাম।
তখন বৃষ্টিটা একটু কমে গেছে তাড়াতাড়ি বাইক বাড়ি থেকে বের করে একটা কাজে পাঁচ কিলোমিটার দূরে একজনের সঙ্গে কথা ও কাজ শেষ করে বাড়িতে ফিরে আসার সময়। আবার এক ছোটো ভাই ঢাকা থেকে হোয়াটস অ্যাপে কল দিলে তার সাথে কথা বলতে বলতেই মাগরিবের আজান হলো তো কথা শেষ করে বাড়িতে ফিরে আসার পর ওজু করে মাগরিবের নামাজ আাদায় করে নিলাম।নামাজ শেষ হলে গরু গুলো কে দেখলাম প্রচুর মশা কামড়াচ্ছে তখন একটা কয়েল জ্বালিয়ে দিলাম। তো একটু পরে দেখলাম গরু গুলো আরামে বসে আছে না হলে মশার কামড়ে ছোট ফোট করতেছিলো।তারপর বাজারে আসবো তখন আমার ওয়াইফ বললো তোমার দোকান থেকে আসতে দেরি হবে তুমি রাতের খাবার খেয়ে বাজারে যাও তো আমিও খাওয়া শেষ করে।
দোকানে আসলাম দোকান আসে কিছু সময় বসে থাকতে থাকতে এশার আজান হলো বাবা মসজিদে গেল আমিও মসজিদে গিয়ে ওজু করে জামাত এর সহিত এশারের নামাজ আাদায় করে নিলাম। নামাজ শেষে দোকানে আসলাম বাবা ও দোকানে আসলো আমাকে বললো আমি বাড়ি গেলাম তুমিও দোকান বন্ধ করে বাড়িতে আস বৃষ্টিতে বসে থাকতে আর হবে না।আমি তারপরে ও কিছু সময় বসে থাকলাম দোকানে বসে থাকতে থাকতে প্রায় সাড়ে নয়টা বেজে গেলে। গরুর ফিড কিনে নিয়ে দোকান বন্ধ করে
বাড়িতে ফিরে আসার পর গুরুর গোয়ালে গিয়ে গরু গুলো কে খড় কেটে রাতের খাবার দাবার দিয়ে গোয়াল ঘর পরিষ্কার করে দিয়ে আবার হাড়ংয়ে খড় দিয়ে গোয়াল ঘর থেকে বেরিয়ে ফ্রেশ হয়ে নিলাম। তারপর ঘরে ঢুকে বিছানায় গিয়ে ছেলের সাথে খেলা করে নিলাম ও ঘুমিয়ে গেলে আমি মোবাইলে বিভিন্ন খবর দেখে নিলাম এবং ম্যাসেনজারে চ্যাটিং করে ফেসবুকে ভিডিও দেখতে দেখতে কখন যে ঘুমিয়ে গেছি বলতেও পারি না।
My Introduction post : my introduction post to steem newcomers community
You have been upvoted by @toufiq777 A Country Representative from BANGLADESH we are voting with the Steemit Community Curator @steemcurator07 account to support the newcomers coming into steemit.
Follow @steemitblog for the latest update on Steem Community and other writing challenges and contest such as The diary game
Diary Doctor
One Percent For Everyone
Also join LUCKY 10S
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit