সকালে উঠে ওজু করে ফজরের নামাজ আদায় করে নিলাম। ফজরের নামাজ আদায় করে গোয়াল ঘরে ঢুকে প্রথমে আবর্জনা গুলো পরিষ্কার করে দিয়ে। খড় কুটো দিয়ে গরু গুলো কে খাবার দাবার দিয়ে গোয়াল ঘর থেকে বেরিয়ে ফ্রেশ হয়ে নিলাম। তারপর বাড়িতেই হালকা নাস্তা করে নিলাম।নাস্তা করার পর বাড়ির কিছু কাজ করা শুরু করলাম কাজ করতে করতেই ১১.৩০ টা বেজে গেলো।১১.৩০ টা বাজলে গরু গুলো কে গোসল দিলাম গোসল দিয়ে গোয়াল ঘর পরিষ্কার করে দিয়ে গরু গুলো কে খাবার দাবার দিয়ে গোয়াল ঘর থেকে বেরিয়ে আমিও গোসল করে নিলাম। গোসল করে খাওয়া করে রেডি হয়ে শহরের উদ্দেশ্য রওয়ানা দিলাম।
শহরে যাওয়ার পর প্রথম গেলাম স্কাউট অফিসে ওখান থেকে বেরিয়ে গেলাম ব্যাংকে। ব্যাংকের কাজ শেষ না করেই গেলাম হেডস্যার এর সহিত দেখা করতে ওনার সাথে দেখা করে কথাবার্তা শেষ করে জোহরের নামাজ আাদায় করে নিলাম নামাজ আাদায় করে হোটেলে গিয়ে দুপুরের খাওয়া শেষ করে নিলাম। খাওয়ার শেষে আবার ব্যাংকে গেলাম ব্যাংকের কাজ শেষ করতে করতেই ৪.৩০ টা বেজে গেলো। ব্যাংক থেকে বেরিয়ে আসলাম আসরের আজান হলো ওজু করে আসরের নামাজ আাদায় করে নিলাম। নামাজ আাদায় করে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিবো এমন একজন পাওনাদার মোবাইলে কল দিলো কথা বলতেই বললাম তুমি এগিয়ে আসো আমি তোমার সাথে দেখা করে বাড়িতে যাবো।তো তার সাথে দেখা করে কথাবার্তা শেষ করতে করতেই
মাগরিবের আজান হলো তারপর কথাবার্তা শেষ করে বাজারে এসে বাইক টা রেখে মসজিদে গিয়ে মাগরিবের নামাজ আাদায় করে নিলাম। নামাজ শেষে বাজারে গিয়ে দোকানের কিছু বাকি বকেয়া পরিশোধ করে বাড়িতে ফিরে আসলাম। বাড়িতে ফিরে আসার পর জামা চেঞ্জ করবো এমন সময় একজন বন্ধু কল দিলো বললো যে এই মহুর্তে তার বাড়িয়ে যেতে হবে। তো আর দেরি না করে তাড়াতাড়ি বাজারে এসে বাইক নিয়ে বন্ধুর বাড়িতে গেলাম। বন্ধুর আর আমার বাড়ির দূরত্ব প্রায় ৮ কিলোমিটার। ওখানে যাওয়ার পর দেখা হলো বন্ধুর বলল আমার জোর তারপর থার্মোমিটার দিয়ে দেখলাম ১০৪ ডিগ্রির ওপরে জোর। জোর দেখে তো আমার মাথা খারাপ হয়ে গেল বললাম এই মহুর্তে মাথায় পানি দিতে হবে পানি দিয়ে দিয়ে জোর কমলে।কিছু খাওয়ার পরে ঔষধ খাইয়ে দেওয়া হলো। কিছু সময় পরে বললো এখন একটু ভালো লাগছে। তো বললাম জোর বেশি হলে মাথায় পানি দিতে হবে আর ঘন্টায় ঘন্টায় জোর পরীক্ষা করতে হবে।
সবকিছু বলে আমি বাড়ি আসবো এমন সময় বললো রাতের খাবার খেয়ে যেতে হবে। আমি বললাম অনেক রাত হয়ে যাবে তারপরও একেবারে জোর করে খাওয়া করে ছেড়ে দিলো।তার পর বাইক চালু করে বাড়িতে ফিরে এসে গরু গুলো কে রাতের খাবার দাবার দিয়ে ওজু করে এশারের নামাজ আাদায় করে নিয়ে
ঘরে ঢুকে বিছানায় শুয়ে শুয়ে মোবাইল ঘাটাঘাটি করে বিভিন্ন খবর দেখে ফেসবুক ঘাটাঘাটি করতে করতেই কখন যে ঘুমিয়ে গেলাম নিজেও জানি না।
My Introduction post : my introduction post to steem newcomers community