আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন, আশা করি সবাই ভাল আছেন আল্লাহর রহমতে, আমিও ভাল আছি ইনশাআল্লাহ আল্লাহর রহমতে।
আপনাদেরকে আমার আরেকটা নতুন ফুলের ফটোগ্রাফি পোষ্টে স্বাগতম।
আজকে আপনাদের জন্য আমি একটি ফুলের ফটোগ্রাফি নিয়ে এসেছি যা আপনাদের খুব সিন পরিচিত। একটি ফুলের ফটোগ্রাফি নিয়ে এসেছি।
আশা করি আপনাদের কাছেও অনেক ভালো লাগবে আমার ফটোগ্রাফি গুলো। এবং ফুলটা অনেক ভালোলাগবে যানা মতে।
এই ফুলটির নাম আশা করি আপনারা সবাই জানেন। এই ফলটিকে সবাই অনেক চিনে। তার কারণে ফুলটি রাস্তার আশেপাশে এই ফুলটির জন্ম হয়।
এই ফুলটিকে জন্ম হওয়ার জন্য কোন কৃষকের বা কোনো মানুষের ফুলের গাছটিকে যত্ন করা লাগেনা। এই ফুলের গাছ নিজে নিজেই উঠে এবং এই ফুলটি নিজে নিজে হয় কোন যত্ন ছাড়াই ফুল্টু হয়ে থাকে।
আমি জ এই ফলটিকে ছোটবেলায় অনেক পছন্দ করতাম। তার কারণ গোলাপ গাছ থেকে আমাদেরকে বলা উচিত থাকে না তাদের কাছ থেকে আমাদেরকে গাঁদা ফুল ছিড়তে হয়না। এই ফুলটি তো অনেক হয়ে থাকে তাই এগুলো জেনে আমরা খেলতাম।
আর এই ফুলটির রং খুব অন্যরকম এই ফুলটির তিনটে কালার হয়ে থাকে সবুজ গোলাপি এবং হলুদ। বাংলাদেশের ভিতরে সব ফুলের মাধ্যমে এ ফুলটি একমাত্র তিন কালারের ফুল আমার জানামতে।
তার কারণ গোলাপ লাল হলুদ এবং কি সাদা হয়ে থাকে। তারপরে গাঁদা ফুল লাল রংয়ের হয় এবং হলুদ রঙের হয়ে থাকে।
তারপরে বেলীফুল ও সাদা রঙের হয়ে থাকে। তারপর রজনীগন্ধা সাদা রঙের হয়ে থাকে। বড়বেলা বড়দের পছন্দ করলাম আর ছোটবেলা ছোটদের পছন্দ এই শটিফুল।
তারা এই ফুলটির নাম জানেনা তবুও এই ফুলটি নিয়ে খেলতে অনেক পছন্দ করে তারা। ছোটরা সবাই ফুলটিকে একনামে চিনে সেটা হল হেনা ফুল।
হেনা ফুটবলার কারণ এই ফুলগুলোর প্রথমে হেনা থাকে তারপর হেনা থেকে ফুলগুলো যখন বর্ষাকাল আসে তখনই ফুলগুলো জন্ম হয়।
আশা করি আপনাদের কাছেও এই ফুলটি দেখতে অনেক সুন্দর লাগে এটা বছরে এক মাসে ফুলগুলো দেখা যায় আর সব ফুল তো সব মাসে। এবং যেকোনো অনুষ্ঠানে আমরাই অন্যান্য ফুলগুলো দেখে থাকে।
আশা করি আমার লেখা উদ্দীপক গুলো এবং আমার ফটোগ্রাফি আপনাদের কাছে অনেক ভালো লাগবে। আপনাদের সবাইকে আমার পোস্ট টি দেখার জন্য ধন্যবাদ।
রাস্তার পাশে অবহেলিত শটি ফুল একদিকে ধানের জমি অন্যদিকে সবজির বাগান মধ্য দিয়ে পায়ে হাঁটার পথ পাশেই দৃষ্টিনন্দন ফুল।
দূর থেকে দেখলে মনে হবে কেউ ফুলচাষ করেছে। নিশ্চয়ই কোন কৃষকের যত্ন ও পরিচর্যা দৃষ্টিনন্দন শটিফুল গুলো বেড়ে উঠেছে।
দাগনভূঞা ফেনী জেলার ইয়াকুবপুর গ্রামের রাস্তার পাশেই, অভিভাবকহীন অযত্ন ও পরিচর্যা ছাড়াই প্রাকৃতিকভাবেই জন্ম হয়েছ এই দৃষ্টিনন্দন শটি ফুলগুলোর।
অবহেলিত ও অযত্নেই রাস্তার পাশে বেড়ে উঠছে দৃষ্টিনন্দন এই ফুল। এর বৈজ্ঞানিক নাম শটি ফুল, আঞ্চলিক নাম হানা ফুল, জংলী সাদা ফুল, হুইট ফুল, ঘিকমা নামে সম্বোধন করা হয়।
চৈত্র ও বৈশাখ মাসে এই ফুল ফুটে। শটি গাছটি দেখতে অনেকটা হলুদ গাছের মত, যদিও বেশ পার্থক্য রয়েছে। এই গাছের ফুল সাদা ও গোলাপি রঙের মিশ্রন।
শটি ফুলের কলি ফোটার সময় প্রথমে হালকা হলুদ রঙের হয়, এবং ধীরে ধীরে সাদা ও গোলাপি রঙের মিশ্রণে রূপান্তিত হয়।এক সময় গ্রামের প্রত্যান্ত অঞ্চলে ও বসতবাড়ির আশেপাশে প্রায়ই দেখা যেত দৃষ্টিনন্দন শটি ফুলকে।
গ্রামের ছোট ছোট বাচ্চারা শটি গাছের পাতা দিয়ে খেলনার দোকান ঘর তৈরি করতো আর নিচের ফল পণ্য হিসেবে দোকানে রাখত। গ্রামের সাধারণ মানুষেরা অপ্রয়োজনীয় ঝোপ ঝাড় মনে করে শটি গাছকে উপড়ে ফেলে দিতেন।
কালের ক্রমে ও অনুকূল পরিবেশ না থাকার কারণে অবহেলিত শটি গাছটি আজ প্রায় বিলুপ্তির পথে। আসা করি আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের কাচে ভালো লাগবে ধন্যবাদ।
বিবরণ
মোবাইল স্যামসাং গ্যালাক্সি A32
ক্যামেরা স্যামসাং গ্যালাক্সি
ক্যামেরা.মডেল A-64
ফটোগ্রাফার @shuvobd1
আমার পোস্টটি দেখার জন্য ধন্যবাদ।
(সমাপ্তি)
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন, আশা করি সবাই ভাল আছেন আল্লাহর রহমতে, আমিও ভাল আছি ইনশাআল্লাহ আল্লাহর রহমতে।
আপনাদেরকে আমার আরেকটা নতুন ফুলের ফটোগ্রাফি পোষ্টে স্বাগতম।
আজকে আপনাদের জন্য আমি একটি ফুলের ফটোগ্রাফি নিয়ে এসেছি যা আপনাদের খুব সিন পরিচিত। একটি ফুলের ফটোগ্রাফি নিয়ে এসেছি।
আশা করি আপনাদের কাছেও অনেক ভালো লাগবে আমার ফটোগ্রাফি গুলো। এবং ফুলটা অনেক ভালোলাগবে যানা মতে।
এই ফুলটির নাম আশা করি আপনারা সবাই জানেন। এই ফলটিকে সবাই অনেক চিনে। তার কারণে ফুলটি রাস্তার আশেপাশে এই ফুলটির জন্ম হয়।
এই ফুলটিকে জন্ম হওয়ার জন্য কোন কৃষকের বা কোনো মানুষের ফুলের গাছটিকে যত্ন করা লাগেনা। এই ফুলের গাছ নিজে নিজেই উঠে এবং এই ফুলটি নিজে নিজে হয় কোন যত্ন ছাড়াই ফুল্টু হয়ে থাকে।
আমি জ এই ফলটিকে ছোটবেলায় অনেক পছন্দ করতাম। তার কারণ গোলাপ গাছ থেকে আমাদেরকে বলা উচিত থাকে না তাদের কাছ থেকে আমাদেরকে গাঁদা ফুল ছিড়তে হয়না। এই ফুলটি তো অনেক হয়ে থাকে তাই এগুলো জেনে আমরা খেলতাম।
আর এই ফুলটির রং খুব অন্যরকম এই ফুলটির তিনটে কালার হয়ে থাকে সবুজ গোলাপি এবং হলুদ। বাংলাদেশের ভিতরে সব ফুলের মাধ্যমে এ ফুলটি একমাত্র তিন কালারের ফুল আমার জানামতে।
তার কারণ গোলাপ লাল হলুদ এবং কি সাদা হয়ে থাকে। তারপরে গাঁদা ফুল লাল রংয়ের হয় এবং হলুদ রঙের হয়ে থাকে।
তারপরে বেলীফুল ও সাদা রঙের হয়ে থাকে। তারপর রজনীগন্ধা সাদা রঙের হয়ে থাকে। বড়বেলা বড়দের পছন্দ করলাম আর ছোটবেলা ছোটদের পছন্দ এই শটিফুল।
তারা এই ফুলটির নাম জানেনা তবুও এই ফুলটি নিয়ে খেলতে অনেক পছন্দ করে তারা। ছোটরা সবাই ফুলটিকে একনামে চিনে সেটা হল হেনা ফুল।
হেনা ফুটবলার কারণ এই ফুলগুলোর প্রথমে হেনা থাকে তারপর হেনা থেকে ফুলগুলো যখন বর্ষাকাল আসে তখনই ফুলগুলো জন্ম হয়।
আশা করি আপনাদের কাছেও এই ফুলটি দেখতে অনেক সুন্দর লাগে এটা বছরে এক মাসে ফুলগুলো দেখা যায় আর সব ফুল তো সব মাসে। এবং যেকোনো অনুষ্ঠানে আমরাই অন্যান্য ফুলগুলো দেখে থাকে।
আশা করি আমার লেখা উদ্দীপক গুলো এবং আমার ফটোগ্রাফি আপনাদের কাছে অনেক ভালো লাগবে। আপনাদের সবাইকে আমার পোস্ট টি দেখার জন্য ধন্যবাদ।
রাস্তার পাশে অবহেলিত শটি ফুল একদিকে ধানের জমি অন্যদিকে সবজির বাগান মধ্য দিয়ে পায়ে হাঁটার পথ পাশেই দৃষ্টিনন্দন ফুল।
দূর থেকে দেখলে মনে হবে কেউ ফুলচাষ করেছে। নিশ্চয়ই কোন কৃষকের যত্ন ও পরিচর্যা দৃষ্টিনন্দন শটিফুল গুলো বেড়ে উঠেছে।
দাগনভূঞা ফেনী জেলার ইয়াকুবপুর গ্রামের রাস্তার পাশেই, অভিভাবকহীন অযত্ন ও পরিচর্যা ছাড়াই প্রাকৃতিকভাবেই জন্ম হয়েছ এই দৃষ্টিনন্দন শটি ফুলগুলোর।
অবহেলিত ও অযত্নেই রাস্তার পাশে বেড়ে উঠছে দৃষ্টিনন্দন এই ফুল। এর বৈজ্ঞানিক নাম শটি ফুল, আঞ্চলিক নাম হানা ফুল, জংলী সাদা ফুল, হুইট ফুল, ঘিকমা নামে সম্বোধন করা হয়।
চৈত্র ও বৈশাখ মাসে এই ফুল ফুটে। শটি গাছটি দেখতে অনেকটা হলুদ গাছের মত, যদিও বেশ পার্থক্য রয়েছে। এই গাছের ফুল সাদা ও গোলাপি রঙের মিশ্রন।
শটি ফুলের কলি ফোটার সময় প্রথমে হালকা হলুদ রঙের হয়, এবং ধীরে ধীরে সাদা ও গোলাপি রঙের মিশ্রণে রূপান্তিত হয়।এক সময় গ্রামের প্রত্যান্ত অঞ্চলে ও বসতবাড়ির আশেপাশে প্রায়ই দেখা যেত দৃষ্টিনন্দন শটি ফুলকে।
গ্রামের ছোট ছোট বাচ্চারা শটি গাছের পাতা দিয়ে খেলনার দোকান ঘর তৈরি করতো আর নিচের ফল পণ্য হিসেবে দোকানে রাখত। গ্রামের সাধারণ মানুষেরা অপ্রয়োজনীয় ঝোপ ঝাড় মনে করে শটি গাছকে উপড়ে ফেলে দিতেন।
কালের ক্রমে ও অনুকূল পরিবেশ না থাকার কারণে অবহেলিত শটি গাছটি আজ প্রায় বিলুপ্তির পথে। আসা করি আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের কাচে ভালো লাগবে ধন্যবাদ।
বিবরণ
মোবাইল | স্যামসাং গ্যালাক্সি A32 |
---|---|
ক্যামেরা | স্যামসাং গ্যালাক্সি |
ক্যামেরা.মডেল | A-64 |
ফটোগ্রাফার | @shuvobd1 |
আমার পোস্টটি দেখার জন্য ধন্যবাদ।
(সমাপ্তি)
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সাপোর্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সব গুলো ফটোগ্রাফি ছিল অস্থির, এক কথায় অসাধারণ
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মন্তব্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit