Shuvo sokal bondhura
সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা আমাদের এই জন্মভূমি চিরসবুজ বাংলাদেশ।চারিদিকে যেমন সবুজের অপরূপ সৌন্দর্য নদীর কুল কুল ইতিহাসে পাখি সমূহের কলকলানি তেমনি আছে হাজারো রঙিন ফুলের সমারোহ।
বাংলাদেশের ফুল রংরুপ সুগন্ধ আরো ওষধি নানান দেশে নানান রকমের বৈচিত্র্যপূর্ণ। তবে ফুল ভালবাসলে এমন লোক না পাওয়া গেলেও আমাদের বাংলাদেশী কয়েকটি ফুল চিনি।
আমাদের বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের ফল পাওয়া যায়। নিচে কিছু ফুলের নাম দেওয়া হল।
রক্তকাঞ্চন শিমুল পলাশ কৃষ্ণচূড়ার জারুল নাগেশ্বর স্বর্ণচাঁপা বকুল শেফালী আর সব ঘন্টা ফুল রাধাচূড়া গন্ধরাজ স্থলপদ্ম রঙিন কামিনী রক্ত কবরী টগর গোলাপ মালতীলতা কাঁঠালি চাঁপা বাগানবিলাস চন্দ্রমুখি দুধিয়া ইত্যাদি বাংলাদেশের ফুল গুলোর মধ্যে অন্যতম
সৌন্দর্যের কারণে হোক কিংবা সুমন্ত ফুল আমরা কমবেশি সবাই ভালবাসি।এবারই ফুল রূপসজ্জা থেকে শুরু করে গৃহসজ্জা নানান উৎসব-অনুষ্ঠানে পূজা-পার্বণ কিংবা শ্রদ্ধা নিবেদনের অপরিহার্য তাই ফুল পবিত্র ভালোবাসার এবং শ্রদ্ধার এক প্রতীক
ctg.org ফুলের নাম নয়ন তারা।ধরে শুধু একটি সুন্দর ফুলের নাম যেটি দিকে যেমন সুন্দর ফুল দিয়ে বাগান রঙিন করে অপরদিকে হাজারো ভেষজ গুণাবলী।বাংলাদেশি ছোট বড় প্রতিটি সৌখিন বাগান থেকে শুরু করে পথের ধার আঙ্গিনা বাসার ছাদ বারান্দায় অধ্যায়ন এমন কথা নেই সেখানে আপনি ফুলের গাছ পাবেন না।
এমনকি পুরানো অনেক ধরনের ফাঁকফোকড় কিংবা কিছু স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় রোপন করা ছাড়াই কিছু গাছ জন্মে এবং কোন যত্ন ছাড়াই দিব্যি সুন্দর ফুল দেয়।আমাদের দেশে বেশিরভাগ মানুষ এই ফুল নয় তার নামে চিনলেও অঞ্চলভেদে আরো কিছু জানানো হয়েছে আদি উৎপত্তিস্থল জানাযায় মাদারগঞ্জ বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান এবং আফ্রিকা মহাদেশের সকল আরো কিছু দেখাবেন
পাসফাব রিভিসিত নয়ন তারা ফুল সাধারণত হালকা গোলাপি গোলাপি সাদা রঙের হয়ে থাকে।তবে কিছু কিছু উন্নত জাতের লাল খইরি এবং কিছু মিষ্টি রঙের ফুল পাওয়া যায়।ফুলে কোন সুযোগ না থাকলেও ফুল দেখতে যথেষ্ট আকর্ষণীয় ঝোপালো গাছে সারা বছর প্রচুর ফুল ফোটে।
তবে শীতকালে প্রকোপ কিছুটা কমে যায় এটি একটি জন্ম জাতীয় এবং বংশ বৃদ্ধি তবে কখনো কখনো কয়েক বছর পর্যন্ত বাঁচে।একটি গুল্ম জাতীয় একটি বর্ষ বিদ্যাসাগর সবুজ গাছ ভর্তি পাতা আর বহুশাখা যুক্ত একটি সাগরে দুই থেকে তিন ফুট লম্বা হয়।
ফুল শেষে সরিষা গুটির মত একটি বি যুক্ত ফল হয়
নয়নতারা গাছ যে কোন মাটিতে জন্মে এমন কি আগেই বলেছে দালানের ফাঁকে ফাঁকে ও মাটি ছাড়া কিছু কিছু তার জন্য। তবে নিম্নাঞ্চলে এরা পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে।একটু পানি দেওয়ার সারাগাছি তেমন কোনো যত্নের প্রয়োজন হয় না।বীজ থেকে খুব সহজেই গাছ হয় আবার কলমের মাধ্যমে বংশবিস্তার করা যায়।
নন তারা শুধু একটু সুন্দর ফুল গাছ নয় এটি দেশজ উৎপাদনের এক অনন্য আধার।গাছের পাতা থেকে শুরু করে এর সারাফুল বীজ এবং ডালের বিলাস্টিন ভিনক্রিস্টিনে উপক্ষার পাওয়া যায় যেগুলো লিউকেমিয়া রোগের ব্যবহার রয়েছে এবং ক্যান্সার চিকিৎসায় কোন সম্ভাবনা রয়েছে।
এছাড়াও চর্ম কৃমিরোগ বহুমূত্র সন্ধিবাত মধুমেহ ও রক্তচাপ বৃদ্ধি সহ নানান বিষয় এবং কবিরাজি চিকিৎসা এবং ব্যবহৃত হয় এই গাছ।
আবার ফুলের পাপড়ি দিয়ে তৈরি দুশ্চিন্তা কমাতে সাহায্য করে।
এত গুণের গাছ বাগান না থাকলেও তবে অন্তত সবার বাসায় কিভাবে বাড়িতে একটা করে থাকলেও পাওয়া যাবে নানান উপকার।
ফুল সম্পর্কে কিছু জ্ঞান
বন্ধুরা পৃথিবীতে এমন কোনো মানুষ নেই যে সে ফুল ভালোবাসে না। আমরা একটি প্রবাদ জানি যে যে ব্যক্তি ফুল ভালোবাসে না সে মানুষকে হত্যা করতে পারে। সুতরাং আমাদের সবারই উচিত ফুলকে ভালোবাসা এবং যথার্থই ফুলের চাষ করা। ফুল শুধু ভালোবাসার প্রতীক নয় এটি আমাদের ইনকামের একটা উৎস হতে পারে।ফুল চাষ করে বাংলাদেশি প্রচুর অর্থ উপার্জন করা যায় এবং আমাদের জীবিকা অর্জন করা যায়।
ফুল চাষ করে আমরা নিজেদের জীবনকে সুন্দর কেউ সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি।