Another big reason why European countries are silent is oil. About half of the suppliers are Europe and Russia.(ইউরোপের দেশগুলো চুপচাপ থাকার আর একটা বড় কারণ হচ্ছে গ্যাস এবং তেল। ইউরোপে প্রায় অর্ধেক গ্যাসের যোগানদাতা হচ্ছে রাশিয়া।)
And if directly they take any drastic action against Russia. Russia will immediately shut down the gas line if it comes to the aid of Ukraine. (আর যদি সরাসরি তারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে কোনো কঠোর পদক্ষেপ নেয়। ইউক্রেনকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে রাশিয়ার সঙ্গে সঙ্গে গ্যাসের লাইন বন্ধ করে দেবে)
People in Europe will die without freezing to death. That is why it has taken time to speak out against countries like Germany and Russia. Although late, they sent some weapons to Ukraine. By suspending the gas line agreement with Russia, the construction of the new pipeline has been suspended temporarily. But the reality is, the work on that new pipeline is almost over. (ঠাণ্ডায় জমে না খেয়ে মরবে ইউরোপের মানুষ। এই কারণে জার্মানির মতো দেশ ও রাশিয়ার বিরুদ্ধে কথা বলতে সময় নিয়েছে। দেরিতে হলেও তারা ইউক্রেনে কিছু অস্ত্র পাঠিয়েছে। রাশিয়ার সঙ্গে গ্যাসলাইন চুক্তি স্থগিত করে, নতুন পাইপলাইন নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে সাময়িকভাবে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, নতুন সেই পাইপলাইনের কাজ প্রায় শেষ)
Evidence of the extent to which Europe depends on Russia for the gas case can be found in a small statistic. European countries buy gas from Russia at that price. That amount of gas has to be bought from America or any other source. Then it will cost almost four times more than the current price. And if any country in Europe says. They will not buy gas from Russia in favor of Ukraine. ( গ্যাসের মামলা ইউরোপ রাশিয়ার উপর কী পরিমান নির্ভরশীল তার প্রমাণ পাওয়া যায়, ছোট্ট একটা পরিসংখ্যান থেকে। ইউরোপের দেশ রাশিয়ার কাছ থেকে যে দামে গ্যাস কেনে। সেই পরিমাণ গ্যাস যদি আমেরিকা বা অন্য কোন উৎস থেকে কিনতে হয়। তাহলে বর্তমান দামে প্রায় চারগুণ বেশি খরচ পরবে। আর যদি ইউরোপের কোন দেশ বলে। যে ইউক্রেনের পক্ষে তা নিয়ে তারা রাশিয়ার কাছ থেকে গ্যাস কিনবে না)
The price of gas will increase four to five times. In a week, the people of that country will take to the streets with the price of gas. The government will fall in a month. And no one will take this risk. (গ্যাসের দাম বাড়বে চার থেকে পাঁচ গুণ এক সপ্তাহের মধ্যে গ্যাসের দাম নিয়ে সে দেশের জনগণ রাস্তায় নামবে। এক মাসের মধ্যে সরকারের পতন ঘটবে । আর এই ঝুকি কেউ নেবে না )
Putin brought this equation to mind well before the invasion of Ukraine. Germany, France, and Turkey have criticized Russia for its attack on Ukraine, but it is insane to understand that it is tolerating it. The multibillion-dollar oil deal with France, Germany, the custodian of 80% of the gas, and Turkey's huge trade and foreign deal have all been the main reasons behind the silence. This is not the case with Putin. (পুতিন ইউক্রেন আক্রমণের আগে এই সমীকরণটা ও মাথায় এনেছিলেন ভালোভাবে। জার্মানি ফ্রান্স কিংবা তুরস্ক ইউক্রেন হামলায় রাশিয়া সমালোচনা করলেও সেটার যে রয়ে সয়ে করছে সেটা পাগলে বুঝবে। ফ্রান্সের সাথে বিলিয়ন ডলারের খনিজ তেল চুক্তি, জার্মানি ৭০% গ্যাসের রক্ষাকর্তা কিংবা তুরস্ক বিশাল বাণিজ্য ও পররাষ্ট্র চুক্তি নীরবতা পেছনে বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই হিসাব কী পুতিন কষেন নি)
Let's come to America, which has the most powerful military system in the world. Whether Russia is a direct opponent or an ally of Ukraine. They are supposed to run away in the danger of a friend, to jump. (এ এবার আসা যাক আমেরিকা প্রসঙ্গে বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী সামরিক ব্যবস্থা যাদের। যারা কিনা রাশিয়ার সরাসরি প্রতিপক্ষ এবং ইউক্রেনের মিত্র । বন্ধুর বিপদে তাদের ছুঠে যাওয়ার কথা, ঝাপিয়ে পরার করার কথা)
President Volodymyr Zelensky wanted to join the European Union and NATO by pointing the finger at Putin at the behest of the Israeli-American NATO. (প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ইসরাইল-আমেরিকান ন্যাটোর নির্দেশে পুতিনের দিকে আঙুল তুলে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন)
That American did the job of lifting the ladder to Ukraine. Joe Biden announced on the third day of the invasion of Ukraine. The United States will not join Russia in the war against Ukraine. (সেই আমেরিকার ইউক্রেনকে গাছে উঠিয়ে মই কেড়ে নেওয়ার কাজটা করল। ইউক্রেন আক্রমণে তৃতীয় দিনে এসে জো বাইডেন ঘোষণা দিলেন। ইউক্রেন নিয়ে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে যোগ দেবে না আমেরিকা )
Why the warlord America retreated from the battlefield. Why did the immense potential of the third world war die on the field? (যুদ্ধবাজ আমেরিকার যুদ্ধের ময়দান থেকে পিছু হটলো কেন। কেন মাঠে মারা গেল তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের অমিত সম্ভাবনা?)
One would be surprised to know that America is now the most indebted country in the world. According to data released by the Biden government's revenue department in February this year, the country's national debt now stands at more than 3 trillion dollars. In January 2021, the amount of this debt was about 2.3 trillion dollars. (একটা তথ্য জানলে অবাক হবেন, পৃথিবীর বুকে আমেরিকা এখন সবথেকে বেশি ঋণগ্রহীতা রাষ্ট্র। এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত বাইডেন সরকারের রাজস্ব বিভাগের তথ্য অনুসারে দেশটির জাতীয় ঋণ এখন ৩০ লাখ কোটি ডলারের বেশি। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে এ ঋণের পরিমাণ ছিল প্রায় ২৩ লাখ কোটি ডলার)
One of the reasons for this debt is the Corona epidemic. But the biggest reason is that America has been hostile to war for the last few decades. America invaded Iraq, invaded Afghanistan. He took part in the war in Syria. It took a huge amount of money to conduct the war, to pay the soldiers, to make weapons. Where will this money come from? From the Americans tax. At the moment, the Americans themselves do not want to go to Ukraine and let the American soldiers fight. And where ordinary people do not want war. No matter how threatening Biden's uncle is there, there is not a single step to be taken. (এই ঋণের একটা কারণ হচ্ছে করোনা মহামারী। তবে সব থেকে বড় কারণ হচ্ছে, গত কয়েক দশক ধরে আমেরিকার যুদ্ধ বিদ্বেষী এই মনোভাব। আমেরিকা ইরাক আক্রমণ করেছে, আফগানিস্থানে আক্রমণ করেছে। যুদ্ধে অংশ নিয়েছে সিরিয়ায় গিয়ে। যুদ্ধ পরিচালনা করতে, সৈন্যদের বেতন দিতে, অস্ত্র বানাতে বিশাল অঙ্কের টাকা লেগেছে। কোথা থেকে আসবে এই টাকা? আমেরিকারদের টেক্স থেকে। এই মুহূর্তে স্বয়ং আমেরিকারা কোনভাবে ইউক্রেনে গিয়ে মার্কিন সোলজারদের যুদ্ধ করতে দিতে চায় না। আর সাধারন জনগন যেখানে যুদ্ধ চাচ্ছে না। সেখানে বাইডেন কাকু যতই হুমকি ডামকি করুক না কেন, এক পা বাড়ানো সদ্য নেই)
In 2022, with a 3 trillion debt burden on its neck, America will not be as foolish as engaging in war with Russia. It is crazy and understandable. Besides, Russia is not an easy target like Afghanistan and Iraq. They are also the third largest military power in the world. If a war breaks out, China will bow to Russia. If war breaks out between the two countries, the number of casualties will be equal.( ২০২২ সালে এসে ঘাড়ের উপর ৩০ লাখ কোটি ডলারের ঋণের বোঝা চাপানো অবস্থায় রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে জড়ানোর মত বোকামি আমেরিকা করবে না। এটা পাগলে ও বুঝবে।তাছাড়া রশিয়া আফগানিস্তান ও ইরাকের মতো সহজ টার্গেট নয়। তারাও দুনিয়া তৃতীয় বৃহত্তম সামরিক শক্তিধর দেশ। যুদ্ধ একটা বাধলে রাশিয়ার পাল্লায় ঝুকে যাবে চীন ও। দুই দেশের যুদ্ধ বাধলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণটা সমানে সমানে হবে)