আচ্ছালামু আলাইকুম, আমি @toufiq777
আশা করি সবাই ভালো আছেন৷ আমিও আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি।
আমি ক্লাস ২-৩ তে এ যখন পড়তাম। তখন আমার একজন ক্রাশ ছিলো৷ ওকে আমি ছোট থেকেই অনেক পছন্দ করতাম৷ তবে কখনও বলা হয় নাই৷ এভাবে ৭ অথবা ৮ এ যখন উঠলাম তখন এসে ওকে বলছিলাম এক বন্ধুর মাধ্যমে৷ কিন্তু তখন সে বলেছিলো সে প্রেম করে 😬। যাই হোক এসবের প্রতি তখন আমার অতটা টান ছিলো না৷ তখন আমি খেলা ধুলা নিয়ে ব্যস্ত থাকতাম৷ সবসময় মাঠে পরো থাকতাম৷ ছোট বেলায় একটু বাচ্চাদের মত স্বভাব ছিলো৷ তাই হয়তো ছোট বাচ্চা ভেবে ভালোবাসার প্রস্তাব গ্রহণ করে নাই৷ এরপর এভাবে চলে গেছে ৫ বছর। আমি তাও কেন জানি ওকে ভুলে যেতে পারি নাই৷ ইন্টারে ভর্তি হওয়ার পরেও ওকে ভালো লাগতো৷ কিন্তু ওর প্রতি ওতটা টান ছিলো না৷
যাই হোক তখন আমি দিন রাত ক্রীকেট খেলতাম৷ আমার বাবা রেলওয়েতে চাকরি করতো৷ আমরা আগে আবাসিকের ভেতরে থাকতাম৷ পরে উপজেলার পাশে বাড়ি বানিয়েছিলাম৷ আমরা বাইরে থাকতাম৷ আর বিকালে আবাসিকের ভেতরে গিয়ে ক্রীকেট খেলতাম। বাহির থেকে আরও আমার অনেক গুলো বন্ধু খেলতে যাইতো৷ তখন আমাদের খেলা দেখার জন্য মহিলা দর্শক 😃, ছোট মেয়েরাও আসতো৷ রাস্তায় দাঁড়ায় থাকতো৷ সজীব, সাবু আর কে জানি ছিলো তখন খেলতো আমাদের সাথে। ওরা খেলার মাঝে হারায় যাইতো৷ কই যাইতো সেটা আমি বুঝতামই না৷ যেহেতু আবাসিকের প্রত্যকটা ছেলে-মেয়েকে আমি চিনতাম৷ সেহেতু একদিন জানতে পারলাম৷ তারা মেয়ে দেখতে যাইতো খেলার ফাঁকে 😃।
আমার আবার এসবে ইন্টারেস্ট ছিলো না৷ তবে কয়েকদিন ওদের সাথে গিয়েছিলাম৷ আমাকে একটা মেয়ে ওখানকার পছন্দ করতো৷ নাম বললে চাকরি থাকবে না৷ আমি তাদের সাথে যাইতাম৷ কিন্তু প্রেম করার ইচ্ছে তখনও জাগে নাই৷ এভাবে বেশ কিছুদিন কেটে যায়৷ আমাকে সজীব ফির খোঁজ খবর নিতে বলছিলো৷ আমি খোঁজ খবর নিছিলাম৷ তখন ২১ ফেব্রুয়ারিতে কেন জানি অনুষ্ঠান হয়েছিলো৷ ঐদিন ঐ মেয়ে গান গেয়েছিলো৷ আমি আবার তার গান ভিডিও করে রেখেছিলাম সজীবকে দেখাবো বলে 😊।
এরপর ঘুরতাম সজীবদের সাথে৷ যে মেয়েটি আমাকে ভালোবাসতো৷ সজীবের ক্যারেক্টারে সমস্যা ছিলো, সালা একজনকে পছন্দ করে পরে কয় ভাই মুই ওর সাথে প্রেম করবা নাও৷ আমাকে যে পছন্দ করতো তার সাথে নাকি রিলেশন করবে৷ কি আর করার মিশন চেঞ্জ করলাম৷ সজীব ঐ মেয়ের পিছে ঘুরতে লাগলো৷ আর আমি সজীব যাকে প্রথমে পছন্দ করতো তার পিছনে৷ মেয়েটা হিন্দু ছিলো৷ ওর বাবা আমাকে অনেক আদর করতো৷ আমার সাথে দেখা হলেই বসে গল্প করতো৷
কিভাবে প্রপোস করতে হয় তখন জানা ছিলো না৷ তো আমি প্রতিদিন রাস্তায় যেখানে ওরা হাটতে আসতো ওখানে লিখে দিয়ে আসতাম৷ কেমন আছো৷ কখনও সময় লিখে দিতাম এসময় আসবা৷ ওরাও কেন জানি ঐ সময়ে ওখানে আসতো৷ হয়তো আমার লেখা ফলো করতো৷ এভাবে ১ মাস কেটে গিয়েছিলো৷ একদিন আমি ওখানে 'I Love You' লিখেছিলাম৷ বলছিলাম ভালো যদি বাসো তাহলে শুধু হ্যা অথবা না লিখবা। পরের দিন ওরা কি জানি লিখছে৷ কপাল এতোয় খারাপ ঐদিন সারাদিন বৃষ্টি হইছে৷ প্রায় তিনপর যেয়ে দেখলাম ওরা আমার লেখার পাশে কি জানি লিখছে সেটা বোঝা যাচ্ছে৷ কিন্তু পড়া যাচ্ছিলো না।
এরপর ২৬ এ মার্চ এ অনুষ্টান হইলো কেলোকার স্কুলে৷ ঐদিন আমি গিয়েছিলাম৷ আমাকে দেখেছিলো সে৷ কেলোকার মধ্যে সুমন ভাই, রকিব ভাই জানতো আমি ঐ মেয়েকে পছন্দ করি৷ তো আমি তো বলতে পারতেছিলাম না৷ তখন কাওসার আমার হয়ে সে মেয়েকে বলেছিলো৷ এই কথা শুনার পর নাকি সে হেসেছিলো৷ আমি দেখি নাই অবশ্য৷ আমি চিন্তা করতেছিলাম রাজি হবে তো৷ বুক ধকধক করতেছিলো ঐ মুহুর্তটায়৷ ঐদিন ঐভাবে গেলো। বড় ভাইয়েরা আশ্বাস দিলো কাজ হবে চিন্তা করিস না৷
পরের দিন কাওসার ঐ মেয়ের নাম্বার এনে দিলো৷ মেয়ের মায়ের নাম্বার৷ আমি ভয়ে কল দিতে পারতেছিলাম না। পরে আমার বন্ধু রাজুকে বিড়ি খাওয়ার নিয়ে গেলাম ফাঁকা জায়গায়৷ ওকে বললাম তুমি কথা বলো৷ ওয় আমার পরিবর্তে কথা বললো। আর আমি এমনি মেসেজ চ্যাটিং করতাম৷ একদিন ও আমার সাথে দেখা করার জন্য বড় পুকুরের ওখানে ডাকলো। ঐদিন আবার আমাকে ডায়রেক্ট প্রপোজ করতে বলেছিলো বড় ভাইয়েরা৷ আমি অনেক সাহস করে গেলাম৷ কিন্তু ওর কাছে গিয়ে আমি কোন কথা বলতে পারি নাই৷ মুখ দিয়ে যে বলবো আমি তোমাকে ভালোবাসি। সেটা বলতেই পারলাম না৷ যাই হোক ও তো জানতোই আমি ওকে ভালোবাসি।
সুমন ভাই আর সোহানের বাড়ির পাশেই ওদের বাসা। আমি প্রায় সুমন ভাইকে আর সোহানকে ডাকতে যাইতাম৷ এটা ছিলো সিগনাল 😃। মানে ওদের ডাকলে আমার কন্ঠ শুনলে সে নামতো 🙂। তখন ওর সাথে দেখা করতাম৷ ভালোবাসার মানুষকে দেখলে আলাদা একটা ভালোলাগা কাজ করে মনের মাঝে৷ শীতকালে যতই শীত হোক না কেন তাও যেতাম দেখা করতে৷ দিনে একবার দেখা করা রুটিন হয়ে গিয়েছিলো। ঐ ও আসতো নিচে৷ যেহেতু কুয়াশা পড়তো৷ তখন ভালো হইতো আমাদের জন্য।
এভাবে ৫-৬ মাস কথা বলার পর এক আন্টি আমাদের দেখে ফেলে৷ পরে ওর বাবাকে বলে দিয়েছিলো৷ এরপর ওর মোবাইল নিয়ে নেয় ওর বাবা। অনেকদিন কথা হয় নাই৷ আমি ভর্তি কোচিং করার জন্য ঢাকা গিয়েছিলাম৷ আমার বাবা আমাকে হোস্টেলে রেখে আসেন৷ সব কিছু কিনলাম হোস্টেলে থাকার জন্য যা যা লাগে৷ তখন মন খারাপ ছিলো৷ সারাদিন ওকে নিয়েই ভাবতাম। ঐসময় পড়াশোনা আর হয়৷ ঐ মেয়ে অনেক ভালো ছাত্রী ছিলো৷ আমাকে বলতো সব সময় পড়াশোনা করার কথা৷ বলতো যখন পড়বা তখন মনযোগ দিয়ে পড়বা৷ যে মেয়ে ১৫ ঘন্টাই বই পড়তো। আমাকে সময় দেওয়ার জন্য ২-৩ ঘন্টা বই পড়ে রেখে দিতো৷ প্রতিদিন রাত ১০ থেকে ভোর বেলা পর্যন্ত আমার সাথে কথা বলতো৷ এরপর ঘুমাইতো৷ ঘুম থেকে উঠে আমাকে এসএমএস দিতো৷ তখন তো আমি ঘুমে থাকতাম। ও সকাল ৯ টায় স্কুল যেত৷ কেমনে যে স্কুলে থাকতো আল্লাহ জানে৷ আমি ঢাকায় আছি তখন একদিন কিবা মনে করে একটা রাজার গল্প লিখে তাকে মেসেজ করে পাঠালাম৷ আমি মেসেজ দেওয়ার ১ ঘন্টা পর ও আমাকে একটা গল্প লিখে পাঠাইলো৷ গল্পটা ছিলো - গোলাপ ফুল আর টিয়া পাখির। ভালোবাসা রিলেটেড গল্প। এরপর ও আমাকে মেসেজ দিতে লাগলো৷ আমাকে বলতেছিলো তোমাকে দেখতে ইচ্ছে করে অনেক৷ এই কথা বলছে যখন আমি পরের দিনই ঢাকা থেকে বাড়ি চলে আসছি৷ আর যাই এ নাই কোচিং করতে৷ আবার বাবা মনে করছিলো। আমি কখনও কোথাও গিয়ে থাকি নাই হয়তো তাই ঢাকায় গিয়ে থাকতে পারতেছিলাম না হয়তো৷ আসলে ভেতরের কাহিনী তো আমার বাবা-মা বুঝতেই পারে নাই। আমি কেন চলে আসছিলাম।
এভাবে গোপনে প্রায় ২ বছর কথা বলছি৷ কথার মাঝে একটা কথার জন্য মন খারাপ হতো৷ বারবার বলতো আমরা এক হইতে পারবো না কখনও৷ আসলে আমি মুসলিম আর ও হিন্দু ছিলো৷ কষ্ট লাগতো৷ কিছু করার ছিলো না৷ ঐ প্রেমের কারণে ঐ সময় ওর বাবার সাথে আমার সম্পর্ক খুব খারাপ হয়ে গিয়েছিলো। আমার বাসার সবাই জানতো৷ আমার মা বলছিলো যে মুসলিম হলে এখনি নিয়ে এসে দিতাম৷ হিন্দু কিছু করার নাই৷ অনেক সময় খারাপ লাগতো। আমাদের সপ্তাহে প্রায় প্রতিদিনই কোন না কোন কথায় ঝগড়া লাগতো৷ আবার ঠিক হয়ে যাইতো৷
আমার কাছে মনে হয় ভালোবাসা হওয়ার আগের মুহুর্ত টাই সুন্দর৷ তখন মনের মাঝে একটা আনন্দ থাকে৷ পাবো কি না পাবো, রাজি হবে কি বা হবে না এমন একটা ফিল হয়। সবসময় আতংকে থাকতে হয়৷ তবে সময়টা মধুর থাকে৷ একবার প্রেম হলে সময় গুলো আউলায় যায়৷ মজা শেষ হয়ে যায়৷ তখন ঝগড়া শুরু৷ এ মেয়ের সাথে ৪ থেকে ৪.৫ বছর রিলেশন ছিলো৷ পরে ভেঙ্গে গেছে৷ তবে ভালোবাসার মুহুর্ত গুলো আজও মনে পরে৷
ও আমাকে ফলো করতো কিনা জানি না৷ আমি ওকে ফলো করতাম ফেসবুকে৷ ও আমাকে ব্লক করে নাই কখনই৷ আমার বিয়ে হইছিলো ঐ হয়তো জানতো না৷ ২০২২ সালে আমার ভাই এর রিসিপশনের সময় ওর বাবাকে আমার বাবা দাওয়াত দিয়েছিলো৷ তখন হয়তো আমার বিয়ের কথা ও জানতে পারছিলো৷ এর পর থেকে আমি আর ওর আইডি সার্চ দিলে আর খুঁজে পাই না৷ অন্যরা পায় আমি পাই না৷ কারণ ও আমাকে ব্লক করছে৷ আমার প্রশ্ন ও হয়তো আমাকে ফলো করতো৷ বিয়ের কথা শোনার পর ও আমার ফেসবুক আইডি ব্লক কেমনে করলো৷ আমার তো রিয়েল নাম ছিলো না ফেসবুক আইডিতে৷ তাহলে খুঁজে পাইলো কিভাবে৷
আমার জীবনটা নষ্ট হওয়ার পিছনে সজীব জড়িত৷ আমি যদি ঐ মুসলিম মেয়ের সাথে প্রেম করতাম এতদিন আমার ছেলে-মেয়ে ক্লাস ১-২ তে পড়তো৷ পরে ঐ বেটা নিজেও প্রেম করতে পারে নাই৷ আমাকে এমন এক জায়গায় ফাসায় দিয়ে গেছে৷ আমার লাইফটাই উল্টা পাল্টা হয়ে গেছে।
Vote for @bangla.witness
ধন্যবাদ
@toufiq777
চমৎকার ভাবে আপনি আপনার জীবনের ভালবাসার গল্পটি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ভাই। কাউকে দোষারোপ করাটা কি ঠিক ভাই বলেন! হিন্দু ছিল এটা একটা বড় ব্যাপার কিন্তু আপনারা চাইলে তিনি যদি মুসলিম হতেন তাহলে তো বিয়ে করতেই পারতেন। ভালোবাসার অনুভূতিটা অন্যরকম তাই হয়তো হিন্দু মুসলিম কিছুই বোঝেনা মন। আপনি ওনাকে যেভাবে মিস করেন হয়তো উনিও আপনাকে সেভাবেই মিস করে ভাই। কিন্তু মাঝখানের কিছু ঘটনা আপনাদের জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। জীবনের সব বাস্তবতা গুলো একটু কঠিন হয় সেই কারণেই হয়তো আজকে এই পরিস্থিতি ভাই। এত সুন্দর ভাবে গুছিয়ে আপনার জীবনের গল্পটি আমাদের সবার সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সজীব তখন সেই মেয়ের সাথে প্রেম করতে না চাইলে আমার অনায়াসে ঐ মেয়ের সাথে রিলেশন + বিয়েও হয়ে যেত৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
https://twitter.com/MDToufiqurRah/status/1704033097216582071?t=YbT3EXzV0xv7aFzaOG5Azg&s=19
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে সেই সময়টা যে কি গেছে একমাত্র আমরাই জানি।কাউকে না পাওয়ার বেদনায় সেই জায়গায় এখন পর্যন্ত যাই নাই।🫣😭 আমরা দুই বন্ধু মিলে ভালবাসা টা শেয়ার করছি তবে তৌফিককে যে মেয়ে পছন্দ করতো সেটার আমার পছন্দ ছিল।কিন্তু হিন্দু মেয়েটা আমার পছন্দ ছিল না বটেও।তবে তারা পাশাপাশি ফ্লাটে থাকতো আর একইসাথেই ঘুরে বেড়াতো। আমি ২ বছর ঘুরার পরও বলার সাহস পাইনি। কিন্তু সুযোগ ছিল অনেক তাই না পাওয়াই থাক।সময়টা বেশ মজার ছিল একসাথে যেতাম খেলতে আর কলেজে সময়ে কলেজ না গিয়ে ওদের পিছু পিছু স্কুলে যেতাম। হাহাহা এটা অন্যরকম অনুভূতি ছিল তখন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যা
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার প্রেম কাহিনি বেশ মজার ভাই। আপনি হিন্দু ধর্মের মেয়ের সাথে রিলেশন করছেন যা বেশ মজার ছিল।আপনার প্রেম অনেক ছোট বেলায় শুরু হয়েছিল। সোহান সেই তখন খেলার ফাকে মেয়ে দেখতে যেত যা বেশ ভালো লাগলো।আপনার রাস্তায় লেখার আইডিয়া বেশ ভালো ছিল।আপনি মেয়েটাকে বিয়ে করতে পারতেন। মুসলিম হতো মেয়েটা। তবে আপনি ওই মুসলিম মেয়ের সাথে প্রেম করলে বেশ ভালো করতেন। যে সজীবের কথা বলছেন সে আপনার সাথে কাজটি ভালো করেনি। আপনি সেই মুসলিমের সাথে করলে এতদিন আপনার প্রেমের কাহিনী সেই জমে যেত এবং আপনি তাকে বিয়ে করতে পারতেন এবং ছেলে মেয়ের বাবা হতেন। যাই হোক আমাদের জীবন যেভাবে চলার কথা সেভাবে চলবে সেটাই হয়েছে। আশা করি পরবর্তীতে ভালো কিছু আমাদের সবার জন্য অপেক্ষা করছে। সেই আশায় রইলাম সবাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জমাইতে পারি নাই নিজের দোষেই৷ অনেক ভালোবাসতাম৷ কিন্তু সন্দেহ করা উচিত হয় নাই আমার তখন। তা নাহলে বিয়ে করে ফেলতে পারতাম৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার পোস্ট পড়ে অনেক ভালো লাগলো।অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন।তবে মুসলিম হয়ে হিন্দু মেয়ের সঙ্গে প্রেম করেছেন কথাটি কেমন জানি লাগলো তাকে মুসলিম করে বিয়ে করলে অনেক পুন্যের কাজ করতেন।যা হয়ে গেছে তা তো বদলানো যাবে না।সামনের দিনের জন্য শুভ কামনা রইলো।ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যা৷ নিজের দোষে চলে গেছে৷ তানাহলে বিয়ে হয়ে যেত আমাদের।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Thank you
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দারুন একটি মজার প্রেম কাহিনী নিয়ে দেখছি প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করলেন। বেশ মজার কাহিনী ছিল। কিন্তু একটু হাসিও পাচিছলো যে ক্লাস ২-৩ তে আবার ক্রাশ হি হি হি। আমার মনে হয় প্র্রেমে পাওয়ার চেয়ে হারানোর মাঝেই মজা বেশী। ধন্যবাদ সুন্দর একটি গল্প শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রেম হওয়ার থেকে, জিএফকে প্রেমে পড়ানোর জন্য ইম্পেস করার মূহুর্ত গুলোর মজা বেশি৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাই আপনার জীবনের গল্পটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। তবে তোমার জন্য যেটা ভালো হয়তো ভাগ্য সেটা ছিল। আর ঢ়েটা তোমার জন্য ভালো না হয়তো সেটা চলে গেছে। তনে আগে কি হয়েছে হয়েছে। সামনের দিনগুলো যেন ভালো ভাবে যায় তার জন্য শুভ কামনা রইলো ভাইয়া।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ওগুলো আমি চিন্তা করি না ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি যখন ক্লাস ২, ৩ এ পড়তেন তখনই আপনার ক্রাস ছিলো 😱 দিনে ক্রিকেট খেলতেন মানলাম, রাতে কোথায় খেলতে গেছেন 🤭 তবে আপনার জীবনে হিন্দু মেয়ে যেহেতু এসেই গেছিলো, তাকে মুসলমান করা উচিত ছিলো। তাকে হাড়াতে দেওয়াটা উচিত হয় নাই। আর সজীব ভাই কাজটা ঠিক করে নাই।তখন যদি আপনার পছন্দের মেয়েকে ওনি পটাতে না চেষ্টা করতো তাহলে হয়তো আমরা বছর বছর আকিকা করতে পারতেন, মর্মান্তিক হয়ে গেলাম আপনার গল্পে চাইলেই আপনি হিরো হতে পারতেন। 🙃
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এতদিনে ৪-৫ টা বাচ্চা নিতাম 😃
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সজীব মামু কি স্কুল লাইফ থাকি লুচু বয় ছিলো নাকি। ওই বেটা খালি মাইয়া পরিবর্তন করে৷ আমি এর আগেও এই গল্প শুনেছিলাম সজীব মামুর থেকে। মুসলিম মেয়েটার সাথেও তো পরে ওই বেটা প্রেম করতে পারে নাই পরে শুনেছি কোন জানি খালাতো বোনের সাথে প্রে করছে। যাইহোক হিন্দু মেয়েটার আইডি হয়তো আমার কাছে আছে 😀। আপনি একবার আমাকে দিয়েছিলেন। আমি চাই সজীব মামুকে একটা বড় ছ্যাকা দেউক মামি 😀।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
তাহলে আত্মহত্যা করবে ঐ বেটা
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
😁😁
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাইয়া। আসলে আপনার হিস্টরি দেখে অবাক হয়ে গেলাম ক্লাস ২-৮ শ্রেণী পর্যন্ত শুধু দেখেই গেলেন কিছু বলতে পারলেন না। আসলে আপনি না অনেকেই আছে এরকম শুধু কাউকে দেখে ইচ্ছে পূরণ করতে চাই কিন্তু মুখে কিছু বলতে পারে না। আসলে এটা আমাদের জন্য অনেক ক্ষতি কাউকে কোন কিছু বলার থাকলে তা সঙ্গে সঙ্গে বললে এর কিছু সফল হতে পারে। কেননা একটা কথায় আছে চিকিৎসা না করে মরার থেকে চিকিৎসা করে মরা ভালো। এতে অনেকটা লাভ আছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এরকম সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার সম্পর্কে না জানা অনেক কিছুই এখানে জানতে পারলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রথমের টা ক্রাশ ছিলো৷ বলছিলাম রাজি হয় নাই৷ প্রেম করতো সে৷ তা নাহলে রাজি হইতো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit