বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই।
আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন। আলহামদুলিল্লাহ, আমিও আল্লাহর রহমতে ভাল আছি। বন্ধুরা আজকে আমি
@kalidsyfulla আপনাদের মাঝে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি।আশা করি শেষ পর্যন্ত সবাই সাথেই থাকবেন।
('''ধন্যবাদ''')
প্রিয় বন্ধুরা, শুরু করছি আজকের দিনের ডায়েরী গেমটি।বন্ধুরা আমি আছি কোটচাঁদপুর ঝিনাইদাহ।আজ ঘুম থেকে উঠে পাক পবিত্রতা অর্জন করে ফজরের সালাত আদায় করি। শ্বশুরবাড়িতে আসলে বেশিরভাগই বাড়িতে নামাজ পড়া হয়ে যায়। এটা আসলে একটা দুঃখের অপরিতাপের বিষয়। নামাজ শেষ করে, কিছু সময় বিছানায় শুয়ে থাকি। সকালের নাস্তা করি এবং এস্টিমেটর নোটিফিকেশন চেক করি তারপর বিভিন্ন কমিউনিটির পোস্টগুলো দেখি। তারপর গোসল করে সকালের খাবার খায়।
সকালের খাবার খেয়ে মেয়েটাকে সাথে নিয়ে বড় ভাইরা ভাইয়ের সাথে দেখা করতে যায়। যায় ছোট কুটুমের মোটরসাইকেলটা নিয়ে। আমার বড় ভাইরা ভাইয়ের বাড়ি আদমপুর মহেশপুর ঝিনাইদাহ।মোটরসাইকেলে যাওয়ার সময় আমার বাচ্চাটা পিছনে বসবে না, সামনেই বসবে। ঠান্ডার সময় ভাবলাম যে পিছনে বসাবো কিন্তু সে শুনলে না। তারপর সামনে বসানোর কারণে ঠান্ডা লাগতেছিল। আমি আমার মাথার রুমাল মেয়েটার মাথায় সুন্দর করে বেধে দিই।আমরা বাসায় পৌছে দেখি ভায়রা ভাই বাড়িতে নাই, মাঠে রয়েছে । নাস্তা করে মাঠের দিকে রওনা করলাম, গিয়ে দেখি তিনি বাজারে বসে আছেন। তারপর বাজারে বসে কিছু সময় কথাবার্তা বললাম।এবং কিছুক্ষণ কিছুপর দুজনে বাসায় আসলাম।
বাড়িতে এসে জোহরের নামাজ আদায় করি। নামাজ শেষ করে দুপুরের খাবার খাই। খাওয়া-দাওয়া শেষ হওয়ার পর কিছু সময় গল্প গুজব করি।তারপর বাড়িতে চলে আসার সময়,পেয়ারা গাছ থেকে কিছু পেয়ারা পাড়ি।আমাদের দেয়ার জন্য মাঠ থেকে কিছু ড্রাগন নিয়ে এসেছিলেন ভায়রা ভাই। সেগুলো গুছিয়ে একটা বস্তায় করে মোটরসাইকেল এর সাথে বেঁধে দেয় । আমরা আছরের নামাজের আগেই ভাইরা ভাইদের বাড়ি থেকে চলে আসি।
শ্বশুরবাড়ি থেকে আসরের নামাজ আদায় করে, আসি কোট চাঁদপুর দাঁতের ডাক্তারের কাছে।মেয়েটার দাঁতে পোকা লেগেছে, তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে আসি কি ব্যবস্থা করে। মাগরিবের নামাজের পর ডাক্তারের সিরিয়াল পাই। তারপর ডাক্তার দাঁত দেখে পরিষ্কার করে দেয় এবং একটা জায়গায় পুটিং করে দেয়। তারপর আমাদের কাজ হয়ে গেলে আমরা ডাক্তারের এখান থেকে চলে আসি।
ডাক্তারের ওখানে থাকা অবস্থায় মেয়েটা এক জায়গায় বসে থাকতে চায় না। তাই মেয়েটাকে নিয়ে একটু হাঁটাহাঁটি করি। দেয়ালের দিকে খেয়াল করি একটা প্রজাপতি বসে আছে।তারপর প্রজাপতির ছবি তুলি।
ডাক্তার দেখিয়ে বের হয়ে বলুহর স্টান এই দোকান থেকে কিছু কেনাকাটা করে বাড়ির পথে রওনা দেই। রেললাইন পার হওয়ার পর খেয়াল করি মাঠের ভেতরে প্রচুর আলো জ্বলতেছে ড্রাগনের বাগানে। পরে খোঁজ নিয়ে জানলাম যে এই বাগানে ২২০০ বাল্ব জ্বালানো আছে। সব কমপক্ষে ১০০ পাওয়ারের। এটা আসলে একটা বিদ্যুৎ অপচয়। কর্তৃপক্ষের লাভ হলেও বিদ্যুতের ঘাটতি চলতেছে।
Device | Name |
Android | Realme c33 |
Camera | 50MP 5MP |
Location | Bangladesh 🇧🇩 |
Short by | @kalidsyfulla |
প্রিয় বন্ধুরা আজকের মত এখানেই শেষ করছি, আবার দেখা হবে পরবর্তীতে নতুন কোন ডায়েরী গেমে ইনশাআল্লাহ

https://x.com/KalidSyful53290/status/1866434763663552911
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit