আজকের তারিখ:21/১২/২৩
রোজ: সোমবার
The Diary Game
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন স্টিমিট প্লাটফর্মে সকল বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি।তো কালকে আমি আমার শারীরিক ওসুস্থতার কারণে কালকে কিছু শেয়ার করতে পারিনি সেজন্য দুঃখিত।তো আজকে আমি আপনাদের সাথে আমার সারা দিনের মুহূর্ত গুলো শেয়ার করতে যাচ্ছি। জানিনা আপনাদের কতোটুকু মনের মতো কাজ করতে পারছি ও আমার লেখা গুলো বুঝাতে পারছি,তো যাই হোক বন্ধুরা চলুন এবার শুরু করি।
আমার সকাল বেলা মুহূর্ত।
প্রতিদিনের মতো আজকেও আমি অনেক ভরে উঠে গেছি। তারপর আমি থালা বাটি ধুয়ে ঘরে নিই এরপর আমি উঠান ঝাড়ু দিই। এরপর আমি মুরগি গুলো বের করে নিয়ে এসে সেগুলো কে খেতে দিই।
এরপর আমি শ্বাশুড়ি রান্না করছে সেখানে গিয়ে সাহায্য করি এবং সাথে ভুলতুরি শাক ছিল সেগুলো পরিষ্কার করে ধুয়ে দিয়ে কোনো এক পাত্রে রেখে পানি ঝরতে দিয়ে রাখি নাহলে পানি থাকলে শাক ভাজির সময় একদম নরম হয়ে যাবে। এরপর আমি নিজে হাত মুখ ধুয়ে পরিপাটি হয়ে নিই সাথে গোসল করে উঠি কারণ শীতের মৌসুমে সকাল বেলা গোসল না করলে দুপুর হয়ে গেলে গোসল করতে মনে চায় না তাই আমি সকাল সকাল গোসল করে উঠি যে কত দিন শীতের সিজেন থাকে। এরপর আমি গোসল শেষে খাওয়া-দাওয়া করি তারপর থালা বাটি আবার ধুয়ে ঘরে নিয়ে রাখি।
সকাল বেলা চলে যাওয়ার পর তার পরের কিছু মুহূর্ত।
এরপর দেখি একজন লোক মধু কেটে নিয়ে এসেছে যেন কই থেকে তারপর আমি তার কাছে থেকে একদম হালকা পরিমান নিয়ে মুখে লাগিয়ে রোদে বসে রইলাম মধু মুখে দিলে নাকি মুখের ত্বক ভালো থাকে তাই আমি লাগিয়ে নিলাম,ওই লোক ই আবার কালকে মানে শুক্রবারে আমাদের ঘরের পেছনে মৌচাক কাটবে তো সেখান থেকে যদি মধু ৪ কেজি হয় ২ মৌচাকে তাহলে দুই কেজি যার গাছ তার আর যে কাটবে তার দুই কেজি।তো যাই হোক দেখতে দেখতে দুপুর বেলা হয়ে গেল।
আমার কাটানো দুপুরে কিছু মুহূর্ত।
এরপর দুপুরে আমি বাংলার মেলা অফিস এ যাই সঞ্চয় এর জন্য পাঁচশ টাকা পারিবারিক কাজে জন্য। এরপর সেখান থেকে বাড়িতে চলে আসি এবং দুপুরে খাবার খাই।
কিছুক্ষণ পর মুংলাই কিনে আনি তারপর আমি আমার হাসব্যান্ড মুংলাই খেলাম এত টেস্ট খেতে বলার বাইরে খুব মজা লাগছিল খেতে। এরপর কিছুক্ষণ সবার সাথে গল্প করি। করতে করতে বিকলে গড়িয়ে আসলো।
আমার কাটানো সুন্দর মুহূর্ত বিকেল ।
একটু পর দেখি কল এসেছে আমার ফোনে দেখি আমার মামার বড় ছেলে মানে মামাতো ভাই। এরপর রিসিভ করলাম ও বলল এলেঙ্গা যাবে শীতের কাপড় এর জন্য এবং বেডমিন্ট কেনার জন্য কি আর করার হাসব্যান্ড এর কাছে থেকে অনুমতি নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে চলে গেলাম রসুলপুর এরপর সেখান থেকে অটোতে উঠলাম ,উঠার পর এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে নামিয়ে দিলেন
এরপর চলে গেলাম ''খেলা ঘরে '' দোকানে কেনার জন্য সেখান থেকে চেয়েছ করে ''পাচঁশত টাকা'' দিয়ে বেডমিন্টন কিনে নিলাম।
এরপর চলে গেলাম কাপড় চোপড় এর দোকানে একটি সুইটার আর একটা টাওজার কিনে বাড়ির দিকে রওনা দিলাম আমার ভাই সেগুলো কিনে নেওয়ার পর অনেক খুশি হলেন এবং দেখতেই পাচ্ছেন কপড়ের ব্যাগ হাতে নিয়ে ও বেডমিন্টন কাঁদে নিয়ে বাড়ি যাওয়ার জন্য রওনা হলেন। ছোট রা যখন কোনো কিছু আবদার করার পর পায় সেটা দেখে আমার অনেক ভালো লাগে , কিন্তু নিজের টাকা দিয়ে যদি কিনে দিতে পারতাম ছোট ভাই কে তাহলে বেশি শান্তি অনুভব করতাম। আমার মামার কাছে থেকে কান্না কাটি করে টাকা নিয়ে যায় আমার মামাতো ভাই। আমার মামা সাধারণ একজন মানুষ।
তো যাই হোক বন্ধুরা এরপর আমি খেয়াল করলাম ট্রেন যাচ্ছে সেটা এরপর আমি দুই টা ছবি তুললাম আসলো ট্রেনের চিন্ন বোঝা যাচ্ছে না তার কারণ অন্ধকারে কারনে, শুধু রঙিন আলো দেখা যাচ্ছে।মেন রোডের পাশাপাশি ট্রেনের রাস্তা তাই দেখা যাচ্ছে। এরপর আমি আল্লাহর অশেষ রহমতে বাড়িতে এসে পৌঁছায়।
তো বন্ধুরা কেমন লাগলো আমার সারা দিনের মুহূর্ত গুলো আপনাদের যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন আমাকে জানাবেন এবং ভোট দিয়ে উৎসাহিত করুন ও সাপোর্ট করে। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি নিয়ে আসবো নতুন কোনো পোস্ট। সেই পর্যন্ত ভালো থাকুন সবাই আল্লাহ হাফেজ।
Team Newcomer- Curation Guidelines For December 2023 Curated by - <@wilmer1988>
Note: Try and engage meaningfully with fellow users, comment and upvote on their post, as this will help you to have good Voting CSI
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Hi, Greetings, Good to see you Here:)
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit