বিজযদিবসের উৎপত্তি হয়েছে স্বাধীনতা প্রাপ্তির লড়াই, যা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণার সাথে শুরু হয়। পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী পৈচাশিক নির্যাতনে এদশের মানুষের মনে ক্ষোভের দানা বাধাতে শুরু করে। আর এই নির্যাতনের প্রতিবাদে একাধিক দশক পর্যন্ত বাংলাদেশী মানুষের সাথে যুদ্ধ শুরু হয় এবং সেই যুদ্ধে বাংলাদশের বিজয় হয়। এই দিনটি শোক এবং গর্বের দিন, মোকাবিলা দিন, শহীদের জন্য শ্রদ্ধাংজলির দিন।
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সাল, ঢাকা রমনা রেস কোর্সে (যা এখন সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী বাংলাদেশ এবং ভারতের যৌথ বাহিনীর সামনে আত্মসমর্পণ করে। এই ঘটনাটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সুনিশ্চিত করে এবং একটি নতুন দেশের জন্মে কারণ হয়।
মহান বিজয় দিবসে ফুল দিয়ে শহীদদের শ্রদ্ধা নিবেদন।
প্রতি বছর, বাংলাদেশীরা বিজযদিবস উপলক্ষে বিভিন্ন ঘটনা এবং কার্যক্রমের মাধ্যমে উৎসবগুলি পালন করে। রাষ্ট্রীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে একটি মহাবিশাল সামরিক প্যারেড আয়োজন করা হয়, যা রঙ্গিন ও অত্যন্ত আবির্ভাবযোগ্য। সারাদেশের ন্যায় আমাদের বাগেরহাটও যথাযোগ্য মর্য াদায় দিনটি পালন করা হয়। দিনের প্রথম প্রহরে প্রথম গুলি সমর্পণের জন্য ৩১ বার শ্রদ্ধাংজলি এবং শোকের চিহ্ন হিসেবে জাতীয় পতাকা অর্ধেক রাখা হয়।