আসসালামু আলাইকুম আশা করি সবাই ভাল আছেন আরও একটি নতুন বিষয় নিয়ে পুনরায় আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছে সবার জন্য অনেক অনেক দোয়া এবং ভালোবাসা রইলো।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য পুরো বিশ্বজোড়া বিখ্যাত। আর এই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের পারে যেহেতু বসবাস করে নিজেকে অবশ্যই সৌভাগ্যবান মনে হয়। কক্সবাজারের কাছেই রয়েছে বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিন। সেন্টমার্টিন ভ্রমন করতে যাওয়াটা ভ্রমণ পিপাসে মানুষের জন্য একটা স্বপ্নের মত। গত বছর মার্চ মাসে সেন্টমার্টিন ভবন করতে গিয়েছিলাম কিন্তু মাজ পথ থেকে পুনরায় ফিরে যেতে হয়েছে। তাই এই বছর পরিকল্পনা করলাম ডিসেম্বর মাসের মধ্যে সেন্টমার্টিন সমুদ্র সৈকত ভ্রমন করে আসব।
সে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করার জন্য আমরা বেরিয়ে পড়েছিলাম 12 তারিখ একদম খুব ভোরবেলা। ৫ঃ৩০ মিনিটে আমার যাত্রা শুরু হয় টেকনাফের উদ্দেশ্যে। আমরা প্রায় ১৫ জনের একটা বড় টিম সন্ধ্যা পয়েন্ট থেকে টেকনাফের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলাম। কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন এর শিবের ঘাট পর্যন্ত পৌঁছাতে সময় লাগে প্রায় দুই ঘন্টা ৪০ মিনিটের মত । যেহেতু শীতের আগমন হয়ে গিয়েছে তাই পুরো জার্নিটাই ছিল একদম শীতল। জানালা দিয়ে গ্রামীন শীতের সকাল উপভোগ করছিলাম।
|
টেকনাফ যাওয়ার রাস্তায় অনেকগুলো এলাকা পড়ে এবং এই এলাকাগুলো সবই গ্রামাঞ্চল। লিং রোড হয়ে টেকনাফে যাওয়ার রাস্তারটাই গ্রামীন এলাকাগুলো দেখতে খুবই ভালো লাগছিল। আমরা যখন গাড়িতে করে ভ্রমণ করছিলাম তখনও পর্যন্ত সূর্য ওঠেনি। গাড়িতে করে কিছু দূর যাওয়ার পরেই সূর্য উঠছিল পূর্ব আকাশে সেই দৃশ্যটা ছিল খুবই ভালো লাগার। আমরা যখন টেকনাফে জাহাজের ঘাটে পৌঁছায় তখন প্রায় ৮:৪৫ মিনিট। সেন্টমার্টিন এর প্রতি মানুষের আকর্ষণটা অনেক বেশি সেটা প্রতিবার ঘাটে গেলেই বোঝা যায়। আমরা যে জাহাজটাতে করে গিয়েছিলাম সেটাতে যাত্রা ছিল প্রায় ৪০০ কাছাকাছি। সেন্টমার্টিন এ এমন প্রায় ছয় থেকে সাতটা জাহাজ চলাচল করে।
৯ঃ১৫ মিনিটে মিনিটে আমাদের জাহাজ নাফ নদী হয়ে সেন্টমার্টিন এর উদ্দেশ্যে রওনা দিল। নাফ নদীতে কিছুদূর জাহাজ চলার পরে আমরা একটা চমৎকার দৃশ্য দেখতে পেলাম সেটা হচ্ছে গাংচিল। সেন্ট মার্টিনের উদ্দেশ্যে রওনা করা যাহাযোগ্য না নদীতে চলাচল করে প্রায় এক ঘন্টা ত্রিশ মিনিটে চেয়েও বেশি। এই পুরো সমটা জোরে আপনার জাহাজের চারার পাশে প্রচুর পরিমাণে গাংচিল ঘুরে বেড়াবে এই দৃশ্যটা আপনার মনকে মুক্ত করবে। অনেকেই হাতে করে বিভিন্ন রকমের খাবার নিয়ে যায় গাংচিলকে খাওয়ানোর জন্য।আমরাও আমাদের সাথে করে কিছু কই ভাজা নিয়ে গিয়েছিলাম সাগরের এই অতিথিকে আপ্যায়ন করার জন্য। সেন্টমার্টিন এর বিস্তারিত অংশ নিয়ে আরো একটি লেখা আপনাদের সামনে লিখব আজ এতটুকুই থাক।
|
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে শেষ পর্যন্ত লেখাটি পড়ার জন্য আরও একটি নতুন লেখা নিয়ে পুনরায় আপনাদের সামনে উপস্থিত হব ইনশাল্লাহ।
Hi, Greetings, Good to see you Here:)
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সমুদ্র যাত্রা অনেক মধুর। বিশেষ করে যখন মাঝ সমুদ্রে চারিদিকে যখন শুধু পানি পানি দেখা যায় তখন অনুভুতিটা অন্যরকম হয়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার এক্টিভিটিস বাড়ানোর চেষ্টা করুন ,আপনার ভোটিং CSI একদম কমে গিয়েছে । কমিউনিটিতে অন্য ইউজারদের পোস্ট হলো কিউরেট করার চেষ্টা করুন । কিছু মার্কডাউন সঠিকভাবে প্লেস করা হয় নি সেজন্য টেক্সট এলোমেলো হয়ে গিয়েছে ,তাই পোস্ট পাবলিকেশনের পূর্বে মার্কডাউন ঠিক আছে কি না একটু চ্যাক করে নিবেন । ধন্যবাদ ,আপনার দিনটি শুভ হোক ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
@nijam468
আপনার পোস্ট পড়ে খুব ভাল লাগলো। অনেক আগে আমি কক্সবাজার গিয়েছিলাম । এখন অনেক চেষ্টা করি কিন্তু জেতে পারিনা কাজের জন্য ।আপনার ভাগ্য অনেক ভাল আমি কক্সবাজারে অবস্থান করেন । সেন্টমার্টিন এখনো যেতে পারেনি খুব ইচ্ছে যাবার । আমার খুব ভাল লাগে পানির উপরে ভাসতে ।আমি খুব চেষ্টা করছি যাবার । আপনার পোস্ট পড়ে আমার যাবার ইচ্ছে আর বেড়ে গেলো ।ভাল থাকবেন ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার ভ্রমণের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বেশ ভালো লাগলো। কক্সবাজার আমার একবার ভ্রমণ করা হলেও সেন্টমার্টিন আমার এখনো যাওয়া হয়নি। তবে আমার খুব ইচ্ছে আছে সেন্টমার্টিন ভ্রমণ করার। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সেন্টমার্টিন ডিম সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য এবং সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ ভাই
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit