আসসালামু আলাইকুম
আরো একটি নতুন বিষয় নিয়ে পুনরায় আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি।
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন সবার জন্য অনেক অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের জনপ্রিয়তার কারণে কক্সবাজারে প্রচুর পরিমাণে পর্যটক ভ্রমণ করতে আসে এটা কারো অজানা নয়। কক্সবাজারে পর্যটকের কারণে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এলাকায় কিছু ব্যবসা তৈরি হয়ে গিয়েছে যেটা শুধু মাত্র পর্যটক কেন্দ্রিক। প্রজেক্টর কেন্দ্রিক এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো বছরের যে সময়টাতে সিজন থাকে সেই সময়টাতে খুবই ভালো মানের ব্যবসা করতে পারলেও সিজন যখন থাকে না ব্যবসা একেবারে নাই বললেই চলে। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এলাকায় ব্যবসা শুরু করার পর থেকে এই সময়ে যে পরিমাণ ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়েছে সেটা অন্য কোন সময় ছিল না। প্রতিদিনের মতো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্যে সকালবেলা বেরিয়ে পড়েছিলাম। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে যে পরিমাণ যাচ্ছে সেই হিসাবে প্রতিদিন আমাদের যে খরচটা লাগে সেই খরচটাও উঠে আসতেছে না।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এলাকায় এরকম পরিস্থিতিতে কখনোই পড়তে হয়নি। বিশেষ করে ছাত্র আন্দোলনের পথ থেকেই দেশের পরিস্থিতি খারাপ হয়ে পড়েছিল। যদিও বা এরকম একটা পরিবর্তন আমাদের দেশের জন্য দরকার ছিল। সরকার পতনের পর থেকে মোটামুটি কিছু পর্যটক কক্সবাজারে আসা শুরু করেছিল। কারণ অনেকের মনেই তখন আনন্দ ছিল তাই সে আনন্দ ভাগ করার জন্য সবাই কক্সবাজারের দিকে ছুটে এসেছিল। কিন্তু এরপরেই শুরু হয়ে গেল প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টি এবং বৃষ্টির ফলে বন্যা। সব মিলিয়ে আমার দেশের মানুষ সবাই খুব একটা খারাপ পরিস্থিতির মধ্যে জীবন অতিক্রম করেছে জুলাই এবং আগস্ট এই সময়ে।
আল্লাহ বিভিন্ন সময়ে মানুষকে বিভিন্ন রকম ভাবে পরীক্ষা করে সব পরিস্থিতি মেনে নিয়ে নিজেকে ধৈর্যশীল হিসাবে টিকে থাকতে হবে। আমাদের জীবনের কিছু ধাপ কখনো উন্নতির দিকে যাবে কখনো কখনো অবনতি দিকে যাবে এটাই জীবনের অংশ। আপনারা সবাই ভালো এবং সুস্থ থাকবেন সেই কামনা করছি এবং সবার জন্য দোয়া রইল।
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে শেষ পর্যন্ত লেখাটি পড়ার জন্য আরও একটি নতুন লেখা নিয়ে পুনরায় আপনাদের সামনে উপস্থিত হব ইনশাআল্লাহ।
Hi, Greetings, Good to see you Here:)
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit