উপরে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন আমি এবং আমরা বন্ধু দুই জন যাচ্ছি। আমরা ঝিনাইদহ বাস র্টামিনাল থেকে ঢাকার উদ্দেশ্য রওনা হয়।আমার গোল্ডেন লাইন পরিবহনে করে যায়। আমাদের রওনা হওয়ার সময় ছিল ৯:৪৫। পরিবহন ঠিক ৯:৩০ এসে কাউন্টারে এসে হাজির হয়।পরিবহনটি আসার পরে আমাদের দুই টা বেগ ছিল, সেই গুলো সুপারভাইজার গাড়ির বক্সের ভিতর নিয়ে রাখে এবং আমাদের দুই টা সিলিপ দেই। সিলিপ টা আমরা নিয়ে আমাদের সিটে আমরা বসে পড়ি। ঠিক যখন ৯:৪৫ বাজে তখন আমাদের গাড়ী ঢাকার উদ্দেশ্য ছেড়ে দেয়।
রওনা হয়ে অনেক টা পথ আসার পরে ফরিদপুরে Golden Line কাউন্টারে আসার পরে ১০ মিনিটের একটা বিরত দেই ফ্রেশ হওয়ার জন্য। ফরিদপুরেই হচ্ছে বাংলাদেশের সব থেকে বড় Golden Line এর কাউন্টার। মানে Golden Line এর নিজস্ব কাউন্টার যেটা কিনা ফরিদপুরে অবস্থিত। তো এই খান থেকে দশ মিনিট বিরতির পর গাড়ী আবার রওনা হয় ঢাকার উদ্দেশ্য। এই ভাবেই আমরা যেতে থাকি। আমাদের গাড়ী টা পদ্মা সেতু হয়ে যাবে। ঝিনাইদহ থেকে ঢাকা এয়ারপোর্টে এর দূরত্ব ১৯৮ কিলোমিটার। আমরা এই পথটা পাড়ি দিয়ে আসবো। যাওয়ার পথে আবার দুই এক যায়গায় ছাত্ররা গাড়ী চেকিং করছিল। চেকিং শেষে একটা সিলিপ দিয়েছে। যেই টা দেখালে সামনে আর কোথাও গাড়ী আর চেক করবে না।
এই ভাবেই অনেক টা পথ অতিক্রম করে চলে আসলাম এয়ারপোর্টে সামনে। তো সেখানে সুপারভাইজার আমাদের কে নামিয়ে দিলো।আমরা মূলত আসকোনা যাবো তাই আমাদের এখানেই নামতে হবে। আমরা এয়ারপোর্টের সামনে নামার পরে ওই যায়গা থেকে হেটে চলে আসলাম হজ্জ ক্যাম্পের এখানে। আসাতে আসতে সময় ও দুপুর পার যাচ্ছে তো আমরা ভাবলাম তাহলে দুপুরের খাবার খেয়ে একবারে রুমে যাওয়া যাক। তখন আমরা আসকেনা বাজারে একটা হোটেলে ঢুকলাম এবং খাবারের অর্ডার করলাম। আমরা মুরগির মাংস আর ভাত অডার করি। এবং খাওয়া দাওয়া শেষ করে। সুস্থ ভাবে রুমে এসে পৌছায় আল্লাহর রহমতে।
আমার পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদের সকলকে অনেক ধন্যবাদ, এবং আজকে ঝিনাইদহ থেকে ঢাকা যাওয়ার সম্পর্কে আপনাদের সাথে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। কেমন লাগলো মন্তব্য করুন।