বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।আজ ০১ চৈত্র ১৪২৮, ফাল্গুন শেষে শুরু হলো বসন্ত ঋতুর দ্বিতীয়-পর্ব চৈত্র মাসের। ভোরের আলোয় উদ্ভাসিত হয়েছে প্রকৃতি। যদিও কবিগুরু বলেছিলেন, ‘প্রহর শেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্র মাস/তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।’
আজ আমি আপনাদের মাঝে "ডায়ানথাস ফুল" নিয়ে আলোচনা করবো।
বাগানের অসংখ্য সুন্দর এবং সবচেয়ে রঙিন ফুলগুলির মধ্যে একটি ফুল হলো "ডায়ানথাস ফুল"। এই ফুলের উদ্ভিদ এশিয়া এবং ইউরোপের স্থানীয়।
এইফুল এখন বাংলাদেশে বানিজ্যিক ভাবে চাষাবাদ করা হচ্ছে। এই ডায়ানথাস আসলে ফুলের প্রজাতির নাম, যেখানে আছে প্রায় ৩০০ টি ফুলের গাছ রয়েছে।
এই ফুলের পাতাগুলি লাইনার এবং কান্ডের চারপাশে সুদৃশ্য পাতার মতো সাজানো থাকে।এই ফুলগুলি লাল, বেগুনি,সাদা, গোলাপী এবং মিশ্র রঙের বেশি দেখা যায়। এই ফুলের ৫-৭ টি পাপড়ি থাকে এবং পাপড়ির শেষে অসমমিত দাঁতযুক্ত থাকে।
এই ফুলের তুলনামূলক কম সুগন্ধি হয়ে থাকে। বাগানে এবং পাত্রে উভয় জায়গায় রোপন করা যায়। যখন এই ফুলগুলো প্রস্ফুটিত হয়, তখন একসাথে অনেক গুলো ফুল নিয়ে আসে। এই সপুষ্পক উদ্ভিদ বীজ থেকে বা কাটিং করে সহজেই ব্যবহার করা যায়।
আজকের মতো আমি এখানে ব্লগ লেখা সমাপ্ত করলাম। সর্বশেষে সবার সুস্বাস্থ্যে কামনা করি।