ফুটবল পায়ে কী করেননি তিনি। বলকে যেভাবে কথা বলাতে চেয়েছেন, ঠিক সেভাবেই বলিয়েছেন। এরপরও লিওনেল মেসি আগে যা করেননি, এখন সেটাই করছেন। ফুটবল তিনি এভাবেই খেলতে চান এবং তার পা নামের প্যাডেলটি চালিয়েও যাচ্ছেন সেভাবেই। প্রতিটি ম্যাচে প্রতি মিনিট খেলে চলতি মৌসুমে এ পর্যন্ত কোনও বিশ্রাম নেননি।
ফুটবল বিজ্ঞান বলে, মেসির এখন যে বয়স, সেটা ফুটবল খেলার প্রস্তুতি এবং পারফরম্যান্সে প্রভাব ফেলে। খেলোয়াড়রাও অনেকটা রিজার্ভ হয়ে যান বয়সের এই সময়টাতে। কিন্তু সে বয়সটাতেই অন্য একটা লেভেলে দেখা যাচ্ছে মেসিকে।
বয়সটা ৩০ হওয়া সত্ত্বেও, মেসি আগের চেয়ে আরও বেশি সময় মাঠে খেলছেন। আগে তবু দু-একবার বিশ্রাম পেতেন বা নিতেন। কিন্তু এখন তিনি প্রতিটি প্রতিযোগিতার প্রতিটা ম্যাচের প্রতি মিনিটে খেলছেন।
আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়ার কারণে আগের মৌসুমেও মেসি সাধারণত দলের অনুশীলনে দেরিতে আসতেন। কিন্তু এখন তিনি অধিকাংশ সময় আগেই পৌঁছে যাচ্ছেন।
আর্নেস্টো ভালভার্দের অধীনে চলতি মৌসুমে এখনও পর্যন্ত ১৩টি ম্যাচের প্রতি মিনিট খেলেছেন মেসি। একমাত্র ২০১৪-১৫ মৌসুমেই তিনি এর কাছাকাছি, মানে শুরুর ১০টি ম্যাচে মাঠে নেমেছিলেন।
চলতি মৌসুমে ক্লাবের পাশাপাশি জাতীয় দলের প্রতিটি ম্যাচের প্রতিটি মিনিটও মাঠে ছিলেন মেসি। সাতটি লা লিগা ম্যাচ, তিনটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, দুটি স্প্যানিশ সুপারকোপা এবং আর্জেন্টিনার হয়ে চারটি বিশ্বকাপ বাছাই ম্যাচ; সবমিলে ১ হাজার ৪শ ৪০ মিনিট মাঠে ছিলেন তিনি।
ইউরোপের কোনও লিগের অন্য কেউ মেসির সমান মাঠে থাকেনি। দ্বিতীয় স্থানে আছেন রিয়াল মাদ্রিদের দানি কারভাহাল। ৯৯০ মিনিট খেলা স্প্যানিশ তারকা এখন হার্টের সমস্যায় মাঠের বাইরে।
Hi rinky
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
hi
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit