Space Station about the unknown, some information

in news •  5 years ago 

মানবজাতির বরাবরই জানার আগ্রহ অদম্য। আরে অজানার পথে পাড়ি জমাতে মানুষ তৈরি করে নানা ধরনের যানবাহন। Screenshot_20191013-194644.pngবিভিন্ন ধরনের যনজিবন চেপে মানুষ প্রথমবারের মতো নিজেদের অবস্থান থেকে পৃথিবী কে আবিষ্কার করেন। Screenshot_20191014-092629.pngএরপর উড়োজাহাজ তৈরীর মাধ্যমে মানুষ পূরণ করেছে তার আজন্ম উড়ে বেড়ানোর স্বপ্ন। অবশেষে মানুষ পৃথিবীর গন্ডি পেরিয়ে পৌঁছে যায় মহাকাশে। আর বর্তমান প্রযুক্তির উৎকর্ষতায়, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে মানুষ নিয়মিতভাবে বসবাস করছে। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন হল একটা বিশেষ ধরনের কৃত্রিম উপগ্রহ, যেখানে মানুষ বাস করতে পারে। এটি এক ওজন বিহীন পৃথিবী। সেখানে মধ্যকার শোন বল এতটাই হালকা যে শুধু ছোটখাটো বস্তু নয় মানুষ সহ এখানে থাকা সকল উপাদান সব সময় ভেসে বেড়ায়। Screenshot_20191013-194715.png প্রতিটি যুগেই মানবজাতির সাহসী চৌকস অন্তরে না সন্তানেরা পাড়ি জমিয়েছে আবিষ্কারের নেশায়। ঠিক একইভাবে পৃথিবীর গণ্ডি পেরিয়ে মহাশূন্যের বিপদসঙ্কুল পথে যাত্রা করতে প্রয়োজন হয়েছে মানব সভ্যতার সবচেয়ে উন্নত প্রযুক্তি। Screenshot_20191013-194800.png বিজ্ঞান কে কাজে লাগিয়ে মানুষ মহাশূন্যে গড়ে তুলেছেএক অভূতপূর্ব ঘাঁটি, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন হল এক বিশেষ ধরনের কৃত্রিম উপগ্রহ, যেখানে মানুষ বসবাস করতে পারে এটাই ওজন বিহীন পৃথিবী। এখানে মধ্যকার সব বলে এতটাই হালকা যে শুধু ছোটখাটো বস্তু নয় মানুষ সহ সকল উপাদান এখানে ভেসে বেড়ায়। Screenshot_20191013-194825.png এখানে উপর্নিস বলে কিছু নেই তাছাড়া নেই কোন দিন রাতের হিসাব। মানুষ নির্মিত এই দুর্গ অনবরত ছুটে চলেছে মহাকাশে এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্তে।আরে মহাকর্ষ কাজ পরিচালনা যত এমন এক সময়। যে সময় যখন কার কম্পিউটার গুলো ছিল আমাদেরই স্মার্টফোনের চেয়েও কম ক্ষমতা সম্পূর্ণ। Screenshot_20191013-194906.png 1869 সালে ভারতের সর্বপ্রথম মহাকাশে স্টেশন নির্মাণের পরিকল্পনা করেন। এরপর ঊনবিংশ শতাব্দীতে কিশোরভহই এবং হারমান ওয়েব এই সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যোগ করেন। ১৯২৯সালে হারমানপোটকনি তার প্রবলেম অফ দ্য স্পেস বুক এ একটি নকশা উপস্থাপন করেন। Screenshot_20191013-194948.png এরপর আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন আইএসএস বাস্তবে রূপদান করতে বহু সময় লেগেছে। ১৯৮৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র একটা মহাকাশ প্রকল্প হাতে নেয়। এবং এর নাম দেয়া হয় স্পেস স্টেশন ফ্রিডম। Screenshot_20191013-194953.png কিন্তু এটি এর মূল নকশা এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি, পরবর্তীতে অন্যান্য বেশ কয়েকটি দেশে একসাথে মিলে কাজ শুরু করায় পরবর্তীতে এ নাম দেয়া হয় ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন। এরপর নানা ধরনের বহুমুখী পর্যায় সম্মুখীন হয়ে আইএসএস আজকের পর্যায়ে আসতে পেরেছে। এর পরের স্টেশন নিয়ত পরিবর্তনশীল। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন মহাশূন্যে স্থাপনা মানবজাতির সর্বোচ্চ বড় সাফল্য এবং পরিকল্পনা। পৃথিবীতে বিভিন্ন খন্ডে এর বিভিন্ন অংশ নির্মাণ করে মহাকাশে গিয়ে এটি জোড়া দেয়া হয়েছে। মহাকাশ স্টেশনের একটি মডিউল বাপার তৈরি করা হয়েছে এশিয়া ইউরোপ দক্ষিণ আমেরিকা এর সংমিশ্রিত ভাবে। Screenshot_20191013-195107.png মডিউল গুলোকে পৃথিবী থেকে মহাকাশে নিয়ে জানিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে তিন ধরনের রকেট। রকেটগুলো হল আমেরিকান পেজ শাটল এবং বাকি দুইটা হচ্ছে রাশিয়ার। এ রকেট গুলো আবিষ্কার না হলে মহাকাশ স্টেশন কখনোই তৈরি করা সম্ভব হতো না। এরকম গুলো ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে বিভিন্ন ধরনের মহাকাশ স্টেশন সরঞ্জাম এবং এই মহাকাশ স্টেশন তৈরি করা হয়েছে সর্বপ্রথম আমেরিকা ও রাশিয়ার যৌথ প্রযুক্তিতে। একসময় রাশিয়া এবং আমেরিকান দুই দেশই মহাকাশ স্টেশনের জন্য আলাদা আলাদা কারণ তৈরি করে এবং তারা তাদের তারা তাদের নতুন নতুন সিডিউল গুলো একসাথে প্রযুক্তি করার জন্য তারা তৈরি করে একটা বিশেষ ধরনের কনভার্টার যার নাম দেওয়া হয় পেশা রাইস মেটিং এডাপ্টার সংক্ষিপ্ত নাম হচ্ছে pm-এScreenshot_20191013-195147.png এই যন্ত্রটির মাধ্যমে সর্বপ্রথম তৈরি স্টেশনকে একত্রিত করা হয়। তারপর থেকে নিয়মিতভাবে মহাকাশ স্টেশনের উন্নত করতে থাকে এবং একপর্যায়ে 2000 সালে এখানে নভোচারীরা বসবাস শুরু করে। সার্বক্ষণিকভাবে মহাকাশ স্টেশনে ছয়জন নভোচারী বসবাসকারী তাদের প্রধান উদ্দেশ্য হলো এখানে বসবাস করে এমন সব উদ্ভাবন করা সার্বক্ষণিকভাবে মহাকাশ স্টেশনে ছয়জন নভোচারী বসবাসকারী তাদের প্রধান উদ্দেশ্য হলো তা সাধারণত মহাশূন্যে করা সম্ভব। এখানে বসবাসকারী 11 নবসারি সময়সীমা হল 6 মাস কিন্তু কোন আইএসএস ব্যবহারকারীকে এখানে বছরখানিক ও থাকতে হয়। মহাশূন্যে থাকার মানব শরীরে কি কি পরিবর্তন আসে তা পরীক্ষা করা এবং এই মহাশূন্য টির পরিসর একটি ফুটবল মাঠের চেয়েও বড়। বর্তমানে 15 টি দেশ আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে তাদের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে। Screenshot_20191013-195430.png একটি মহাকাশ স্টেশন ভার্সেস প্রতিনিয়ত পৃথিবী চারিপাশ প্রতিক্ষণ, আরে পরীক্ষণ বা পৃথিবীকে একবার ঘুরে আসতে তার সময় লাগে মাত্র 92 মিনিট প্রতিনিয়ত এই ঘূর্ণমান প্রযুক্তির মধ্য দিয়ে মহাকাশ স্টেশন প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ভাবে ছুটে চলেছে। ঘুরতে বিশ্লেষণ পৃথিবী কে ঘুরতে ঘুরতে এক সময় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে আসলে তা বিস্ফোরক বাগুন ধরে যাওয়ার সময় আর এইজন্য বিভিন্ন বিজ্ঞানীরা এই সময় একটা নির্দিষ্টভাবে মহাকাশ, মহাকাশ স্টেশন যাতে বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ না করে এর জন্য তার একটা অভিনব পদ্ধতি আবিস্কার করেছে যাতে মহাকাশ স্টেশন তার নিজস্ব কক্ষপথ বজায় রেখে প্রতিনিয়ত ঘূর্ণমান থাকে।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

flagged for bid bot abuse, @steemflagrewards

Everyone is responsible for purifying the community of steem
净化社区,人人有责
my 2% downvote just is a summons without punish.
我2%的downvote,只是传票,不是惩罚.

The summons is just a reminder that you need to be clear about what you are doing and be prepared for the consequences of your actions.
传票只是提醒您:您要清楚自己在做什么,并且要为自己行为的后果,做好心理准备.

If you support my work, you can give me some upvote on the comment of the summons
如果支持我的工作,可以给我这个传票留言进行点赞

If you find my mistake, you can give me a valid upvote (0.02sbd) on this comment. I will arrange a time to review or provide relevant evidence as soon as possible.
如果发现我判断错误,可以给我有效点赞(0.02SBD),我会安排时间,尽快复核或提供相关证据.

At the present time, I do not support the down vote that you would have to buy if you voted up. So I do not support your work. I want to supported stop this down vote system.

This post has received a 50.53 % upvote from @boomerang.

You got a 33.33% upvote from @joeparys! Thank you for your support of our services. To continue your support, please follow and delegate Steem power to @joeparys for daily steem and steem dollar payouts!