যখন যেখানে প্রয়োজন ছুটে যাই কারন পেশাগত জীবনে ‘আমি পুলিশ'।
জনগণের সেবায় নিজের জীবনকে ঢেলে দিয়েছি। ব্যক্তিগত জীবন আমার কাছে মুখ্য না। জনগণের সাহায্য করাই আমার একান্ত নেশা ও পেশা। যখন যেখানে আমার প্রয়োজন হয় তখন সেখানেই ছুটে যাই। ক্যারিয়ারের প্রথম দিকে খুব কষ্ট হতো। কিন্তু এখন মানসিক ও শারীরিকভাবে সম্পূর্ণ অভ্যস্ত হয়ে গেছি।’
আমাদেরকে কঠিন শৃঙ্খলার মধ্যে কাজ করতে হয়। চেইন অব কমান্ড মেনেই প্রতিটি পা ফেলতে হয়। আমরা যেমন নিজেদের ইচ্ছায় ছুটি কাটাতে পারি না, তেমনি কোনো কাজও করতে পারি না। পুলিশের রুলস-রেগুলেশন যা আছে তা মেনেই কাজ করতে হয়।
পুলিশ সদস্যকে গড়ে ১০-১২ ঘণ্টা কাজ করতে হয় কর্মঘণ্টা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমাদের নির্দিষ্ট কোনো কর্ম ঘণ্টা নাই। আমাদেরকে রাত-দিন ২৪ ঘণ্টাই ডিউটি করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। কখন কোথায় কী ঘটবে, তা তো আগে থেকে বলা সম্ভব না। তাই আমরা প্রয়োজনে যে কোনো সময় সাড়া দেয়ার মানসিকতা নিয়ে থাকি। তবে গড়ে আমাদের প্রতিটি পুলিশ সদস্যকে কমপক্ষে ১০-১২ ঘণ্টা কাজ করতে হয়।’
‘পুলিশ হিসেবে দায়িত্ত্ব পালন করতে গিয়ে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো সাধারণ মানুষ যখন আমাদের ভুল বোঝে।’
ছবিতেঃ হারুন রশীদ
বর্তমানে পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর
এন্টিটেরিজম ইউনিট।
(আপনার ইউনিফর্মের প্রতি গর্ব এবং সম্মান করার এটাই উপযুক্ত সময়। সংক্ষিপ্ত বিবরণ সহ আমাদের কাছে আপনার সেরা ইউনিফর্ম পরিহিত ফটোগুলি সেন্ড করুন।)
Hi! I am a robot. I just upvoted you! I found similar content that readers might be interested in:
https://bodyspace.bodybuilding.com/
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit