সারা দেশে জাতীয় ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইন শুরু হচ্ছে আজ শনিবার।

in share •  3 years ago 

সারা দেশে জাতীয় ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইন শুরু হচ্ছে আজ শনিবার। প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলবে এ কর্মসূচি।

image.png

চার দিনের এ কর্মসূচি চলবে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই সময়ে প্রায় দুই কোটি শিশুকে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

শনিবার দুপুরে বাংলাদেশ (ঢাকা) শিশু হাসপাতাল প্রাঙ্গণে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ঢাকায় জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করবেন।

জাতীয় পুষ্টি সেবা ও জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজর (ডিপিএম) ডা. গাজি আহমাদ হাসান বলেন, ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সারা দেশে ছয় থেকে ১১ মাস বয়সি প্রায় ২৩ লাখ শিশুকে একটি করে নীল রঙের ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল (এক লাখ আই.ইউ) খাওয়ানো হবে। এ ছাড়া ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সি প্রায় এক কোটি ৮৭ লাখ শিশুকে একটি করে লাল রঙের (দুই লাখ আই.ইউ) ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

সারা দেশে প্রায় এক লাখ ২০ হাজার কেন্দ্রে এই জাতীয় ক্যাম্পেইন চলবে। তবে করোনার কারণে এবার বাস ও রেলস্টেশনগুলোতে ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্র পরিচালনা বন্ধ থাকবে।

ওয়ার্ড পর্যায়ে ইপিআই আউট রিচ সেন্টার, কমিউনিটি ক্লিনিক, পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র (এফডব্লিউসি), উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্স, জেলা সদর হাসপাতালের ইপিআই কেন্দ্র ও মেডিকেল কলেজে কেন্দ্র করা হবে।

এ ছাড়া শহরাঞ্চলে আরবান ডিসনেপনসারি এবং জনস্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করে এমন প্রতিষ্ঠান যেমন, সূর্যের হাসি ক্লিনিক ও মেরিস্টোপের মতো বিভিন্ন বেসরকারি এনজিওগুলোতে শিশুদের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। প্রতিটা কেন্দ্রে হেলথ ওয়ার্কারের সঙ্গে দুজন করে স্বেচ্ছাসেবক থাকবে।

প্রত্যেক উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। তাদের তত্ত্বাবধান করতে স্বাস্থ্য সহকারী ও হেলথ ইন্সপেক্টর নিয়োজিত রয়েছে। পাশাপাশি বেসরকারি এনজিও কর্মীরাও সহায়তা করবে। প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলবে এ কর্মসূচি।

চার দিনের এ কর্মসূচি চলবে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই সময়ে প্রায় দুই কোটি শিশুকে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

শনিবার দুপুরে বাংলাদেশ (ঢাকা) শিশু হাসপাতাল প্রাঙ্গণে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ঢাকায় জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করবেন।

জাতীয় পুষ্টি সেবা ও জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজর (ডিপিএম) ডা. গাজি আহমাদ হাসান বলেন, ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সারা দেশে ছয় থেকে ১১ মাস বয়সি প্রায় ২৩ লাখ শিশুকে একটি করে নীল রঙের ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল (এক লাখ আই.ইউ) খাওয়ানো হবে। এ ছাড়া ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সি প্রায় এক কোটি ৮৭ লাখ শিশুকে একটি করে লাল রঙের (দুই লাখ আই.ইউ) ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

সারা দেশে প্রায় এক লাখ ২০ হাজার কেন্দ্রে এই জাতীয় ক্যাম্পেইন চলবে। তবে করোনার কারণে এবার বাস ও রেলস্টেশনগুলোতে ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্র পরিচালনা বন্ধ থাকবে।

ওয়ার্ড পর্যায়ে ইপিআই আউট রিচ সেন্টার, কমিউনিটি ক্লিনিক, পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র (এফডব্লিউসি), উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্স, জেলা সদর হাসপাতালের ইপিআই কেন্দ্র ও মেডিকেল কলেজে কেন্দ্র করা হবে।

এ ছাড়া শহরাঞ্চলে আরবান ডিসনেপনসারি এবং জনস্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করে এমন প্রতিষ্ঠান যেমন, সূর্যের হাসি ক্লিনিক ও মেরিস্টোপের মতো বিভিন্ন বেসরকারি এনজিওগুলোতে শিশুদের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। প্রতিটা কেন্দ্রে হেলথ ওয়ার্কারের সঙ্গে দুজন করে স্বেচ্ছাসেবক থাকবে।

প্রত্যেক উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। তাদের তত্ত্বাবধান করতে স্বাস্থ্য সহকারী ও হেলথ ইন্সপেক্টর নিয়োজিত রয়েছে। পাশাপাশি বেসরকারি এনজিও কর্মীরাও সহায়তা করবে।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!