এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্ন লিকে কিছুই কাজ করে বলে মনে হচ্ছে না

চট্টগ্রামের ঢামারা এলাকার বাংলাদেশ মহিলা সমিতির উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষার পর ছবির সাংবাদিকরা ছবি তুলতে গেলে তাদের মুখমন্ডল পরীক্ষা করে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়। একটি ম্যাজিস্ট্রেট পরীক্ষার পূর্বে কেন্দ্রে একটি বাসে তাদের মোবাইল ফোনে এবং ট্যাবগুলিতে MCQ গুলির একটি সেট দিয়ে প্রার্থী খুঁজে পেয়েছে। পদার্থবিজ্ঞানের পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর, কর্তৃপক্ষ ২4 জন প্রার্থীকে বহিষ্কার করে, কারণ তাদের মূল প্রশ্নগুলির সাথে মিলিত প্রশ্ন।

গতকাল কোন ব্যতিক্রম ছিল।

পদার্থবিজ্ঞানের এমকিউইউগুলিও বের হয়ে আসল। এবং গত 1 ফেব্রুয়ারি থেকে গত আট এসএসসি পরীক্ষার সকালের মতো, পরীক্ষার শুরু হওয়ার আগে সোশ্যাল মিডিয়া ঘন্টাগুলিতে লিক প্রশ্নগুলি প্রচারিত হয়।

"গা" এর উত্তরগুলি বরাবর একাধিক বিকল্পের প্রশ্নগুলির সংকলন ফেসবুক গ্রুপগুলিতে গতকাল রাত 9 টায় উপলব্ধ ছিল।

সুতরাং, কিছুই কার্যকর হতে পারে বলে মনে হয়। মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং গ্রেফতার করা হয়েছে এবং মিডিয়া প্রতিবেদন উপর রাখে।

লিক অব্যাহত।

গতকালের পরীক্ষার পর, এই সংবাদদাতি জানায় যে এমকিউইউ একটি ফেইসবুক গ্রুপে মুক্ত হয়ে আসল প্রশ্নগুলির সাথে সমান ছিল।
চট্টগ্রামে পটিয়াতে আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ২4 টি বিজ্ঞান গ্রুপের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ করা হয়। তাদের মধ্যে, সাতটি "গ" এর স্ক্রিনশটগুলি তাদের মোবাইল ফোনে এবং ট্যাবলেট কম্পিউটারে সেট করা হয়েছিল এবং অন্য দুটি তাদের নোটবুকে লিখিত উত্তর পেয়েছিল।

জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (শিক্ষা ও আইসিটি) হাবিবুর রহমানের মতে, বাকি 15 টি সাতটি ডিভাইসের প্রশ্নগুলির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

56 জন পরীক্ষার্থী - 30 টি বাণিজ্য গ্রুপ এবং ২6 টি বিজ্ঞান-এবং একজন শিক্ষক পাটিয়া থেকে বাংলাদেশ মহিলা সমিত্য উচ্চ বিদ্যালয়, ঢামড়াতে পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে বাসে উঠেন।

চট্টগ্রামের সহকারী ম্যাজিস্ট্রেট মো। মো। মো। মো। মো। মো। মো। মো। মো। মো। মো। মো। মো। মো। মো। মো।

তিনি এমকিউইউ এর ইমেজগুলি তাদের ডিভাইসে সেট করে ছাত্রদের ধরেন কিন্তু তাদের সাথে পাওয়া প্রশ্নগুলির যাচাইয়ের জন্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে দেন।

তথ্য জানায় চট্টগ্রাম বোর্ডের কর্মকর্তারা কেন্দ্রস্থলে পৌঁছান এবং পরীক্ষার পর ছাত্রদের বহিষ্কার করে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার হলে তাদের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়।

বোর্ডের সচিব অধ্যাপক শওকত আলম বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে শিক্ষার্থীরা অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে অর্থের বিনিময়ে একটি ফেসবুক গ্রুপে যোগদান করে।

তিনি বলেন, "আমরা ২4 জন ছাত্রকে বহিষ্কার করেছি। তাদের মধ্যে নয়জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে যারা উত্তর দিয়ে ডিভাইস ও নোটবুকে রয়েছে," তিনি আরও বলেন, 32 জন ছাত্রকে সহকারী হিসেবে পাওয়া যায়নি।

এই ঘটনায় মামলাটি দায়ের করা হবে এবং বাসের উপর শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।