ঠাকুরদা (ঠাকুরদা) রাস্তা দিয়ে হাঁটছিলেন (হাতচিলেন), অংশ পড়লো এক ফ্যান (ফ্যান) বেচাকে দোকান (দোকান)। লেখা আছে - "একদম নীরব ফ্যান, কোন শব্দ নেই!" (একদম নিরবের ভক্ত, কোন শব্দ নেই!) (বুড়ো (ঠাকুরদা) রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে পাখা বিক্রির দোকানে চোখ পড়ে। তাতে লেখা ছিল- "সম্পূর্ণ নীরব পাখা, শব্দ নেই!")
টাকুরদা ভাবলেন (ঠাকুরদা ভাবলেন), হোনতে নিরব ফ্যান! এ তো মোক্ষ (মোক্ষ) জন্য (স্বরূপ)! (বুড়ো ভাবলো- এই গরমে নীরব পাখা! এ যেন পরিত্রাণ!)
দোকানে ব্যবহারে (কানে দুকে) বর্ণনাকে (মালিক কে) জিজ্ঞাসা (জিজ্ঞাসা কোরেলেন), "এই ফ্যানটা সত্যি কোনো শব্দ করে না?" (এইটা ফ্যান টা শোত্তি কোন শব্দ কোরে না?) (দোকানে ঢুকে মালিককে জিজ্ঞেস করলেন, "এই ফ্যানটা কি সত্যিই কোন শব্দ করে না?")
ঘোষণা গর্ব করে বললেন (মালিক গরবো কোরে বোলেন), "নাঃ, বর্ণ নিঃশব্দ! এমনকি ঘুমের মধ্যেও মনে হয় পারে!" (নাহ, একদম নিঃশব্দ! ইমনকি ঘুমের মধ্যে ও ছোটে থাকতে পারে!) (মালিক গর্ব করে বললেন, "না, সম্পূর্ণ নীরব! ঘুমানোর সময়ও এটি চলতে পারে!")
টাকুরদা ফ্যানটা উন্নয়ন নিলেন (ঠাকুরদা ফ্যান্টা কেন নিলেন)। খুশিতে বাড়ি ফিরলেন (খুশিতে বাড়ি ফিরলেন)। সকাল সকাল যাওয়ার আগে ফ্যান বসার ফ্যান (রেট ঝুমোতে জাওয়ার আগে চলে দিলেন)।
কিন্তু, ঘুম আসে ঘুম আসে (ঘুম আসে কেন)? পাখাটা (পাখাটা) ঘুরছে (ঘুরছে) ঠিকই, কিন্তু "টিক্ টিক্ টিক্" (টিক টিক্) , "টিক্ টিক্ টিক্" (টিক টিক টিক) শব্দে পুরো রাত জেগেন (পুরো রাত জেগে রোলেন) টাকুরদা! (তবে ঘুম আসে কোথা থেকে? ফ্যানটা আসলেই ঘুরছিল, কিন্তু "টিক টিক টিক", "টিক টিক টিক" শব্দ বুড়োকে সারারাত জাগিয়ে রেখেছিল!)
রাস্তা (সোকলে) দোকানে গিয়ে বর্ণনাকে (দোকানে গিয়েছে মালিক কে) জানালেন (জানালেন), "ফানটা তো নিঃশব্দ না!" (ফন্টা থেকে নিঃশব্দ না!)
নিজেই হেসে বললেন (মালিক হেসে বোলেন), "কিন্তু লেখা ছিল না, ফ্যানটা নিঃশব্দ, শুধু টিক্ টিক্ করে না!" (কিন্টু লিখন চিলো না, ফান্টা তা নিশশোব্দ, শুধু টিক টিক টিক কোরে না!) (সকালে দোকানে গিয়ে মালিককে বললেন, "পাখা চুপ করে নেই!")
মালিক হেসে বললেন, "কিন্তু এটা লেখা ছিল না যে ফ্যানটি নীরব, শুধু এটি অন্য কোন শব্দ করে না!"