আফগানিস্তান একটি যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ যেই দেশের অর্থনীতি বলতে এখন প্রায় খারাপ অবস্থা। সেই দেশে রশিদ খান এর মত প্লেয়ার এর জন্ম হয়েছে আসলে কোয়ালিটি যে কোথায় মনে সেটা আসলেই পলাপ অনেক কষ্টের পর যেমন মুস্তাফিজ কোথা থেকে এসেছে ক্রিকেট খেলতে এর কাছে আসলে টিকেট খেলার একটি ব্যয়বহুল খেলা না করার মত টাকায় ছিল না। কিন্তু প্রবল ইচ্ছাশক্তি তারা এবং প্রচুর কঠোর পরিশ্রম দ্বারা এই অসাধ্য সাধন করেছে এবং সে বর্তমানে বাংলাদেশের একজন আইকন।
ঠিক সেভাবে রশিদ খানের বয়স যদিও সবাই বলছে 20 তারপর আমি মনে করি সে তার বয়স কমিয়ে দেখিয়েছে বয়স মিনিমাম 22-23 হবে। তবে যাই হোক না কেন বয়স কোন ব্যাপার না সে যেভাবে বিশ্বের বড় বড় প্লেয়ারদের মানে ব্যাটসম্যানদের যেভাবে নাকানি চুবানি খাওয়াচ্ছে সেটা আসলেই বিস্ময়কর।
তবে আফগানিস্তান যে দুটি ম্যাচে লাস্ট 20 ম্যাচে হেরেছে খুব ই ক্লোজ করছিল পাকিস্তানের সাথে প্রায় যেতে গিয়েছিল এবং বাংলাদেশের সাথে প্রায় ফেটে গেছে। কিন্তু আসলে এক্সপ্রেস না থাকার কারণে হয়তো তারা শেষের দিকে চাপ নিতে পারেনি সেটা যদি লাস্ট ওভারে ব্যাটিং টা দেখেন যখন রশিদ খান আউট হয়ে গেল এবং সিনারি যখন লাস্টে লাস্ট বলে 4 রান দরকার ছিল কিভাবে পিটাতে গেল এবং তার হাত থেকে পেট চলে গেল এতে বোঝা যাচ্ছে যে সে নার্ভাস ছিল মুস্তাফিজের বোলিং করার জন্য। এবং এই নার্ভাসনেসের কারণেই আমি মনে করি সে কোন রান নিতে ব্যর্থ হয়েছে। যদি এখানে ইন্ডিয়া পাকিস্তান এমনকি শ্রীলংকা আজি কোন অভিজ্ঞ দল থাকতো অবশ্যই 6 বলে 8 রান করা সিচুয়েশন বলে আমার মনে হয় না।