![]() |
---|
হ্যালো বন্ধুরা, সবাইকে আমার আজকের পোষ্টের স্বাগতম, দেরি না করে আবারো ফিরে এলাম আপনাদের মাঝে; প্রথমেই সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। আলহামদুলিল্লাহ,আমি অনেক ভালো আছি। আজকের দিনটা আমার মোটামুটি ভাবে কেটে গেছে, চলুন আর দেরি না করে আজকের দিনের মুহূর্ত গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করি।।
সকাল সাড়ে পাঁচটায় ঘুম থেকে উঠে, হাতমুখ ধুয়ে ওযু করে ফজরের নামাজ আদায় করি। সকালে অজু করে আসলে অনেক শীত লাগে। গ্রাম অঞ্চলের শীত অনেকটাই বয়ে চলছে, কিন্তু শহরের দিকে তেমন একটা শীতের পরিমাণটা বোঝা যায় না। এখনো দিন রাত সব সময় ফ্যান চালাতে হয়। তবে শেষ রাতের দিকে কিছুটা শীত করে।
![]() |
---|
ফজরের নামাজ পড়ে আবার কিছুক্ষণ শুয়ে থাকি শুয়ে ফোন ব্যবহার করি। এরপর যখন দেখি সারে আটটা বেজে গেছে তখন শোয়া থেকে উঠে, সকালের নাস্তা বানাই। সকালে নুডুলস আর পাস্তা দিয়ে নাস্তা করে কিছুক্ষণ পর মনে হল কোন খাবারই খাইনি মানে পেট ভরেছে মন ভরে নি, তাই আবার পান্তা ভাত ডিম ভাজি আর কাঁচামরিচ দিয়ে ভাত খেলাম। এবার মনে হল পেট মন দুটাই ভরেছে আসলে বাঙ্গালী মানুষ তো ভাত ছাড়া কোন ভাবেই চলে না।
![]() |
---|
নাস্তার পর ভাত খেয়ে তারপর রান্নার আয়োজনে চলে গেলাম। ভাতটা বসিয়ে দিয়ে বাসার অগোছানো কিছু কাজ করি কারণ, রান্নার করার মত কোন তরকারি ছিলো না তাই সাহেবকে বাজারে পাঠালাম। সাহেব তো বাজার থেকে শীতকালের সবজি প্রায় ছয় - সাত রকমের নিয়ে আসলো আর সবজি গুলো একদম টাটকা দেখতে মন ছুয়ে যায়।
![]() |
---|
সেখান থেকে আজকে রান্না করলাম মুলা শাক, আর তিন চার সবজি মিক্স করে ঝোল ঝোল শিং মাছ। রান্নাবান্না গুলো শেষ করে। প্রত্যেকটা রুম পানি দিয়ে সুন্দর করে মুছে দিলাম। তারপর ছেলেকে গোসল করালাম এবং আমিও করি। আমার গোসল হয়ে গেলে আগে জোহরের নামাজ পড়ে নিলাম তারপর ছেলেকে দুপুর আড়াইটার সময় দুপুরের খাবার খাওয়াতে বসি। ছেলেকে খাওয়ানো শেষ করে এবার আমি খেলাম আমার খেতে খেতে তিনটা বিশ বেজে গেল।
খাবার খেয়ে একটু শুলাম এরই মাঝে সাহেব এসে গেল, তারপর তাকে খেতে দিলাম। এরপর আসরের আযান দিলে নামাজ পড়লাম। আসরের নামাজ পড়ে আধা ঘন্টার মত শুয়ে থাকলাম এই আধা ঘন্টার ভিতরে একটা নাটক দেখি।
![]() |
---|
এরপর কিছুক্ষণ বাদে মাগরিবের আযান দিলো হাত থেকে ফোন রেখে দিলাম। আর এদিকে বাবা ছেলে মিলে তারা দুজনে মসজিদে গেলেও নামাজ পড়তে। আর তারা বাবা ছেলে নামাজ পড়ে আসার সময় আমাদের জন্য ফুচকা নিয়ে আসলো। তারপর সেই ফুচকা খুব মজা করে খেলাম। আজকের লেখায় এখানে শেষ করতে চাই, সামনে আর লেখা এগাতে চাই না। কারন, মনের ভেতরে কিছু একটা বিষয় নিয়ে উতাল পাতাল করছে কিছুই ভালো লাগছে না তাই এখানেই লেখা সমাপ্তি করি।
শীতের সময় সবুজ সবজির কোন অভাব থাকে না বাজারে, বাংলাদেশে এই একটা মৌসুমে সব ধরনের সবজি আমরা খেতে পারি। রান্না করতে গিয়ে দেখেন কোন সবজিই নাই তারপর ভাই বাজারে গিয়ে ছয় সাত প্রকার সবজি কিনে নিয়ে এসেছে তারপর আপনি সেগুলো সেগুলো থেকে কিছু সবজি আজকে রান্না করছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার একটি দিনের কার্যক্রম খুব ভালোভাবেই আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করার জন্য ভালো থাকবেন
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
পাস্তা ও নুডুলস একসাথে রান্না করতে কখনো দেখিনি। তবে মনে হচ্ছে খেতে মন্দ হবে না। তবে হ্যাঁ ফুচকার ছবিটি দেখেই লোভ লাগলো। আমিও যখন মাঝে কয়েক দিন দিদির বাড়িতে ছিলাম, তখন বুঝেছি এখনও শহরের দিকে তেমন ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে না। তবে গত পরশু বাড়ি ফেরার সময় বেশ ভালোই ঠান্ডা অনুভূত হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার সারাদিনের কার্যক্রম আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit