এবিবি-ফান প্রশ্ন- ৮৪ || কর্মফল এতো সুমিষ্ট হয় কেন ?steemCreated with Sketch.

in hive-129948 •  2 years ago 

Fun_Cover-4.png

আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।

এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।

আজকের প্রশ্নঃ

কর্মফল এতো সুমিষ্ট হয় কেন ?

প্রশ্নকারীঃ

@shuvo35

প্রশ্নকারীর অভিমতঃ

এই প্রশ্নের উওর আমার জানা নেই । আপনাদের জানা থাকলে , অনুগ্রহ পূর্বক মতামত জানিয়ে দিয়েন।

অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ

  • উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
  • উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
  • একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
  • অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
  • উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
  • এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
  • পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

break .png
Banner Annivr4.png
break .png
Banner.png

আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃডিসকর্ড লিংক

break .png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

কর্মফল গাছে ধরেনা তাই এতো সুমিষ্ট হয়। অন্যের গাছের ফল মাগনা খেতে বাঙালিদের ভালো লাগে। কর্মফল তো আর মাগনা পাওয়া যায় না। এর জন্য কষ্ট করতে হয়।

কারণ কর্মফল এ শ্বেতসার একদমই থাকেনা, তার বদলে শর্করার পরিমাণ অত্যাধিক থাকে। তাই অত্যাধিক শর্করা থাকার কারণে কর্মফল সুমিষ্ট হয়।

ওরে বাবা😲,কর্মফলে আবার শর্করা ও থাকে।দারুণ বলেছো দাদা।

অনুমান করলাম আর কি🤣🤣 কারণ শর্করা হলো ফল মিষ্টি হওয়ার জন্য দায়ী।

☺️☺️

কর্ম=ফল
ভালো কর্ম=ভালো ফল🤣
খারাপ কর্ম=খারাপ ফল😐

এখন আপনি যেমন কর্ম করবেন তেমন ফল পাবেন।খারাপ কর্ম হইলে খারাপ ফল,যেটা হবে খুব তেতো।আর ভালো কর্ম হইলে ভালো ফল যেটা সবসময় মিস্টিয় হয়😁।

কারণ কর্ম যে করে একমাত্র সেই জানে কত বাধা-বিপত্তির কত ত্যাগের বিনিময় এ কাজটি করা হয়েছে। যখন সেই কাজের একটি ফল পাওয়া যায় একটা সম্মান পাওয়া যায় তখন তো সেটা মিষ্টি লাগবেই।

খাওয়া যায়না বলে কর্মফল সুমিষ্টি হয়। দুনিয়ার সব মিষ্টি এর মধ্যে ঢেলে দিয়েছে। তারজন্যই তেতো জিনিস বেশি পাওয়া যায় আর মিষ্টি জিনিসের অভাব দেখা দিয়েছে।

ঠিক বলেছেন আপু যদি এটা খাওয়া যেত তাহলে হয়তো বা তিতা হত।

কারন কর্মগুলি সহজ বিষয় নয়,অতি কষ্টের ফলে তা সম্ভবপর হয়।আর সেই কর্মগুলি তেতো হতে হতে তার ফল সুমিষ্টি হয় ।ঠিক যেমন- মাইনাসে মাইনাসে (--) = প্লাস(+)হয় তেমন।

একদম পুরোপুরি গাণিতিক বর্ণনা দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন দিদি।

😊😊

যেমন কর্ম তেমন ফল
গুনি জনে কয়,
ভালো কাজের ফলাফল
তাইতো সুমিষ্ট হয়।

মিষ্টি কাজের ফলাফল
সুমিষ্ট যে হবে,
সবাই মিলে ভালো কাজের
অংশ নেই তবে।
♥♥

কঠোর পরিশ্রম ছাড়া কখনই সুফল পাওয়া যায়না। আর কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে সুফল আসে। তাই কর্মের ফল অবশ্যই মিষ্টি হয়।

বাঙ্গালি বউরা যে অলস কর্মফল সুমিষ্ট না হয়ে যদি টক হতো,তাহলে অলসতার জন্য বারবার বাঙ্গালি বউদেরকে নোবেল প্রাইজ দিতে হতো। একমাত্র বাঙ্গালি বউদের অলসতার দুর করার জন্য কর্মফল এতো সুমিষ্ট হয়। 🤣🤣🤣🤣

আমি মনে করি সৎকর্ম ফল সর্বদাই সুমিষ্ট হয়। উপমা হিসেবে বলা যায় নিমপাতা পাতা তিতা হলেও এটি অনেক রোগের মহা ঔষধ। আর অসুখ সারলে এই তিতার কথা মনে থাকে না।আর তাই তো কথায় আছে,,,,,
কষ্টের শিকড় তেতো হলেও এর ফল মিষ্টি

দারুন এবং যুক্তিযুক্ত উত্তর ছিল।

🥰🥰

খারাপ কাজের ফল তেঁতো হবে, আর ভালো কাজের ফল সুমিষ্ট হবে, তাইতো সবাই বলে যেমন কর্ম তেমন ফল।

আসলে প্রবাদে আসে, যেমন কর্ম তেমন ফল।তাই কর্ম মিষ্টি হলে ফল তো মিষ্টি হবেই।তবে কর্ম টক,ঝাল হলে কিন্তু মিষ্টি আসা করা যাবে না।

আসলে আমাদের জীবনে সৎ কর্মের ফল গুলো খুবই মিস্টি হয়। আসলে সৎ কর্মটাই এমন। জীবনে খারাপ কাজের যেমন শাস্তি আছে তেমনি ভালো কাজ করলে সৃষ্টিকর্তা হতে পুরস্কার পাওয়া যায়। এ জন্যই কর্মফল এতো সুমিষ্ট হয়।

প্রিয় ভাই অনেক বাস্তবসম্মত একটি উত্তর দিয়েছেন, অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ।

কর্মফল এতো সুমিষ্ট হয় কেন ?

যখন কঠোর পরিশ্রম,ধৈর্য,আত্মবিশ্বাস, ইচ্ছা- শক্তি, সাহস নামক চিনি দিয়ে কোন কাজ সম্পন্ন করা হয় তখন কর্মফল তো সুমিষ্টি হবেই!

মিষ্টি যেমন মিষ্টি বানানোর পরেই মিষ্টিতে পরিণত হয়। তেমনি কর্মফল পরিশেষে মিষ্টিতে পরিণত হয়।

কর্মফল তো অবশ্যই ভালো/মন্দ দুইটা হতে পারে! যেমন কর্ম তেমন ফল।ভালো কাজ করলে ভালো কাজের ফলাফল পাবো। আর যদি খারাপ কাজ করি তাহলে খারাপ কাজের ফলাফল পাবো।সময় দিয়ে, ধৈর্য ধরে যে কাজ করা হয় সেই কর্মের ফলাফল অবশ্যই অনেক সুমিষ্ট হবে এবং আনন্দ উপভোগ করার মত হবে।আর কাজটা যদি হইতো ধৈর্য সহকারে না করে অথবা সাবধানতার সাথে না করলে, অথবা কোন অবহেলায় করা হয় তাহলে ফলাফল তেমন হবে!অর্থাৎ কর্মগুনে ফলাফল।।

যুগ আগের কথা এটা পরিশ্রম সাফল্যের চাবিকাঠি।যে যত বেশি কর্ম করবে সে তত বেশি সুমিষ্ট ফল পাবে।তবে সব ক্ষেত্রে কর্ম করলেই সুমিষ্ট ফল পাওয়া যায়না।কিছুটা ভাগ্যের উপরও নির্ভর করে।

কর্ম মানে কাজ আর ফল মানে হলো কাজের মাধ্যমে অর্জিত! যেহেতু কাজের মাধ্যমে জীবনধারার পরিবর্তন হয়। তাই হয়তো কর্মফল এতো সুমিষ্ট হয় 🌼

কর্মই জীবনের বড় অস্তিত্ব এবং ভিত্তি যেটা মানুষের সুফল দিন বয়ে আনে সেজন্যই কর্মের ফল সুমিষ্ট হয়।

কর্মফল এতো সুমিষ্টই হয়,

কোন ফল কেমন(মিষ্টি/ টক) হয় তা আমরা নাম সুনলেই বুঝতে পারি। আর এখানে তো উল্ল্যখ করায় আছে, যে কর্মফল সুমিষ্টই হয়।
তার মানে কর্ম হলো একটা ফল যেটা কিনা সুমিষ্ট হয়।

কর্মফল সুমিষ্ট হওয়ার এটাই কারন।

কর্মের মাধ্যম দ্বারা মানুষ নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।আর প্রতিষ্ঠিতর মাধ্যমেই মানুষ ভালো ভালো সু মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে পারে।

কোঠর পরিশ্রম আত্মত্যাগ করার পর যখন সেখান থেকে অর্থ কিংবা খাবার আসে এটা খেতে অনেক সুমিষ্টি লাগে। এবং যে আত্মতৃপ্তি পাওয়া যায় সেটা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। তাই মানুষ বলে কর্মের ফল সুমিষ্টি হয়।

কর্ম সে তো জীবন গড়ার
উত্তম একটা মাধ্যম,
কর্মে যদি আসে সফলতা
তাহলে সেটা উত্তম।
কঠিন শ্রম কেউ করে যদি
পাইতে পারে সফলতা,
তবেই জীবন স্বার্থক তার
কাটে সব ব্যকুলতা।
সঠিক কর্মফলে যদি কার ও
ফলাফল আসে নির্দিষ্ট,
তবেই তার কর্ম স্বার্থক হয়
ফলাফল ও হয় সুমিষ্ট।।

কর্ম করলে ক্ষুধা পায়,আর ক্ষুধার সময় বাঘের কাছে ধানও গোশত মনে হয়।তাই বলা যেতেই পারে ফল যেমন ই হোক ক্ষুধার মুখে মিষ্টি লাগে।এজন্যই কর্মের ফল মিষ্টি।

বাহ ভাই কি একটা উদাহরণ দিলেন🤔 ভাই মাথা ঘুরে গেল মজা ও পেলাম ধন্যবাদ।

অসাধারণ মতামত শেয়ার করেছেন ভাইয়া আপনি।

কর্মফল এতো সুমিষ্ট হয় কেন ?

কর্মফল ভালো জাতের আঙ্গুর ফল এর সাথে সবসময় সম্পর্ক বজায় রাখে আর ভালো সঙ্গের সাথে সবসময় চলার কারণে কর্মফল সুমিষ্ট হয়।

কারণ কর্মফল একা একা ভোগ করতে হয় তাই এটা সুমিষ্ট হয়।

কর্মকে যদি একটা বীজ ধরি তাহলে কর্মফল হলো সে বীজ থেকে হওয়া গাছের সুমিষ্ট ফল।আর বীজ ভালো হয়ে ফল তো মিষ্টি হবেই।

কর্মফল এতো সুমিষ্ট হয় কেন ?

কঠোর পরিশ্রম করার বিনিময়ে আমরা একটা ফল পাই ৷ এমনি এমনি কখনো কোনো ফল পাওয়া যায় না ৷ তাই কর্মের ফল সুমিষ্ট হয় ৷

পরিশ্রম কখনো বিফলে যায় না।
একটা ভালো কর্ম করতে গেলে অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে আর এই জন্যই কর্মফল সব সময় সুমিষ্ট হয়।

সৎ কর্মের ফল সবসময় সুমিষ্টই হয়। আর আমরা মানুষ হিসাবে তো আর কম সৎ না, অনেক বেশি সৎ । যদি অসৎ হইতাম তাহলে আমাদের কর্মফল মিষ্টি হওয়া বাদ দিয়ে তিতো হতো।
সৎ কর্মফল = সুমিষ্ট
অসৎ কর্মফল = তিতো

কর্মফল হল দিল্লির লাড্ডুর মতো মিষ্টি। আর আর এই মিষ্টি লাড্ডু খাওয়ার পূর্ব হলো পেটে ক্ষুধা বেশি লাগানো। পেটে ক্ষুধা বেশি লাগাতে হলে প্রচুর কাজ করতে হবে।আর প্রচুর কাজ করলেই পেটে ক্ষুধা লাগবে। তাইতো প্রভাতে বলে যেমন কর্ম তেমন ফল।

মিষ্টির জন্য চিনি বা গুড় ব্যবহার করতে হয়, আর কর্মফল পাওয়ার জন্য পরিশ্রম এবং আত্মত্যাগ করতে হয় যার জন্য এতো সুমিষ্ট।