আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধুগন
আমি @mostafezur001 বাংলাদেশ থেকে
আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন আমিও ভালো আছি আজকে আমি আপনাদের মাঝে পুনরায় আরও একটা নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম। আজকে একটা বিশেষ কাজে সকলের দিকে কুষ্টিয়াতে গিয়েছিলাম। কাজ শেষ হতেই মনে পড়ে গেল যে এখানে আমাদের গ্রামের অনেক ছেলে রয়েছে ভাবলাম তাদের সাথে দেখা করে যাই। তারপরে তাদের কাছে ফোন দিলাম আর তারা সাথে সাথে চলে আসলো। যেহেতু তারা কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে পড়ে তাই আমরা সকলে একত্রিত হয়ে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের মধ্যে কিছুটা সময় ঘোরাঘুরি করতে শুরু করলাম। এর আগে আমি কোন সময় কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ এ গিয়েছিলাম না তাই সেখানে যাওয়ার পরে ভালোই লাগছিল।
আমি লক্ষ্য করে দেখলাম কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের মধ্যে একটা বড় আকৃতির পুকুর রয়েছে। এই পুকুরের পানি যদিও অনেকটাই নোংরা হয়ে গিয়েছে কিন্তু পুকুরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য এর মধ্যে অনেকগুলো শাপলা ফুলের গাছ লাগানো হয়েছে। আদি লক্ষ্য করে দেখলাম পুকুরের মধ্যে বেশ কয়েক প্রজাতির শাপলা ফুলের গাছ লাগানো হয়েছে। পুকুরের পানি যদি কিছুটা পরিষ্কার হতো তাহলে সৌন্দর্য আরো বৃদ্ধি পেয়ে যেত।
এরপরে আমরা সকলে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের ভবন গুলো একটু ভালো ভাবে ঘুরে ঘুরে দেখলাম। সেখানে আমি লক্ষ্য করলাম কিছু পুরাতন ভবন রয়েছে আর খুবই সুন্দর ভাবে একটা নতুন বিজ্ঞান ভবন তৈরি করা হয়েছে। বিজ্ঞান ভবনটা খুবই উঁচু আকৃতিতে সুন্দরভাবে তৈরি করা হয়েছে।
ঘোরাঘুরির একপর্যায়ে জানতে পেলাম যে এখানে নাকি একজন খুবই ভালো মুড়ি মাখিয়ে বিক্রয় করে। যেহেতু মুড়ি খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে তাই সাথে সাথেই ওদেরকে বললাম সেখানে যেতে যেন আমরা মুড়ি খেতে পারি। আমরা সবাই সেখানে চলে গেলাম আর সেই বিখ্যাত মুড়ি খেলাম। বিখ্যাত মুড়ি বলার যথেষ্ট কিছু কারণ আমি তার মধ্যে পেয়েছি যার কারণে সেই বিষয়টাই আজকে আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি। আপনারা যারা কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ ভ্রমণ করেছেন তারা হয়তোবা এই সৌন্দর্যটা উপভোগ করতে সক্ষম হয়েছেন। আমি শুনেছি সন্ধ্যার দিকে নাকি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের এই জায়গাটা আরো বেশি সুন্দর হয়ে যায়। পরবর্তী কোন একটা সময়ে আমি সন্ধ্যার সময় এই জায়গাটা ভ্রমণ করে দেখব। আজকে আর আমি আপনাদের মাঝে বেশি কিছু শেয়ার করছি না আজকের মত এই পর্যন্তই পরবর্তী সময়ে আপনাদের মাঝে হাজির হবো নতুন কোন একটা পোষ্টের মধ্য দিয়ে।
শ্রেণী | কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ ভ্রমণ |
---|---|
ক্যামেরা | রিয়েলমি সি ২৫ এস ৪৮ মেগাপিক্সেল |
পোস্ট তৈরি | @mostafezur001 |
লোকেশন | কুষ্টিয়া |
W3W | https://w3w.co/habitable.gritted.townsfolk |
আমি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান।আমি বাংলাদেশের খুলনা বিভাগে মেহেরপুর জেলার গাংনী থানায় বসবাস করি।আমি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি। আমি আমার জন্মভূমি বাংলাদেশকে খুবই ভালোবসি।বর্তমানে আমি গ্রীনরেইন ল্যাবরেটরী স্কুলের একজন শিক্ষক।আমি ফটোগ্রাফি করতে খুব ভালোবাসি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে নতুন নতুন জিনিস তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে।আমি বিশ্বাস করি, আমার এই সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে থেকে কেউ যদি উপকৃত হয় বা নতুন কিছু শিখতে পারে তবেই আমার সৃজনশীল কাজটি সার্থক হবে। তাই আমি চেষ্টা করবো আপনাদের মাঝে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন সৃজনশীল জিনিস নিয়ে উপস্থিত হতে।
আমার কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
ফেসবুক টুইটার
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Posted using SteemPro Mobile
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি বিশেষ কাজে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে কলেজের বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। সেখানে বিশাল বড় পুকুর রয়েছে পুকুরটার ফটোগ্রাফি করেছেন। এছাড়াও সেখান থেকে ঝাল মুড়ি খেয়েছেন। বেশ সুন্দর মুহূর্ত ছিল মনে হল। ভালো লাগলো আপনার পোস্ট দেখে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এর আগে আমি কোন সময় এই জায়গাটাতে গিয়েছিলাম না তাই খুবই ভালো লেগেছে ভ্রমণ করে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রয়োজনীয় কাজে কুষ্টিয়া এসে সরকারি কলেজে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন দেখছি। কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ মাঠে প্রায় দিন আমার যাওয়া হয়। হ্যাঁ ভাইয়া ঠিক বলেছেন, সন্ধ্যার পর সরকারি কলেজের মাঠ দেখতে আরো সুন্দর লাগে।দুইদিন আগেও সন্ধ্যায় সরকারি কলেজ মাঠে ৩ রুমমেট মিলে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছিলাম। এখানে প্রায় প্রতিটি দোকানে বেশ মজাদার ঝালমুড়ি পাওয়া যায়। আপনি তো দেখছিস কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ মাঠ থেকে মজার ঝাল মুড়ি খেয়েছেন। সরকারি কলেজ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা জানিয়ে খুব সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। পড়ে খুব ভালো লাগলো ভাইয়া।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
তাহলে তো এই জায়গাটা আপনার অনেক বেশি পরিচিত।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit