"বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর" ভ্রমণ - পর্ব ০১steemCreated with Sketch.

in hive-129948 •  2 years ago 


এবছরের একদম শুরুর দিকে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় ছিলাম । ঢাকায় আমরা সব মিলিয়ে দিন দশেক ছিলাম । প্রচুর ঘোরাঘুরি আর কেনাকাটা করেছি এই ক'টি দিন ধরে । সেই সাথে খাওয়া-দাওয়া, হৈ-হুল্লোড় । প্রত্যেকদিন আমরা সকালে আর বিকেলে ঘুরতে বেরোতাম । জ্যামের কারণে বেড়ানোটা মাঝে মাঝে বেশ বিরক্তিকর লাগতো, তবে ওভারঅল উপভোগ-ই করেছি বেড়ানোটা ।

এই রকমই একটা দিনে আমরা সবাই মিলে ঘুরতে গিয়েছিলাম জাদুঘরে । ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত এই জাদুঘরটি বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় জাদুঘর । গ্রাউন্ড ফ্লোরে একটা আর্ট গ্যালারি, কিউরেটর এর কার্যালয় আর একটা ক্যান্টিন রয়েছে ।

ফার্স্ট ফ্লোরে রয়েছে বাংলাদেশে প্রাপ্ত পশু-পাখি, শস্য এবং উদ্ভিদ এর ট্যাক্সিডার্মিক মডেল । বাংলাদেশের বিভিন্ন উপজাতিদের পোশাক পরিচ্ছেদ, গয়না-গাটি এবং তৈজসপত্র, বাংলাদেশের কৃষি সরঞ্জামাদি, নদীমাতৃক দেশের সব চাইতে অপরিহার্য যান অসংখ্য নৌকার ছোট-বড় মডেল, মাটির তৈরী অসংখ্য তৈজসপত্র, প্রাচীনকালের পাথর, পেতল ও ব্রোঞ্জের তৈরী অসংখ্য ছোট-বড় অমূল্য সব মূর্তি ।

সময়ের অভাবে আমরা সেকেন্ড ও থার্ড ফ্লোর-এ ঘুরতে পারিনি । তবে গ্রাউন্ড ও ফার্স্ট ফ্লোর ঘুরে ঘুরে আড়াই ঘন্টার অধিক সময় কাটিয়েছি, আর সেই সাথে তুলেছি অসংখ্য সব ছবি । তারই মধ্যে থেকে সিলেক্টেড কিছু ছবি শেয়ার করতে চলেছি আপনাদের সাথে ।

গ্রাউন্ড ফ্লোরের পশ্চিমদিকে বিশাল একটা হলঘর রয়েছে । এই হলঘরেই আর্ট গ্যালারিটা । বাংলাদেশের প্রয়াত বিখ্যাত এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন সব আর্টিস্টদের আর্ট দিয়ে ভরা এই আর্ট গ্যালারিটা । আর্টিস্টদের মধ্যে নাম দেখেছিলাম শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন, কামরুল হাসান, এস এম সুলতান, কাইয়ুম চৌধুরী প্রভৃতি । সবার নাম তো আর মনে নেই ।

তো চলুন দেখে নেওয়া যাক আমাদের আজকের আয়োজন ।


মিউজিয়ামের সামনে আমাদের লাজুক বাবু

তারিখ : ০৪ জানুয়ারি ২০২৩

সময় : বিকেল ৩ টা ৩০ মিনিট

স্থান : ঢাকা, বাংলাদেশ


বাংলাদেশ ন্যাশনাল মিউজিয়াম প্রাঙ্গনে

তারিখ : ০৪ জানুয়ারি ২০২৩

সময় : বিকেল ৩ টা ৩০ মিনিট

স্থান : ঢাকা, বাংলাদেশ


বাংলাদেশ ন্যাশনাল মিউজিয়ামের আর্ট গ্যালারি

তারিখ : ০৪ জানুয়ারি ২০২৩

সময় : বিকেল ৩ টা ৩৫ মিনিট

স্থান : ঢাকা, বাংলাদেশ


এগুলি সব কাঠ দিয়ে নির্মিত ভাস্কর্য । দৃষ্টিনন্দন এই সব ভাস্কর্য দেখলে চোখ ফিরিয়ে নেওয়া যায় না ।

তারিখ : ০৪ জানুয়ারি ২০২৩

সময় : বিকেল ৩ টা ৪০ মিনিট

স্থান : ঢাকা, বাংলাদেশ


আমার সব চাইতে যা প্রিয় সেই আর্ট দেখা জাস্ট শুরু হলো এখন । হুঁ, এগুলো সবই বিমূর্ত শিল্প (abstract art) । এদের মধ্যে একটা আর্টের নাম ছিল "বিড়ালের স্বপ্ন" ।

তারিখ : ০৪ জানুয়ারি ২০২৩

সময় : বিকেল ৩ টা ৪০ মিনিট

স্থান : ঢাকা, বাংলাদেশ


"মৎস্য শিকারী" আর্টটা সব চাইতে বেশি ভালো লেগেছিলো আমার কাছে ।

তারিখ : ০৪ জানুয়ারি ২০২৩

সময় : বিকেল ৩ টা ৪০ মিনিট

স্থান : ঢাকা, বাংলাদেশ


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus

ক্যামেরা মডেল : EB2101

ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ



✡ ধন্যবাদ ✡


পরিশিষ্ট


আজকের টার্গেট : ৫০০ ট্রন জমানো (Today's target : To collect 500 trx)


তারিখ : ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

টাস্ক ১৬৮ : ৫০০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron


আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx

৫০০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :

TX ID : 5b730359af15a15b158a89955e16e057e39d65e0f4891f2a310cc9fe2888ece0

টাস্ক ১৬৮ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি


এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তো যে কোনো এমাউন্ট এর টিপস আনন্দের সহিত গ্রহণীয়

Account QR Code

TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx (1).png


VOTE @bangla.witness as witness

witness_proxy_vote.png

OR

SET @rme as your proxy


witness_vote.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

ঢাকা শহরের জ্যামের কথা কি আর বলবো। যাই হোক দশটা দিন আপনি বাংলাদেশে অতিক্রম করেছেন শুনে ভালো লাগলো। আর শাহবাগের জাদুঘরে ঘুরেছেন এবং কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। জাদুঘরের বিভিন্ন শিল্পের মধ্যে বিমুর্ত শিল্প গুলো বেশ ভালো লাগলো। মৎস্য শিকারে আর্টটা আমার কাছেও বেশ ভালো লেগেছে দাদা।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Come and visit Italy Community

ঢাকা শহরের আরেক নাম জ্যামের শহর। ঢাকা শহর এমনিতেই ঠিক আছে। শুধু যদি জ্যাম একটু কম হতো তাহলে বেশ ভালই হতো। দাদা আপনি বাংলাদেশের এসে ঢাকায় বেশ কিছুদিন সময় কাটিয়েছেন আমরা সকলেই জানি। সবাই মিলে বেশ আনন্দ করেছেন জানতে পেরে ভালো লাগলো। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের ভ্রমণের এই পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভালো লাগলো দাদা। আর মিষ্টি টিনটিন বাবুকে দেখে ভীষণ ভালো লাগলো।

দাদা আপনি ঢাকা শহরে এসে কিছু দিন ছিলেন জেনে অনেক ভালো লাগল। আসলে আমাদের ঢাকা শহর সব কিছুতেই ভালো শুধু জ্যাম ছাড়া। ঢাকা শহরের আরেক নাম দিতে পারেন জ্যামের শহর।যাইহোক দাদা আপনি পরিবার নিয়ে জাতীয় জাদুঘর এ ভ্রমণ করেছেন । সত্যি বলতে টিনটিন বাবুকে অনেক সুন্দর লাগছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মূহুর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আপনারা বাংলাদেশে এসে বাংলাদেশর জাতীয় জাদুঘরে ঘুরতে গিয়েছিলেন জেনে ভালো লাগলো ‌‌। মনে হচ্ছে জাদুঘরে গিয়ে আপনারা বেশ ভালো একটা সময় কাটিয়েছিলেন। শুধু গ্রাউন্ড ফ্লোর ও ফাস্ট ফ্লোর ঘুরতে গিয়ে আড়াই ঘণ্টা লেগে গিয়েছিল জেনে অবাক হলাম। যাই হোক জাদুঘর থেকে আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো বেশ সুন্দর হয়েছে। আর হ্যাঁ কাঠের তৈরি জিনিস গুলো আসলেই অনেক সুন্দর লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ভ্রমণের মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।

দাদা বছরের শুরুটাই বাংলাদেশে এসে দারুন সময় অতিবাহিত করেছেন। জাতীয় জাদুঘরে আমার এখন পর্যন্ত যাওয়া হয়নি আপনি খুব সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করেছেন দেখছি। ইচ্ছা আছে যাওয়ার অনেক ভালো লাগলো আপনার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে।

ঢাকা শাহবাগে এই কেন্দ্রীয় জাদুঘরটি অবস্থিত। অনেকদিন আগে বাংলাদেশ জাদুঘরে আমি গিয়েছিলাম।আপনার ফটোগ্রাফিতে যত সুন্দর সুন্দর জায়গা দেখেছি তখন এগুলো ছিল কিন্তু এত সুন্দর ছিল না। আপনি ঢাকায় ১০ দিনের মতো ছিলেন আর এই দশ দিনে যে প্রচুর জায়গায় ঘোরাফেরা করেছেন তা দেখেই বোঝা যাচ্ছে।ঢাকা যাদুঘরে খুবই সুন্দর সুন্দর জিনিস দেখার মত আছে। তবে একটি কথা বলি দাদা, মনগড়া কথা বলছি না, জাদুঘরে যতগুলো ফটোগ্রাফি তুলেছেন এর মধ্যে আপনার ছেলের ফটোগ্রাফিটা আমার কাছে দারুন লেগেছে।বিশেষ করে ওর দাঁড়িয়ে থাকাটা,ওর দৃষ্টিভঙ্গিটা আমাকে মুগ্ধ করেছে। হয়তো আপনিও আপনার ছেলের এই" লুক "লক্ষ্য করে দেখেননি। দাদা অনেক সুন্দর কিছু মুহূর্ত গুলো আপনারা বাংলাদেশে কাটিয়েছেন খুব ভালো লাগলো জেনে ধন্যবাদ আপনাকে।

ঢাকা জ্যামের জন্য বিখ্যাত। এই জ্যামের কারনে এক জায়গায় বের হলে অন্য কোন জায়গায় যাওয়ার কথা চিন্তা করা যায় না। আপনারা ঢাকায় বেশ কিছুদিন ছিলেন আর জ্যামের মাঝেও সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। ঢাকার যাদুঘরের বেশকিছু ফটোগ্রাফি করেছেন, দেখে ভাল লাগলো। টিনটিন বাবুকে তো বেশ সুন্দর লাগছে। আশাকরি আপনারা যাদুঘরে সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। সুন্দর মুহুর্তগুলো শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ দাদা।

দাদা, আমরা বাংগালী জ্যানে আটকে থাকায় অভ্যস্ত। বাংলাদেশে এসে দিন দশেক সময় ভালোই কেটেছে আপনার। তা আমি পোস্ট পড়েই উপলব্ধি করতে পেরেছি। আমাদের দেশের জাতীয় জাদুঘর ঢাকা, আমি প্রায় ৩-৪ বার গিয়েছি৷ অনেক ভালো লাগে। পুরোনো ঐতিহ্য দেখতে ভালোই লাগে। ভালো থাকবেন দাদা

শুধু যে শহরেই জ্যাম তা কিন্তু নয়, আমাদের পুরো বাংলাদেশেই এই অবস্থা। একদম ছোট খাটো রাস্তাগুলোতে অনেক বেশি জ্যাম হয় যার কারণে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছাতে অনেক বেশি সময় লেগে যায়। যাই হোক আপনি সবাইকে নিয়ে জাদুঘরে গিয়েছেন এবং সেখানে সবকিছুই উপভোগ করেছেন দেখে তো অনেক ভালো লাগছে। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় জাদুঘরে অনেক বছর আগে গিয়েছিলাম। যদিও রিসেন্টলি যাওয়া হয়নি তবে ইচ্ছে আছে যাওয়ার, সবাইকে নিয়ে একদিন ঘুরে আসব।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



অনেকদিন পর বাংলাদেশের জাতীয় জাদুঘরের জিনিসগুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। অনেকদিন আগে এখানে ঘুরতে গিয়েছিলাম। আমরা যখন ঘুরতে গিয়েছিলাম তখন জাদুকর কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে কোনভাবেই ছবি তুলতে দিয়েছিল না।

দাদা আপনি লাকিই বলা যায়।কারণ এখনো বাংলাদেশী হয়েও ঢাকায় যেতে পারলাম না।একদিন ইনশাআল্লাহ আশা করি যেতে পারবো।আর মাছ শিকারের আর্টটা আসলেই সুন্দর লেগেছে।আর আমাদের টিনটিন বাবুকেও বেশ হ্যান্ডসাম লাগে সবসময়।

বছরের প্রথম দিকে বাংলাদেশে ছিলেন এটা একটু দেরিতে জানতে পেরেছিলাম। বাংলাদেশে আশাকে কে কেন্দ্র করে বেশ কয়েকটি পর্ব শেয়ার করেছেন। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ভ্রমণ কে কেন্দ্র করে আজকের এই প্রথম পর্বটি বেশ ভালো লেগেছে কারন ভেতরের সৌন্দর্যগুলো আপনি সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। পরবর্তী পর্বগুলো দেখার অপেক্ষায় রইলাম দাদা।

ঢাকা শহর নাম না হয়ে জ্যামের শহর নাম হলে খারাপ হতো না। যাই হোক দাদা আমি তো ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেছি। কিন্তু আজও কখনও জাতীয় যাদু ঘরের ভিতরে প্রবেশ করতে পারিনি। আপনি তো সেই সূদূর হতে এসে কি সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি যে করলেন। তাতে মনে হচেছ একবার না গেলেই নয়।

জ্যামের শহর এই ঢাকা শহর, দিন দিন বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। যাক দাদা তবুও আপনি ঘুরতে পেরেছেন এটাই অনেক বড় ব্যাপার। শাহবাগের এই জাদুঘরে অনেকদিন আগে একবার গিয়েছিলাম, দেখি আরো একবার যেতে হবে। দাদা ঐ মাছ শিকারের ছবিটি আমার কাছেও দারুন লেগেছে। আর টিনটিন সোনাকে সত্যিই দারুন লাগছিলো।

দাদা এটা জেনে ভাল লাগলো যে আপনি বাংলাদেশ ভ্রমন করার সময় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় জাদুঘর ভ্রমন করেছেন। এই জাদুঘরটি আমি ভ্রমন করেছিলাম ২০১৬ সালে। কিছু দিনের মধ্যে আবার যাওয়ার চিন্তা করতেছি। জাদুঘরটি অনেক বড়। দেখে অনেক ভাল লাগে। ধন্যবাদ দাদা।

এই জাদুঘরে সেই ছোটবেলায় বাবা মায়ের সাথে গিয়েছিলাম। এরপর কেন যেন আর কখনোই যাওয়া হয়নি। অথচ প্রায় অর্ধেক জীবন এই শহরেই পার করে দিলাম। বাংলাদেশের শিল্প ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার জন্য এই জাদুঘর বেশ ভালো একটা জায়গা। দাদা যদিও এই শহরটা ক্রমাগত বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাচ্ছে তবুও আবার আসার নিমন্ত্রন রইল।

  • আসলেই দাদা আপনি আমাদের বাংলাদেশের এসেছেন। ঢাকা শহরে এসেছেন এবং আমাদের বাংলাদেশের,সবচাইতে মূল্যবান একটা স্থান হচ্ছে ঢাকা শহরে জাদুঘর।

  • দাদা আপনি সেই জাদুঘর পর্যবেক্ষণ করেছেন।আর প্রথম পর্বে আপনি খুব সুন্দর ভাবেই জাদুঘরের ,একটা বিষয় নিয়ে বিশ্লেষণ করেছেন। সেই বিষয়টা বা পরিবেশটা আমার কাছে ভালো লাগলো। তার সাথে ফটোগ্রাফিগুলো অনেক সুন্দর ছিল।

  • ঢাকা শহরে ঘোরাঘুরি করার ইচ্ছে সবার থাকে। তবে সবারই একটা কমপ্লেন।সেটা হচ্ছে জ্যাম আর এই জ্যামের কারণে, অনেকেই বাসা থেকে বের হতে চায় না। তবে আপনি বেশ ভালই কিছু মুহূর্ত পার করেছেন। ঢাকা শহরের জাদুঘরে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Wow amazing to see bangladeshi users making $500 steem posts!!!!

সত্যিই জ্যামের জায়গায় ঘুরতে বিরক্তিকর।তারপর ও আপনারা সময় বের করে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে ভ্রমণ করেছেন দেখে ভালো লাগলো দাদা।টিনটিন বাবুকে খুবই কিউট ও মিষ্টি দেখতে লাগছে।জাদুঘরে অনেক নান্দনিক দৃশ্য দেখলাম যেটা বেশ লাগলো।ধন্যবাদ দাদা।

সত্যি বলতে ঢাকাতে এই জ্যামের জন্যই বিরক্ত লাগে ঘোরাঘুরি করতে। ঢাকাতে এত ঘুরাঘুরি করেছি কিন্তু জাদুঘরে কখনো যাওয়া হয়নি আমার। আজকেই প্রথম আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে জাদুঘরের ভেতরের ছবিগুলো দেখছি দাদা। অনেক ভালো লাগলো। লাজুক বাবুকে বেশি মিষ্টি লাগছে 🥰। আর মৎস্য শিকারি আর্টটা অসাধারণ ছিল সত্যিই।