একটি স্মরণীয় দিন : টিনটিনের বিদ্যারম্ভ শুরু, স্কুলে প্রথম দিনsteemCreated with Sketch.

in hive-129948 •  2 years ago 


কপিরাইট ফ্রি ইমেজ : পিক্সাবে


আজকে আমাদের ফ্যামিলিতে একটা স্মরণীয় দিন । আজ আমার ছেলে টিনটিনের স্কুলের প্রথম দিন । ওর বয়স এখন চার । তাই আমরা সবাই মিলে ওকে স্কুলে ভর্তি করতে ডিসিশন নিয়েছিলাম । যদিও আমি নিজে বাচ্চাদের খুব কম বয়সে স্কুলে পাঠানোর বিপক্ষে । কিন্তু, টিনটিনের একদম কোনো ফ্রেন্ড নেই । তাই চাচ্ছিলাম প্লে গ্ৰুপে ভর্তি করালে অন্তত বেশ কিছু ফ্রেন্ড হবে ওর ।

আমাদের বংশে একমাত্র আমি ব্যাতিত আর সব ছেলেপুলের দেরিতেই স্কুল জীবন শুরু হয়েছিল । আমার জেঠু-কাকুদের ছেলেমেয়ে অর্থাৎ আমার কাজিনেরাও কেউ ছ'বছরের নিচে স্কুলে ভর্তি হয়নি । আমার দাদা (আমার ইমিডিয়েট বড় ভাই) শুনেছি সরাসরি ক্লাস থ্রী-তে ভর্তি হয়েছিল । আর আমার ভাইও (ছোট) ক্লাস টু-তে স্কুলে ভর্তি হয় । শুধু আমি ভর্তি হয়েছিলাম কবে মনে নেই । তবে মায়ের কাছে শুনেছি "স্কুলে যাবো..... স্কুলে যাবো" বলে খুব বিরক্ত করতাম বলে মোটে দেড় বছর বয়সে আমাকে গ্রামের প্রাইমারি স্কুলের পাশে যে পাঠশালাটি ছিল সেখানে ভর্তি করিয়ে দিয়েছিলো ।

তখন আমি সবে হাঁটতে শিখেছি । আর আধো আধো ভাঙা ভাঙা কথা বলতে পারতাম । মা কোলে করে পাঠশালায় বসিয়ে দিয়ে আসতো । আবার ঘন্টা দেড়েক পরে বাড়ি নিয়ে আসতো । প্রায় ১ বছর এই পাঠশালায় ছিলাম । শ্লেট চক দিয়ে হিজিবিজি আঁকতাম শুধু ।

এরপরে ভর্তি করিয়ে দেয় বড় পাঠশালায় । আগেরটা ছিল ছোট পাঠশালা । এই বড় পাঠশালায় আমার আসল বিদ্যারম্ভ । এরপরে ছোট ওয়ান, বড় ওয়ান, টু ....।" তো যাই হোক গতকাল টিনটিনকে আমাদের বাড়ির কাছে একটা ইংলিশ মিডিয়াম প্রী-স্কুলে প্লে গ্রুপে ভর্তি করিয়ে দিয়েছি ।

আর আজকে ছিল টিনটিনের জীবনে প্রথম স্কুলে যাওয়ার দিন । সকাল দশটায় স্কুল । টিনটিন এমনিতে সকালে ঘুম থেকে ওঠে সাড়ে এগারোটার দিকে । আজ কিন্তু সকাল আটটায় ঘুম থেকে উঠে বসেছিল । কি জানি স্কুলে যাওয়ার উত্তেজনায় কি না । এরপরে ওর মা ওকে স্নান করিয়ে ড্রেস আপ করিয়ে স্কুল ব্যাগ, টিফিন বাক্স, জলের বোতল এসব গুছিয়ে দিলো । আর টিনটিন নিজের প্রিয় বই-খাতা, রং পেন্সিল, ইরেজার আর কাটার যত্ন করে গুছিয়ে ব্যাগে ভরলো ।

ব্যাস স্কুলে যাওয়ার জন্য সম্পূর্ণ রেডি । বাড়ি থেকে স্কুলে যেতে গাড়িতে লাগে মোটে আট-দশ মিনিট । তো স্কুলে গিয়ে যেই মা কে ছেড়ে থাকতে হবে দেখলো সেই মহা কান্নাকাটি জুড়ে দিলো । তবে স্কুলের মিস সামলে নিলেন ব্যাপারটা ।

এরপরে টানা দেড় ঘন্টা ক্লাস করে বাবু বাড়ি ফিরে খেয়েদেয়ে এখন music বাজাচ্ছে মেলোকর্ডে ।


✡ ধন্যবাদ ✡


পরিশিষ্ট


আজকের টার্গেট : ৫০০ ট্রন জমানো (Today's target : To collect 500 trx)


তারিখ : ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

টাস্ক ১৬৫ : ৫০০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron


আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx

৫০০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :

TX ID : 3f2d037f20069e4a1b951b8eff8a10f6463ae7e0c59489355aba93d299e4adb9

টাস্ক ১৬৫ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি


এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তো যে কোনো এমাউন্ট এর টিপস আনন্দের সহিত গ্রহণীয়

Account QR Code

TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx (1).png


VOTE @bangla.witness as witness

witness_proxy_vote.png

OR

SET @rme as your proxy


witness_vote.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

দাদা আপনি যেখানে দেড় বছরে স্কুলে গিয়েছেন সেখানে টিনটিনের তো চার বছর অনেক দেরি হয়ে গেল😛। আগেকার দিনে বাচ্চারা যেমন অনেক দেরি করে স্কুলে যেত এখনকার দিনের বাচ্চারা আবার তত দ্রুত স্কুলে যায় । কারণ এখন ওয়ান এর আগে অনেকগুলো ক্লাস পড়তে হয়। যাই হোক এগারোটায় ওঠা বাচ্চা স্কুলের আনন্দের সকাল সকাল উঠেছে দেখে খুব ভালো লাগলো। হয়তো স্কুলে যাওয়ার উত্তেজনায় এত সকালে ঘুম থেকে উঠেছে।যাক ঘুম থেকে উঠানোর ঝামেলা থেকে তাহলে বেঁচে গিয়েছেন আপনারা। টিনটিনের জন্য অনেক দোয়া এবং ভালোবাসা রইলো।

The Tin Tin series started on January 10, 1929 and it marks the beginning of

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



স্কুলের প্রথম দিন যারা জীবনে লেখাপড়া করেছে এই প্রথম অনুভুতিটাই থাকে অন্যরকম। নতুন পরিবেশ সবকিছুই নতুন যেটা আলাদা অনুভূতি কাজ করে। টিনটিন বাবুর জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। তার পাশাপাশি দাদার এবং ছোট দাদা বড় দাদা সবার ইস্কুল জীবনের পদার্পণ সম্পর্কে জানতে পারলাম। আমিও ছোটবেলায় স্কুলে গিয়েছি যখন স্কুলে ভর্তি হতে নির্দিষ্ট বয়স লাগতো। এখন বাচ্চাদের কথা বলার শুরু থেকেই স্কুলে ভর্তি করিয়ে দেয় এই সময়ের অনুভূতিটা জীবনের শ্রেষ্ঠতম অনুভূতি। টিনটিন তাহলে অনেক কেঁদেছি আবার স্কুল শেষ করে বাড়িতে এসে মিউজিক বাজাচ্ছে দারুন ছিল বিষয়টি।💖💖💖

টিনটিন বাবুর জন্য অনেক শুভকামনা রইল।এমনিতেই তার ঘুম ভাঙে১১ টার পর আর আজ স্কুলে যাওয়ার আনন্দই ৮ টায় উঠে পড়েছে। মা কে ছেড়ে থাকতে হবে তাই কান্না জুড়ে দিয়েছিল।কিছুদিন পর বন্ধু হয়ে গেলে সব ঠিক হয়ে যাবে।সবারই এরকম হয়।আপনি তো দেড় বছর বয়স এই ছোট পাঠশালায় গিয়েছেন দাদা,এজন্যই তো বই এর নেশা আপনার।তারপর ছোট ওয়ান,বড় ওয়ান।আপনার পরিবারের সবার স্কুল জীবনের কথা জানতে পারলাম পোস্টটির মাধ্যমে।ধন্যবাদ সুন্দর ব্লগটি শেয়ার করার জন্য দাদা।

একদিন অনেক বড় হবে আমাদের টিনটিন বাবু। অনেক শুভকামনা।

টিনটিনের জন্য শুভেচ্ছা রইল। ও বড় হয়ে ওর বাবা আর কাকুর মতো মানবিক মানুষ হউক, এমনটাই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি।

অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইল টিনটিন সোনামণির জন্য, আনন্দময় হয়ে উঠুক তার স্কুলের দিনগুলো এই প্রত্যাশা করছি।

দাদা আপনার কথা শুনে তো আমি অবাক হয়ে গেছি দেড় বছরের স্কুলে গেছেন শোনে।তবে আপনার কথাগুলো শুনে যতটুকু বুঝতে পেরেছে আপনার বেশ প্রতিভা ছিল।আপনি যখন হ্যাংআউটে উঠেকথাগুলো বলেন তখন একদম চুপ করে শুনে থাকি অনেক কিছু জানার থাকে আপনার কথাগুলো থেকে।টিনটিনকে স্কুলে ভর্তি করায় দিছেন অনেক ভালো একটি কাজ করেছেন সেখানে অনেক বন্ধু-বান্ধব পাবে আশা করি ভালো লাগবে টিনটিন বাবুর থেকে।

দেড় বছর বয়সে স্কুলে গিয়েছেন ভাবতেই অবাক লাগছে দাদা। এটা শুধু আপনার দ্বারাই সম্ভব দাদা। যাইহোক আমাদের আদরের ছোট্ট মিষ্টি সোনা টিনটিনের নতুন জীবন শুরু হয়েছে এজন্য টিনটিনের জন্য অনেক অনেক দোয়া রইল। সে যেন একজন ভালো মানুষ হতে পারে এই প্রত্যাশাই করি। মাকে ছাড়া থাকতে টিনটিনের অনেক কষ্ট হয়েছে বুঝতে পারছি। তবে ধীরে ধীরে অভ্যাস হয়ে যাবে।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

টিনটিন বাবুর জন্য অনেক দোয়া রইল।
উপর ওয়ালা বিদ্যান মানুষ হিসেবে কবুল করুন, এই কামনা করছি। দাদা আপনি দেড় বছর বয়সেই পাঠশালায় ভর্তি হয়েছেন 🤗
আমি চার বছর বয়সে স্কুলে ভর্তি হয়েছিলাম। যাক আজকের পোস্টটি পুরনো অনেক কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀

টিনটিন বাবুর জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইল। দোয়া করি, টিনটিন বাবু যেন জীবনে অনেক বড় ও মানুষের মত মানুষ হতে পারে এবং প্রথম দিন স্কুলে যেয়ে কান্নাকাটি করাটাকে ভুলে গিয়ে স্কুলের দিনগুলো আনন্দ করে কাটাতে পারে।

টিনটিনের প্রথম দিনের স্কুলে যাওয়ার অভিজ্ঞতা সত্যিই বেশ মজার ছিল। প্রথম দিন স্কুলে গেলে সবাই একটু কান্না করে। তবে তোমার স্কুল এ যাওয়ার ঘটনাও কিন্তু বেশ মজার ছিল। আশা করবো আমাদের টিনটিন মানুষের মতো মানুষ হবে।

টিনটিনের বাবুর জন্য রইলো অনেক অনেক ভালোবাসা। টিনটিন স্কুলে গিয়ে অনেক হুটোপুটি করবে। প্রথম দিনের কান্নাকাটি ভুলিয়ে দারুন মজা করো।

দাদা, টিনটিন কে প্রথম বারের জন্য ছাড়ার অনুভূতি কেমন ছিলো?

টিনটিন বাবুর জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা এবং শুভকামনা রইল। যেহেতু টিনটিনের বাসায় কোনো খেলার সাথী নেই সেহেতু স্কুলে ভর্তি করিয়েছেন। খুবই ভালো ডিসিশন নিয়েছেন দাদা। এতে করে ও নতুন নতুন বন্ধু বা খেলার সাথী পাবে পাশাপাশি অনেক কিছু শিখতেও পারবে। ধন্যবাদ দাদা টিনটিন বাবুর স্কুল যাওয়ার অনূভুতি শেয়ার করার জন্য।

আপনার ছেলের স্কুলের প্রথম দিনে অভিনন্দন! এটা শুনে খুব ভালো লাগছে যে পুরো পরিবার তাকে সমর্থন করতে একত্রিত হয়েছে। স্কুল শুরু করা শিশু এবং পিতামাতা উভয়ের জন্যই একটি বড় পরিবর্তন হতে পারে, কিন্তু এটি একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক এবং যা সে সারাজীবন মনে রাখবে। এটা চমৎকার যে আপনি তাকে একটি প্লেগ্রুপে নথিভুক্ত করার বিষয়ে বিবেচনা করছেন যাতে সে কিছু বন্ধু তৈরি করতে পারে এবং স্কুলের পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিতে পারে। আমি আশা করি সে স্কুলে একটি দুর্দান্ত সময় কাটাবে এবং অনেক বিস্ময়কর স্মৃতি তৈরি করবে।

দেড় বছর বয়সে আসলে ভালো মন্দ কিছু বোঝাই যায় না আর আপনি সেই বয়সে স্কুলে গিয়েছেন বিষয়টা আশ্চর্যজনক। এই জন্যই বোধহয় আপনি সবার চেয়ে একটু আলাদা। আর টিনটিন সকাল ১১ টার সময় ঘুম থেকে উঠে কিন্তু স্কুলে যাওয়ার উত্তেজনায় আগে থেকে ঘুম থেকে উঠে রেডি হয়ে গিয়েছে এটা হয়তো লেখাপড়ার প্রতি তার আলাদা একটা আগ্রহ। দোয়া করি টিনটিন বাবু যেন আপনার মত সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারে।

টিনটিন বাবুর জন্য রইলো প্রানঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। অনেক ভাল মনের মানুষ হয়ে গড়ে উঠুক এই কামনা করি।
দেড় বছর বয়সে দাদা আপনি স্কুলে যাওয়ার জন্য এত অস্থির হয়েছিলেন জেনে অবাক হলাম।ব্লগটি পড়ে খুব ভাল লাগলো। স্কুলে যেতে যেতে সব শিখে যাবে টিনটিন বাবু। আর যখন ফ্রেন্ড হয়ে যাবে তখন খুব ভাল লাগবে। সুশিক্ষিত হয়ে উঠুক এই কামনা করি। ধন্যবাদ দাদা শেয়ার করার জন্য।

স্কুলে প্রথম দিন জীবনে এই অনুভূতিটা আসলে অন্যরকম। যদি অনেক কম বয়সী স্কুলে যাওয়া হয় তাই ওই দিনকাল কথাটা খুব একটা বেশি মনে পড়ে না। টিনটিন বাবুর বয়স এখন চার বছর।হয়তোবা তারও এই দিনটির কথা ভবিষ্যতে মনে থাকবে না।তবে দাদা আপনি দেড় বছর বয়সে স্কুলে গিয়েছেন এটা পড়ে আমি অবাক হয়ে গেছি। এটা কেমনে সম্ভব দেড় বছর বয়সী স্কুলে যাওয়া।টিনটিন বাবুর জীবনে প্রথম ধাপে পদার্পণ করল তার জন্য শুভকামনা রইল। সে যেন লেখাপড়া শিখে মানুষের মত মানুষ হতে পারে সেই দোয়াই রইল।

প্রথমেই নতুন বিদ্যালয়ের মাটিতে পা রাখার জন্য টিনটিন বাবু কে জানাই শুভেচ্ছা আর অভিনন্দন। তবে টিনটিন বাবুর স্কুলে ভর্তি করানোতে কিন্তু দিকেই লাভ। এই যে, স্কুলের জন্য ১১.০০ টার ঘুম সকালে ভাঙ্গে। আমি না হেসে পারলাম না দাদা মাত্র দেড় বছরে স্কুলে যাওয়া। হা হা হা। তবে এখনকার দিনে কিন্তু বাচ্চারা ৪-৫ বছরের আগে স্কুলেই যায় না।

আমিও আপনার সঙ্গে একমত দাদা। এতো ছোট ছেলেদের স্কুলে পাঠানোর বিপক্ষে আমি। ৬-৭ বছরই একেবারে উপযুক্ত। তবে টিনটিনের যেহেতু কোনো বন্ধু নেই সেদিক থেকে ঠিকই আছে। টিনটিন অন্য ছেলে মেয়েদের সঙ্গে মিশবে। আর এখন কোথায় সেই শ্লেট কোথায় সেই চক দাদা। এখন তো সব ডিজিটাল হয়ে গেছে🙂।। টিনটিনের জন্য শুভকামনা।।

দাদা সত্যিই অবাক লাগলো শুনে মাত্র দেড় বছর বয়সে আপনি স্কুলে যাওয়ার বায়না করেছিলেন। আসলে জিনিয়াস'রা এরকমই হয় তাদের ক্ষেত্রে কোন স্বাভাবিক নিয়ম খাটে না। যাইহোক দাদা টিনটিন বাবুর জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। সেদিনও বড় হয়ে একজন সত্যিকারের মানুষ হয়ে উঠতে পারে। প্রার্থনা করি সবসময়।

দাদা আপনি আপনার ভাইদের মাঝে সবার আগে স্কুলে গিয়েছেন আর তাই টিনটিন বাবুও সবার আগে স্কুলে গেছে। বর্তমানে পাচঁ থেকে ছয় বছরের নিচে বাচ্ছাদেরকে স্কুলে যেতে দেয় না। সেই হিসাবে টিনটিন আগেই গিয়েছে। আপনার অনুভূতি পড়ে অনেক ভাল লাগলো। ধন্যবাদ দাদা।

ওর মা ওকে স্নান করিয়ে ড্রেস আপ করিয়ে স্কুল ব্যাগ, টিফিন বাক্স, জলের বোতল এসব গুছিয়ে দিলো । আর টিনটিন নিজের প্রিয় বই-খাতা, রং পেন্সিল, ইরেজার আর কাটার যত্ন করে গুছিয়ে ব্যাগে ভরলো ।

এই লাইন গুলো পড়তে আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগতেছিল। সত্যিই দারুন একটি মুহূর্ত। সারা জীবন মনে রাখার মতন একটি মোমেন্ট। টিনটিন বাবুর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হোক। দোয়া ও ভালোবাসা রইলো ওর জন্য।

দাদা আপনার এই পোস্ট লিংক আলাদা কোথাও সংরক্ষণ করে রাখিয়েন। ও বড় হয়ে পোস্টটি দেখবে ,তখন খুবই খুশি হবে আর আবেগী হয়ে যাবে নিশ্চিত।

পাঠশালায় পড়া বেশ মজার।আমিও ছোটবেলায় পড়েছি।দাদা মজার বিষয় হলো আমি ও একবারে ক্লাস টু-তে স্কুলে ভর্তি হয়েছিলাম।টিনটিন বাবুর নতুন স্কুল জীবনে পদার্পনের জন্য অনেক ভালোবাসা রইলো।অনেক সুন্দর ছিল আপনার অভিজ্ঞতাটি দাদা।

টিনটিনের জন্য প্রথমেই শুভ কামনা রইলো।এবার ওর অনেক বন্ধু বান্ধবী হবে।দাদা আপনি দেড় বছরে পাঠশালায় গিয়েছেন,ব্যপারটা বেশ অবাক লাগলো,সবাই মনে হয় আপনার দিকেই তাকিয়ে থাকতো😉😉।যাই হোক টিনটিন নিশ্চয়ই বেশ সময় কাটাবে তার স্কুলে। ভালো লাগলো।ধন্যবাদ

টিনটিন বাবুর জন্য অনেক অনেক দোয়া এবং ভালোবাসা রইলো ও যাতে একজন ভালো মানুষ হয়ে গড়ে উঠতে পারে এই কামনা করি। টিনটিন বাবুর স্কুলে যাওয়ার প্রথম দিনের বিষয়টা পড়ে খুবই ভালো লাগলো। তবে দাদা আপনি খুব অল্প বয়সেই স্কুলে গিয়েছেন এত অল্প বয়সে আমার জানা মতে আমি কাউকে দেখে নিয়ে স্কুলে যেতে মাত্র দেড় বছর বয়সে। তবে সে হিসেবে টিনটিন বাবু তো অনেকটা দেরিতে স্কুলে গিয়েছে। তবে যাই হোক স্কুলে যখন বন্ধু হয়ে যাবে তখন ওর খুব ভালোই লাগবে। আমাদের সাথে আপনার অনুভূতিটা শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ দাদা।