স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে "আমার বাংলা ব্লগ" এর তরফ থেকে স্পেশ্যাল giveaway (A special giveaway for celebrating independence day on 15 August)

in hive-129948 •  2 years ago  (edited)


Copyright Free Image Source: Pixabay


১৭৫৭ সালের ২৩শে জুন । তৎকালীন বাংলার রাজধানী মুর্শিদাবাদের গঙ্গার তীরে পলাশী নামক এক স্থানে এক ভয়াবহ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ সংঘটিত হয় । একদিকে বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার তরুণ নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও ফরাসি মিত্র বাহিনী এবং অন্যদিকে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি । পলাশীর যে স্থানে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয় সেখানটা তখন ঘন আমের বাগান ছিল । গঙ্গার তীরের এই আম বাগানেই ২৩ শে জুনের ওই দিনে বলা হয়ে থাকে বাংলা তথা সমগ্র ভারতের স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয় সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের মধ্যে দিয়ে ।

তারপর থেকে প্রায় দুই শত বছর (১৯০ বছর) ধরে ইংরেজরা ভারতবর্ষকে পরাধীন রেখে সীমাহীন লুঠতরাজ আর নির্যাতন চালিয়ে গিয়েছে । এখন, ব্রিটিশরা কথায় কথায় ভারী সভ্য সাজে, কিন্তু প্রকৃত কথা হলো তারা চিরটাকালই মুখোশ আঁটা ভদ্রলোক । সুযোগ পেলেই এখনো ছোবল দিতে জানে তারা । ব্রিটিশদের বিশ্বাস করা আর কেউটে সাপের সাথে বন্ধুত্ব করা একই কথা । সীমাহীন উশৃঙ্খল এবং অত্যাচারী নবাব সিরাজউদ্দোলার প্রজা নিপীড়নমূলক কর্মকান্ড, ধর্ম অবমাননা, রাজ অমাত্যদের প্রাপ্য সম্মান না দেওয়া, ইংরেজদের অকারণে বাণিজ্য সম্প্রসারণে বাধা প্রয়োগ এবং অতিরিক্ত কর চাপিয়ে দেওয়া, ফরাসিদের অন্যায়ভাবে বাণিজ্যে বাড়তি সুযোগ করে দেওয়া - এসকলই ছিলো মূলতঃ তাঁর পরাজয়ের কারণ ।

বিশ্বাসঘাতক মীরজাফর এই সুযোগটাই নিয়েছিলেন । তরুণ ও অপরিণামদর্শী নবাবের বিরুদ্ধে ইংরেজ এবং অন্যান্য রাজ অমাত্যদের এক করেন তিনি । বিশাল এক ষড়যন্ত্র রচিত হয় রাতের আঁধারে । তারই পরিণতি ১৭৫৭ সালের ২৩ শে জুন । সমগ্র ভারতের স্বাধীনতা হারানোর সূচনা এই দিনে ।

ঠিক এর একশো বছর পরে ১৮৫৭ সাল । ২৯ শে মার্চ । খুব গরম পড়েছে সেদিন । পশ্চিমবঙ্গের বর্তমানের উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার একটা ছোট্ট শহর ব্যারাকপুর । এই শহরের গঙ্গার তীরে ৩৪তম ব্রিটিশ রেজিমেন্টের প্যারেড গ্রাউন্ডে বিকেল ৪ টায় এক ভয়াবহ বিদ্রোহের অগ্নিস্ফুলিঙ্গের সূচিত হয় মঙ্গল পান্ডে নামক এক ভারতীয় সিপাহীর হাত ধরে । সেই অগ্নিস্ফুলিঙ্গ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে সমগ্র ভারতবর্ষে । সূচিত হয় সিপাহী বিদ্রোহের । দীর্ঘ একটি বছর ধরে চলা সেই রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে ভারতের আকাশে আবারো স্বাধীনতার সূর্যোদয়ের স্বপ্ন দেখতে শেখে মানুষ । ঝাঁসীর রানী লক্ষী বাঈ, মারাঠা পেশোয়া নানা সাহেব, তাঁতিয়া তোপী প্রমুখ বীরের জীবনপণ যুদ্ধেও শেষরক্ষা হয়নি সেদিন । একটি আশার আলো জ্বলতে জ্বলতে নিভে গেলো ।

কিন্তু, ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহের অগ্নিস্ফুলিঙ্গ কিন্তু পুরোপুরি নেভেনি । সেটা প্রথম ভালো ভাবেই টের পাওয়া গেলো যেদিন ক্ষুদিরাম ও প্রফুল্ল চাকী কিংসফোর্ডকে হত্যা করতে গিয়ে ভুল করে এক ব্রিটিশ কেনেডি পরিবারের উপরে বোমা নিক্ষেপ করলেন । সারা দেশ উত্তাল হয়ে উঠলো ক্ষুদিরামের ফাঁসিতে । সকল বিপ্লবীদের আদর্শ হয়ে উঠলো ক্ষুদিরাম । এক বাঙালি কিশোরের মনে ক্ষুদিরামের এই ফাঁসির প্রতিক্রিয়া হলো খুবই সাংঘাতিক । বয়স তখন তাঁর মোটে এগারো । এই বয়সেই তাঁর চোখে ঝিলিক দিয়েছিল স্বাধীন ভারত গড়ার স্বপ্ন ।

ক্ষুরধার মেধাবী, স্বপ্নালু আর দেশের প্রতি অপরিসীম ভালোবাসা তাঁকে নেতাজি হিসেবে গড়ে তুললো । জীবনের শেষ ক্ষণ অব্দি আদর্শ থেকে এক চুলও বিচ্যুত হননি তিনি। ধর্মনিরপেক্ষ স্বাধীন ভারতের একমাত্র স্বপ্ন দেখতেন তিনিই । তৎকালীন কংগ্রেসে আর যাঁরা ছিলেন যেমন গান্ধী, নেহেরু এঁনারা ইংরেজদের বিরুদ্ধে সেভাবে প্রতক্ষ্য এমন কোনো আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েননি যেটা খুবই ফলপ্রসূ হয়েছিলো । গান্ধীর কিছু ছেলেমানুষি আর চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ আন্দোলনের তীব্র প্রতিবাদ করেছিলেন সুভাষ । দ্বর্থ্যহীন ভাষায় প্রকাশ করেছিলেন তারা সুচিন্তিত মতামত ।

কিন্তু, তার অভিমত গান্ধীর কাছে মোটেই ভালো লাগেনি । কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হয়েও তাই সুভাষ পদত্যাগ করেন । তাঁর শিরদাঁড়া চিরটাকাল সোজাই ছিল, সমগ্র ব্রিটিশ সাম্রাজ্যও যেটাকে নোয়াতে পারেনি । তাই, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রাক্কালে ঘর ছাড়েন সুভাষ । তিনি চেয়েছিলেন সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে ব্রিটিশদেরকে এ দেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে । গান্ধীর মতো অহিংস ছেলেমানুষি কিছু লোক দেখানো আন্দোলনে যে হাজার বছরেও ভারতের স্বাধীনতা আসবে না একথা খুব ভালো করেই উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন তিনি ।

তাই তো তিনি রক্তক্ষয়ী এক যুদ্ধের মাধ্যমে পদানত করতে চাইলেন ব্রিটিশ সিংহকে । গঠিত হলো আজাদ হিন্দ ফৌজ । পুরো বর্মা (বর্তমানের মিয়ানমার) আর সিঙ্গাপুর দখল করলেন ব্রিটিশদের কবল থেকে । ক্রমশঃ ভারতের বর্ডারের দিকে এগিয়ে আসতে লাগলো প্রবল পরাক্রমী আজাদ হিন্দ ফৌজ-এর সেনা । ভারতের বর্ডার এর খুব কাছে সংঘটিত হয় তাঁর শেষ লড়াই । জাপান ক্রমশ কোনঠাসা হয়ে পড়াতে আজাদ হিন্দ ফৌজ-এর রসদের সাপ্লাই বন্ধ হয়ে এলো । খাবার ছাড়া যুদ্ধ জেতা একদমই সম্ভবপর নয় । তাই, পশ্চাদপসরণের নির্দেশ দিলেন নেতাজী । রসদ জোগাড় করে আবারো যুদ্ধ করবেন এই ছিল তাঁর মনোস্কামনা ।

১৯৪৫ সালের ১৮ আগস্ট তাইওয়ানের এক অজ্ঞাতনামা স্থানে একটি বিমান দুর্ঘটনায় বিধ্বস্ত হয় । অনেকেই ধারণা করে থাকেন যে এই বিমানে সুভাষ ছিলেন । তবে, এর স্বপক্ষে তেমন কোনো জোরালো সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি । তাই, নেতাজির অন্তর্ধানের বিষয়টি একটি প্রহেলিকাই থেকে গেলো চিরকালের জন্য ।

নেতাজি কিন্তু ব্যর্থ হননি । বস্তুত ব্রিটিশ গোয়েন্দা বাহিনী কোনো কালেই তাঁর এই বানোয়াট মৃত্যুর কথা বিশ্বাস করেনি । তাঁদের ভয় ছিল জাপান ও জার্মানীর সাথে যৌথ উদ্যোগে সুভাষের ব্রিটিশ ভারত দখলের প্রথম চেষ্টাটি ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয় চেষ্টা ব্যর্থ নাও হতে পারে । কারণ, তাদের হাতে এমন কিছু জোরালো প্রমাণ ছিল যাতে তারা বিশ্বাস করতে বাধ্য হয় যে নেতাজি বর্মা থেকে পালিয়ে তখন রাশিয়ায় অবস্থান নিয়েছেন । এবং, ভারতে বিদ্রোহ ঘটানোর চেষ্টায় নিয়োজিত আছেন ।

এটাই ছিল ব্রিটিশদের কাল ঘাম ছোটানোর পক্ষে যথেষ্ঠ । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে তখন অর্ধেক পৃথিবীর শাসনকর্তা ব্রিটিশদের অবস্থা অতি করুণ । যুদ্ধ বিধ্বস্ত বৃটেনের রাজকোষ শূন্য । এই মুহূর্তে যদি ভারতে বিদ্রোহ হয় তবে ব্রিটিশদের অবস্থা একদম শেষ হয়ে যাবে । তড়িঘড়ি তাই বৃটেন থেকে শেষ ভাইস চ্যান্সেলর লর্ড মাউন্টব্যাটেন-কে পাঠানো হয় ভারতের স্বাধীনতা হস্তান্তরের জন্য । সূচিত হয় কংগ্রেসের আর এটি ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র । তিন টুকরো করা হয় ভারতের মাটিকে । জন্ম নেয় দু'টি রাষ্ট্র - ভারত ও পাকিস্তান ।

নেতাজির স্বপ্ন আজ ব্যর্থ । তাঁর স্বপ্নকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রতিটা ভারতীয়ের নিবিষ্ট চিত্তে কাজ করে যেতে হবে । তবেই ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত, অশিক্ষা-কুসংস্কারমুক্ত, সত্যিকারের অর্থে ধর্মনিরপেক্ষ উন্নত, অধিকতর পরিচ্ছন্ন একটি দেশ সূর্যের আলোয় আবার ঝলমল করবে ।


১৫-ই অগাস্টের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবসে আমাদের সবার প্রিয় "আমার বাংলা ব্লগ" -এর পক্ষ থেকে কিছু STEEM গিফট দেওয়া হবে "আমার বাংলা ব্লগ" -এর প্রত্যেক একটিভ ভারতীয় ব্লগারকে ।

সময় : ১৫-ই আগস্ট ২০২২

উপলক্ষ : ভারতের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

giveaway : 25 STEEM each to every Indian active blogger of "আমার বাংলা ব্লগ"


নেতাজির স্বপ্ন যেন একদিন সত্যি হয়, স্বাধীন ভারতে যেন কেউ কোনো দিন একবেলাও না খেয়ে থাকে, প্রতিটি শিশু যেন সুরক্ষিত শৈশব পায়, শিক্ষা-স্বাস্থ্য-বাসস্থান এই তিনটি মানুষের মৌলিক অধিকার যেন সুনিশ্চিত থাকে প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিকের ।

আসুন অতুলপ্রসাদ সেনের সাথে গলা মিলিয়ে বলে উঠি সবাই একবার -

"ভারত আবার জগত-সভায় শ্রেষ্ঠ আসন লবে"

☼ বন্দে মাতরম । জয় হিন্দ ! ☼




পরিশিষ্ট


প্রতিদিন ২০০ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে - ২য় দিন (200 TRX daily for 7 consecutive days :: DAY 02)


trx logo.png




টার্গেট ০৪ : ১,৪০০ ট্রন স্টেক করা


সময়সীমা : ১৪ অগাস্ট ২০২২ থেকে ২০ আগস্ট ২০২২ পর্যন্ত


তারিখ : ১৫ আগস্ট ২০২২


টাস্ক ৩০ : ২০০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron


আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx

২০০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :

TX ID : 44705cc8c15eff23e13961faec1047d74540c5c9ff30111e4245458c1f0df315

টাস্ক ৩০ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি


এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তো যে কোনো এমাউন্ট এর টিপস আনন্দের সহিত গ্রহণীয়

Account QR Code

TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx (1).png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

god bless you

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



জয় হোক বাংলার। জয় হোক বাংলার মানুষের।

অন্তরের অন্তস্থল থেকে প্রত্যাশা করি বাংলার প্রতিটি মানুষ যেন তাদের মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণে সক্ষম হয় এবং প্রতিটি শিশুর যেন সুস্বাস্থ্য এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিয়ে আগামী দিন এক আলোক শিখা হয়ে দেশের জন্য কিছু করতে পারে এটাই প্রত্যাশা।

সকল একটি ব্লগারদের জন্য স্বাধীনতা দিবসের উপহার খুবই মহামূল্যবান। অনেক চমৎকার পদক্ষেপ।

সাধুবাদ জানাই

অনেক বিষয় জানতে পারলাম যে ভাসা ভাসা জানা ছিল। শিক্ষা, বস্ত্র ,বাসস্থান এই মৌলিক চাহিদা পূরণ হোক সকলের সেই দোয়াই করি। স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা দাদা আপনাদেরকে।

নেতাজির স্বপ্ন যেন একদিন সত্যি হয়, স্বাধীন ভারতে যেন কেউ কোনো দিন একবেলাও না খেয়ে থাকে, প্রতিটি শিশু যেন সুরক্ষিত শৈশব পায়, শিক্ষা-স্বাস্থ্য-বাসস্থান এই তিনটি মানুষের মৌলিক অধিকার যেন সুনিশ্চিত থাকে প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিকের ।

ভারত উপমহাদেশের ইতিহাস অনেকবারই পড়া হয়েছে বইয়ের পাতায়।। লোমহর্ষ এই ইতিহাস পড়লে অনেক খারাপ লাগে।। সিপাহী বিদ্রোহ এবং ক্ষুদিরামের আত্মত্যাগের কথা যতদিন থাকবে পৃথিবীর ততদিন মনে রাখবে এই ভারতবর্ষের মানুষ।।।

এই কামনায় রইল যেন পূরণ হয় নেতাজির আশা।।

ব্রিটিশদের বিশ্বাস করা আর কেউটে সাপের সাথে বন্ধুত্ব করা একই কথা।

জি দাদা এই কথাটা একদম ঠিক ,ভারতীয় উপমহাদেশ এর যুদ্ধ সম্পর্কে আমিও পড়েছিলাম তবে আপনার এই পোস্ট থেকে আজকে আরো বিস্তারিত জানতে পারলাম এবং এই যুদ্ধে নেতাজি সুভাষ চন্দ্রের অবদান কতটা ছিল সেটাও উপলব্ধি করতে পারলাম। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আপনার প্রতি রইল শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা এভাবেই সুখে থাক আমাদের বন্ধু দেশ প্রিয় ভারত। ❣️🥰

জি দাদা, ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর যুদ্ধের মাধ্যমে নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে ষড়যন্ত্র করে পরাজিত করা হয়। আর এ যুদ্ধে নবাবের পরাজয়ের মধ্য দিয়েই বাংলা তার স্বাধীনতাকে হারিয়ে ফেলে। পুরো ভারত বর্ষ ব্রিটিশদের অধীনে চলে যায়। শেষ পর্যন্ত ২০০ বছরের শাসন ও শোষণের অবসান ঘটিয়ে ১৯৪৭ সালের আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৫ই আগস্ট ভারত পুনরায় স্বাধীনতা অর্জন করে। তবে ধর্মের ভিত্তিতে ভারত হয়ে যায় পুরো দুই টুকরো। আমাদের বাংলাদেশ চলে যায় ১২০০ মাইল দূরে অবস্থিত পশ্চিম পাকিস্তানের আওতাধীন। তবে মানুষ প্রাণ দিয়ে, সংগ্রাম করে যে আশায় স্বাধীনতা অর্জন করেছে হয়তো সে আশা আজও অপূর্ণই রয়ে গেছে। হয়তো একদিন আবারো সাধারণ মানুষের জয়ধ্বনি হবে। যাইহোক স্বাধীনতা দিবসে পুরো ভারতবাসীকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। এবং স্বাধীনতা অর্জনে যারা শহীদ হয়েছেন আমি তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছি।

প্রিয় দাদা.. আপনার আজকে ব্লগ দ্বারা অনেক অজানা তত্ত্ব জানতে পারলাম, মূলত এসব বিষয়ে আমার ধারণা নাই বললেই চলে, তবে আপনার পোস্ট থেকে অনেক কিছুই জানতে পেরে আমার খুবই ভালো লাগলো। আপনাকেও স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা এবং অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় দাদা ভাই।

সেই সাথে খুব দ্রুত নেতাজির স্বপ্ন পুরোন হক এই কামনায় করি।

এতো অতীত আমার জানা ছিল না দাদা । নবাব সিরাজউদ্দৌলার ব্যাপারটা সিপাহী বিদ্রোহের ব্যাপারটা জানতাম। নেহরু ও গান্ধীজীর ব্যাপারটা সেভাবে জানা ছিল না । তবে নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর ব্যাপারটা বেশ ভালোই জানতাম।

বিগত বারের মতো এবারও ভারতীয় সদস্যদের জন্য উদ্যোগটা দেখে বেশ ভালো লাগলো ভাই ।

স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা রইল।

গান্ধীর অহিংস বিষয়ক কিছু ছেলেমানুষী গুলোর জন্যই ব্রিটিশ শাসক অধিক আশকারা বেয়ে বসেছিল। এক্ষেত্রে আপনার সাথে আমিও সহমত প্রদান করছি।
নেতাজি ছিলেন বলেই এই আশকারাকে লাগাম ছাড়া ভোগ করার সুযোগ ঘটেনি ব্রিটিশ সরকারের। তাঁর সুতীক্ষ্ণ ব্রেইন ও অদম্য মানসিক শক্তি এবং অসামান্য নেতৃত্বের কাছে ব্রিটিশ সরকার পিছু হটতে বাধ্য হয়েছিল।

ভারতবর্ষের ইতিহাস মানেই আমাদের ইতিহাস। ভারত বর্ষ আগে সম্পূর্ণটাই একটি দেশ ছিল, পরবর্তীতে সেটা ভাগ হয়ে যায় কিন্তু আপনি যেভাবে বিস্তারিতভাবে ইতিহাস বর্ণনা করলেন এত বিস্তারিতভাবে আগে কখনোই আমার জানা হয়নি দাদা। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সেই সাথে সকল ভারতীয়দের জানাই স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা।

আপনাকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা দাদা। এবং ছোট করে যেন দুইশো বছরের ইতিহাস টা আরেকবার জানা হয়ে গেল। সকল ভারতীয় সদস‍্যকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।।

দাদা নমস্কার
দাদা এই স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আজ অনেক কিছু জানতে পারলাম ৷আপনার পোষ্টটি পরে ৷আর ঠিক বলেছেন ওই ব্রিটিশ রা এখনো সুযোগ পেলে ছোবল মারবে ৷তারা তো শয়তান চেয়েও ভয়ানাক৷১৭৫৭ সালের পলাশীর যুদ্ধের মধ্য দিয়ে তো তারা ভারত বর্ষে আঘাত শুরু করে ৷
আর ভারতের নাম মানেই ইতিহাস ৷
যাই হোক দাদা আজ অনেক কিছু জানতে পারলাম ৷
ধন্যবাদ দাদা নমস্কার

স্বাধীনতা দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।আজকের এই পোস্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম যা আগে এতটা ডিটেইলসে জানা ছিল না ।নেতাজী স্বপ্ন যেন পূরণ হয় সেই কামনাই করি। কেউ যেন খাদ্য বস্ত্র ও শিক্ষা থেকে বঞ্চিত না হয় এটাই আশা রাখি।

আমারা পাঠ্যবইয়ে ভারতের স্বাধীনতার বেপারে এত কিছু পড়িনি। তাই ভারতের স্বাধীনতা সম্পর্কে বেশি কিছু জানা ছিল না। আপনার লেখা পোস্ট থেকে অনেক অজানা কিছু জানতে পারলাম। দাদা আপনার এবং প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিকের প্রতি স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা রইল।

দাদা এটা শুধু উপহার নয় এটা আপনার বিরাট মহানুভবতা। এটা আমাদেরও স্বাধীনতা। আমরা তখন ছিলাম ভারতীয় উপমহাদেশ। আপনি দীর্ঘজীবী হোন দাদা। আপনার সুস্বাস্থ্য ও উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি।

আজ অনেক নতুন কিছু জানতে পারলাম। নবাব সিরাজউদ্দৌলার ব্যাপারে আমার ধারণা ছিল অনেকটাই ভুল।

আশারাখি নেতাজির স্বপ্ন একদিন সত্যি হবে। স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা রইল।

জয় হোক মানবতার। নেতাজির স্বপ্ন অবশ্যই একদিন সফল হবে। আমার ধারণা অনেকটাই এগিয়ে গেছে। সেই দিন আর বেশি দূরে নয় যেদিন খাদ্য অভাবে একটি লোকও না খেয়ে থাকবে না। প্রতিটি শিশু সুরক্ষিত শৈশব পাবে এবং শিক্ষা-স্বাস্থ্য-বাসস্থান এই মৌলিক চাহিদা থেকে কেউ বঞ্চিত হবে না। প্রত্যাশা করছি আমাদের বাংলাতেও সেই সুদিন আসবে। স্বাধীনতা দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল দাদা।

নেতাজির স্বপ্ন যেন একদিন সত্যি হয়, স্বাধীন ভারতে যেন কেউ কোনো দিন একবেলাও না খেয়ে থাকে, প্রতিটি শিশু যেন সুরক্ষিত শৈশব পায়, শিক্ষা-স্বাস্থ্য-বাসস্থান এই তিনটি মানুষের মৌলিক অধিকার যেন সুনিশ্চিত থাকে প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিকের ।

দাদা আমি আজ "আমার বাংলা ব্লগ" এর মাধ্যমে আপনার কাছ থেকে স্বাধীন ভারতের ইতিহাস জানতে পেরে নিজেকে অনেক ধন্য মনে করছি। দাদা আপনাকে এবং সকল ভারতীয় ব্লগার দের জানায় স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা❤️❤️❤️❤️

দাদা বৃটিশদের হাত থেকে ভারতীয় উপমহাদেশকে রক্ষা করার ইতিহাসটা আগেই পড়েছিলাম। আবার আপনার পোষ্টের মাধ্যমে সুষ্পষ্ট ধারনা পেলাম। নেতাজির মত মানুষ থাকার কারনেই আমরা বৃটিশদের কবল থেকে মুক্ত পেয়েছিলাম। ধন্যবাদ।

দাদা আপনাদের যেমন ১৫ই আগস্ট স্বাধীনতা দিবস এই দিনে স্বাধীন হয়েছিল, ঠিক তেমনি এই দিনেই আমাদের স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে মেরে ফেলা হয়। সত্যিই যেটা আপনাদের জন্য অনেক খুশির সংবাদ ঠিক এই দিনেই আমাদের জন্য অনেক কষ্টের এবং শোকাহতের দিন। ভারতবর্ষ অনেক সময় বিবর্তনের মাধ্যমে স্বাধীনতা লাভ করেছে আসলে দিনটি আপনাদের জন্য খুবই স্মরণীয়।

দাদা প্রথমে আপনাকে ও সকল ভারতীয়দের জানাই স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা। আপনার আজকের এই পোস্টটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম এতকিছু আগে জানা ছিলনা। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর স্বপ্ন যাতে পূরণ হয় এই কামনা করি। এত সুন্দর করে বিস্তারিত লিখে আমাদেরকে বিষয়টা জানানোর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা শুভকামনা।

অনেক চমৎকার কিছু তথ্য পেলাম দাদা।
নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে নিয়ে আমরা যা জানতাম তার পুরোটাই ভুল। তার পরাজয়ের মধ্য দিয়েই ভারত বৃটিশদের হাতে চলে যায়। বিভিন্ন চড়াই উৎরাই পেরিয়ে প্রায় একশ বছর পর দেশটি স্বাধীন হয়।
প্রতিটি মানুষের অন্ন, বস্ত্র এবং বাসস্থান নিশ্চিত হোক , এই কামনা করছি।

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Come and visit Italy Community

আপনাকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানাই দাদা।অনেক কিছুই অজানা ছিলো,আজ জানলাম।

দাদা আপনাকেও স্বাধীনতা দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো।সত্যিই এই দিনটি আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের ও গর্বের একটি দিন।যে দিনে ভারতবর্ষের সমস্ত মানুষ নিজ পায়ে ভর করে বুক ফুলিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছিল স্বাধীনভাবে।যে দিনের জন্য রক্তের বন্যা বয়ে গেছে।দাদা বিস্তারিত অনেক তথ্যই জানতে পারলাম আপনার লেখা পড়ে।অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।বন্দে মাতরম । জয় হিন্দ !

স্বাধীনতা সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম আপনার এই পোস্টটি পড়ে। আমি একটি বিষয়ে অনুধাবন করেছি সেটি হলো যে দাদা আপনার প্রতিটি পোস্টে অনেক কিছু শিক্ষনীয় বিষয় থাকে যা আমাদের জানার বাহিরে।অনেক সুন্দর একটি শিক্ষণীয় বিষয় আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা ।

  ·  2 years ago (edited)

পলাশীর যুদ্ধের ১০০ বছর পরে সিপাহী বিদ্রোহ হয়েছিল। আমি মনে করি এই বিদ্রোহের মধ্য দিয়েই ভারতের স্বাধীনতা পথ উন্মোচিত হয়েছিল। তবে আপনার আজকের এই পোস্ট থেকে ইতিহাসের অনেক বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে পারলাম। আজকের এই বিজয় দিবস উপলক্ষে আমার পক্ষ থেকে ভারতীয়দের জন্য শুভকামনা রইল।

দাদা প্রথমে আপনাকে ও সকল ভারতীয়দের জানাই স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা। আপনার আজকের এই পোস্টটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম এতকিছু আগে জানা ছিলনা। অনেক ভালো লাগলো এতো কিছু জানতে পেরে ৷অনেক সুন্দর একটি শিক্ষণীয় বিষয় আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা ।

৭৫ তম স্বতন্ত্রতা দিবসের শুভেচ্ছা নিও দাদা। ৭৫ বছরে ভারত যেমন অনেক পথ পাড়ি দিয়েছে, অনেক দিকে এগিয়ে গিয়েছে আশা করি সামনের ৭৫ বছরে যেন আরো পথ এগিয়ে যায়।

এই স্বাধীনতা দিবসের প্রত্যয় হোক বাংলার প্রতিটি মানুষ যেন না খেয়ে না থাকে।প্রতিটি মানুষ যেন তার মৌলিক অধিকারগুলো থেকে বঞ্চিত না হয়।

আজকের এই স্বাধীনতা দিবসের অনেক তথ্যই আপনার কাছ থেকে পেলাম। যেগুলো অনেক বিষয়ে আমার জানা ছিলনা।♥♥

অনুকুল পরিবেশ আমাদের সুখী জীবন হয়তো দিতে পারে । কিন্তু প্রতিকূল পরিবেশ বীরের জন্ম দেয় । আদুরে সিরাজুদ্দৌলা পেয়েছিল রাজত্ব কিন্তু সে কখনো বীর ছিলনা । তবে মঙ্গল পান্ডে একজন সাধারণ সিপাহী হয়েও দেখিয়েছে তার বীরত্ব । আমরা পেয়েছিলাম ক্ষুদিরামের মত বীরের দেখা । এই বীরত্ব গাথা ইতিহাসে পড়তে গিয়েও যেন রক্তে উত্তাল ঢেউ অনুভব করি । ধন্যবাদ দাদা ইতিহাসের এই বাস্তব সত্যতা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য । আজ অনেক ভুলের অবসান হয়ে গেল ।

পোস্টের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম।ইংরেজরা সব সময়ই কি সুযোগ খোঁজে। যাই হোক পরিশেষে ধর্মনিরপেক্ষ,দারিদ্র্যমুক্ত,ও কুসংস্কার মুক্ত হোক সূর্যের আলোয় ঝলমল করুক।একটি মানুষ যেন না খেয়ে থাকতে হয়।প্রতিটি শিশুর শৈশব সুন্দর হয়।প্রতিটি দেশেরই সুন্দর সূর্যের আলোয় ঝলমল হোক।প্রতিটি মানুষ ভালো থাকুক এই প্রত্যাশায়।ধন্যবাদ

আজকের পোষ্টটি সত্যি অনেক তথ্য বহুল এবং জানার অনেক কিছুই রয়েছে, সত্যি বলতে আমরা এখনো ইতিহাসের প্রকৃত সত্য হতে অনেক দূরে রয়েছি। বেশ কিছু তথ্য নতুনভাবে জানতে পারলাম। ধন্যবাদ দাদা।

স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা।

অনেক ধন্যবাদ দাদা। আপনার এই ব্লগের দ্বারা অনেক কিছু জানতে পারলাম। স্বাধীনতার অনেক অনেক শুভেচ্ছা দাদা আপনাকে, আর আপনার পরিবারকে।আর সমগ্র ভারতবাসীকে।

দাদা অনেক না জানা ইতিহাস আপনার পোস্ট থেকে জানতে পারলাম। ক্লাসের ইতিহাসের বইয়ে তো সিরাজ-উদ্দোলাকে মোটামুটিরকম নায়ক হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। কিন্তু আজ আপনার লেখা পড়ে এবং কথা শুনে আমার সব ধারণা পালটে গেল। ধন্যবাদ দাদা।

ছোটো ছিলাম, ঠাকুরদাদা প্রথম নেতাজি এবং ক্ষুদিরাম সম্পর্কে আমাকে গল্প করেছিল। তখনও গায়ে কাটা দিয়েছিল, তারপর যতবার বীর শহীদদের এই সংগ্রামের ইতিহাস শুনি, এখনও একই ভাবে গায়ে কাঁটা দেয়। ওনারা এক একজন প্রত্যেকে জলজ্যান্ত ভগবান ।

দেশের পতাকার দিকে তাকালে সবার প্রথমে তাদের কথাই মনে পড়ে। ভীষন ভালো লাগলো দাদা পুরো পোস্টটা পড়তে। আমার ভাইকেও পড়ে শোনালাম।

তোমাকেও ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

স্বাধীনতা দিবসের অনেক শুভেচ্ছা রইলো দাদা। চমৎকার একটা লেখা পড়লাম সত্যি। অল্প অল্প করে জানতাম এই ইতিহাস নিয়ে। আজ বিস্তারিত জানলাম একদম। নেতাজির স্বপ্ন দ্রুত বাস্তবায়ন হোক এমনটাই প্রত্যাশা করি সব সময়।

স্বাধীন ভারতে যেন কেউ কোনো দিন একবেলাও না খেয়ে না থাকে। শিক্ষা-স্বাস্থ্য-বাসস্থান এই তিনটি মানুষের মৌলিক অধিকার যেন সুনিশ্চিত হয়। এই প্রত্যাশা। অনেক চড়াই উতরাই শোষন নিপীড়নের পর অর্জিত এই স্বাধীনতাকে রক্ষা করে দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হোক। এই কামনা। ধন্যবাদ।

দাদা আপনার এই পোস্ট পড়ার মাধ্যমে অনেক অজানা তথ্য সম্পর্কে জানতে পারলাম। যে তথ্যগুলো আমার কাছে একেবারেই অজানা ছিল। স্বাধীনতা দিবসকে কেন্দ্র করে আপনি দারুন ভাবে প্রতিটি বিষয়ে উপস্থাপন করেছেন এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ❤️❤️❤️

দীর্ঘ প্রায় ২০০ বছর ইংরেজদের হাত থেকে আজকের এই দিনে ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীনতা অর্জন করে।আজ ১৫ই আগস্ট ভারতের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস।আজ ভারতের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আমাদের মাঝে আপনার করা এই পোষ্টটি পড়ে অনেক ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারলাম। যা এর আগে কখনো জানা ছিল না। ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা আমাদের মাঝে এত সুন্দরভাবে ইতিহাস তুলে ধরার জন্য। এবং তার সাথে সাথে ভারতের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং ভালোবাসা।

Happy independence day.i wish you country the best of it.

এত সুন্দর ভাবে ঘটনাগুলো আজকে শেয়ার করেছেন। জানতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। অনেক ঘটনা জানতাম তবে এত বিস্তারিত জানা ছিল না। সত্যিই দাদা আজকে আপনার পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সুন্দর পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

দাদা আপনাকে প্রথমে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আপনি যে তথ্যবহুল পোস্টটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দাদা যেটা কিনা আমাদের নতুন প্রজন্মের জন্য সম্পূর্ণ অজানা। তাই দাদা আপনাকে আবারো ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনাদের মতন কিছু লেখক আছে বিধায় আমরা পুরো স্বাধীনতার ইতিহাসটাকে পুঙ্খানুপুঙ্খানু ভাবে আমরা জানতে পারছি ও ভবিষ্যতে পারবো এই আশা রাখি দাদা।

প্রথমেই স্বাধীনতার অনেক শুভেচ্ছা রইলো দাদা।
আর পোস্ট তো খুব তথ্য বহুল ছিলো।আমিও অনেক কিছুই জানতাম না।জনার সুযোগ হলো।

সত্যি তাই ভারত এখন বিশ্ব সভার মধ্যমনি বটে। আরো এগিয়ে যাবে কারন ভারত হচ্ছে একটি পিওর গনতান্ত্রিক দেশে। কৃষ্টি কালচার বৈচিত্র সব দিক থেকে ভারত এগিয়ে। আর নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর মৃত্যু কখনই হবে না কারন সে আছে ভারতের প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে। সংকট কালে তার আদর্শ ও প্রতিবাদী কন্ঠের প্রতিধ্ধনি থেকেই জন্ম নেবে হাজারো নেতাজি । স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আপনাকে জানাই শুভেচ্ছা ও ভালবাসা। ভাল থাকবেন দাদা।

ভারতের এই ইতিহাস অর্থাৎ খুটিনাটি এতো কিছু জানতাম না। তবে সিরাজুদ্দৌলা ও সিপাহী বিদ্রোহের কথা অজানা নয়। পাকিস্তান থেকে আপনারা অনেক আগেই মুক্তি পেয়েছে,সেই ১৯৪৭ সালে। অবশেষে আমরাও পেয়েছি ১৯৭১ সাথে। যাইহোক ভারতবর্ষের সকল নাগরিকদের জন্য শুভকামনা জানাই। সাথে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা রইলো। ❣️❣️